আমার বউ বাবার বউ, বাবার বউ আমার বউ - অধ্যায় ১২
আমি- জাল বের করে দিতে বাবা চলে গেল হাড়ি নিয়ে মাছ ধরতে, মা তখনো বের হয়নি আমি রাস্তায় বেড়িয়ে ওপাশ দিয়ে খেতে গেলাম। বাড়ির দিকে দেখা যাচ্ছেনা আর আমি যে এসেছি সেটাও কামনা দেখতে পায়নি। ঘুরে ঘুরে খেত দেখতে লাগলাম বাবা মা চাষ করে এখানে আমি আসিনা। আস্তে আস্তে রান্না ঘরের জানলার কাছে দাঁড়ালাম। ঘরের মধ্যে মা আর কামনা দাড়িয়ে চা খাচ্ছে আর কথা বলছে।
মা- ওরা গেল কোথায় বৌমা।
কামনা- জাল তো বের করল দেখলাম মনে হয় মাছ ধরতে গেছে। আপনার না তোমার ছেলেকে ব্ললাম তোমাকে না ডাকতে তবুও বাবা বলল বলে চলে গেল। তুমি তো লজ্জায় পরে গেছিলে তাইনা মা।
মা- না না সে কোন সমস্যা নেই এভাবে আমাকে অনেক দেখেছে ।
কামনা- মা বেতা ছেলের চরিত্র বিয়ের পরেই খারাপ হয় সেইজন্য আমি বারন করেছিলাম।
মা- ভালো করেছিস সব পুরুষ একরকম, সত্যি বিয়ের পরে চরিত্র খারাপ হয়। কার মনে কি আছে বলা তো যায়না। কাল বলেছিনা বাপ বেটা একরকম।
কামনা- ঠিক বলেছেন মা আমিও সকালে লক্ষ্য করেছি সত্যি বাপ বেটা একরকম, বাবাও আমার দিকে কেমন যেন তাকিয়েছিল যেন।
মা- দেখেছিস আমি বলেছি না, নজর খারাপ, আর আজকাল তোর শশুরের মতন বয়সীরা কচি মেয়েদের দিকে বেশী তাকায় আর ইউং ছেলেরা বয়স্ক মহিলাদের দিকে বেশী তাকায়। প্রমান পেয়ে গেলি তো বাইরে যেতে হবে না ঘরেই পাওয়া গেল।
কামনা- হুম তাই মা তুমি এত অভিজ্ঞ কি বলব। তবে বাবাকে ওকে আমাদের এত সন্দেহ করা ঠিক না।
মা- না বাপু সে গ্যারান্টি আমি দিতে পারবো না কম দিন হল না ঘর করছি, নজর কোনদিন ভালনা।
কামনা- মা তোমাদের হল আজকে।
মা- আবার কয় সকাল বেলা কাজ সেরে তবে বিছানা ছেড়েছে। আমি আর ঘুমাতে দেইনি উঠে যেতে বলেছিলাম বলেই তুই আগে দেখতে পেয়েছিস। তোদের কি খবর।
কামনা- আর বলনা আমাকে একদম ঝালাফালা করে দিয়েছে ঘরে ঢুকেই। সকালেও চেষ্টা করেছিল আমি উঠে পড়েছি তাই।
মা= প্রথম তো এখন এরকম হবেই আস্তে আস্তে কমে যাবে দেখবি।
কামনা- তোমার ছেলে সেরকম না ইচ্ছে করলে তিন চার বার পারে আমি বুঝিয়ে থামিয়ে রাখি বুঝলে মা। দুবারের বেশী দেই না।
মা- না দিবি না হলে বাইরে নজর যাবে। পুরুষদের দু পায়ের মাঝে আটকে রাখতে হয়।
কামনা- মা দেখ কামড়ে আমার ঠোঁট কি করে দিয়েছে ব্যাথা করছে আমার।
মা- ইস করেছে মেয়েটাকে একটুও দয়ামায়া নেই ওদের একদম বাপের মতন দেখবি বলে আবার ব্লাউজ খুলে দেখাল দেখ আমার বোটা কামড়ে ধরেছিল। কি আর বলব তোকে শাশুড়ি হয়ে তোর সাথে বন্ধুর মতন মিশি বলে বললাম।
কামনা- ভালো করেছ মা, তুমি সাথ না দিলে তোমার ছেলেকে আমার সামাল দেওয়া কষ্ট।