Golpo-The Villain (Writer: Nishath Tanveer Nilasha) - অধ্যায় ৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-52693-post-5743875.html#pid5743875

🕰️ Posted on September 21, 2024 by ✍️ Bangla Golpo (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 1608 words / 7 min read

Parent
 পর্ব -০৪ রুদ্র বেড়িয়ে যেতে যেন স্নেহার বাবা সব কিছু ওলটপালট লাগছে, রুদ্রের এই মাত্র বলে যাওয়া কথাগুলো কানে বাজছে বার,বার!! রুদ্র যা বলে গেছে তা কি করে করবে সে, নিজের মেয়েটাকে নিজের হাতে শত্রুর কাছে তুলে দিবে, এটা কোনোভাবেই হতে পারে না। রাত ১১ স্নেহার বাবা,রুমে পায়চারি করছে, আর কিছু একটা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করছে,, স্নেহা ঘুমাচ্ছে শরীরটা বেশ উইক, তাই হয়তো ঘুমটা বেশ গভীর, এদিকে রুদ্র বার বার স্নেহার কথাই ভাবছে, খুব দেখতে ইচ্ছা করছে স্নেহাকে। রুদ্র বিছানার ওপরে শুয়েই অতিতে ডুব দিলো, - রুদ্র ভাইয়া দেখুননা আমার এই ম্যাথ টা কিছুতেই মিলছে না আপনি তো ম্যাথ এ অনেক ভালো প্লিজ একটু হেল্প করুণ ( করুন ভাবে স্নেহা কথাটা বললো রুদ্রকে) - আসলে স্নেহা আমার আজকে একটু কাজ আছে পড়াতে যেতে হবে, - না ভাইয়া প্লিজ একটু বুঝিয়ে দিয়ে যান!! রুদ্র জানে স্নেহা তার কথা কিছুতেই শুনবার পাত্রি নয় তাই, সাইকেলটা সাইড করে। প্রিয়ন্তির বাসার নিচেই স্নেহাকে ম্যাথ বুঝিয়ে দিলো রুদ্র। রুদ্র অনেক সুন্দরভাহে ম্যাথ বুঝিয়ে দিলো আর স্নেহা ও খুব সহজেই বুঝে ফেললো,, - এবার যাই? - ওকে ভাইয়া আমার কাছে এখন কিছু নেই আপনাকে গিফট করার মতো, - গিফট কেনো? - এইযে এতো কঠিন একটা ম্যাথ এতো সহজ করে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য!! - ওহ না এখন কোনো গিফট লাগবে না, সময় হলে আমি চেয়ে নেবো। বলেই সাইকেল নিয়ে রুদে বেড়িয়ে গেলো,, সারাদিন ৪ টা টিউশনি করে ক্লান্ত রুদ্র বাড়ি ফিরলো সন্ধ্যা ৬ টায়, ছুটির দিনে টিউশনিগুলো দিনেই কম্পলিট করে তারপর সন্ধ্যার পর বাসায় রেস্ট নেয় রুদ্র, মা, বাবা, ছোট বোন তিতিরকে নিয়ে সুখি সংসার রুদ্রের অভাব থাকলেও নেই কোনো আক্ষেপ!! সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতেই নিজের কাধের ব্যাগটা চেয়ারে রেখে টেবিল থেকে পানির গ্লাসটা নিয়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিলো রুদ্র, হঠাৎ বইয়ের কোনে ভাজ করা একটা কাগজ দেখে রুদ্র হাত বাড়িয়ে কাগজটা নিয়েই খুললো,,, সেখানে লেখা!! - আজ একটা শুভদিন, রাত হবে মেঘমলিন। আকাশের তারা গুলো,বলবে তার কথাগুলো। গুটি, গুটি পায়ে দরজাটা খোলো, শুনতে আমার কথাগুলো। চিঠিটা পড়া শেষ না হতেই অচেনা একটা নাম্বার থেকে মেসেজ এলো রুদ্রের ফোনে, - প্লিজ বারিরে আসুন ১০ কদম যেখানে শেষ। দেখা হবে অবশেষ!! The Villain Husband লেখিকা : নিলাশা ইরা, পার্ট : ৪ রুদ্রের যাওয়ার ইচ্ছা না থাকলেও অনেকটা কৌতুহল নিয়েই দরজা খুলে বের হলো, হাটতে, হাটতে ১০ কদম যেতেই আসে পাশ থেকে টুসটাস করে বেলুন ফোটার শব্দ। আর সবাই এক সাথে বলে উঠলো, Happy Birthday dear Ruddra vaia, Happy birthday to you!! আর একটা কেকে অনেকগুলো মোমবাতি সাজিয়ে রুদ্রের সামনে হাজির হলো স্নেহা!! - Happy Birthday Vaia, রুদ্র তাকিয়ে আছে স্নেহার দিকে, স্নেহা আজ নীল কালারের থ্রিপিজ পরেছে সাথে গোল্ডেন ওরনা। চুলগুলো কোনো রকম বেধে রেখেছে, বেশিরভাগ চুলই এলোমেলোভাবে খুলে আছে, কিন্তু এভাবেই যেন স্নেহাকে সেরা সুন্দরি মনে হচ্ছে রুদ্রর। রুদ্র তাকিয়ে আছে স্নেহার দিকে, - ভাইয়া,এইযে!! স্নেহার ডাকে ঘোর কাটলো রুদ্রের, - এসব কি?(রুদ্র) - ভাইয়া আজ আপনার জন্মদিন! আর আপনার মনে নেই। আমরা সবাই জানতাম, আর আজ ছুটির দিন আপনি তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসতেন কিন্তু আমরা আমাদের সারপ্রাইজটা চাঁদের আলোকে সাথে রেখে করতে চেয়েছি, তাই ইচ্ছা করে আজ বিকালে আপনার একটু লেট করিয়েছি। - তার মানে এসব তোমাদের প্লেন ছিলো? - আমাদের প্লেন না, প্লেনটা স্নেহার ছিলো আমরা শুধু সেই অনুযায়ী কাজ করেছি, - রুদ্র স্নেহার দিকে তাকাতেই, - স্নেহা দুষ্টু হাসি দিয়ে বললো, উফ ভাইয়া ট্রিট চাইবো না,শুধু আপনার বিয়ের সময় আমাদের সবাইকে দাওয়াত দিয়েন সব ট্রিট একেবারে উশুল করবো। স্নেহার দিকে তাকিয়ে আছে রুদ্র, আর ভাবছে এই মেয়ে কতো সুন্দর করে মানুষকে বোঝে। বাবা আধিপত্যর প্রভাব স্নেহার ওপরে পরেনি ব্যাপার রুদ্রের কাছে বেশ চমকপ্রদ লাগে, স্নেহা আর সবাই মিলে মজা করে রুদ্রের জন্মদিন পালন করে। রুদ্রের ভুলে যাওয়া তিনটা সেদিন সবাই মিলে সরণীয় করে তোলে,, - কেক কেটে রুদ্র সবাইকে খাইয়ে দেয়,আর স্নেহাকেও কিন্তু স্নেহা রুদ্রকে কেক খাওয়ানোর সময় রুদ্রের পুরো মুখে কেক লেপ্টে দিয়ে দৌড় দেয়, রুদ্র পেছনে দৌড়ায় স্নেহার,,, আশিসের ডাকে বাস্তবে ফিরলো রুদ্র, - স্যার আপনি যা, যা আনতে বলেছিলেন রুবি সব কিছু নিয়ে এসেছে, - হুম সব আমার রুমে রেখে যেতে বলো, - আচ্ছা স্যার। বলেই আশিস চলে যায়,, রুদ্র আবার আনমনে স্নেহার কথা ভাবতে থাকে, খুব ইচ্ছা করছে স্নেহার সাথে কথা বলতে কিন্তু সে জানে এখন স্নেহাকে এখন ফোন দিয়েও কোনো কাজ হবেনা। স্নেহা তার সাথে কথা বলবেনা। পরেরদিন সকালে,, স্নেহা বাবার সাথে বসে নাস্তা করছে, মেয়েকে মাঝে বসিয়ে বাবা মা দুজনে দু- পাশে বসে মেয়ে খাইয়ে দিচ্ছে। হঠাৎ কলিংবেল বাজতেই আলি মিয়া( কাজের লোক।) দরজা খুলে দিলো, - কে আপনে? - স্নেহা ম্যাডামের সাথে দেখা করতে এসেছি!! - একটু দারান স্যার এর কাছে জিজ্ঞাস কইরা আসি,বলার হাটা দিলো আলি মিয়া, পেছন থেকে রুবি বললো, ( বলবেন রুদ্র স্যার পাঠিয়েছে) আলি মিয়া আশরাফ খানকে বললো, - স্যার একটা মেয়ে আইছে! কইলো রুদ্র স্যার পাঠাইছে,, আশরাফ খান কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বললো, - আসতে দাও!! আলি মিয়া আবারো দরজায় গিয়ে মেয়েটিকে ভেতরে আসতে বললো, মেয়েটি ভেতরে ঢোকার সাথে, সাথে পেছনে আরো দুটো লোক অনেকগুলো ব্যাগ হাতে ঢুকলো, আশরাফ খান টেবিল থেকে উঠেই রুবির কাছে আসলো, - হুম কি ব্যাপার? আর এসব কি? - স্যার রুদ্র স্যার এর সাথে কথা বলুন। রুবি ফোন বের করে রুদ্রকে ধরিয়ে দিলো, ? - হ্যালো শশুর আব্বা, আপনি ভাবছেন সকাল সকাল এসব কি? এগুলা আপনাদের জন্য না, আমার বউয়ের জন্য। ভাবলাম।সব যেহেতু হয়ে গেছে আপনাদের বাড়িতে বউটাকে ফেলে রাখবো কেনো তাই কালই বউ সাজিয়ে ওকে নিজের কাছে নিয়ে আসতে চাই, তাই বউ সাজার সব কিছু পাঠিয়ে দিলাম। সব আছে সেখানে আপনি আপনার মেয়ের জন্য যা যা চাইতেন শাড়ি, দামীদামী গহনা সব। স্নেহার বাবার ইচ্ছা করছে এখনি রুদ্রকে গুলি করে মাড়তে কিন্তু ইচ্ছা সত্তেও কিছু করতে পারবে না সে, সে যে নিরুপায়। নিজেকে শান্ত রেখে স্নেহার বাবা বললো, - মেয়েটাকে একটু সময় দিলে হতোনা?? মানে এখনি. - কিসের সময়? অনেক সময় দেয়া হয়েছে, আমারো তো কিছু চাওয়াপাওয়া তাইনা। বউ ছাড়া আর কতো দিন একা একা থাকবো? রুদ্রের মুকে এমন নির্লজ্জ টাইপ কথাবার্তা নিতে পারছেনা আশরাফ খান, আজ অবদি কারো সাহস হয়নি তার সামনে এভাবে কথা বলার,সে জানে রুদ্রকে বুঝিয়ে কোনো লাভ নেই, তাই কথা না বাড়িয়ে বললো, - ঠিক আছে,, - আর শুনুন? আপনি আর আপনার মেয়ে যদি কোনো রকম চালাকি করার চেষ্টা করেন, তার ফল খুব খারাপ হবে,আমি কিন্তু আমার সাথে আর কোনো চালাকি মেনে নিবো না। রুদ্রের কথার কোনো উত্তর না দিয়েই ফোন রেখে দিলো আশরাফ খান, রুবি স্নেহার রুমে যেয়ে সব কিছু রেখে আসলো, সারাটাদিন রুদ্র তাদের বিয়ের সব কাজে লেগে পড়লো আর,,, রাত ১২ টা, রুদ্র ক্লান্ত হয়ে গা এলিয়ে দিয়েছে বিছানায়, ভাবতে বুকে ভেতরে প্রশান্তি অনুভব হচ্ছে যে কাল থেকে তার এই ঘরে স্নেহাও থাকবে, যাকে দেখে তার সব ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে,ভাবতে ভাবতে চোখ বুজলো রুদ্র, স্নেহার বাবা স্নেহাকে সব কিছু বোঝানোর পর স্নেহা কিছুতেই রুদ্রের কাছে যেতে প্রস্তত তা,সে অবেন কান্নাকাটি করেছে,কান্নাকাটি করতে,করতে একসময় ঘুমিয়ে পড়েছে সে,,, পরেরদিন,,, সকাল, সকাল সবাই ব্যাস্ত। রুদ্র কিছু মেয়েকে স্নেহার বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে, কারন তার ভয় ছিলো হয়তো স্নেহা পালিয়ে যেতে পারে। স্নেহাকে সেই সকাল থেকেই মেয়েরা ঘিরে ধরে আছে, বিভিন্ন ফেসিয়াল দিচ্ছে বার, বার স্নেহা বিরিক্ত হলেও তার নিজের বাবার কথা ভেবেই এসব মেনে নিতে হচ্ছে, মেয়েরা স্নেহাকে বউ সাজাতে ব্যাস্ত কিন্তু স্নেহার চোখে পানি যেন বাধ মানতেই চাইছে না,  স্নেগার বাবা, বারবার মেয়েকে এসে দেখে যাচ্ছে। সন্তানের কষ্ট তাকেও ব্যাধিত করছে কষ্টে। সাজানো শেষ হলেই স্নেহাকে নিয়ে তার বাবা আর মা রওনা হয় কমিউনিটি সেন্টারে যেখানে রুদ্র তাদের বিয়ের আয়োজন করেছে, বাবার কোলে মাথা রেখেই গাড়িতে বসে আছে স্নেহা। কমিউনিটি সেন্টারে আসার পরই স্নেহাকে গ্রিনরুমে নিয়ে বসানো হয়, গ্রিনরুমে বধুসাজে বসে আছে স্নেহা, রুদ্র যেমন ভাবে চেয়েছিলো তেমন ভাবেই সাজানো হয়েছে স্নেহাকে, নীল লেহেঙ্গা, গা ভর্তি গহনা, ঠোঁটে গারো লাল লিপস্টিক, হাত ভর্তি চুড়ি। নিচের দিকে মাথা দিয়ে বসে আছে স্নেহা, হঠাৎ কারো উপস্থিতি টের পাচ্ছে কিন্তু তাতেও মাথা তুলে তাকাচ্ছেনা সে,,, - রুদ্র পেছন থেকেই এসে জড়িয়ে ধরলো স্নেহাকে,, - অন্যসব সময় হলে স্নেহা রুদ্রকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতো,হয়তো অনেক অপমান ও করতো কিন্তু আজ পাথরের মতো বসে আছে, রুদ্র স্নেহাকে উঠিয়েই তার দিকে ফেরালো,,, - মাশআল্লাহ, কি অপরূপ লাগছে তোমাকে,  রুদ্র স্নেনার থুঁতনি ধরে উচু করে আবারো বললো, মনে হচ্ছে আমার হুরপরি। স্নেহা তাও রুদ্রের দিকে তাকাচ্ছেনা,, - স্যার আপনাকে সবাই খুঁজছে, গ্রিনরুমের বাহির থেকেই আশিস বললো,  রুদ্র স্নেহার হাত ধরেই সবার সামনে নিয়ে গেলো,,,, সবার উদ্দেশ্য করে বলতে লাগলো, লেডিস এন্ড জেন্টলম্যান, আপনারা সবাই এখানে এসেছে আমি অনেক খুশি হয়েছে, আমি আর আমার ওয়াইফ স্নেহা একে অপরে অনেক ভালোবাসি, তাই কিছুদিন আগে কাওকে কিছু না জানিয়ে কোর্ট ম্যারেজ করে ফেলি,ভেবে সারপ্রাইজ দিবো। কিন্তু আপনারা জানেন বিশিষ্ট শিল্পপতি আশরাফ খানের কতো শত্রু,তারা সবাই গুজব ছড়িয়েছে যা টিভিতেও প্রচার হয়েছে, আমি নিজে আজ সত্যি আপনাদের জানিয়ে দিলাম। একজন হাসবেন্ড নিজের ওয়াইফ রিলেটেড এসব বাজে কথা কিভাবে মেনে নেয় বলুন? তাই আমরা কাগজে কলমে হাসবেন্ড ওয়াইফ হয়েছি আজ ধর্মীয় ভাবেও হবো। কাজী সাহেব বিয়ে পড়ানো শুরু করুন, স্নেহা এতোক্ষন রুদ্রের সব কথা শুনেছে, পাথরের কতো জমে গিয়েছে স্নেহা। কাজী বিয়ে পড়ানো শুরু করলো, রুদ্র কবুল বলে ফেললেও স্নেহা বলছে না, অবশেষে বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে স্নেহা ও কবুল বলে দিলো। সবাই রুদ্র আর স্নেহাকে অভিনন্দন আর দোয়া জানালো, স্নেহার কান্না গতি যেন বাধ মানতে চাইছে না, তাই স্নেহা গ্রিন রুমে চলে গেলো।আর রুদ্র অতিথিদের বিদায়ে ব্যাস্ত। স্নেহা গ্রিনরুমে বসে অঝোরে কেঁদে যাচ্ছে,,,, নিজেকে শান্ত করে স্নেহা ভাবলো, একজন ''.কারীর সাথে থাকতে পারবে না সে, বাবার সম্মান সবার সামনে বেচে গিয়েছে এখন চাইলেও রুদ্র আর কিছু করতে পারবে না, তাই স্নেহা কান্না মুছে নিজেকে শান্ত করলো। আর পালানোর সিদ্ধান্ত নিলো, বেশি কিছু না ভেবেই গ্রিনরুমের দরজা খুলেই স্নেহা বেড়িয়ে গেলো, বউ সাজে দৌড়াচ্ছে স্নেহা, কোথায় যাবে নিজেও জানেনা সে, সে শুধু জানে তাকে আজ পালাতে হবে, আজ যদি সে নিজেলে মুক্ত করতে না পারে তবে হয়তো আর কখনো পারবে না, অনেকক্ষন দৌড়ানের পর হাপিয়ে গেছে স্নেহা,, সামনে থেকে একটা গাড়ি আসতে দেখেই হেল্প,হেল্প বলে চিৎকার করে স্নেহা, গাড়িটা স্নেহার পাশ কাটিয়ে চলে গিয়েও আবার ফিরে আসে, - প্লিজ আমাকে একটু লিফট দিবেন? আমি অনেক বিপদে পড়েছি।,হাপাতে, হাপাতে কথাগুলো বললো স্নেহা। গাড়ির কাচ নামাতেই লোকটার মুখ দেখে স্নেহার অন্তর যেন কেপে উঠলো,,কারন সেটি অন্য কেও না রুদ্রই ছিলো, রুদ্র গাড়ি থেকে নামতেই স্নেহা আমার দৌড় লাগাতে চাইলে রুদ্র স্নেহার হাত ধরে ফেললো, আর স্নেহাকে জোর করে কোলে তুলে গাড়িতে বসিয়ে দিলো,,, চলবে,
Parent