From Xossip Archive - Stories and Memories - অধ্যায় ৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-40036-post-3599132.html#pid3599132

🕰️ Posted on August 15, 2021 by ✍️ BestOfBest (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 973 words / 4 min read

Parent
আমার সামনেই চাচা চাচির এরকম অসভ্যতায় আমি কিছুটা অপমান বোধ করছিলাম । আবার ভাবছিলাম, গ্রামে এটাই হইতো সাভাবিক । গ্রামের মানুষদের লজ্জা শরম কম । তবে আমার টাইট জিন্স প্যান্টের মধ্যে লিঙ্গটা শক্ত হয়ে অসস্তি শুরু করল । কোনরকমে টেনেটুনে সোজা করে হাটতে লাগলাম । বাড়ির কাছাকাছি আসতেই কথাবার্তার হালকা আওয়াজ পাওয়া গেল । গেট দিয়ে ঢু্কতেই অন্ধকারে কে যেন ছুটে পালালো । গেটের পরেই বিশাল উঠান । এরপর বেশ বড় চারচালা টিনের দোতালা বাড়ি । প্রায় পাচ ফুট উচু মাটির ভিত্তির উপর কাঠ ও টিনের বাড়িটা যে একজন অবস্থাপন্ন গৃহস্তের, বেশ বোঝা যায়। উঠানে এক লোক কুড়াল দিয়ে কাঠ কাটছিলো । সে ছুটে এসে চাচির কাছ থেকে আমার লাগেজটা নিয়ে বাড়ির ভেতরে চলে গেল । আমরাও বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করলাম । প্রথমে একটা ছোট অন্ধকার রুম পার হয়ে বেশ বড় একটা আলোকোজ্জল রুম। ভেতরে হাসির শব্দ আসছিল । চাচা চাচির পেছন পেছন সেই রুমে ঢুকেই আমি অবাক হয়ে গেলাম । সুদৃশ্য বিশাল একটা খাটের মাঝখানে ঝলমলে শাড়ি গয়না পরে একজন বসে আছে । ঘোমটার কারণে চেহারা দেখা যাচ্ছেনা । তার দুইপাশে খাট ফ্রক পরা দুটি অল্পবয়সী মেয়ে । দুজনেই হাতপাখা দিয়ে এই নতুন বউকে বাতাস করছে । “ছোট বউ, ঘোমটা সরাও, দেখো কাকে নিয়ে আসছি” , চাচা তার নতুন বউকে বললেন । ছোট চাচির মধ্যে ঘোমটা সরাবার কোন চেস্টা দেখা গেল না। “তোমার ছোট চাচি খুবই লাজুক”, চাচা গর্বের সাথে বললেন। “যাও বড় বউ, আমার ভাতিজারে ছোট বউএর চাদমুখখানা দেখাও”, চাচা বড় চাচিকে ইংগিত করলেন । বড় চাচি এসে ঘোমটা সরিয়ে ছোট চাচির মুখখানা তুলে ধরলেন । মুখ দেখে আমি চমকে উঠলাম । অতি সুন্দর ফরসা কচি মুখে গাঢ় প্রসাধনি । লাল টিপ, লিপস্টিক । কাজল করা আখিপল্লব একবার তুলে আমাকে দেখেই আবার নামিয়ে নিলেন ছোট চাচি । আমি হয়তো হা করেই চাচিকে দেখছিলাম । চাচা আমার গায়ে হাত রাখতেই চমকে উঠে নিজেকে সামললাম । চাচা আমার দিকে তাকিয়ে অর্থপুর্ন হাসলেন । আমি ভদ্রতা করে বললেন, “ ছোট চাচি কেমন আছেন?” চাচি অতি লজ্জায় উত্তর দিতে পারলেন না । চাচা চাচির পাশে বসে বললেন, “ভাতিজা, আমার এই কচি বউটা বেশি লাজুক । তুমি কিছু মনে কইরো না”। “না না, চাচা ঠিক আছে”, আমি সসংকোচে বললাম । “ তার নাম ময়না” চাচার হাত ছোট চাচির শাড়ির ভেতর ঘোরাফেরা করতে দেখে আমার দুই কান গরম হয়ে যাচ্ছিল। চাচা আমাকে বললেন, “ সে বয়সে তোমার ছোট । তুমি তারে নাম ধইরাই ডাকবা” আমি ভাবতে লাগলাম, চাচির বয়স কম হলেও এখানে সম্বন্ধটাই আসল । চাচা কেন ছোট চাচীকে নাম ধরে ডাকার জন্য বললেন, বুঝলাম না। বড় চাচি এসে হাত ধরে আমাকে ছোট চাচির পাশে বসিয়ে দিলেন । আমি একটু দূরত্য রেখে বসলাম । তিনি এবার আমার মুখখানা তুলে ধরে ছোট চাচিকে বললেন, “ দেখ ছোট বউ, তোমার চেয়ে কম সুন্দর না। তোমরা দুইজনেই প্রায় একই বয়সি । দুইজনে বন্ধুর মত থাকবা” “ জে”, ছোট চাচি অস্ফুট স্বরে বললো। “এহন যাও। অরে ভাত দেও। দেহো, মুখখানা কেমন শুকাইয়া গ্যাছে” “চাচি, আমি এখন খাব না। আগে ফ্রেস হবো”। “কী হইবা?” “ফ্রেস। মানে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হবো” “গোসল করবা?” “জী”। “তা ভালো। আমিও রাইতে গোসল কইরা ঘুমাই । তাইলে তোমার লুঙ্গি গামছা নিয়া আসো। তোমার ব্যাগ দোতালায়”। “আমিতো লুঙ্গি আনি নাই। ট্রাউজার, টাওয়েল এনেছি” “অ্যা!, আচছা যাও, ওইগুলাই আনো” আমার কথায় কাজের মেয়েদুইটা খিল খিল করে হাসতেছিল । বড় চাচি ওদের ধমক দিয়ে আমাকে সাহায্য করার জন্য যেতে বললেন। আমি ওদের পেছন পেছন কাঠের সিড়ি বেয়ে দোতালায় উঠতে লাগলাম । চাচি আমার হাতে একটা হারিকেন দিয়েছিলেন । দোতালায় ওঠার সময় উপরে তাকাতেই পেছনের মেয়েটার নগ্ন মোটা উরু দেখতে পেলাম । খাটো ফ্রকের নীচদিয়ে পাতলা কাপড়ের প্যান্টি বা খাটো হাফপ্যান্ট দেখা যাচ্ছে । মেয়েটা খাটো, শ্যামলা। মোটা পাছাটা টাইট প্যান্টের মধ্যে অশ্লিলভাবে ফুটে আছে । সিড়ির ধাপগুলো একটু বেশিই দুরত্যে। উপরের ধাপে পা রাখতেই আমি মেয়েটের ফুলো যোনিটাও দুই পায়ের ফাক দিয়ে পাতলা প্যান্টের উপর ফুটে উঠেছে দেখতে পেলাম । সামনের মেয়েটা দোতালায় পা রাখতেই আমি সচকিত হয়ে সাবধানে সিড়ি বেয়ে দোতালায় উঠে এলাম। ভারী কাঠ চমৎকারভাবে বিছিয়ে দোতালার ফ্লোরটা তৈরি। কোন রুম নেই। বেশ বড় মসৃ্ন ফ্লোরের চারদিকেই অনেকগুলো জানালা। খোলা জানালাগুলো দিয়ে গ্রীষ্মের গরম বাতাস বইছে। একপাশে বড় একটি খাট । একটা আলনা । আলনার সামনেই আমার লাগেজটা দেখতে পেলাম । গায়ের শার্টটা খুলে আলনায় রেখে ঝটপট লাগেজ খুলে ফেললাম। টাওয়েল বের করে কোমরে জরাতেই সন্দেহ হল। ঝট করে ঘুরে তাকালাম। মেয়েদুটো হা করে আমাকে দেখছে। অত্যন্ত সাবধানে প্যান্ট খুলে ট্রাউজার পরলাম। টুথব্রাসে পেস্ট লাগানোর সময় আরেকবার তাকালাম। এবার তাদের মনোযোগ টুথব্রাসের দিকে। কাধে টাওয়েল ঝুলিয়ে আমি দ্রুত নিচে নেমে এলাম। চাচা তার ছোট বউকে নিয়ে ভালই মজা করছেন। বড় চাচিকে দেখা গেলনা। আমাকে দেখেই ছোট চাচি ঘোমটা দিলেন। অথচ তার দুই পা হাটুর অনেক উপর পর্যন্ত অনাবৃত। চাচা বললেন, “ভাতিজা যাও, গোসল কইরা আসো । এই গামছাটা নিয়া যাও। পায়জামাটা ভেজাইও না”। আমি গামছাটা নিলাম। চাচা মেয়েদুটিকে ডাকলেন, “ছালমা আর ছখিনা” “জে চাচা”, লম্বা মেয়েটা সারা দিল। “আমার ভাতিজারে টিউবলের কাছে নিয়া যা। ভালো কইরা গোসল করাইয়া আন”। বাইরে ঝকঝকে জোছনা। একটু দুরেই টিউবল । লম্বা মেয়েটা টিউবল চেপে একটা বালতিতে পানি ভরতে লাগলো । খাটো মেয়েটা সাবান হাতে দাঁড়িয়ে আছে। আমি কোমরে গামছে পেচিয়ে ট্রাউজার খুলে ফেললাম। গামছাটা বেশ খাট। আমি একটু পেশাব করার জন্য দূরে সরতেই লম্বা মেয়েটা চেচিয়ে উঠলো, “ওইদিকে যাইবেন না”। “কেন?” “ওইদিকে সাপ আছে”। আমি ভয়ে ছিটকে সরে এলাম। খাটো মেয়েটা খিক খিক করে হেসে উঠলো। “ওইদিকে কই যান?”, লম্বা মেয়েটা বিরক্তভাবে জিজ্ঞাস করল। “একটু পেশাব করব”। “মোতলে এইখানে মোতেন” আমি মেয়েদুটোর দিকে পেছন ফিরে বসে পরতেই লম্বা মেয়েটা আবার চেচিয়ে উঠলো, “বইসেন না”। “কেন?” আমি যথেস্ট বিরক্ত। মেয়েটা বললো, “জোক আছে। পুটকি দিয়া জোক ঢোকবে”। আমি অগত্য দাড়িয়েই পেশাব করলাম । এরপর মগ দিয়ে গোসল শুরু করলাম। “ছালমা, তুই ভাইজানের পিঠে সাবান মাইখা দে”, লম্বা মেয়েটা হুকুম দিলো। মুহূর্তেই খাটো মেয়েটা সাবান ঘসতে শুরু করল। আমি চমকে উঠে সরে গেলাম। “এত লরেন ক্যান? আর ওই ছেরি, তুই জামা খুইল্যা নে। পানিতে ভিইজ্যা যাইবে” ছালমা সাবান রেখে তার ফ্রকটা খুলে ফেললো। চাঁদের আলোয় মেয়েটের নগ্ন নিখুত স্তনজোড়া দেখে আমার লিঙ্গটা খাড়া হয়ে কাপতে লাগলো। আমি বসে পরে দুই পায়ের মাঝে লিঙ্গটা চেপে রেখে সামলালাম। ছালমা সুযোগ বুঝে আমার পিঠে, মথায় সাবান ঘষতে লাগলো।
Parent