বুঝিবে কেমনে, সুরভীর মনে কত জ্বালা by রাখাল হাকিম - অধ্যায় ৪৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-38670-post-3833215.html#pid3833215

🕰️ Posted on October 15, 2021 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 446 words / 2 min read

Parent
আমি নিশ্চিত যে, যে কেউ এই গল্প পড়ে মুখ ফিরিয়ে নেবে। চোখ বন্ধ করে বলবে, ছি ছি, বাপু! এমন একটা মেয়েকে নিয়ে সংসার করছো, তোমার কি বিবেক বুদ্ধি কিছুই নেই? হ্যা, বিবেক বুদ্ধি আমার সব ঠিকই আছে। আর সুরভী যখন যেখানেই থাকুক, ভালোই থাকবে। বরং সুরভীকে ছাড়া আমি কখনো একা কিংবা অন্য কাউকে নিয়ে থাকতে পারবো না। আর সুরভী যখন খুব মন খারাপ করে থাকে, তখন আমার চারিদিকটাও কেমন যেনো অন্ধকার থাকে। সেদিন সকাল থেকেই আমি অভিমান করে সকাল থেকেই সুরভীর সাথে কথা বলছিলাম না। অভিমান এর কারন একটাই, এভাবে অন্য পুরুষদের সাথে সুরভীর মেলামেশা করাটা আমি পছন্দ করি না। সুরভী আমার অভিমান এর কিছু বুঝলো কিনা বুঝা গেলো না। বরং মনে হলো, সকাল থেকেই কার জন্যে যেনো অপেক্ষা করছে। সকাল নয়টা বাজতে না বাজতেই যেই ছেলেটি এলো, সে আর কেউ নয়, আমাদের প্রতিবেশী একটি ছেলে। নাম শামীম। বয়স খুব বেশী হবে না, উঠতি বয়সের। কেমন যেনো দিদি ডেকে যান দিয়ে দিচ্ছিলো। আর সুরভীও আহলাদী গলায় বলতে থাকে, এত দেরী করলে? শামীম বলতে থাকে, আরো আগে আসতে চেয়েছিলাম, আম্মু বাড়ীর কাজটা শেষ হয়েছে কিনা দেখতে চাইলো। সুরভী বললো, ঠিক আছে চলো, আজকে নুতন একটা খেলা খেলবো। এই বলে শামীম এর হাতটা ধরে পাশের ঘরটাতেই চলে যায় খিল খিল হাসিটা উপহার দিয়ে। খেলা তেমন কিছুই না। কবিতার সুরে সুরে বলতে হবে, ডানে গেলে বাঘে খায়, বামে টাকার ঢল, উপর গেলে উড়া যায়, নীচে মাটির তল, পিছে গেলে আছাড় খায়, সামনে ডাকাত দল, এবার যাবি কোন দিক, সত্যি করে বল। এই বলে হাত কোন একটা দিকে বলতে হবে। অপর পক্ষ তার ঠিক ভিন্ন একটা দিক ইশারা করতে হবে। যদি ভুল করে সেই দিকটাই ইশারা করে তাহলে শাস্তি পেতে হবে। শাস্তিও বেশী কিছু না, পরনের যে কোন একটা পোশাক খুলতে হবে, অথবা নিজ দেহের যে কোন একটা ছুতে দিতে হবে। সুরভীর পরনে বেগুনী রং সিল্ক এর একটা সেমিজ। নীচে প্যান্টি একটা থাকলেও থাকতে পারে। খেলা শুরু করে শামীম নামের ছেলেটিই। কবিতার সুরে সুরে বলতে থাকে, এবার যাবি কোন দিক, সত্যি করে বল। বাম! সুরভী বাম দিকই ইশারা করে। তারপর, সাথে সাথেই বলতে থাকে স্যরি! আমি আসলে ডান দিক দেখাতে চেয়েছিলাম। শামীম বলতে থাকে, উপায় নেই দিদি, কিছু একটা খুলে ফেলো। সুরভী তার দু ঘাড় এর উপর থেকে সেমিজ এর স্লীভ দুটি নামিয়ে আনে দু হাত গলিয়ে। ভেতরে অন্য কোন বস্ত্র আর নেই। সুডৌল সুস্ফীত ভরাট সুদৃশ্য স্তন দুটিই শুধু প্রকাশিত হয়ে থাকে শামীম এর চোখের সামনে। আর শামীম লোভনীয় দৃষ্টি নিয়েই তাঁকিয়ে থাকে সেদিকে। আর মুচকি মুচকি হাসতে থাকে। তারপর, সুরভীই খেলা শুরু করে, বলতে থাকে, ডানে গেলে বাঘে খায়, বামে টাকার ঢল, উপর গেলে উড়া যায়, নীচে মাটির তল, পিছে গেলে আছাড় খায়, সামনে ডাকাত দল, এবার যাবি কোন দিক, সত্যি করে বল। উপর! শামীম কোন ভুল করে না। সে ডান দিকটাই ইশারা করে। তারপর শামীমই শুরু করে।
Parent