চাঁদের অন্ধকার_Written By Tumi_je_amar - অধ্যায় ১৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-17908-post-1053437.html#pid1053437

🕰️ Posted on November 4, 2019 by ✍️ FuckEr BoY (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 770 words / 4 min read

Parent
ডাঃ সুধীর রাও (০৯) সুধীর একটা বন্ধু পায়। দিনে একবার হলেও মায়িলের সাথে দেখা করে আর দুটো কথা বলে। কলেজে মায়িল সুধীরের থেকে এক বছরের সিনিয়র। বয়েস একই। সুধীর গ্রামের ছেলে – গরীব নয় কিন্তু সেইরকম বড়লোকের বাড়ির ছেলেও নয়। মায়িল এসেছে হায়দ্রাবাদ থেকে। শহরের আধুনিক মেয়ে। ওর বাবা ওখানে এক হাসপাতালের বড় সার্জন। প্রচুর পয়সাওয়ালা, বাড়িতে চার পাঁচটা গাড়ি আর অনেক চাকর বাকর। মায়িল কোনদিন নিজের হাতে কোন কাজ করেনি। কলেজের হোস্টেলেও ওর সাথে একটা গাড়ি থাকতো। এই সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে বড় হওয়া দুটো ছেলে মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব হয়। মায়িল সুধীরের কাছ থেকে গ্রামের কথা শোনে। আর সুধীর মায়িলের কথা শোনে। সুধীর গ্রামের সমস্যার কথা বলে। মায়িলের সেই সব সমস্যা নিয়ে কোন ধারনাই ছিল না। ওর কাছে পৃথিবী আনন্দ করার জায়গা। সুধীরের কাছে পৃথিবী সংগ্রাম করার জায়গা। তাও এই দুই বিপরীত মেরুর ছেলে মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব হয়ে যায়। মায়িলের সেই প্রথম রাতের বিকিনি পড়ে সুধীরের সামনে যাওয়ার কথা মনে পড়লেই অস্বস্তি লাগে। কিন্তু সুধীর কখনোই সেই নিয়ে কিছু বলে না। মায়িল কলেজে ক্লাসের সময় চুড়িদার পড়ে থাকে। কিন্তু ক্লাসের পরে হোস্টেলে যা পড়ে সেই পোষাকে শরীর ঢাকে কম, দেখায় বেশী। সুধীর হাঁ করে মায়িল কে দেখে। ওর দৃষ্টিতে বিহ্বলতা থাকে কিন্তু কাম বা লোভ থাকে না। সুধীর – তোমার পোশাক দেখে আমার খুব অবাক লাগে মায়িল – কেন? সুধীর – আমাদের গ্রামের মেয়েরা পয়সার অভাবে পুরো শরীর ঢাকতে পারে না। আর তুমি পয়সা খরচ করে জামা কাপড় ছোট কর শরীর দেখানোর জন্যে। মায়িল – আমি মোটেই শরীর দেখাই না, আমার ড্রেসগুলোই এইরকম যাতে শরীর দেখা যায়। সুধীর – সেটাই তো বলছি, কত যত্ন করে আর পয়সা খরচ করে তোমার জামা ছোট করতে হয়। সেখানে গ্রামের মেয়েদের পোশাক পয়সার অভাবে ছোটই থাকে। মায়িল – তোমার কি আমার শরীর দেখতে ভালো লাগে না? সুধীর – ধুর আমি তোমার শরীর দেখিই না। আমি তোমার মন দেখি। মায়িল – মন আবার কি করে দেখা যায়? সুধীর – তুমিও তো আমার মন দেখেই আমার বন্ধু হয়েছ মায়িল – জানো আমি না ঠিক বুঝি না। ছোট বেলা থেকেই এই ভাবে মানুষ হয়েছি। চেনা অচেনা সবাই দেখার চেষ্টা করে গেছে কি ভাবে আমার বুক আরও বেশী করে দেখবে। যেদিন থেকে আমার বুকে স্তন বড় হতে শুরু করেছে সবাই শুধু আমার বুকই দেখে। আমি সামনে ঝুঁকলেই সবার চোখ আমার বুকে আটকে যায়। সবারই একই চেষ্টা – কি করে আমার বুক আরও বেশী করে দেখতে পাবে। সুধীর – আমিও মাঝে মাঝে তোমার বুক দেখি। মায়িল – সে দেখো, আমি কিছু খেয়াল করি না। সুধীর – কেন খেয়াল করো না? মায়িল – সবার চোখ আমার বুকের মধ্যে কি খোঁজে কে জানে। ছোট বড়, চেনা অচেনা, কাকু মামা দাদু সবাই আমার বুক দেখে। কোনদিন যদি আমার দুধের বোঁটা একটু দেখা যায় সবার চোখ দিয়ে লালা পড়ে। সুধীর – চোখ দিয়ে আবার লালা পড়ে নাকি? মায়িল – ছেলেদের চোখে যদি সাবলিঙ্গুয়াল গ্ল্যান্ড থাকতো তবে লালা পড়ত। শুরুতে আমি বুক ঢেকে রাখার চেষ্টাই করতাম। কিন্তু তার পরে দেখি আমি যাই করিনা কেন ছেলেরা বা কিছু মেয়েরাও দেখার চেষ্টা করে যায়। তাই এখন আর আমি আমার বুক ঢাকার চেষ্টাই করি না। যে যেভাবে খুশী দেখুক। আমার বুক তো আর ক্ষয়ে যাচ্ছে না। সুধীর – আমি চেষ্টা করি তোমার বুকের দিকে না তাকাতে, কিন্তু তোমার স্তন দুটো এতই সুন্দর যে চোখ চলে যায়। মায়িল – তুমি আমার বুকের দিকে দেখোই না। শুধু এক নজর দিয়েই আমার মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলো। আমার তো মনে হয় তোমার ভালো লাগে না আমার বুক দেখতে। সুধীর – সেটা আবার কোন দেখার জিনিস হল? আমরা ফুলদানিতে ফুল থাকলে তার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকি না। মাঝে মাঝে এক নজর তাকাই। তোমার বুকও আমার কাছে দুটো সুন্দর ফুলের মতই লাগে। মায়িল – বাকি সবাই আমার দুধ দুটোকে ফুল ভাবে না, ওরা এ দুটোকে লাড্ডু বা চিকেন তন্দুরি ভাবে। সুধীর – আমি বুঝতে পারি না কারো ফুল দেখে লাড্ডু কেন মনে হয় মায়িল – একটা একটু অসভ্য প্রশ্ন করি? সুধীর – এ আবার কি কথা, তুমি আমার বন্ধু, যা খুশী জিজ্ঞাসা করতে পারো মায়িল – আমার বুকের দিকে তাকালে বা আমার গায়ে হাত দিলে তোমার নুনু দাঁড়িয়ে যায়? সুধীর – কেন দাঁড়াবে? আমি তো ফুল দেখি তন্দুরি চিকেন দেখি না। মায়িল – সেটাই পার্থক্য। কত কাকু আর মামা যে আমাকে দেখে আর তাদের দাঁড়িয়ে যাওয়া নুনু আমাকে দেখানোর চেষ্টা করে তার শেষ নেই। অনেকেই আমাকে ভালোবাসার নাম করে তাদের দাঁড়ানো নুনু আমার পাছায় চেপে ধরেছে। সুধীর – কারা এইরকম করে? মায়িল – মামা কাকা সবাই। অনেক বন্ধুরাও করে। ছেলেরা যেমন আমার সামনে এলেই আমার বুক দেখে। আমিও ওদের নুনুর দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করি সেটা দাঁড়িয়েছে কি না। তোমার সাথে থাকতে কেন ভালো লাগে জানো? সুধীর – কেন? মায়িল – আমাকে দেখে শুধু তোমারই নুনু দাঁড়ায় না সুধীর – আমরা তো প্যান্ট পরে থাকি, বোঝো কি করে? মায়িল – তোমরা যাই পড়ে থাকো না কেন, নুনু দাঁড়ালে ঠিক বোঝা যায়।
Parent