আমার বউ বাবার বউ, বাবার বউ আমার বউ - অধ্যায় ৩
কামনা- দেরী হবে মায়ের সাথে সিরিয়াল দেখবো তারপর তুমি গিয়ে শুয়ে পর ইচ্ছে করলে।
আমি- আচ্ছা বলে আমি চলে এলাম একটু বাইরে বাবা গিয়ে হাতমুখ ধুয়ে টিভির সামনে বসল, মা আর কামনা রান্না ঘরে বাসন ধুচ্ছে আর কথা বলছে।
মা- কামনাকে জিজ্ঞেস করল কি রে মা আমার ছেলে কেমন তোকে ভালোবাসে তো।
কামনা- হুম বলে আর কিছুই বলল না।
মা- তবে যা ঘরে যা শুনলাম তো তোকে তাড়াতাড়ি যেতে বলছে, ভালবাসিস আমার ছেলেটাকে। কিরে তোকে আনন্দ দিতে পারে তো।
কামনা- কি যে বলেন মা।
মা- দেখ আমার শাশুড়ি নেই যে তোকে জিজ্ঞেস করবে আর মেয়েও বিয়ে হয়ে গেছে আমাকে তুই সব বলবি কেমন। আমি তোর শাশুড়ি আমি তোর বন্ধু আমাকে কোন সমস্যা হলে বলবি।
কামনা- না মা সব ঠিক আছে কোন সমস্যা নেই, ওকে পেয়ে আমি ধন্য মা আপনাকে এ নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা।
আমি- জানলার পাশ থেকে মা আর কামনার কথা শুনছি।
মা- ঘরে গেলেই তোর শশুর আমাকে জিজ্ঞেস করে।
কামনা- হ্যা সে আমি বুঝি আজকে কিন্তু আমার ছেলেটাকে দুধ দিও বুঝলে।
মা- তোর ছেলেকে আমি দুধ দেব কেন তুই গিয়ে দে। আমি পারবো না ২৩/২৪ বছর ধরে অনেক দিয়েছি আর পারবো না।
কামনা- মা বাবা খুব জ্বালায় আপনাকে তাই না।
মা- আর বলিস না কিছু না করলেও চটকাবে ধরে আর কোন কাজ নেই যতক্ষণ জেগে থাকবে ততখন।
কামনা- সে তো আপনার ছেলেও, বাপের মতনই হয়েছে। একগাছ সুতো রাখতে দেয়না গায়ে। এই দশ দিনে সব ব্যাথা করে দিয়েছে।
মা- হেঁসে পাগলি মেয়ে তবে তুই সুখি তাইত।
কামনা- মা তোমার এই মেয়েকে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিও আমাকে কখনো ভুল বোঝনা যেন। ভুল করলে শাসন করবে কিন্তু দুরে ঠেলে দেবেনা মা।
মা- পাগলি মেয়ে এই কদিনে আমাদের এই বুঝলি আমরা সব সময় আনন্দে থাকবো সবাই মিলে, তুই আমাদের ভুল বুঝবি না কেমন আমরা একসাথে থাকবো এইভাবে, মনের কথা বলব তুইও বলবি।
কামনা- আমার সোনা মা তুমি, যেমন বাবা তেমন তুমি মা, আমার কপাল এত ভালো কি জানি কি ভালো কাজ করেছি বলে তোমাদের মতন শশুর আর শাশুড়ি পেয়েছি।
আমি- বাইরে থেকে মা আর কামনার কথা শুনে সত্যি খুব আনন্দ হল আমার মা ওকে এত সুন্দর আপন করে নিয়েছে।
মা- তুমি এবার যাও মা ছেলেটা বসে আছে ওকে গিয়ে আদর কর।
কামনা- সে তো যাবো আর আপনি আমার ছেলেকে আদর করবেন না।
মা- সে অনেক বছর এক ঘেয়েমী হয়ে গেছে এখন আর ভালো লাগে তুই বল। তবুও ও আমাকে খুব ভালোবাসে বুঝলি আমি কি চাই ও বোঝে বুঝলি তাই ভালই আছি। মা একটা কথা জিজ্ঞেস করব বাজে ভাববেনা তো।
কামনা- কেন মা অমন করে কেন বলছেন কি বলবেন বলুন না।
মা- না মানে বাবার সাইজ কেমন তাই। তোকে আরাম দিতে পারে তো, ছোট বেলায় তো দেখেছি বেশ সাইজ ছিল।
কামনা- হেঁসে এই কথা সে বেশ বড়ই ৭ ইঞ্চি বলেছে শুনেছি। মেপে তো দেখিনি। তবে বেশ বড় প্রথম দিন নিতে কষ্ট হয়েছ এখন ঠিক হয়ে গেছে।
মা- ঠিক আছে নে এবার কাজ শেষ যা তুই চলে যা। আমিও যাচ্ছি সিরিয়াল দেখবি নাকি ঘরে যাবি। এই শোন আবার আমার ছেলেকে বলিস না যেন মা এই কথা জিজ্ঞেস করেছে।
কামনা- আপনি পাগল আমরা দুই বান্ধবী কি বলব আপনার ছেলে কি করে জানবে।
মা- এই আমাকে আর আপনি বলবি না তুমি বলবি কেমন। আর তোর শশুরকে তুমি বলবি আপন তো আমারা আপনি দুর দুর লাগে তুমি হল আপন।
আমি- মায়ের এই সব শুনে সত্যি অবাক হলাম ছেলের বউর কাছে ছেলের সাইজ জিজ্ঞেস করে না ভাবতেই পারছিনা। মায়ের এই কথা শুনে মনে মনে মায়ের রুপ যৌবন একবার মনে মনে দেখে নিলাম, আমার মা কম সেক্সি না যেমন শরীরের গড়ন দেখার মতন, কামনা সেক্সি কিন্তু মনে হয় মা ওর থেকেও বেশী সেক্সি এই কথা ভাবতে ভাবতে আমার সোনা মহারাজ তিরিং করে লাফাতে শুরু করল।
কামনা- মা তুমিও চল না আমি একা যাবো বাবা দেখেই আবার কি বলে কে জানে। তুমি চল এক সাথে ওই ঘরে যাই।
মা- আচ্ছা তবে দাড়া আরেকটু সময়, তোর শশুরের আবার চা লাগবে একটু পরেই তবে চা করে নিয়েই যাই।
কামনা- কি বল বাবা এই রাতে চা খাবে।
মা- হুম। ছেলেও মাঝে মাঝে চা খায় রাতের বেলা।
কামনা- তুমি এত দুধ দাও তারপর চা লাগে।
মা- হুম লাগে তুমিও দাও না বুঝি। এই কয়দিনে কত বড় হয়ে গেছে তোমার।
কামনা- কি যে বল মা ব্যাথা করে দিয়েছে বললাম চুষে আমার হাল খারাপ করে দেয়।
মা- বুঝেছি যেমন বাপ তেমন ছেলে ওদের আর কিছু হোক না হোক চটকাবেই তাইত।
কামনা- একদম ঠিক বলেছ মা, খুলতে দেবেনা আগেই ধরে দলাই মলাই করতে শুরু করবে। এমন ছেলে তোমার কি বলব।
মা- তোমার ছেলে কম কিসে গত ২৩/২৪ বছর ধরে আমার সাথে একইভাবে করে যাচ্ছে কি বলব।
কামনা- মা তুমি এত ফিরি হবে ভাবিনাই ভেবেছিলাম তুমি খুব গম্ভীর কিন্তু না একদম জলি তুমি বলে মাকে জড়িয়ে ধরল।
মা- আমার পাগলি মেয়ে তোকে আমি কষ্ট দেব কেন তোরা যাতে সুখে থাকিস সেটাই আমার কামনা। এখন থেকে আমরা তোর বাবা মা কেমন, সব সময় ফিরি থাকবি মুখ গম্ভীর করে থাকবি না হাঁসি খুশী থাকবো আমরা।
কামনা- মা বাবা কেন করবে না তুমি এখনো যা সেক্সি, বাবার রস তো থাকবেই।