শুক্রাণু by tumi_je_amar - অধ্যায় ৬২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-39831-post-3740883.html#pid3740883

🕰️ Posted on September 25, 2021 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 409 words / 2 min read

Parent
নিকিতার প্রেম # ১–   পরদিন নিকিতা মৃণালকে বলে দুপুরে ওর সাথে একটু বাইরে যেতে। নিকিতা আগে থেকেই রজতকে ওর বাইরে যাবার কথা বলে রেখেছিলো। মৃণাল একটু অবাক হয়। -   কোথায় যাবি এখন ? -   চল না আমার সাথে -   স্যার কে বলে আসি -   আমি বলে দিয়েছি   নিকিতা ওকে নিয়ে একটা মেয়েদের পোশাকের দোকানে নিয়ে যায়। দু একটা নাইট ড্রেস দেখে মৃণালকে জিজ্ঞাসা করে ওর কোনটা পছন্দ। মৃণালের এই ব্যাপারে কোনও অভিজ্ঞতা নেই। -   আমাকে কেন জিজ্ঞাসা করছিস ? -   তোকে জিজ্ঞাসা করবো না তো কাকে জিজ্ঞাসা করবো ? -   আমি তোদের ড্রেসের কি বুঝি ? -   তোকে বুঝতে হবে না, আমাকে এর মধ্যে কোনটা পড়লে তোর সব থেকে ভালো লাগবে ? -   এইসব তো তুই রাতে পড়বি, আমি তোকে রাতে কি করে দেখবো ? -   তুই সেই ছোট বাচ্চাই থেকে গেলি। ঠিক আছে তোকে দেখতে হবে না, কিন্তু যদি দেখতে পাস তবে কোনটা তোর বেশী পছন্দ।   মৃণাল একটা হালকা নীল রঙের নাইটি যার সামনেটা প্রায় নেট দিয়ে বানানো, সেটা পছন্দ করে। নিকিতা সেটা কিনে বলে, চল একটু কফি খেয়ে যাই। তখন সবে কাফে কফিডে খুলেছে। সেখানে গিয়ে এক কোনায় দুজনে সামনা সামনি বসে। নিকিতা মৃণালের হাতে হাত রাখে। নিকিতা এক দৃষ্টে মৃণালের দিকে তাকিয়ে থাকে। -   কি দেখছিস আমার দিকে -   আমি তোকে খুব ভালবেসে ফেলেছি রে -   সেটা আমি জানি আর আমিও তোকে বেশ ভালোই বাসি। -   বিয়ে করবি আমাকে ? -   বিয়ে ? আমি বিয়ে করবো? সেটা কোনও দিন ভাবিই নি। -   এবার ভাব। আর ভেবে বল আমাকে বিয়ে করবি না সঞ্চিতাকে বিয়ে করবি ! -   দুদিন আগে সঞ্চিতার মা আমাকে বলেছেন সঞ্চিতাকে বিয়ে করার কথা -   সঞ্চিতা বলেনি ? -   না ও এখনও কিছু বলেনি -   তুই ছেলে কথাই তুই প্রথমে ভালোবাসার কথা বলবি, তা না করে শুধু কথা শুনে যাচ্ছিস -   আমি সত্যি কিছু বুঝি না রে -   এবার বড় হয়ে যা মৃণাল। নিজের জীবন তোকে নিজেই ঠিক করতে হবে। -   সেটা বুঝতে পাড়ছি। আমাকে দুদিন সময় দে -   তোকে একটা রিকোয়েস্ট করবো -   তুই আবার রিকোয়েস্ট কেন করবি ! তুই বল কি চাই। -   আজ থেকে তুই আমাকে বাড়ি পৌঁছে দিবি -   তোর বাড়ি তো উল্টো দিকে ! -   আমার জন্যে এটুকু গাড়ি চালাতে পারবি না ? -   সে পারবো। কিন্তু ওদিকে সঞ্চিতা তো বসে থাকে আমার সাথে যাবে বলে -   এটা তুই ঠিক কর কাকে বাড়ি পৌঁছে দিবি ? আমাকে না সঞ্চিতাকে।   এরপর নিকিতা বলে অনেক দেরী হয়ে যাচ্ছে, এবার অফিস ফেরা উচিত। মৃণাল একটু বিহ্বলতা নিয়ে দু মিনিট বসে থাকে। তারপর উঠে পরে। ফেরার পথে দুজনে প্রায় কোনও কথাই বলে না।  
Parent