সংগৃহিত গল্পসমগ্র --- XOSSIP web archive - অধ্যায় ১৭৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-50991-post-5081527.html#pid5081527

🕰️ Posted on December 30, 2022 by ✍️ ddey333 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 440 words / 2 min read

Parent
ছোট বেলার স্মৃতি এই ঘটনাটা যে সময়ের তখন আমার বয়স ১৪, সেই সময় আমরা বাংলাদেশের পাবনা জ়েলায় থাকতাম, আব্বা ঢাকা ভার্সিটিতে পড়াতেন, তখন আমি থাকতাম আমার নানীর বাসায়। সপ্তাশেষে আব্বা আসতেন তখন আব্বা মা এক ঘরে আর আমি নানীর সাথে ঘুমাতাম, আমি আমার পরিচয় পর্বটি ভূলেই যাচ্ছিলাম, আমি আনোয়ার হোসেন (পূলূ ), আব্বার নাম আসাদ হোসেন, আম্মা ফরিদা, নানী জরিনা বেওয়া, যথক্রমে ১৪, ৩৬, ৩০, ও ৪৪। আব্বার দিকের আমাদের কোনো আত্মীয় পকারনে আম্মা নানী বাড়ীতে থাকত। যখন আব্বা নানীর বাসায় আসত তখন আমাদের বেশ মজায় সময় কাটত, জামাই আসায় রাতে খাওয়া দাওয়ার পর খানিক আব্বার সাথে আদর খাওয়া, কি কি ঘটেছ্র তার বিবরন খানিক বাদে নানীর ঘরে ঘুমাতে যাওয়া। নানী আনেক রাত করে শুতে আসত, আমি ঘুমিয়ে পরতাম, এই রকম এক শীতের রাত, আমি বিছানায় লেপ মুড়ী দিয়ে ঘুমাচ্ছি, রাত কত তা বলতে পারব না। হঠাত মনে হোল কে আমার গায়ে হাত বোলাচ্ছে, ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া সত্তেও চোখ বুজে শুয়ে রইলাম, আস্তে আস্তে হাতটা আমার ইজের এর ভীতর ঢুকে আমার শুনু টা ধরে টিপতে লাগল। আমার একই সাথে ভয় ও করছিল আরাম ও লাগছিল। কী করব ভেবে পাছিলাম না। অন্ধকার ঘরে বুঝতে পারছিলাম না কে। কিন্তু লাগছিল অপূর্ব। আমার শুনুটা ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে গেল, হাতটা তার নিজের মত কাজ কোরে যাছিল, কিছূ সময় পরে আস্তে আস্তে হাতটা তার কাজ শেষ করে আমার ইজের এর বাইরে বার হয়ে গেল, আমি ও কিছূক্ষন পরে ঘুমিয়ে পরলাম। যে বয়সে এই ঘটনাটা ঘটছিল সে সময় আমার যৌণতা সম্পর্কে কোনো ধারনা হওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু ভালোলাগাটা আমি ভুলতে পারছিলাম না। পরপর বেশ কয়েকটি রাত এই ঘটনাটি ঘটতে লাগল, আমি বুঝতে পারলাম আর কেঊ নয় নানীই এ কাজ করছে, নানী দিনের বেলায় আকদম ঠিকঠাক থাকে, কিছুই বোঝা যায় না, আর রাতের পর রাত এই আরাম পেতে পেতে আমারো নেশার মতো হয়ে গেলো। এই রকম এক সপ্তার শেষে আব্বা নানীর বাসায় এলেন, রাত হলো, আমি না ঘূমিয়ে মটকা মেরে পোরে রইলাম, আন্ধকার ঘরে কেঊ আর আসেনা, শেষে আধৈর্য হোয়ে আস্তে আস্তে ঘর থেকে পা টিপে টিপে বেরিয়ে গেলাম, সারা বাড়ী চুপচাপ, কোথাও কোনো শব্দ নেই, আমি ভাবলাম নানী গেলো কই? তারপর ঘরগুলার বন্ধ দরজা গুলাতে আস্তে আস্তে ঠেলতে লাগলাম, সব ই বন্ধ ভাঁড়ার ঘরের দরজা আস্তে ঠেললাম, খুলে গেলো, ভীতরে অন্ধকার কীছু দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু একটা ফোঁসফোঁস কোরে আওয়াজ শোনা যাচ্ছে, কী রে বাবা সাপ না কী? কে জানে, অন্ধকার টা চোখ সওয়া হোয়ে যেতে দেখি ভাঁড়ার ঘরের জানলার কাছে কে যেন দাঁড়িযে আছে, আর কী যেন দেখছে পাশের ঘরে, ও ঘরে আব্বা আম্মা শুযে আছে, কী দেখছে বুঝতে পারলাম না, তারপর দেখি একটা হাত দিয়ে জানলার পাল্লা একটু ঠেললো, ও ঘরের আলো জানলার ফাঁক দিয়ে এলো, ঐ আল্প আলোতে বুঝতে পারলাম নানী ঐ ঘরে ঊকী দিচ্ছেন, একমনে কী এতো দেখছে বুঝতে পারলাম না।
Parent