আমার বউ বাবার বউ, বাবার বউ আমার বউ - অধ্যায় ১৭
আমি- সত্যি মা তোমাদের কিছু লাগবেনা বলছ কিন্তু কামনার কিছু লাগবে বলছিল।
মা- কি লাগবে বৌমা তবে গিয়ে নিয়ে আস আজকে।
কামনা- মা দীঘা গেলে তো স্নান করার সময় পোশাক লাগবে তাই না। আপনার আছে।
মা- কই নাতো তবে কেনা দরকার।
কামনা- মা আপনার জন্য একটা চুড়িদার নেবো ভাবছি আর আমি লেজ্ঞিন্স নেব ভাবছি।
আমি- তবে কেন মায়ের জন্যও নেবে কালকে সকালে গিয়ে নিয়ে আসবো আজ রা হয়ে গেছে তো।
মা- হ্যা তাই করিস আর তোর বাবার জন্য একটা বাড়মুন্ডা এবং তুইও একটা নিস।
কামনা- ঠিক আছে মা আমি আর আপনি কালকে যাবো বাজারে।
মা- আচ্ছা মা তাই হবে এখন চল সব ধুয়ে রেখেই দেই খাওয়া তো হয়ে গেল কাল আবার আমার দরজাল ননদ আসবে। কি জালান আমাকে জালিয়েছে বিয়ের পরে আসলেই আমার যত দোষ বের করত। যাক কালকে আসলে কাজে লাগবে। চল মা আমারা আমাদের কাজ করি ওরা বাপ বেটা টিভি দেখে নিক।
কামনা- চল মা বলে দুজনে খাবার থালা বাসন নিয়ে রান্না ঘরে গেল।
বাবা- কই রিমোট দে বলে হাতে নিয়ে টিভির সামনে বসে গেল।
আমি- একটু হেটে আসি বলে বাইরে গেলাম এবং মা আর কামনার কথা শোনার জন্য গিয়ে রান্না ঘরে পেছনে দাঁড়ালাম।
মা ও কামনা বাসন ধুতে ধুতে কথা বলছে।
মা- নে তাড়াতাড়ি ঘরে যাবি এখন দুপুরে আমি তোদের অনেক সমস্যা করে দিয়েছি।
কামনা- মা তুমি না সব সময় ওইদিকের কথা বল আমরা দুজনে কত লজ্জা পেয়েছি জানো, তোমার ছেলে তো ঘরের বাইরেই আসতে চাইছিল না। এত লজ্জা পেয়েছিল কি বলব।
মা- তুই তো নিরলজ্য একদম চিত হয়ে শুয়ে আছে, কবে কামিয়েছিস বলতো।
কামনা- বিয়ের দিন একা একা কামিয়েছি।
মা- বলল একদম ছোট ছোট ভাবলাম ছেলে আবার কামিয়ে দিয়েছে নাকি।
কামনা- তবে তোমার ছেলের আমি কামিয়ে দিয়েছি বুঝলে।
মা- হুম দেখলাম তো একদম পরিস্কার। কিরে ওর কি মাথার চামড়া কেটে গেছে নাকি। না এমনিতেই ওইরকম ভাবে থাকে।
কামনা- না বড় হলে চামড়া ছাড়িয়ে যায় এমনি ঠিক আছে। আমার বরের তো খবর নিলে আর তোমার বরের কি চামড়া কাঁটা।
মা= হুম একদিন ধরে দিচ্ছে কাটবেনা সে স্নেক আগে একদিন ছিরে যায় তারপর কি রক্ত বেরিয়েছিল প্রায় ১৫ দিন ব্যাথা ছিল ওই সময় আমি ভালো ছিলাম একটুও জালায়নি না সে কেন হবে সেইসময় আমার দুটো ধরে চুষে খেতো। আমি মলম লাগিয়ে দিতাম।
কামনা- তোমার ছেলের যা হাল কাটবেনা এমনিতেই বড় হয়ে গেছে ভালো করে ঢাকেনা চামড়ায়।
মা- যাক আমার কপাল ভালো ছেলের দোষ তো তুই বলছিস না, ভালো পারে কি বল।
কামনা- কি যে বল মা আমার দম বন্ধ করে দেয় তোমার ছেলে আমি পেরে উঠিনা ওর সাথে সত্যি খুব কষ্ট হয়ে যায়। কি এত খাইয়েছ কে জানে এত দম কোথায় পায়।
মা- আসলে ওর কোনদিন বড় কোন রোগ হয় নি তাছাড়া খাবারে বাছ বিচার ছিল যখন যা দিতাম তাই খেত তাই এমন। এখন ন্য কিছু টাকা পয়সা করেছে বাপ বেটা মিলে আগে কি আমাদের এত ভালো অবস্থা ছিল নাকি, ঘর ছিলনা, ঝিল কিনেছে পুকুর কিনেছে আগে তো লোকের পুকুরে চাষ করত এখন সব নিজেদের তাই।
কামনা- যাক ভালো করেছে না হলে আমি আসতে পারতাম এই বাড়িতে আর এমন মা কাম শাশুড়ি কাম বান্ধবী পেতাম। আমারা দীঘা গিয়ে খুব এঞ্জয় করব মা।