বন্যা - সিকদার অনি ( completed ) - অধ্যায় ১০৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-40737-post-4603111.html#pid4603111

🕰️ Posted on January 7, 2022 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 574 words / 3 min read

Parent
2015 সাল। 28শে এপ্রিল দিবাগত রাত, বারোটা বাজতে কয়েক সেকেন্ডই বোধ হয় বাকী। আসলাম সাহেবের মেঝো মেয়ে মলি অতি আনন্দিত হয়েই কাউন্ট ডাউন করতে থাকলো, বারোটার কাটা মিলানোর জন্যে। দশ, নয়, আট! মলির বয়স উনিশ। ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে মাত্র। সে ঠিক তার মায়ের চেহারাই শুধু নয়, চরিত্রটাও মায়ের মতোই পেয়েছে। যে সব পোষাকে ইউনিভার্সিটিতে যায়, তা দেখার জন্যেই ছেলের দলগুলো বিভিন্ন পথে জটলা বেঁধেই অপেক্ষা করে একটি নজর শুধু মলির সেই সেক্সী ভাবটা দেখার জন্যে! ঘরেও তখন মলির পরনে সেক্সী স্লীভলেস স্কীন টাইট সাদা টপস আর হাটু পর্যন্ত লম্বা স্কীন টাইট কালো প্যান্ট! এমনিতেই তো তাকে কম সেক্সী লাগছিলো না। তার চাইতে এক বছর বয়সে বড় শরীফ তো সেই মলির স্কীন টাইট টপসের উপর দিয়ে ফুটে থাকা বাতাবী লেবুর মতো বক্ষ দুইটাই উপভোগ করছিলো। আর সেই মলির সাথেই কন্ঠ মিলিয়েই সবাই কাউন্ট ডাউন করতে থাকলো, সাত, ছয়, পাঁচ! আসলাম সাহেবের সর্ব কনিষ্ঠ কন্যা কলি। বয়স পনেরো। ক্লাশ নাইনে পড়ে। স্কুলে সাধারন স্কুল ড্রেসে গেলেও, এত বড় ধীংগি মেয়ের বাড়ীর পোষাক হলো সাধারন নিমা আর কিশোর ছেলেদের মতোই হাফপ্যান্ট! কিশোর ছেলেদের হাফপ্যান্টগুলা বোধ হয় খানিকটা লম্বাই হয়। তবে, কলির হাফপ্যান্টগুলো অত লম্বা নয়, নিম্নাংগটা কোন মতে ঢেকে রেখে, ফর্সা ফোলা দুটো উরুই শুধু যথেষ্ট প্রকাশিত থাকে। আর নিমার আড়ালে যে, কৎবেলের মতোই বড় বড় দুটো স্তন আছে সেটা অনুমান করা কারো পক্ষেই কষ্টকর হয় না। সেই কলি, তার পরনের টিয়ে রং এর নিমার নীচ দিককার প্রান্তটা খানিকটা টেনে ধরে রেখেই গুনতে থাকলো, চার, তিন, দুই! এক বলার সাথে সাথেই বারোটা বেজে গেলো। কলিই প্রথম তার পরনের নিমাটা খোলে ফেলে খিল খিল করে হাসতে থাকলো। সেই সাথে মহুয়াও তার পরনের একমাত্র পোষাক পাতলা নাইলনের গাউনটা খোলে ফেললো। সবার চোখ তখন কলির চমৎকার কৎবেলের মতো সুঠাম কঁচি দুইটা বুকের দিকে আর মহুয়ার ভরাট নারকেলের মতোই ভারী দুটো স্তনের দিকে।   কলি অবাক হয়ে বললো, কি ব্যাপার? সবাই আমার দিকে তাঁকিয়ে আছো কেনো? তোমরা কেউ নগ্ন হচ্ছো না যে! আসলাম সাহেবের ছোট ছেলে আরিফ। বয়স সতেরো, কলেজে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। কলির সদ্য ফুটা পুস্পের মতো তাজা তাজা দুটো সুঠাম বক্ষ দেখে, তার নুনুটা সটান হয়ে ছিলো ট্রাউজার এর ভেতর! সে তার পরনের টি শার্টটা খুললো ঠিকই। তবে, ট্রাউজারটা খুলতে ইচ্ছে করলোনা। খানিকটা লাজুকতা গলাতেই বললো, আমার লজ্জা করছে! মলি বললো, তাই তো! এতক্ষণ গুনাগুনিটা আসলে কেনো করলাম! আমারও তো মনে ছিলো না। কিন্তু কোনটা আগে খুলবো? আসলাম সাহেব বিরক্তই হতে থাকলো! সে ন্যাংটু না হবার জন্যেই সবার সাথে মিলিয়েই কাউন্ট ডাউন করেছিলো, যদি উল্টুটাই হয়! অথচ, ছোট মেয়ে কলি যেমনি নিমাটা খোলে ফেললো, মহুয়াও তেমনি পুরুপুরি ন্যাংটুই হয়ে গেলো! আসলাম সাহেব বোকা বনে গিয়েই বললো, তাহলে তোমরা ন্যাংটু হবেই! মলি বললো, হবোই তো! না হলে, এত রাত জেগে অপেক্ষা করলাম কেনো? এই বলে মলি তার পরনের স্কীন টাইট সাদা টপসটা গলার উপর দিয়ে টেনে খুললো। কি চমৎকার বাতাবী লেবুর মতোই গোলাকার মলির বক্ষ যুগল! শরীফ ফ্যাল ফ্যাল করেই তাঁকিয়ে রইলো মলির বুকের দিকে! সে আর তার আনন্দ ধরে রাখতে না পেরে বললো, মারভেলাস! শরীফের মন্তব্যে, আসলাম সাহেবের বড় মেয়ে জলির বোধ হয় খুব হিংসেই হলো! সে আর দেরী না করে, তার পরনের সাধারন কামিজটাও খোলার উদ্যোগ করতে থাকলো। আসলাম সাহেব আহত হয়েই বলতে থাকলো, মা জলি, তুমি না জাতীয় নগ্ন দিবস বয়কট করবে বলেছিলে! জলি তার পরনের কামিজটা পুরুপুরিই খুলে ফেলে, তার চমৎকার সুদৃশ্য ঈষৎ আমের মতোই লম্বাটে বক্ষ যুগল প্রদর্শন করে বললো, আর পারলাম কই! একুশ বছর বয়সের বড় বোন জলির প্রতি সতের বছর বয়সী আরিফের একটা বাড়তি আকর্ষন ছিলো বরাবরই। সে বললো, বড় আপু, তোমার দুধ গুলো সত্যিই অসাধারন! প্রশংসা শুনে কারই না ভালো লাগে! জলি আনন্দে গদ গদ হয়ে বললো, তাহলে ভাইয়া তোমরাও ন্যাংটু হয়ে যাও!
Parent