আমাদের দুই পরিবারের এক হওয়ার গল্প - অধ্যায় ১০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69273-post-5970901.html#pid5970901

🕰️ Posted on June 24, 2025 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 658 words / 3 min read

Parent
আমি আচ্ছা ম্যাডাম তবে রাখি এখন যাই ষ্টেশনে। তনু ঠিক আছে তোমরা আসো আমি আর সুলতা যাচ্ছি ষ্টেশনে বলে রেখে দিল। আমি চলে গেলাম ষ্টেশনে গিয়ে দেখি তপন দাড়িয়ে আছে দুজনে ঠেলাঠেলি করে উঠলাম খুব ভীর হয় এই ট্রেনে কথা বলা যায়না। তবুও তপন কে জিজ্ঞেস করলাম কিরে টিফিন খেয়েছিস দিদির সাথে তোর কথা হয়েছে। তপন হ্যা হয়েছে দিদি আর ও আসছে স্টেশনে চল নেমে দেখা করতে হবে। তোর কথা হয়েছে দিদির সাথে। আমি হ্যা হয়েছে একের পর এক ঝারি বুঝলি রাতে মোবাইল বন্ধ রেখেছি কেন তারজন্য। আরো কত শাসন আর বলিস না ভাই। তপন জানিনা ভাই তোমার হবু বউ তুমি বুঝে নাও আমারজন ঠিক আছে বুঝলে। কালকে থেকে আমার খেয়াল রেখেছে এই শালা বলিস নি তো যে টিফিন আমার জন্য পাঠিয়েছে ফোন করে জিজ্ঞেস করেছিল খেয়েছ, আমি বলে দিয়েছি আমাকে দেয়নি আমি চেয়ে নিয়েছি। আমি তুই না শালা আমাকে সব দিক দিয়ে ফাসিয়ে দিচ্ছিস, আমার দিদি আমার তোর দিদি দুই দিকে তিনি তো খাঁড়া হাতে দাড়িয়ে আছে মনে হয়। তপন কালকে পাকামো না করলে পারতি তবে এই সমস্যায় পড়তে হত না। বাবা মা যখন ঠিক করেছে তাদের একটা ভালো চিন্তাভাবনা আছে তাই তো আমি মেনে নিয়েছি তুমি শালা ভয়তে কুক্রে গেছিলে। এবার বোঝ ঠেলা। আমি না না তুই কি ভাবিস আমার জনও ভালো খুব কেয়ার করছে আমার। তপন ভাই খুব চাপ আজকে আগে যাওয়ার জন্য। তাইনা পরের ট্রেনে গেলে ভালো হত। আমি না না এসে দাড়িয়ে থাকবে বললে হলো। তপন বাঃ আমার ভগ্নীপতি দেখছি দিদির জন্য চিন্তা করছে। দেখিস কাল বাদে পরশু বাবা মা সবাই এক জায়গায় বসবে আমাদের ছুটি না ওরা তো সব দেখতে পাচ্ছে আমাদের খুব শিঘ্রী বধ করবে। সামনে ঘোর বিপদ ভাই। বাবা মা পঞ্জিকা দেখছিল আজকে সকালে আমার সামনে বসে। আমি বলিস কি ভাই, এত এডভান্স তোর দিদি কি বলে দিয়েছে সে রাজি। তপন হ্যা তার আপত্তি নেই যদিও আমার বলা বারন ছিল তোকে বলে দিলাম আবার বলিস্না ভাই দিদিকে। তবে ভাই খারাপ হবেনা কি বলিস তুই। তুই তোর দিদিকে আমার থেকে ভালো চিনিস বলনা। মানিয়ে চলতে পারবো তো। আমি শালা তুমি বোঝনা কত কেয়ার করছে তোমার রাতে কথা হয়নাই। তপন হয় নাই মানে আড়াইটা পর্যন্ত কথা বলেছি। কত কথা কত প্লান করল আমার সাথে। আমি ওরে শালা আমার দিদির সাথে প্রেম হচ্ছে তাইনা। তপন শালা আগে তোর দিদি হলেও আমার হবু বউ এখন বুঝলি, আমি তোর সম্পর্কের বড় হবো কিন্তু। আমি হ্যা জামাইবাবু ঠিক আছে আপনার শালা হলাম আমি বলে হেঁসে দিলাম। তপন এই শালা তুই কি তুইও তো আমার জামাইবাবু তাইনা। তবে একটা কথা দিদির গম্ভীর রুম দেখেছিস দেখবি তোকে খুব ভালবাসবে। দিদির মন অনেক নরম রে ভাই। কালকে তো রাগিয়েছি আসলে দিদি রান্না করেছে বুঝলি। আমি সে আমি টিফিন খেয়ে বুঝেছি রে ভাই, অনেক সুন্দর করে করেছে তবে রাতে মোবাইল খোলা রাখলে ভালো হত। তা তোরা দুজনে কি প্লান করলি রাতে বিয়ে হলে কোথায় যাবি তোরা। তপন হ্যা বলেছে আবার বলেছে দুই বন্ধু মিলে ঠিক করে বিয়ের পরে কোথায় যাবে একসাথে যাবো শুনে আমার যে কি ভালো লেগেছে ভাই। শুধু আমার কথা না ভাইয়ের কথাও ভাবে বুঝলি। আমি না ভাই আমার কথা হল সব মিলিয়ে ৫ মিনিট মনে হয় তাও দুবারে। আমি জল কম খাই দিদি বলেছে ওকে তাই বলল জল বেশী খেতে, সাবধানে আসতে কত জ্ঞান দিল আমাকে। তপন তোর ভালোর জন্য বলেছে তো তাইনা।  আমি জানিস ভাই আমি এমন কাউকে চাইছিলাম যে আমার এইভাবে খেয়াল রাখবে। তপন যাক তবে আমার জামাইবাবুর দিদিকে পছন্দ হয়েছে।   আমি হুম, এইসব বলতে বলতে কখন যে চলে এলাম খেয়াল নেই তপন বলল এই চল এবার নামতে হবেনা এসে গেছি তো। আমি ইস এত তাড়াতাড়ি চলে এলাম নেমেই বাঘের সামনে পড়তে হবে। বলে আস্তে করে দুজনে নেমে গেলাম ট্রেন বেড়িয়ে গেল। আমি আর তপন সামনের দিকে যাচ্ছি কারন সামনে দারানোর কথা।। তপন কইরে ভাই দেখতে তো পাচ্ছিনা। আমি হ্যা কই গেল এখনও কি আসেনি বলে দুজনে এদিক ওদিক তাকাতে লাগলাম। প্লাটফরম ফাঁকা হয়ে গেল এখন সব দেখা যাচ্ছে কিন্তু দিদি বাঃ তনু কাউকে দেখতে পাচ্ছিনা তো। তপন মোবাইল বের করে রিং করতে গেল অমনি পেছন থেকে দিদি এসে ওর হাত ধরল এই এইত আমরা। বলে দুজনেই ফিক করে হেঁসে দিল আর বলল খুজছিলে বুঝি।
Parent