আমাদের দুই পরিবারের এক হওয়ার গল্প - অধ্যায় ২৭
আমি সোজা কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে পড়লাম। এবং হাত দুটো আমার বুকের উপর রেখে এই সোনা কালেক আমরা কখন দেখা করব।
তনু সকালে হাটতে আসবে কিন্তু আমার আমার বাচ্চা ছেলেটা তো বের হবে তাইনা, আমার শ্বশুর বাবা একসাথে বের হবে বাবার মতন তয়ামকে নিয়মিত বের হতে হবে আমাদের ভবিষ্যতের জন্য কি সোনা বের হবে তো।
আমি তুমি যেখানে থাকবে আমিও থাকবো।
তনু নিচু হয়ে ঠোটে একটা চুমু দিয়ে হ্যা মশাই আমি যে শুধুই তোমার কেন বের হবনা।
এরমধ্যে শাশুড়ি কাশি দিতেই
আমি উঠে সোজা হয়ে বসলাম।
শাশুড়ি আমাদের ঘরে ঢুকল আর বলল বাবা এই নাও চা এই নে তনু তোকেও দিলাম তপন্টা কি ওই ঘরে বলে ডাক দিল এই তপন এদিকে আয় তো চা করেছি। এই বলে আমাদের পাশে বসল, আমি শাশুড়িকে ভালো করে দেখে আঃ এই না হলে মা যেমন সেক্সি মা তেমন মেয়ে, মায়ের জৌলুস এখনও ভরপুর। দুধ দুটো এখনও বুকের উপর দাড়িয়ে তবে ভেতরে ব্রা আছে, পাছা খানে বসে পাশ দিয়ে বেড়িয়ে আছে, হাত দুটো বেশ মোটা মোটা। এক কথায় মা মেয়েকে শাড়ি পড়িয়ে পেছন থেকে দেখলে বোঝা যাবেনা কোনটা মা আর কোনটা মেয়ে।
তপন চলে এল ও মা এ ঘরে দিলে কেন ওরা কথা বলছিল না চলো আমরা যাই।
শাশুড়ি কেন ওরা কথা বলবে আমি বল্বা আমার একমাত্র জামাই। তা বাবা তোমাদের ছাদে চাশ করেছ বুঝি ভালই তো হয়েছে।
আমি হ্যা এখন আর সময় পাইনা আগে মাকে সব করে দিতাম এখন মা একাই করে।
শাশুড়ি যাক তবে তোমার মায়ের সময় কাটে এই কালকে তোমরা কখন শপিং করতে যাবে সকালে না দুপুরের পরে যাবে।
আমি আপনারা সবাই যাবেন তো নাকি।
শাশুড়ি না গেলে আমি তোমরা আর তোমার মা ওদের কাজ আছেনা ছুটি নিয়েছে দুজনেই সব জোগাড় করে রেডি করবেনা।
আমি তবেঁ দুপুরের পরে খেয়ে চলে যাবো যত সময় লাগবে লাগুক।
শাশুড়ি হ্যা কালকেই সারতে হবে পরশু তো ওর মামা মামী মাসিরা আসবে, তোমাদের কে কে আসবে।
আমি ওই আমাদের মামা মামী বোন, আর একটা পিসি আছে আর কে কে আসে কে জানে বাবা কাদের বলেছে জানিওনা।
ইতিমধ্যে বাবার ফোন কোথায় তুমি বাবা একটু বাড়ি আসো কথার দরকার আছে পাড়লে তপনকে নিয়ে এস এখুনি।
আমি না তবে যাই এই চল ওদিকে ডাক পড়েছে। বলে দুজনে আমাদের বাড়ি চলে এলাম।
বাবা এবং শ্বশুর বলল তোমাদের কতজন হবে সেই হিসেবে বলতে হবে সব কন্টাক দিয়ে দিয়েছি। বিয়ে আসর থেকে বাড়ি খাওয়া দাওয়া সব। তোমাদের কলিগ বন্ধু বান্ধব হিসেব করে বলে দাও।
তপন আমি হিসেব করে বলে দিলাম।
বাবা বলল যাওয়ার সময় পাবেনা সবাইকে ফোনে বলে দেবে। যাক দাদা এবার একটু সস্থি কি বলেন সব ঠিক হয়ে গেল।
শশুরমশাই হ্যা দাদা কালকে বিকেলে আমার সবাই আসবে। আপনাদের
বাবা হ্যা অরাও আসবে আমার বোন শালা শালাবউ সবাই।
শ্বশুর মশাই তবে আমরা এখন বাড়ি যাই কই মা কি করছ তুমি।
দিদি সামনে এসে দাড়িয়ে হ্যা বলেন ঘরে ছিলাম।
শ্বশুর কালকে তোমরা চারজন আর তোমাদের মা গিয়ে কেনাকাটা করে আসবে দুপুরের পরে যাবে।
বাবা হ্যা তাই করবে তোমরা আমদের অনেক কাজ আছে দাদা বাড়ি যাওয়ার কি দরকার এখানে থেকে যান আজকে।
শ্বশুর মশাই না দাদা যা করিনা কেন ওনাকে না জানালে হবে আমার অধাঙ্গিনি বলে কথা বাড়ি যাই অনেক চিন্তা না আমাদের।
বাবা কই গো দাদাকে কি কিছু খেতে দেব নাকি।
শ্বশুর মশাই না না খাওয়া হয়ে গেছে এই যে বেয়ান আমি আসি এখন।
মা রান্না ঘর থেকে এসে দাদা রাতের খাবার খেয়ে গেলে হতনা। সম্পা যদিও রান্না করবে তবু খেয়ে গেলে পারতেন।
শ্বশুর মশাই না এখন যাই একটু বিশ্রাম নিতে হবে। এই বাবা তপন চল যাই।
তপন সাথে সাথে বেড়িয়ে এল দিদির ঘর থেকে এবং ওর বাবার পাশে দাঁড়ালো।
বাবা ইয়ার কি করে বলল আরে তোমার বেয়াই বেয়ান ছাড়া থাকতে পারেনা বুঝলে।
মা তুমি কি অন্য নাকি বউ ছাড়া কিছুই বোঝে না। বলে হেঁসে দিল।
শ্বশুর মশাই আসো বাবা দরজা বন্ধ করে দাও আমি আসছি। বলে নিচে যেতে লাগল। এই তপন আয় বাবা একসাথে যাই।
আমি পেছন পেছন যেতে তা
শশুর মশাই তা বাবা তনুর সাথে দেখা হয়েছে তো। মেয়েটা খুব সরল মন বুঝলে বুঝিয়ে সুঝিয়ে রেখ তুমি, জানি তোমার মা আমার মেয়েকে অনেক ভালো বাসবে তবুও তুমি দেখ বাবা।
আমি ও নিয়ে আপনাএক ভাবতে হবেনা আমার দিদি তো যাচ্ছে আপনাদের বাড়ি কারো কোন অসবিধা হবেনা।
শ্বশুর আসি বাবা।
আমি হ্যা সাবধানে যাবেন কেমন। বলে দাড়িয়ে রইলাম উনি চলে গেলেন। আমি সাথে সাথে তনুকে ফোন করলাম এই আমার শ্বশুর বাড়ি যাচ্ছে এখন।
তনু এই কি বলল বলনা নতুন কিছু।
আমি না বলেছে মেয়ের কাছে গিয়ে থাকতে আসবো নাকি আজকে রাতে থাকতে।
তনু ইস সখ কত বিয়ের আগেই বউর কাছে থাকতে হবে তাইনা।
আমি নাগো আজকে যে তোমাকে খুব আদর করতে ইচ্ছে করছে।
তনু সে তো আমারও করে তাই বলে আগেই না সোনা কাল পরশু দুইদিন তারপর সব সময় বউকে কাছে পাবে। এবার ঘরে যাও ঐযে বাবা আসছে রাখলাম সোনা। রাতে ফোন করবে তো।
আমি না রাতে ফোন বন্ধ করে ঘুমাবো।
তনু কি সত্যি তাই করবে নাকি।
আমি তবে আর কি বউ যখন কাছে রাখবেনা তো ফোন খুলে রেখে কি হবে।
তনু এই আমি এখনও বউ হতে পারিনি এখনও তোমার বন্ধুর দিদি আর বাগদত্তা যদিও হয়েছি।
আমি হ্যা আমার হবু বউ আমাকে কথা দিয়েছে আমাকে সে বিয়ে করবে তাইত এই কথার মানে এইতা না।
তনু হ্যা মশাই এবার রাখেন আপনার শ্বশুর এসে গেছে দরজায় রাখলাম। বলেই কেটে দিল।
আমি দরজা বন্ধ করে ঘরে যেতেই দেখি বাবা বসা মায়ের গলা।
মা বলল না মেয়েটা এত পাজি আমাকে একটুও সাহজ্য করেনা বুঝলে দেখ ঘরে বসে আছে। আমাকে বলল দেখ তো কি করে একবারের জন্য রান্না ঘরে আসে না সেই সকালে একবার এসেছিল আর দেখা নাই।
আমি মা তোমার মেয়ে আর এ বাড়ির জন্য রান্না করবে না করবে ওই বাড়ি গিয়ে।মা এসে এমনভাবে দাঁড়িয়েছে কি বলব দুই দুধের মাজখানে কাপড় পেঁচানো দুই দিকের দুধ দুটো সব বেড়িয়ে আছে উঃ কি বড় বড় মায়ের দুধ দুটো এক পলক দেখে নিয়ে কি করব তাই বললাম দেখি তো কি করছে দিদি বলে ওর ঘরে ঢুকলাম।
বাবা বলল শুনলাম বাদ দাও কাল বাদে পরশু বিয়ে এখন অনেক চিন্তা ওদের মাথায় কেন জালাতন কর।
দিদির ঘরে ঢুকতে দিদি বলল দেখেছিস একে বলে বাবা।
আমি হ্যা সব বাবারা মেয়েদের পছন্দ করে আবার মায়েরা ছেলেদের পছন্দ করে এটা ব্যাতিক্রম কিছুনা তবে তোর কিন্তু মাকে একটু সাহায্য করা উচিৎ সব সময় হবু বরের সাথে কথা বললে হবে।