আমাদের দুই পরিবারের এক হওয়ার গল্প - অধ্যায় ১৭
আমি আচ্ছা তবে তুমি যাও আমি যাচ্ছি।
তনু হুম গেলাম বলে একা হেটে দরজার দিকে গেল
আমি দেখে নিজেও বাড়ির দিকে যেতে লাগলাম। আস্তে আস্তে যাচ্ছি এরমধ্যে বাবাও এল। দুজনে ঘরে ঢুকলাম। দেখি মা সবে স্নান করে বেরিয়েছে ভেজা শরীর বুকে ছায়া জরিয়ে রুমের দিকে যাচ্ছে। আঃ আমার মা এত সুন্দরী উঃ কি সুন্দর খোলা পিঠ দুধ দুটোর উপর ছায়া আটকে আছে, পাছা থল থল করে কেঁপে কেঁপে যাচ্ছে। আমি যেমন মাকে দেখছি বাবাও মাকে দেখলো মনে হল ওনার বউ উনি দেখতেই পারে। জব্বর ফিগার মায়ের এখনও রসে একদম টইটুম্বুর। কোনদিকে কম নেই যেমন বুক তেমন পাছা বাব্বা ভাবাই যায়না উনি আমার মা। এমনিতে কি বাবা মায়ের জন্য পাগল ছিল এই কারনে শুনেছি বাবা মায়ের কথা, দাদু মেয়ে বাবার কাছে দেবেনা কিন্তু বাবা আনবেই আর এনেও ছেরেছে।
মা ঘরে ঢুকতে ঢুকতে বলল বাবা বাপ বেটা দুজনে এক সাথে ঢুকলে যে কোথায় গেছিলে একটু বস চা দিচ্ছি মেয়েটা এখনও ওঠেনি।
বাবা আজকে এত দেরি করলে তুমি সেই কখন তো গেছি ছেলে আমার আগে বেরিয়েছে বুঝলে।
মা নাইটি গলিয়ে বাইরে এল আর বলল কি ব্যাপার বাবা আজকে হঠাত কি হাটতে গেছিলে নাকি। না আবার বউমা ডেকেছিলো। এই বলে জল নিয়ে ইন্ডাকশনে চা চাপিয়ে দিল।
বাবা মিটি মিটি হেঁসে বলল না দুজনে হাটতে গেছিলো। হাটা তো না যেন গল্প করতে বেড়িয়েছিল।
মা যাক তবুও গেছে তো এর আগে কোনদিন তো যায়নি। এইভাবে প্রতিদিন যাবি বুঝলি। এই তোর দিদিকে ডাক তো এখনও ওঠেনি।
আমি আচ্ছা বলে দিদির ঘরের দরজা খুলে ভেতরে গেলাম আর দিদিকে ডাক দিলাম এই দিদি ওঠ অনেক বেলা হয়ে গেছে তো। তপনের টিফিন বানাবি না।
দিদি উঠেই আমার মুখ চেপে ধরল পাজি বলে। এমনভাবে ধরল আমাকে দুধ দুটো আমার বুকে এসে ঠেকল।
আমি মুখ ছারিয়ে বললাম অনেক রাত পর্যন্ত কথা বলেছিস তাইনা। ওঠ আমি হেটে এলাম বাবার সাথে দেখ ঘড়ি কয়টা বাজে বলে দেখিয়ে বললাম ৭ টা বেজে গেছে প্রায়। আয় উঠে আয় মা চা করছে।
মা ডাক দিল কিরে উঠেছে আয় নিয়ে আয় তুলে নিয়ে আসবি না হলে উঠবেনা ও।
আমি দিদির হাত ধরে টেনে তুলতে বলল তুই যা আমি ঠিক হয়ে আসছি। আমি দরজার দিকে যেতে যেতে শুনলাম বাবা বলল এত দেরী করে উঠলে ছেলে অফিস যাবেনা ওকে রান্না করে দেবেনা।
মা বলল তুমি কি কিছু খেয়েছিলে নাকি সকালে যা করেছ ব্যাথা হয়ে গেছে আমার তাই আবার ঘুমিয়ে পরেছিলাম।
বাবা বলল আরে না আমার সুন্দরী বউ সকালে দেখে মাথা খারাপ হয়েগেছিলো তাইত।
মা আস্তে ছেলে আসবে তুমি না।
বাবা বলল এখন বড় হয়েছে বিয়ে করে কি করবে তোমার ছেলে পুজা করবে নাকি। এখন সব বোঝে।
মা তবুও তোমার মুখে কিছু আটকায় না। তা তোমার বেয়ান কেমন শুনি আমার বান্ধবী।
বাবা না গো যেমন আমার বেয়ান তেমন আমার বউমা হবে দুজনেই খুব ভালো দেখ তোমার ছেলেকে কেমন আজকে হাটিয়ে নিল। ভালো খুব ভালো হবে আমার বউমা।
মা আবার নজর দিও না যেন বেয়ানের দিকে।
আমি না কথা তো আরো অন্য দিকে যাচ্ছে তাই জোরে বললাম এই দিদি আমি গেলাম মা চা নিয়ে এসেছে ঐযে কথা বলছে। বলে দরজা থেকে বের হয়ে বাবার পাশে বসলাম আর হাতে চা নিলাম। না চা খেয়ে স্নান করতে হবে।
মা কিরে দরখাস্ত লিখেছিস তো ছুটির আবেদন।
আমি মা এখন না অফিসে গিয়ে মেইল করতে হবে স্যারকে। বিয়ের কার্ড লাগবে তো।
বাবা সে আমরা আজকে ছাপিয়ে নেব ডিজিটাল ভাবিস না কালকে পাবি। না হলে আজকেই আমি তোকে পাঠিয়ে দেবো হোয়াটসাপে।
আমি ঠিক আছে তাই দিও আর তপন কেও দিও দুজনার ছুটি লাগবে তো। মায়ের দিকে তাকিয়ে বাঃ মাকে তো খুব ফ্রেস লাগছে আজকে তাইনা বাবা সকালে স্নান করলে, তো আজকে এত সকালে স্নান করলে মা।
মা না কালকে অনেক খাটা খাটনি গেছে না কম রান্না করেছি সেই অবেলায় তারজন্য। নে এবার তুই যা স্নান করে আয় আমি তোর খাবারের ব্যাবস্থা করছি। মেয়েটা উঠল না।
দিদি চোখ মুছতে মুছতে বের হল, এখনও ভেতরে কিছু পরেনি, দুধ দুটো কেমন দাড়িয়ে আছে নাইটির ভেতরে। আমি যেমন দেখলাম বাবাও তেমন দিদিকে দেখে বলল কিরে এখনও তোর ঘুমের রেশ কাটেনি বুঝি। ও বাড়িতে গিয়ে এমন করিস না মা দেখেছিস তো তোর মা কোনদিন দেরী করেনা আমার মা তোর মাকে কোনদিন কথা শোনাতে পারেনি।
মা বলল কাটবে কি করে রাতে মনে হয় বক বক করেছে কিরে তাইতো।
দিদি না না গরম না ঘুম আসছিলনা সকালে ঘুমিয়েছি তাই।
মা এই তুই দাড়িয়ে আছিস কেন যা স্নান করে নে আমি যাচ্ছি তোর খাবারের ব্যাবস্থা করি। আজকে সবাই ওটস খাবে বলে দিলাম। বলে মা চলে গেল।
আমিও চলে গেলাম স্নান করতে। শাওয়ার ছেরে ভাবতে লাগলাম তারমানে বাবা আজকে মাকে ভালই দিয়েছে কি বলল সকালে কি খেয়েছিলে গা হাত পা ব্যাথা হয়ে গেছে একদম। না বাবার এখনও দম আছে বলতে হবে। ৫৫/৫৬ বছর বয়সে এখনও বউকে সুখ দেয়। আর দিদির কান্ড তো দেখেছি সব খুলে হবু বরের সাথে ভিডিও কলে সেক্স করেছে আমি বোকা সকালে একটা দুটো চুমু ছাড়া কিছুই পারলাম না। এইসব ভেবে স্নান করে নিলাম। বেড়িয়ে আসতেই দেখি মা আর দিদি রান্না ঘরে। রুমে ঢুকে অফিসের জামা প্যান্ট পরে রেডি হয়ে টেবিলে গেলাম। বাবা তখনো বসা। মা আর দিদি রান্না ঘরেই আছে বাবা বসে বসে মেয়ে আর বউকে দেখছে।