আমার মুটকি মায়ের আদর - অধ্যায় ৪৯
মাছওয়ালী কাকিমা আর তার ছেলে বিজয় ১: ব্রজেশের কৌতূহল
ঘটনাটা আমার বন্ধু ব্রজেশের মুখ থেকে শোনা। ব্রজেশের বাড়ি ওড়িশা। বালাসোর ছাড়িয়ে আরো দূরে যেতে হয়। ব্রজেশরা মোটামুটি অবস্থাপন্ন হলেও ওদের এবং ওদের আশপাশের গ্রামের সকলের অবস্থা ভালো ছিল না। ওদের পাশের গ্রামের একটি ছেলে ব্রজেশদের সাথেই পড়তো। অসাধারণ মেধাবী ছেলে। প্রতিবার প্রথম হয়। কিন্তু গরিব পরিবার। ছেলেটির নাম বিজয়। ওর বাবা ছিল মৎস্যজীবী। একবার সমুদ্রে মাছ ধরার সময় ঝরে ট্রলার উল্টে যায়। ওর বাবা আর ফিরে আসতে পারেনি। ওকে আর ওর কচি ভাইটাকে রেখে গিয়েছিলো ভ্যাগ্যের হাতে। তারপর থেকে বিজয়ের মা কামিনী - ব্রজেশরা বলতো কামিনী কাকিমা ব্রজেশকে একা হাতে মানুষ করেছে। কামিনী কাকিমা নিজে বাজারে মাছ বিক্রি করতে যেত। শনি রবিবারে বিজয়ও সঙ্গে নিতো। তবে কামিনী কাকিমার তাতে সায় ছিল না। কাকিমার ইচ্ছে ছিল অনেক পরিয়ে লিখিয়ে বিজয়কে বড়ো করবে। কোলের ছেলেটা অবশ্য সঙ্গেই থাকতো। গ্রামের সবাই জানে বিজয়ের বাবা আর এই পৃথিবীতে নেই। কিন্তু তার শেষ চিহ্নের কোনো প্রমান না পাওয়ায় কামিনী কাকিমা তা মানতে রাজি হয়নি। তাই আজও কাকিমা সধবা বেশ ত্যাগ করেনি।
ব্রজেশের সঙ্গে বিজয়ের ভালো বন্ধুত্ব ছিল। ব্রজেশ ভালো বই বা নোটস পেলে সেটা বিজয়কে দিয়ে সাহায্য করতো। ব্রজেশও পড়াশোনায় ভালো ছিল। তবে বিজয়ের মতো না। এখন ব্রজেশ আমার সাথেই পড়ে আর বিজয় সর্বোচ্ছ সম্মানীয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনীরিং পড়ে - তাও মেধাবৃত্তি নিয়ে। ব্রজেশ একদিন ফাঁকা মাঠে খেলে বাড়ি ফেরার সময় বিজয়কে ওর পড়াশোনায় একরকম তুখোড় হওয়ার রহস্য জানতে চেয়েছিলো। তখন বিজয় ওকে সবটা ব্যাপার বলেছিল আর কাউকে বলতে বারণ করেছিল - তাই সঙ্গত কারণেই আমি সবার নাম বদলে দিলাম। শুধু কাকিমার নামটা ছাড়া। বিজয় গ্রামের ছেলে, তার ওপর মৎস্যজীবী পরিবারের ছেলে। তখনো খুব লম্বা না হলেও রোজ সাঁতার কাটা আর খেলাধুলোয় ওর কমতি ছিল না। ওর শরীরটা লিকলিকে আর পেশিগুলো ছিল নারকেল দড়ির মতো পাকানো আর শক্ত। মারামারির সময় ওর হাতের চড় খেলে দশাসই চেহারার ছেলেরাও চোখে সর্ষেফুল দেখে মাটিতে বসে পড়তো।
বিজয় যেদিন বাজারে যেত মায়ের সাথে - তখন দেখতো যে ওর মায়ের দিকে পুরুষেরা কেমন একটা নজরে দেখছে। বিশেষত যখন ওর ভাই কেঁদে উঠলে ওর মা আঁচল চাপা দিয়ে বুকের দুধ খাওয়াতে শুরু করতো। ব্রজেশের ভাষায় "তাকাবে নাই বা কেন? কামিনী কাকিমার লম্বা চওড়া দশাসই শ্যামবর্ণা সুন্দরী মহিলা ছিল। চওড়া কাঁধ - কোমর। বিশাল দুদু। ব্লাউজ ফাটিয়ে বেরিয়ে আসতে চায়। পাতলা তাঁতের শাড়ী অতিকষ্টে ঢেকে রাখে।" ব্রজেশ দেখেছিলো ওদের বাড়িতে গিয়ে - কাকিমা যখন বাড়িতে একটু আলুথালু ভাবে থাকে তখন ব্লাউজের হুক গুলো চওড়া হয়ে ফাঁক হয়ে দুদুর বেশ কিছুটা অংশ দেখা যায়। ব্লাউজগুলো পাকা তালের মতো এক একটা দুদু ধরে রাখতে গিয়ে যেন ক্লান্ত হয়ে হাল ছেড়ে দিতো। মাঝে মাঝে ব্লাউজের তোলা দিয়েও দুদুগুলির বেশ কিছুটা অংশ বেরিয়ে যেত। কালো শরীরে সুদীর্ঘ খাঁজ - যদি একবার চোখ পড়তো - ব্রজেশের মনে হতো ওই অন্ধকারে হারিয়ে যাই।
ওই বিশাল দুদু থেকে দুধ খেয়েছে বলে ব্রজেশের হিংসে হতো বিজয়কে কখনো বা ওর ভাইটাকেও। কাকিমার চওড়া ভারী কোমরের দুপাশেই দুটো করে মোটা মোটা ভাঁজ। আর রয়েছে কাকিমার দুই ছেলেকে ধরে রাখা বিশাল থলথলে একটা ভুঁড়ি। লম্বাটে গভীর চওড়া একটা নাভী কাকিমার থলথলে ভুঁড়িটাকে করে তুলতো আরো রহস্যময়ী আর তীব্র আকর্ষণীয়। আর নাভির চারপাশ থেকে পুরো তলপেট জুড়ে হলদেটে জালের মতো দাগ - যা বিজয় আর ভাই ছেড়ে গেছিলো। কাকিমা বাজারে বা ঘরের বাইরে যখন যেত তখন নাভির ওপরেই শাড়ী পড়তো। কাপড়ও পড়তো আঁটোসাঁটো ভাবে। তবুও কাকিমার নামের সাথে মামানসই কামুকী শরীরের দৈর্ঘ প্রস্থ খাঁজ ভাঁজ পুরুষদের চোখ টানতো চুম্বকের মতো। তার মধ্যে ছেলেটাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় যতই ঢাকুক না কেন, কামিনী কাকিমার কালো বোঁটা, বোঁটার চারিলিকে বড়ো কালো বলয়, থলথলে দুদুর কিছু অংশ এদিক ওদিক দিয়ে বেরিয়েই যেত। আর সেটুকু দেখেই বোধয় পুরুষগুলোর আফসোস হতো আর লালা পড়তো।
কিন্তু বাড়িতে বাড়িতে থাকলে কাকিমা একটু অবিন্যস্ত আরাম দায়কভাবেই থাকতো। তাই সরে আশা আঁচলের ফাক দিয়ে হুকের মধ্যে দিয়ে দুদুর অংশ দেখা যাওয়া, থলথলে বিশাল ভুঁড়িটা গভীর নাভি সমেত হলুদ দাগের জাল নিয়ে উন্মুক্ত হয়ে থাকা এগুলো ছিল স্বাভাবিক ব্যাপার। ব্রজেশও এদিক থেকে ছিল ভাগ্যবান। কাকিমা ওকে নিজের ছেলের মতোই মনে করতো। হয়তো কাকিমা দুপুরে মেঝেতে আঁচলটা সরিয়ে চিৎ হয়ে মেঝেতে মাদুর পেতে শুয়ে আছে। বিশাল ভুঁড়িটা ওঠানামা করছে শ্বাসের তালেতালে। ব্লাউজের উপরের কিংবা মাঝের কিংবা নিচের একটা দুটো হুক ছেঁড়া। তাই দিয়ে কাকিমার দুদুর বেশ কিছুটা অংশ বেরিয়ে এসেছে। ব্রজেশ হয়তো বিজয়ের সাথে খেলতে খেলতে বাড়িতে ঢুকে পড়েছে। কাকিমা ওদের উপস্থিতি পাত্তা দিত না। বরং ঐভাবেই শুয়ে থেকে ব্রজেশ আর বিজয়ের সাথে হাসি মুখে গল্প করতো। এমনকি ব্রজেশ যদি কথা বলতে বলতে কাকিমার ভুঁড়ির দিকে তাকিয়ে আছে। কাকিমা কিছু বলতো না। বরং মাঝেসাঝে মজা করে বলতো "হাত দিতে ইচ্ছে করছে নাকি কাকিমার পেটে?"
ব্রজেশ আর বিজয় দুজনেই লজ্জা লজ্জা মুখ করে এরকম সুযোগ নিয়ে কমলা কাকিমার ভুঁড়িতে অনেকবার হাত বুলিয়েছে একসাথে। তবে ব্রজেশের ইচ্ছে থাকলেও ওই সময় কোনোদিন কাকিমার নাভিতে আঙ্গুল দেয় নি। ভীষণ ইচ্ছে করতো কাকিমার নাভিতে একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে বাকি হাতে কাকিমার তলপেট খামচে ধরার। কিন্তু সাহসে কুলাতো না। কাকিমা যদি রাগ করে? বিজয়ের অবশ্য কোনো লজ্জা বা ভয় ছিল না। বিজয়ের সামনেই নিজের মায়ের নাভিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মায়ের হলুদ দাগে ভরা থলথলে তলপেটটা চটকাতো। ব্রজেশ একদিন কৌতূহল চাপতে না পেরে বিজয়ের লজ্জা বা ভয় ছাড়াই নিজের মায়ের নাভি আর তলপেট নিতে খেলার পিছনের কারণ জিগ্যেস করেছিল। ব্রজেশকে বিজয় বলেছিলো "আসলে আমি বরাবর রোজ রাতে মায়ের পেট আর নাভি নিয়ে খেলতে খেলতে ঘুমাই। তাই আমার কোনো লজ্জা হয় না। তুইও খেলতে পারিস। মা কিছু বলবে না।" কিন্তু ব্রজেশের সেই সাহস হয়নি কোনোদিন।
কখনো বা বিজয়ের ভাই কেঁদে উঠলে কাকিমা ওদের সামনেই ব্লাউজ খুলে ভাইকে বুকের দুধ খাওয়াতে শুরু করেছে। ব্রজেশ আর বিজয় যদি ঐসময় আড়চোখে বারবার তাকাতো কাকিমার বিশাল দুই কালো দুদুর দিকে - কাকিমা তখন বলতো "কিরে? তোরাও দুধ খাবি নাকি?" ব্রজেশ লজ্জা পেয়ে চোখ নামিয়ে নিতো আর ওর কান লাল হয়ে যেতো লজ্জায়। ইচ্ছে থাকলেও এই প্রশ্নের উত্তরে "হ্যাঁ" বলার সাহস ওর কোনোদিন হয়নি। বিজয়ও লজ্জা পেয়ে চোখ নামিয়ে নিতো বটে আর মিচকে মিচকে একটা দুষ্টু হাসি দিতো ব্রজেশের দিকে তাকিয়ে। কিন্তু কিছু বলতো না। বরং আবার আড়চোখে মাঝে মাঝে দেখতো নিজের মায়ের দুধে ভরা বিশাল কালো দুদু, ভাইয়ের চোষনে খাড়া হয়ে থাকা কুচকুচে কালো কুলেরবিচির মতো সাইজের বোঁটা,ঘন কালো বলয়। কাকিমা আর বিশেষ কিছু বলতো না। কাকিমার কালো শরীরটা ছিল তেলচুকচুকে। সূর্যের আলো পড়লে অভ্রের মতো ঝিলিক মারতো কাকিমার ত্বক। বিজয়ের সাথে দেখা করা বা খেলবার অছিলায় ব্রজেশ সুযোগ পেলেই ওদের বাড়ি চলে যেত বিজয়ের মা মানে কামিনী কাকিমাকে দেখতে। আর বাড়ি ফিরে কাকিমার শরীর মনে করে, কাকিমার বুকের দুধ খাবার কল্পনা করে, কিংবা কাকিমার ভুঁড়ি হাতানোর সুখানুভূতির কথা মনে করে খিচতো।
বাজারে যখন পুরুষেরা চোখ দিয়ে কাকিমার শরীরটা গিলতো তখন ওর নিজের মায়ের দিকে এরকম করে ওদের তাকানোর কারণ বিজয়ের বোঝার বোঝার বুদ্ধি না হলেও ব্যাপারটা ভীষণ ক্রোধের জন্ম দিতো ওর বুকে। ও মাকে একবার বলেওছিলো। কামিনী কাকিমা বিজয়কে বলেছিলো "বাবা, ওরা বাজে লোক। তুই রাগ করিস না। রাগ করে মারামারি ঝগড়া করলে আরো ঝামেলা বাড়বে।" মায়ের কথা বিজয়ের মনঃপুত না হলেও বিজয় মেনে নিয়েছিল। না হলে ওই আধদামড়া এক একেকটা লোককে একক ঘুঁষিতে আর চড়ে বসিয়ে দেয়ার শারীরিক শক্তি বিজয়ের ছিল। রাস্তায় তখনো মাধ্যমিক দিতে দেড় বছর বাকি এরকম একটা ছেলের হাতের চড় খেয়ে বাড়ি ফিরলে ওই লোকগুলোর মানসিক অবস্থা কি হতো সেটা বোঝা কঠিন না। তবে ওরা কামিনী কাকিমার শরীর চোখ দিয়ে চাটলেও মুখে কোনোদিন কোনো কেউ মন্তব্য করার সাহস পায়নি। তার কারণ কামিনী কাকিমার ওই দশাসই চেহারা, লালচে দুটো চোখ, বলিষ্ট দুটো হাত - আর সেই হাতে ধরা দায়ের এক এক আঘাতে যখন মোটা শোল মাছের এক এক টুকরো আলাদা হতো - সেই দৃশ্য দেখলে আর কাকিমাকে আগে থেকে চেনা না থাকলে হৃদকম্প হতে বাধ্য। যেন এক আদিম দানবী নিজের পোষ্যদের মধ্যে খাওয়ার টুকরো করে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
কিন্তু ব্যাঘ্র শাবক যেমন হিংস্র বাঘিনীর কল থেকে মাতৃস্নেহ আদায় করে নেয়, বিজয়ও ছিল ওর মায়ের তেমনি নেওটা। কামিনী কাকিমা ওকে ভালোবাসতো প্রচন্ড। সাধ্যের মধ্যে ওর কোনো প্রয়োজনের অভাব না রাখতে কাকিমা সর্বদা সচেষ্ট ছিল। কিন্তু দরকারের সময়ে কাকিমার শাসনও ছিল দুর্দান্ত। কাকিমা বিজয়কে দুটো বিষয়ে রেয়াত করতো না - পড়ায় গাফিলতি করলে, আর অসভ্যতা করলে। একবার কামিনী কাকিমার সাথে ওদের পাশের বাড়ির এক পাড়াতুতো মাসিমার প্রচন্ড ঝগড়া হয়েছিল। বিজয় প্রতিশোধস্প্রীহায় লুকিয়ে ওই মাসিমার বাগানের সবজির ওপর পেচ্ছাব করে এসেছিলো। কিন্তু বাড়ি এসে সেটা ব্রজেশের সামনে গর্ব করে কাকিমাকে বলতে গিয়েই হলো বিপত্তি। কাকিমা এক লাফে ওর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল যেমন বাঘিনী লাফ দেয় ছাগলের দিকে। তারপর বিজয়ের ওপরে নিচে ডাইনে বায়ে অশ্রান্তভাবে কাকিমা চালাতে শুরু করেছিল কিল চড়। সেই মার দেখে ব্রজেশের ভিতরটা পুরো শুকিয়ে গেছিলো। খাবার মতো হাতে কাকিমার চটাস চটাস শব্দে চড় আর মুগুরের মতো মুঠিতে ঘিপাঘপ করে নেমে আসা সেই কিলগুলো বিজয়ের শরীর বলেই হজম করতে পেরেছিলো। ব্রজেশ হলে ওই রকম দুই চড়েই চোখ উল্টে ফেলতো। কিন্তু ব্রজেশ এটাও জানে রাতে রাগ পরে গেলে বিজয়কে আবার বুকে নিয়ে আদর করতে করতে ওর সারা গায়ের ব্যাথা ভুলিয়ে দেবে।ব্রজেশ কি একদিন কাকিমা ইচ্ছে করে রাগাবে? কি জানি, হয়তো কাকিমা ওকেও প্রথমে ঠেঙাবে, তারপর বুকে ধরে আদর করবে। না ভাই, সুখের চেয়ে শান্তি ভালো। ওই মার ব্রজেশ হজম করতে পারবে না এই দৃঢ় বিশ্বাস ওর মধ্যে ছিল।
যাইহোক এই ভাবে চলছিল। মাঝখানে বিজয়ের পড়শোনা একটু খারাপ হয়ে গেছিলো। মহাজন বাড়ির মালতি কাকিমার ছেলে সেবার প্রথম হয়। বিজয় দ্বিতীয়। কিন্তু পরের পরীক্ষাতেই কিভাবে যেন ও আবার সামলে পুরোনো দক্ষতায় ফিরে এসেছিলো। আসলে বয়সোচিত বিবর্তন অন্যান্য ছেলের মতোই বিজয়ের শরীরে মনে প্রভাব ফেলতে শুরু করেছিল। ওর মন চলে যেত অন্যান্য দিকে। কিন্তু কিভাবে যেন সেই অপ্রাপ্তির কামনা থেকে বিজয় ছাড়া পেয়েছিলো। মাধ্যমিকের আগে দিয়ে ব্রজেশের পরীক্ষা নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়তে থাকলো। পড়ে, কিন্তু মনে হয় যেন কিছুই মনে থাকছে না। আবার পড়ে, আবার যেন ভুলে যায়। আবার পড়তে পড়তে ওর মন আজকাল অন্য দিকে চলে যায়। কখনও কলেজের শিক্ষিকাদের গোলগোল দুদুর কথা মনে পড়ে। কখনও চোখে ভেসে ওঠে তাদের আঁচলের অল্প ফাক দিয়ে চোখে পরে যাওয়া কোমরের ভাঁজ, পেট, কিংবা অল্প উঁকি মারা নাভি। কারোর নাভি গোল, কারোর লম্বাটে, আবার কারোর ইংরেজি "I" অক্ষরের মতো। দেখে, ভাবে আর ছুঁতে ইচ্ছে করে। পড়ার বই খোলা পরে থাকে আর হাওয়ায় পৃষ্টা উল্টোতে থাকে। পরীক্ষার সময় কি হবে?
কখনও কখনও লজ্জায় আর গ্লানিতে ব্রজেশ মর্মে মরে যায় - যখন ওর নিজের মায়ের শরীরের এইসব দেখতে দেখতে ওর নুনু খাড়া হয়ে যায়। বাসন মাজা কাপড় কাচার সময় মায়ের ব্লাউজের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে থাকা দুদুর খাজ দেখে ওর নুনু লাফ দিয়ে ওঠে। মা যখন সায়া আর ব্লাউজ পরে স্নান করে ঘরে ঢোকে তখন মায়ের নরম ফোলা পেট আর নাভি থেকে গড়িয়ে পড়া জল দেখে ব্রজেশেরও নুনু থেকে জল পড়তে থাকে। ভীষণ ইচ্ছে করে মায়ের পেটটা খামচে ধরে চাটতে, মাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে মায়ের দুদু চুষতে। মায়ের সারা গায়ে ওর খাড়া হয়ে থাকা নুনু ঘষতে। কিন্তু এটা যেমন হওয়ার না, তেমনি ইচ্ছেগুলোও যাওয়ার না। তাই মনের দ্বিধা ওকে পড়ায় মন বসাতে দেয় না।
ওদিকে ওর বন্ধু বিজয় এখন দিব্বি খাচ্ছেদাচ্ছে, খেলছে, সাঁতার কাটছে - আবার প্রথমও হচ্ছে পড়ায় সবাইকে হারিয়ে। কামিনী কাকিমার মতো ওই রকম তীব্র আকর্ষণীয় নধর মা, যে ছেলের সামনে ভুঁড়ি - দুদু এসব লুকো ছাপার ধার ধরে না। দুধের ভারে টানটান হয়ে থাকা বিশাল তালের মতো দুদুগুলো বের করে বড়ভাইয়ের সামনেই ছোট ভাইকে বুকের দুধ খাওয়ায়। থলথলে বিশাল ভুঁড়ির মাঝে ক্ষুদার্ত গহ্বরের মতো কামুক নাভিটা শরীর আঁচল সরিয়ে বের করে রাখে। যাকে ঢাকাচাপা অবস্থাতেই দেখে বাজারশুদ্ধ পুরুষেরা লালা ফেলে। সেই মা বাড়িতে থাকা সত্ত্বেও, সেই মায়ের সাথে রোজ রাতে ভুঁড়ি নাভি চটকে চটকে ঘুমিয়েও বিজয়ের কি এরকম কোনো অনুভূতি হয় না? আর যদি হয় তারপরেও বিজয় এত ভালো পড়াশোনা করে কি করে? বিজয়ের না হয় মোবাইল কেনার টাকা নেই, তাই পানু দেখারও উপায় নেই। কিন্তু তার মানে কি ওর নুনু খাড়া হয় না। ব্রজেশ এসব ভাবতে থাকে, আরো পড়া ভুলতে থাকে, আর ওর নুনুটা টনটন করতে থাকে।
একদিন খেলা শেষে মাঠের ধারে বসে পেয়ারা চিবোতে চিবোতে ব্রজেশ বিজয়কে নিজের মনের কথাগুলো বলেই ফেললো আর জিগ্যেস করেই ফেললো "ভাই, একটা সত্যি কথা বলতো তোর কি নুনু দাঁড়ায় না? মন অন্য দিকে যায় না?"
বিজয়: খুব দাঁড়ায়, দাঁড়িয়ে শিরা ফুলে ওঠে। নুনুর মুখ দিয়ে জল পড়ে।
ব্রজেশ: তাহলে তোর মনে কি এসব ভাবনা আসে না। নাহলে এত ভালো পড়শোনা করিস কি করে? আমাকে বল না ভাই। নাহলে মাধ্যমিকে খারাপ হয়ে যাবে ফল।
বিজয়: বলতে পারি, কিন্তু কথা দে - কাউকে কোনোদিন বলবি না।
ব্রজেশ: কথা দিলাম ভাই।
বিজয়: এর শুরুটা যেবার আমি সেকেন্ড হলাম আর মহাজনদের ছেলেটা প্রথম হলো সেবার থেকেই।
বিজয় বলতে শুরু করলো।
convert to lowercase