চাঁদের অন্ধকার_Written By Tumi_je_amar - অধ্যায় ১০৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-17908-post-1309378.html#pid1309378

🕰️ Posted on December 25, 2019 by ✍️ FuckEr BoY (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 326 words / 1 min read

Parent
সমাধান (০৬) মায়িলও চান করে নেয়। কিন্নরীই চা বানায়। সানি আর মানির সাথে কানিমলি আর চন্দ্রান পরিস্কার জামা কাপড় পড়ে আসে। সুধীর কিছু বলার আগেই কিন্নরী ওদের বসতে বলে। কিন্নরী – চন্দ্রান দাদা সুধীর আর মায়িলের বিয়ে হবে চন্দ্রান – সে তো খুব ভালো খবর কিন্নরী – আজ ভোরে আশীর্বাদের শুভ মুহূর্ত। এখন সুধীরের বাবা মা তো আর নেই। চন্দ্রান – ভগবানের ইচ্ছা কে খন্ডাবে কিন্নরী – সে তো ঠিকই। গণেশ দাদার সব থেকে কাছের লোক ছিলে তোমরা দুজন। কানিমলি – হ্যাঁ, আমি দাদার সাথে সব সময় ঝগড়া করলেও আমার একে অন্যকে খুব ভালবাসতাম। কিন্নরী – তাই আজ ওই শুভ মুহূর্তে তোমরা দুজন সুধীর আর মায়িলকে আশীর্বাদ করবে। চন্দ্রান – নিশ্চয় করবো। আমরা ছাড়া কে করবে। কিন্নরী সবাইকে রেডি হয়ে ছাদে যেতে বলে। চন্দ্রান – কে কেন? ছা ছা ছাদে গিয়ে কি হবে? কিন্নরী – ওরা আগে বাবা মায়ের সমাধিতে প্রনাম করবে আর তার পর ওনাদের সামনে তোমরা আশীর্বাদ করবে। কানিমলি – না না আমরা ছাদে যাবো না। এখানেই আশীর্বাদ করছি। সানি – কেন মা ছাদে গেলে কি হবে কানিমলি – না না ওখানে দাদা আর বৌদি মরে গেছে, ওখানে যেতে আমার ভালো লাগে না মানি – কেন মা ভয় লাগে? কানিমলি – না না ভয় কিসের? সানি – যদি মামা আর মামি এসে তোমাদের ঘাড় মটকে দেয়? কিন্নরী – তুমি তো দাদাকে খুব ভালবাসতে, তাই ভয় কেন পাচ্ছ এতক্ষনে সুধীর কিছু হয়তো বুঝতে পারে। সে ও বলে ছাদে গিয়েই আশীর্বাদ হবে। অখিল আর নিখিলও চলে আসে। কিন্নরীকে ইশারায় বলে সব ঠিক আছে। সবাই মিলে ছাদে চলে যায়। সুধীর আর মায়িল সমাধির দিকে যেতে গেলে কিন্নরী ওদের হাত ধরে থামায়। কিন্নরী – যাও কানিমলি দিদি আর চন্দ্রান দাদা আগে তোমরা গিয়ে দাদা বৌদির আশীর্বাদ নাও। কানিমলি দৌড়ে ছাদের অন্য দিকে পালিয়ে যায়। চন্দ্রানও সমাধির থেকে দূরে গিয়ে দাঁড়ায়। সুধীর – শুভ মুহূর্ত কখন? কিন্নরী – আর দু মিনিটের মধ্যে সুধীর – যাও পিসে তোমরা বাবা মায়ের আশীর্বাদ নিয়ে আমাদের আশীর্বাদ করো। এসো মায়িল আমরা এখানে বসি। চন্দ্রান – তোমার বাবা মা, আগে তোমরা দুজন আশীর্বাদ নাও।
Parent