বন্যা - সিকদার অনি ( completed ) - অধ্যায় ৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-40737-post-3675986.html#pid3675986

🕰️ Posted on September 7, 2021 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 459 words / 2 min read

Parent
আমি অফিস কক্ষে কমপিউটার এর সামনে বসে রইলাম ঠিকই, অথচ কাজে কোন মন বসলো না।থেকে থেকে এই একটু আগে, আমার ডেস্কের সামনে দিয়ে হেটে যাওয়া, বন্যার যৌনবেদনাময়ী একটা ছায়া মূর্তিই যেনো চোখের সামনে বারবার ভেসে আসতে থাকলো। অফিসের কাজ শুরু হয়েছে আধা ঘন্টাও হয়নি, আমি আমার অমনোযোগী মনে লক্ষ্য করলাম বন্যা এদিকেই আসছে। তাহলে কি সত্যিই তার আজ কোন বাইরের অফিসিয়াল ট্রিপ আছে নাকি? নাহলে অফিস এর কাজ শুরু হতে না হতেই আবার বাইরে যাবে কেনো? গত রাতে ধরতে গেলে সারা রাতই ভেবেছি, আজ সকাল অথবা বিকাল এর বিশ্রাম সময়ে যে করেই হউক এক সংগে চা খাবো! অনেক অনেখ আলাপ করবো দুজনে। পারলে দুপুরের লাঞ্চটাও!তাহলে, আজ কি আর সম্ভব না? আমি দুর থেকে এক নজর ভালো করেই তাঁকালাম বন্যার দিকে। সত্যিই তার কোমরটা অসম্ভব সরু। এমন একটা সরু কোমরের উপর তাল এর পরিমান সাইজের দু দুটো স্তন থাকলে, কোমরটা সেই স্তন যুগল এর ভারে ভেঙ্গে পরারই কথা ছিলো। অথচ আমি লক্ষ্য করলাম, সে ঠিক তাল গাছ এর মতো শক্ত সটান বক্ষেই এদিকে এগিয়ে আসছে।ভেঙ্গে পরার কোন লক্ষণই চোখে পরলো না। কাছাকাছি আসতেই ব্যস্ততার ভাব দেখিয়ে, কমপিউটার এ চোখ রাখলাম আমি। কেনোনা, অজানা মেয়েদের বুক এর দিকে ঘন্টার পর ঘন্টা তাঁকিয়ে থাকতেও লজ্জা করেনা আমার। তবে, পরিচিত মেয়েদের বুক এর দিকে তাঁকাতে কেমন যেনো লজ্জা করে আমার। আর, বন্যার সাথে তো সদ্য কথা হলো গতকালই। এখনো তো ভালো করে পরিচয়টাও হলো না! তারপরও আমি আঁড় চোখে বার কয়েক তাঁকালাম বন্যার সতেজ সুন্দর দেহটার দিকে। সত্যিই চমৎকার হাঁটার ধরন বন্যার! আর, দেহের গড়ন! সেই সাথে দুটো ভারী স্তন এর দোলনও অপরূপ! অথচ, মেয়েটি একটি বারও আমার দিকে তাঁকালো না। এরপরও, এমনি একটা মেয়েকে দেখে আমার নুনুটার যেনো কোন ক্লান্তিই নেই! আমার নুনুটা সেই যে বন্যার সুদৃশ্য দুধুদুটোকে স্যাল্যুট জানালো, তখনো একই ভাবে দাড়ানো। এমন একটি পোষাকে অফিস ট্যুর এ গেলে, অন্য অফিস এর লোকদের কি অবস্থা হবে কে জানে?     আমার অনুমানকে ভুল প্রমাণ করে, কিছুক্ষণ এর মধ্যেই অফিস কক্ষে ফিরে এলো বন্যা।তাহলে ব্যাপারটা কি? অফিস ট্যুর এ যাবার আগে সময় কাটানো নাকি? আমার মনে অনেক রকমের প্রশ্নই জাগতে থাকলো। এবং দশটার টিফিন ব্রেক এর সময় লক্ষ্য করলাম, সে খানিকটা আগে ভাগেই বেড়োনোর উদ্যোগ করছে। এবার আমি নাছোরবান্দার ভুমিকাই পালন করলাম। বন্যা বেড়োনোর কিছুটা পর, আমিও বেড়িয়ে গেলাম। কেনোনা, এবার আমি নিশ্চত যে, সে বিশ্রাম এ গেছে। আমি খুব স্বাভাবিক ভাব নিয়েই রেষ্টরুমে ঢুকলাম। এদিক সেদিক তাঁকিয়ে অনেককেই দেখতে পেলাম, অথচ বন্যাকে চোখে পরলোনা। তাহলে গেলো কোথায়? আমার হঠাৎই মনে হলো, এই ভবনের প্রতি তলাতেই তো একটি করে রেষ্টরুম আছে। আর এটি হলো দুতলা। আমি ছুটে গেলাম তিন তলায়।আশ্চয্য, সেখানেও নেই! আমি পাগলের মতো ছুটে গেলাম চার তলায়, সেখানেও দেখতে পেলাম না। তাহলে কি অন্য কোন ভবনে? কেনোনা, এই ভবন এর এক তলায় কোন রেষ্টরুম নেই। আমার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। আমি ভাবলাম, এর চেয়ে বাড়াবাড়ি বোধ হয় ভালো হবেনা। এই ভেবে পর পর দুটো সিগারেট কষে টেনে, ফিরে এলাম নিজ ডেস্কে।
Parent