চাঁদের অন্ধকার_Written By Tumi_je_amar - অধ্যায় ৬৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-17908-post-1150121.html#pid1150121

🕰️ Posted on December 1, 2019 by ✍️ FuckEr BoY (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 430 words / 2 min read

Parent
ডাঃ সুধীর রাও - মায়িল (৪৩) মায়িল গিয়ে সুধীরের কোলে বসে পরে আর ওকে জড়িয়ে ধরে অনেক গুলো চুমু খায়। একটু পরে সানি আর মানি বাড়ি চলে যায়। মায়িল – এই দুটো একদম ছেলে মানুষ সুধীর – ছেলে মানুষ কিন্তু বেশী পেকে গেছে মায়িল – সেটা তুমি আর তোমার মত আর সবাই করেছে সুধীর – আমি ওদের সাথে সেক্স অনেক পরে করেছি মায়িল – সে আগে বা পরে হোক, করেছ তো? সুধীর – হ্যাঁ তা করেছি মায়িল – রাগ করো না, সেটা তোমার উচিত হয়নি সুধীর – হ্যাঁ মেনে নিচ্ছি আমারও দোষ ছিল মায়িল – এখন আর সেসব বলে কি হবে। এখন তোমার খেয়াল রাখতে হবে ওরা যেন ভালো করে দাঁড়াতে পারে। সুধীর – চেষ্টা করবো। তারপর আরও কিছুক্ষন গল্প করে ওরাও বাড়ি ফিরে যায়। রাতের খাবার পরে বাবা মায়ের সাথে কিছু কথা বলে। ভবিস্যতে কে কি করবে সেই নিয়ে আলোচনা করে। মায়িল – বাবা আমার একটা আবদার আছে গণেশ রাও – কি মা? মায়িল – আমি সামনের বছর ডাক্তারি পাস করবো। তারপর ছমাস কোন হসপিটালে ইন্টার্ন থাকবো। তার পরে কিন্তু আমি এখানে এসে থাকবো। গণেশ রাও – এটা তো তোমারই বাড়ি। তুমি যখন খুশী এসে থাকতে পারো। মায়িল – এটা গ্রাম, গ্রামের লোকে বা আপনার অন্য ভাই বোনেরা খারাপ কিছু বলবে না তো কঞ্জরি দেবী – সে তো এখনই বলে। আমি সবাইকে বলে দিয়েছি যে তোমাদের বিয়ে হয়ে গেছে। ছেলে পাস করলে অনুষ্ঠান করবো। মায়িল – মা আমরা সত্যি শিব ঠাকুরের সামনে মালা বদল করে বিয়ে করেছি গণেশ রাও – আমাদের বলোনি কেন? সুধীর – ভয়ে আর লজ্জায় গণেশ রাও – দুটোই বাজে যুক্তি মায়িল – বাবা রাগ করো না, কিন্তু আমাদের এতদিন তোমাদের কাছে লুকিয়ে রাখা উচিত হয়নি গণেশ রাও – ঠিক আছে। কিন্তু আর কোনদিন কিছু লুকাবে না সুধীর – ঠিক আছে বাবা মায়িল – আর করবো না কঞ্জরি দেবী – ওই পাথরটাই তোমাদের শিব ঠাকুর তাই না? সুধীর – হ্যাঁ মা কঞ্জরি দেবী – আর যেদিন থেকে তোমরা একে অন্যকে তুমি তুমি করে কথা বলছ সেদিন বিয়ে করেছো মায়িল – হ্যাঁ মা গণেশ রাও – খুব ভালো করেছো। আমার আশীর্বাদ থাকলো তোমাদের জন্যে। সুধীর আর মায়িল দুজনেই বাবা মায়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করে। ওনারা দুজনেই ছেলে মেয়ের মাথায় হাত দিয়ে আশীর্বাদ করেন। গণেশ রাও উঠে ঘরে চলে যান। কঞ্জরি দেবী – এখন আর তোমাদের আলাদা জায়গায় শুতে হবে না সুধীর – না না সেটা ঠিক হবে না কঞ্জরি দেবী – তোমরা কি করো সেকি আর আমি বুঝি না। সব যখন জেনেই গেলাম তখন আর তোমরা আলাদা থেকে কষ্ট কেন করবে। সুধীর – তুমি আমদের লক্ষ্মী মা কঞ্জরি দেবী – আর তোমার বাবা? মায়িল – বাবার কোন তুলনা হয়না, ভাগ্য করে কেউ এমন বাবা মা পায়।
Parent