আমার মামির কলকাতা ভ্রমণ by Sarzock - অধ্যায় ২৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-40186-post-3696538.html#pid3696538

🕰️ Posted on September 13, 2021 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 353 words / 2 min read

Parent
বাড়ি ফিরে গাড়ী পার্ক করে উপরে এসে দেখি মামাদের ঘরের দরজা বন্ধ। এখন কিছু খেতেও ইচ্ছা করছে না। মা যথারীতি ঘুমচ্ছে। সোফায় শুয়ে টিভি চালিয়ে খেলা দেখছি। মনটা ক্যামন করছে। চোখের সামনে মামীর নগ্ন শরীরটা ভাসছে। এসএমএস করলাম একটা "কি করছ?"। দুতিন মিনিট বাদে উত্তর এলো। মামীঃ কিছু না। আমিঃ মামা কি ঘুমচ্ছে? মামীঃ হ্যাঁ আমিঃ আমি বাইরে সোফায় আছি। আসবে? মামীঃ পড়ে আমিঃ ক্যান কি হয়েছে ? তোমাকে খুব কাছে পেতে ইচ্ছা করছে। মামীঃ এখন না। ছাদে যাবে? কথা আছে। আমিঃ আমি ছাদে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। তুমি বাইরে তালা দিয়ে উপরে চলে এসো। চাবির গোছা নিয়ে আসবে। আমি ছাদে এসে একটা সিগারেট ধরালাম। আমাদের ছাদটা থেকে অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায়ে। আসে পাশে সব বাড়ি ছোটো বলে একাকীত্ব বজায় থাকে। জলের ট্যাঙ্কের উপরে যাবার সিঁড়িতে বসে আছি। এমন সময় মামী এলো। আমি সরে বসার জায়েগা করে দিলাম। পরনে সকালের সেই হাতকাটা মাক্সি। চুল খোলা। দেখেই আমার ধন শক্ত হয়ে গেলো কিন্তু পায়ের উপর পা তুলে বসায় বোঝা গেলো না। মামী বলতে লাগলো। "তোমার মামার শরীর খারাপের পর থেকে সংসারের অবস্থা ভালো না। বাইরে থেকে কাউকে এসব বুঝতে দি না। ব্যাঙ্কে মোটামুটি সাড়ে পাঁচলাখ টাকা জমানো আছে। তিনমাস বাদে একটা ফিক্সড ম্যাচিওর করলে আরও আড়াইলাখ টাকা আসবে। আর আমার গয়না বেচলে দুলাখ মতো হবে। সব কিছু দিলেও এক্লাখ টাকা এখনও কম পড়ছে। কি করবো বুঝতে পারছিনা। সব দিয়ে বাকি জীবন কি করে চালাব সেটাও জানিনা। মাথা কাজ করছেনা।" আমি কিছুক্ষণ চুপ করে বসে সিগারেটটা শেষ করলাম। আমার ডানদিকে মামী বসে আছে। ডানহাতটা বাড়িয়ে নগ্ন কাঁধে হাত রাখলাম। সঠিকভাবে বলতে গেলে একটু চেপে কাছে টেনে ধরলাম। বামহাত দিয়ে মামীর বামহাতটা আস্তে আস্তে টিপতে লাগলাম। ফর্সা নরম গোলাকার নির্লোম হাতদুটো টিপতে অদ্ভুত ভালো লাগছিল। বললাম চিন্তা করোনা। সব ঠিক হয়ে যাবে আস্তে আস্তে। ভগবানে ভরসা রাখো। আমি তোমাকে লাখ খানেক টাকা দিতে পারি। চিন্তা করোনা। ফেরত দিতে হবেনা কোনদিন। মামার চিকিৎসা করাও। মামী আস্তে করে মাথাটা আমার কাঁধে রাখল আর বলতে লাগলো "না গো। তোমার থেকে নেবোনা। তোমার নিজের এতো খরচ। আর তাছাড়া এখন সব জমানো টাকা শেষ করে সারাজীবন তো ভিক্ষা করে খেতে হবে। অপারেশানের পরেও তো অনেক খরচ। এই টাকা দিয়ে কিছুই হবেনা। উল্টে ভবিষ্যৎ নষ্ট হবে। আজ রাতে ডাক্তারবাবুকে যে কি বলি ভাবছি"।
Parent