Come in, এসো! --- রাখাল হাকিম - অধ্যায় ৩৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-50735-post-5009033.html#pid5009033

🕰️ Posted on October 31, 2022 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 478 words / 2 min read

Parent
অম্মৃতা ক্যাসেটটা বাজিয়ে দিয়ে দিলো। বিদেশী এক গানের সুরই ভেসে আসতে থাকলো, আর তালে তালে সবাই চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে নাচতে থাকলো। অম্মৃতাও গানটার কথা গুলোর সাথে মিলিয়ে নাচতে নাচতেই গাইতে থাকলো, সানি! সানি! ইয়েস্টারডে মাই লাইফ ওয়াজ ফিল্ড উইদ রেইন! সানি! ইউ স্মাইল্ড এট মী, এণ্ড রিয়েলী ইইজড দ্যা পেইন দি ডার্ক ডেইজ আর গন, এণ্ড দ্য ব্রাইট ডেইজ আর হিয়ার, মাই সানি ওয়ান সাইনস সো সিনসিয়ার সানি, ওয়ান সো ট্রু! আই লাভ ইউ! আমার এত দিন এর বিশ্বস্ত বন্ধুরাও কি লজ্জা শরমের মাথা খেলো? মাসুদ তো একেবারে অম্মৃতাকে জড়িয়ে ধরেই গাইতে থাকলো, আই লাভ ইউ! আমি বুঝতে পারছিলাম না, একি সত্যিই আমার কন্যা সুপ্তার জন্মদিন এর অনুষ্ঠান, নাকি কোন ডিস্কো থিয়েটার এর আসর! আমি শুধু খুব অস্বস্থিই প্রকাশ করছিলাম। অথচ, অম্মৃতার তার সুবিশাল সুঠাম স্তন দুটি নাচিয়ে নাচিয়ে নেচে চলছিলো। মাঝে মাঝে তার পুরনো বন্ধুদের জড়িয়ে ধরে চুমুও দিচ্ছিলো। সেই সুযোগে আমার বন্ধুরাও অম্মৃতাকে জড়িয়ে ধরে চুমু দিতে থাকলো। তা দেখে আমার শুধু অসহ্য লাগতে থাকলো। আমার ইচ্ছে করছিলো, এসব পার্টি টুর্টি সব ছাড় খাড় করে দিই। মিমি আমার সৎ বোন হলেও, আমার প্রতি তার যথেষ্ট মমতা। সে সুপ্তাকে কোলে নিয়ে দূর থেকেই আমার অস্আস্থি ভরা চেহারাটা দেখছিলো। মিমি খুব চালাক, বুদ্ধিমতীও বটে। সে সুপ্তাকে ও ঘরের বিছানায় শুইয়ে দিলো। আর অমনি সুপ্তা কাঁদতে থাকলো। সুপ্তার কান্নার শব্দে, গানের তালটাও যেনো বেসুরে হয়ে উঠলো। অম্মৃতা নাচ থামিয়ে ছুটে গেলো মিমির দিকেই। চোখে আগুন নিয়েই বললো, একটু বন্ধুদের নিয়ে মজা করছি, তোমার সহ্য হচ্ছে না। সুপ্তাকে একটু কোলে রাখতে বললাম, তাও তোমার আসহ্য লাগছে? কি করিনি তোমার জন্যে? তুমি যেমনটি চেয়েছো তেমনটিও তো করতে দিচ্ছি। আমি না হয়ে, তোমার এই ভাবীটা যদি অন্য কেউ হতো, তাহলে সেসব সুযোগ দিতো? বলো? মিমি শান্ত গলাতেই বললো, ভাবী, তোমার কথা শেষ হয়েছে? অম্মৃতা বললো, না। মিমি বললো, তাহলে শেষ করে নাও। আমি তারপর বলবো। অম্মৃতা অন্যত্র তাঁকিয়ে বললো, হ্যা হয়েছে। বলো, কি বলবে? মিমি বললো, বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃ ক্রোড়ে! অম্মৃতা বুক ফুলিয়ে রাগ করেই বললো, এসব শেখানোর জন্যে সুপ্তাকে কোল থেকে নামিয়ে দিয়েছো? আমি কি ওসব শিখিনি? ক্লাশ এইটে পড়ার সময়ই শিখেছি। তাই বলে শিশুরা ফুপিদের কোলে খানিকক্ষণও থাকতে পারে না? মিমি আবারো শান্ত গলায় বলে, ভাবী, তুমি কিন্তু বলেছিলে তোমার কথা শেষ হয়েছে। আমার কথা কিন্তু এখনো শেষ হয়নি। অম্মৃতা রাগ করেই বললো, আর কি বলবে? যেমন ভাই, তেমন বোন! এখন বলবে, উই পোকার পাখা উঠে মরিবার তরে! হ্যা, আমার পাখা উঠেছে। কি করবে তুমি? অম্মৃতা চোখ পাকিয়ে পাকিয়েই বলতে থাকলো, এই কি করবি তুই? তুই কি ভেবেছিস, তুই আমার চাইতে বেশী চালাক? আমি তো তোকে একটা শাস্তি দেবার জন্যেই এমন আয়োজন করেছি! তুই আমার কত বড় ক্ষতি করছিস, বুঝিস না? মাগী কোথাকার? মিমি অম্মৃতার চোখে চোখে পাথর এর মতো চোখ করে তাঁকিয়ে রইলো। অম্মৃতা আবারো বলতে থাকলো, এখন চুপসে গেলি কেন? আমি তোর মতো কোন কিছু লুকিয়ে লুকিয়ে করি না। যা করি তা সবার সামনে করি। বলে কয়ে করি। আর তুই ঘুমটা দিয়ে সবাইকে দেখাস খুব ভালো মেয়ে! আর গোপনে নিজ ভাই এর সাথে পুংটামী করিস।
Parent