চাঁদের অন্ধকার_Written By Tumi_je_amar - অধ্যায় ৪০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-17908-post-1109402.html#pid1109402

🕰️ Posted on November 20, 2019 by ✍️ FuckEr BoY (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 744 words / 3 min read

Parent
ডাঃ সুধীর রাও - মায়িল (১৬) বাড়ি এসে সুধীর একা ওর বিছানাতে ঘুমায়। তানি কঞ্জরি দেবীর সাথে ঘুমায়। পরদিন সকালে মায়িল কে তানি জঙ্গলে নিয়ে যায়। এই প্রথম মায়িল খোলা আকাশের নীচে আরও অনেক মেয়েদের মধ্যে বসে সকালের কাজ করে। মায়িল – তানি তোমাদের লজ্জা লাগে না এইভাবে একসাথে ল্যাংটো হয়ে বসতে তানি – আমাদের অভ্যেস হয়ে গেছে মায়িল – কোন ছেলে যদি এদিকে এসে পড়ে? তানি – আসলে আমাদের ল্যাংটো দেখবে মায়িল – লজ্জা লাগবে না? তানি – আমরা ছোট বেলা থেকেই সবাই সবাইকে ল্যাংটো দেখেছি। সব মেয়েরাই জানে কোন ছেলের নুনু কত বড়। মায়িল – খুব মজা তোমাদের তানি – এই সকালে এখানে ল্যাংটো থাকলে বা দেখলে কেউ সেক্সের কথা ভাবে না। পটি করতে এসে খুব কম ছেলেরই নুনু দাঁড়িয়ে থাকে। সবাই আসে, যে যার কাজ করে চলে যায়। বিশেষ কোন উদ্দেশ্য না থাকলে এখানে একে অন্যের সাথে কথাও বলে না। মায়িল – তাও ভালো তানি – মজা হয় চানের সময়। ক্যানালে যদিও ছেলেরা একদিকে আর মেয়েরা অন্য দিকে চান করে। তবে কোন আড়াল নেই। জলের তলায় অনেক খেলাই হয়। মায়িল – আমি যাবো তোমাদের চান করা দেখতে কিন্তু আমি সবার মাঝে চান করতে পারবো না। তানি – ঠিক আছে। এখন চলো বাড়ি যাই। মায়িল বাড়ি ফিরে দেখে সুধীর তখনও ঘুমাচ্ছে। ও কঞ্জরি দেবীর অনুমতি নিয়ে সুধীরের পাশে গিয়ে ওকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়ে। মায়িল – এই সকাল হয়ে গেছে ওঠ সুধীর – আর একটু শুতে দে না মায়িল – সারা রাত তো ঘুমালি, আর কত? সুধীর – এইভাবে আমাকে জড়িয়ে ঘুমা, আজ তো কোন ক্লাস নেই মায়িল – কোন ক্লাস নেই, কিন্তু তোকে জঙ্গলে যেতে হবে না? সুধীর – এখানে জঙ্গল কোথায় মায়িল – জঙ্গল তোর বাড়ি তে সুধীর লাফিয়ে উঠে বসে। সুধীর – আমি ভুলেই গিয়েছিলাম বাড়িতে শুয়ে আছি। তুই আমার পাশে কেন? মা বাবা কি ভাববে। কঞ্জরি দেবী – আমি কিছু ভাববো না। কিন্তু বুঝতে পারছি তোমরা দুজনে কি করো সুধীর – তুই মায়ের সামনে আমার পাশে কেন এসেছিস মায়িল – মায়ের অনুমতি নিয়েই এসেছি, তোকে জ্বালানোর জন্যে কঞ্জরি দেবী – আমি তোর বৌ এর দুষ্টুমি দেখছি। আশীর্বাদ করি সারা জীবন যেন এইভাবেই সুখে থাকিস। সুধীর – তুমি আমার লক্ষ্মী মা। কঞ্জরি দেবী – এবার উঠে পড়, তোর বাবা দেখলে খারাপ ভাববে। সুধীর – তোমার মেয়েকে বলো এখান থেকে যেতে। কঞ্জরি দেবী – তিন্নি অনেক সকালে উঠেছে। তানির সাথে বেড়িয়ে ছিল। অগত্যা সুধীরও উঠে পড়ে। ফ্রেস হয়ে ফিরে এসে বাবার সাথে ব্রেকফাস্ট করতে বসে। সুধীর – বাবা একটা কথা বলবো গণেশ রাও – কি বলবে বল সুধীর – আমার এটা সেকেন্ড ইয়ার চলছে। আরও তিন বছর লাগবে ডাক্তার হতে। গণেশ রাও – সেটা তো জানি সুধীর – আমি বলছিলাম কি... গণেশ রাও – তুমি যদি তিন্নিকে নিয়ে কিছু বলতে চাও তবে বলে রাখি যে তিন্নিকে আমারও খুব পছন্দ হয়েছে। কিন্তু এখন বিয়ে করতে পারবে না। সুধীর – আমি এখন বিয়ে করতে চাইছিও না গণেশ রাও – তবে কি চাও? সুধীর – আমাদের বাড়িতে একটা বাথরুম আর পায়খানা বানাতে চাই গণেশ রাও – তার সাথে তোমার ডাক্তারি পাশের কি সম্পর্ক? সুধীর – না মানে আমি ডাক্তার না হলে তো আর কোন আয় করতে পারছি না। তাই বাথরুম বানানোর খরচও তোমাকেই করতে হবে গণেশ রাও – তোমাকে কোনদিন বকিনি বা মারিনি। এবার কিন্তু ভীষণ মারবো। সুধীর – কেন বাবা? গণেশ রাও – এই বাড়ির জন্যে আমি যা করতে পারি করেছি। তোমার জন্যে যদি সব করতে পারি তবে আমার তিন্নি মায়ের জন্যে বাথরুম বানাতে পারবো না! সুধীর – সত্যি বাবা তুমি আমাকে কত ভালোবাসো গণেশ রাও – বাথরুম তোমার জন্যে নয়, তিন্নি মায়ের জন্যে বানাবো। সুধীর – কিন্তু বাবা আমরা সবাই তো সে বাথরুম ব্যবহার করতে পারি গণেশ রাও – তিন্নি যদি অনুমতি দেয় তবে সবাই ব্যবহার করবে। সুধীর – তোমরা দুজনেই দেখছি তিন্নি তিন্নি করে পাগল হয়ে গেছ গণেশ রাও – সে কৃতিত্ব তোমার। তুমি মেয়ে এমন পছন্দ করেছো যে তাকে ভালো না বেসে থাকে যায় না। সুধীর – তোমার কাছ থেকেই শিখেছি গণেশ রাও – মানে? সুধীর – তুমি মাকে পছন্দ করেছিলে, সেই দেখেই তো শিখেছি জীবনে কেমন মেয়ে পছন্দ করতে হয়। গণেশ রাও – কিন্তু ডাক্তারি পাশ করার আগে বিয়ে করতে পারবে না। সুধীর – সে আমিও করবো না গণেশ রাও – তবে যখন খুশী তিন্নিকে আমাদের এখানে নিয়ে আসবে। ওই মেয়েটাকে ছেড়ে বেশিদিন ভালো লাগবে না। সুধীর – বাবা ও আমার বৌ হবে গণেশ রাও – ও আমাদের বৌমা হবে। এখন বল বাথরুম আর পায়খানা বানাতে কি কি লাগবে। সুধীর – আমি দেখছি এখানে কি কি পাওয়া যায়। যা পাওয়া যাবে না আমি সেসব সামনের সপ্তাহে রামাগুন্ডম থেকে নিয়ে আসবো। তুমি শুধু একটা রাজমিস্ত্রি দেখে রেখ। গণেশ রাও – সে আমাদের বাড়ির কাজ যে করেছে সেই করে দেবে।
Parent