সিনিয়র খালাতো বোন যখন বৌ (সম্পূর্ণ) - অধ্যায় ৪২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-20740-post-1926274.html#pid1926274

🕰️ Posted on May 7, 2020 by ✍️ Biddut Roy (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 915 words / 4 min read

Parent
পর্ব-৪২ ----------------------------------- ইশিতা আমার কাধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পরলো, ভোরের আলো ফুটে উঠলো, সূর্যের মৃদু আলো এশে পরতে লাগলো ইশিতার চোখের পাতার উপর,, ততোক্ষুনে আমার গুম ভেংগে গিয়েছে, ইশিতার দিকে তাকাতেই মনে হচ্ছে ওর মায়ার হারিয়ে জাই, আমি বিভোর নয়নে তার দিকে তাকিয়ে আছি, হথাৎ মনে হলো কে যেন চিমটি কাটছে, কি দেখছো ওমন করে,,,,? তোমাকে, আমাকে দেখার এমন কি হলো আর আজ কি নতুন করে দেখছো না কি??? আমি কিছু বললাম..... ঢাকায় চলে এলাম,, খুব সকাল সকাল ই আসলাম, একটা রিক্সাও পেলাম না, ইশিতা কে বললাম, একাটু দারাও আমি সামনে এগিয়ে দেখি কোন রিক্সা পাই কিনা, আমি সামনে এগুচ্ছি, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, হাইজ্যক হাইজ্যক,,,,,,,, আমি দৌরে গেলাম ইশিতার দিকে, কাদো কাদো ভাব নিয়ে আমার দিকে ইশিতা তাকিয়ে বল্লো আমার ব্যগ ছিন্তাই হয়েগেছে, আমি একটু এদিক ওদিক তাকালাম কিন্তু কাউকেই দেখতে পেলাম না, ইশিতা আমার কাছে এসে ভ্যা ভ্যা করে কেদে দিল, আর বলতে লাগলো, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, কতো সাজুগুজুর জিনিস ছিল, আমার ব্যগ, কি করোটা কি বুঝি না, তোমার মতো একজন শক্তিশালী মানুষের কাছ থে ব্যগ নিলো কিভাবে, আমি কি করবো বলো কোথাথেকে সকুনের মতো এসে ছো মেরে নিয়ে চলে গেল.....(ইশিতা) আচ্ছা হয়েছে অনেক এখন চলো বাসায় জাই, অই মামা জাবা, তারপরে দুইজনে রিক্সার করে দুইজনে বারির দিকে গেলাম, পেলাম না, ইশিতা কে বললাম, একাটু দারাও আমি সামনে এগিয়ে দেখি কোন রিক্সা পাই কিনা, আমি সামনে এগুচ্ছি, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, হাইজ্যক হাইজ্যক,,,,,,,, আমি দৌরে গেলাম ইশিতার দিকে, কাদো কাদো ভাব নিয়ে আমার দিকে ইশিতা তাকিয়ে বল্লো আমার ব্যগ ছিন্তাই হয়েগেছে, আমি একটু এদিক ওদিক তাকালাম কিন্তু কাউকেই দেখতে পেলাম না, ইশিতা আমার কাছে এসে ভ্যা ভ্যা করে কেদে দিল, আর বলতে লাগলো, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, কতো সাজুগুজুর জিনিস ছিল, আমার ব্যগ, কি করোটা কি বুঝি না, তোমার মতো একজন শক্তিশালী মানুষের কাছ থে ব্যগ নিলো কিভাবে, আমি কি করবো বলো কোথাথেকে সকুনের মতো এসে ছো মেরে নিয়ে চলে গেল.....(ইশিতা) আচ্ছা হয়েছে অনেক এখন চলো বাসায় জাই, অই মামা জাবা, তারপরে দুইজনে রিক্সার করে দুইজনে বারির দিকে গেলাম, পেলাম না, ইশিতা কে বললাম, একাটু দারাও আমি সামনে এগিয়ে দেখি কোন রিক্সা পাই কিনা, আমি সামনে এগুচ্ছি, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, হাইজ্যক হাইজ্যক,,,,,,,, আমি দৌরে গেলাম ইশিতার দিকে, কাদো কাদো ভাব নিয়ে আমার দিকে ইশিতা তাকিয়ে বল্লো আমার ব্যগ ছিন্তাই হয়েগেছে, আমি একটু এদিক ওদিক তাকালাম কিন্তু কাউকেই দেখতে পেলাম না, ইশিতা আমার কাছে এসে ভ্যা ভ্যা করে কেদে দিল, আর বলতে লাগলো, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, কতো সাজুগুজুর জিনিস ছিল, আমার ব্যগ, কি করোটা কি বুঝি না, তোমার মতো একজন শক্তিশালী মানুষের কাছ থে ব্যগ নিলো কিভাবে, আমি কি করবো বলো কোথাথেকে সকুনের মতো এসে ছো মেরে নিয়ে চলে গেল.....(ইশিতা) আচ্ছা হয়েছে অনেক এখন চলো বাসায় জাই, অই মামা জাবা, তারপরে দুইজনে রিক্সার করে দুইজনে বারির দিকে গেলাম, পেলাম না, ইশিতা কে বললাম, একাটু দারাও আমি সামনে এগিয়ে দেখি কোন রিক্সা পাই কিনা, আমি সামনে এগুচ্ছি, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, হাইজ্যক হাইজ্যক,,,,,,,, আমি দৌরে গেলাম ইশিতার দিকে, কাদো কাদো ভাব নিয়ে আমার দিকে ইশিতা তাকিয়ে বল্লো আমার ব্যগ ছিন্তাই হয়েগেছে, আমি একটু এদিক ওদিক তাকালাম কিন্তু কাউকেই দেখতে পেলাম না, ইশিতা আমার কাছে এসে ভ্যা ভ্যা করে কেদে দিল, আর বলতে লাগলো, আমার ব্যগ আমার ব্যগ, কতো সাজুগুজুর জিনিস ছিল, আমার ব্যগ, কি করোটা কি বুঝি না, তোমার মতো একজন শক্তিশালী মানুষের কাছ থে ব্যগ নিলো কিভাবে, আমি কি করবো বলো কোথাথেকে সকুনের মতো এসে ছো মেরে নিয়ে চলে গেল.....(ইশিতা) আচ্ছা হয়েছে অনেক এখন চলো বাসায় জাই, অই মামা জাবা, তারপরে দুইজনে রিক্সার করে দুইজনে বারির দিকে গেলাম, ভাড়া মিটিয়ে নামতেই মা বাবা চলে এলো, বাবা তোরা এসেছিস, তা কেমন কাটলো তোদের ভ্রমন, (মা) আহ, ওরা মাত্র আসলো, ওদের ভিতরে নিয়ে জাও আমি একটু বাজার থেকে ঘুরে আসি,(বাবা) আমরা ভিতরে গেলাম, গিয়ে ফ্রেস হললাম, আর ও দিকে মা আর ইশিয়া কেমন ঘুরলো, কি কি দেখলো, কি আনলো এই নিয়ে কথা বলছে, একটু পরে আমিও এশে হাজির হলাম, তাদের আড্ডায়, মা বল্লো বিকালে ইশিতাকে নিয়ে মার্কেট এ জাবি, ওর জা জা পছন্দ কিনে দিবি, বেচারি আজ সকাল বেলা কতো কিছু হারিয়ে ফেলেছে, আমি আর কিছু বললাম না, মনে মনে বললাম যে শুধু শক্তি আমার বেলায় দেখাতে পারে আর অন্যের বেলায় ননীর পুতুল, আমার কতোগুলা টাকা আজ যাবে ধুর ধুর। বাবা বাজার থেকে আসলো, কি কি যেন বাজার করে, আমাকে ডাক দিল, জি বাবা ডাকছো আমাকে??? হ্য শুন, তুই কাল থেকেই জয়েন করবি, আমাকে আজও ফোন করে বলছিল যেন আমি তোকে আজই পাঠিয়ে দেই, আচ্ছা বাবা, কালই জয়েন্ট করবো, আমি রুমে চলে আসলাম, ইশিতা জালানো শুরু করছে, সে নাকি তার মায়ের বাসায় যাবে, আমি বললাম যাবে তো জাও কাছেই তো, কিন্তু না তাকে আমার ই নিয়ে যেতে হবে, আর আমার ও এখন ঘুম পাচ্ছে, আমি তো ফাইসা গেছি মাইনকা চিপায়, আগে গান টা শেষ করি তারপরে আমার স্বশুর বাড়ি জাওয়া যাবে, আমি ফাইসা গেছি, আমি ফাইসা গেছি, আমি ফাইসা গেছি মাইনকার চিপায়। আমারও দিলের চোট বোঝে না কোনো হালায়।। কোন্‌ পাগলে পাইছিল করছে শখের শাদী। ক্ষমতার ঝিম-তিম, ভাবে শাহজাদী। সকাল-বিকাল, রাইত-দুপুর বউয়ে দেয় ঠেলা। কয় ‘বউ পুষার মুরাদ নয় তয় বিয়া করছস কেলা।’ আমি এধার কামাল ওধার করি সারাদিন ফেচকি মারি। দিনের বেলায় আরতদারী রাইতে চোরাকারবারি। দিন-দুনিয়া সবই গেল জীবন ভেস্তে যায়।। মাইয়া আমার চিজ একখান যেমুন ফিল্মের নায়িকা, মাধুরী, ঐশ্বরিয়া, কাজলরে কয় অফ যা। পোলায় আমার শিক্ষিত পড়ে দশ কেলাসের উপরে। হাত খরচা না দিলে ইংলিশে গাইল পাড়ে। মনে মনে কই আমি গাইলের আর হুনছস কি আমগ গাইল হুনলে পড়ে খাড়াইব মুরগাদি। আমি হালায় কুলুর বলদ ফাইটা জীবন যায়।। গান টা শেষ করে একটা দীর্ঘ নিস্বাস নিয়ে বললাম, আচ্ছা চলো, তোমার বাইক টা নিয়ে নাও, অনেক দিন বাইকে উঠিন, তারপরে বাইক টা বের করলাম, বেস পয় পরিস্কার,, মনে হয় মাঝে মাঝে মুছা হয়, তারপর ইশিতাকে নিয়ে ওদের বারির দিকে রওনা দিলাম। চলবে...........
Parent