আম্মুর আস্তাবল - অধ্যায় ৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-11617-post-615122.html#pid615122

🕰️ Posted on July 5, 2019 by ✍️ I am here (Profile)

🏷️ Tags:
📖 1505 words / 7 min read

Parent
কখন ঘুমিয়ে গেছি মনে নেই । সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আম্মু পাশে নেই । আমি কাল রাত এর কথা কথা ভাবতে লাগলাম আমার সৎ মা দিনা প্রায় বলে আম্মু নাকি আমাকে ছোট বানিয়ে রেখেছে  , আম্মু কিভাবে আমাকে ছোট বানিয়ে রেখেছে সেটা আমি বুঝিনা । এই তো আমার গার্ল ফ্রেন্ড নেই বলে কেমন মজা করলো । এসব তো সুধু বড় দের সাথেই আলোচনা করে । আম্মু যদি আমাকে ছোট বানিয়ে রাখতো তবে কি আমার সাথে এমন করে কথা বলতো । এই তো সেদিন আম্মু আমাকে পড়ার জন্য আন্ডার ওয়ার কিনে দিলো এগুলা কি ছোট রা পড়ে । তাহলে আম্মু আমাকে ছোট বানিয়ে রাখলো কি ভাবে । আম্মুর কাজের মহিলা  জিনাত খালা এসে ঢুকল আম্মুর রুমে । এইজে জিতু বাবা মা ডাকছে তোমায় । তোমার জন্য নাস্তা তৈরি করে বসে আছে । আমি আসছি খালা । আমি ফ্রেশ হয়ে নিচে গেলাম । গিয়ে দেখি আম্মু একটা টি শার্ট আর ট্রাউজার পড়ে বসে আছে এর মানে আম্মু আজ ও অফিস যাবে না । মনটা আমার খুশি হয়ে গেলো । আমি আম্মু কে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমু দিলাম গুড মর্নিং আম্মু । আম্মু ও আমাকে একটা চুমু দিয়ে বলল গুড মর্নিং সোনা । তারা তারি নাস্তা খেয়ে নে। আজ তোর ড্রাইভার আসবে তোর সাথে পরিচিত হতে চল একটা পরীক্ষা নিয়ে ফেলি ওর কি বলিস। আমি জানি আম্মু আগেই পরীক্ষা নিয়ে ফেলেছে এমনিতেই বলছে । কথায় যাবে আম্মু । এই ধর হাইয়ে ধরে কয়েক ঘণ্টা চালিয়ে এলাম আর দুপুরে কনো রেস্তোরাঁয় খেয়ে নিলাম । আমি তো ভীষণ খুশি , আমি এক্ষুনি তৈরি হয়ে আসছি । তারা তারি দুটো ডিম পোঁচ আর দুটো কলা আর এক গ্লাস দুধের সাথে কর্ণ ফ্লেক্স খেয়ে আমি তৈরি হতে চলে গেলাম ।  আমি মনে করেছিলাম যে জামাল কাকুর মতো কেউ হবে দেখি পুরো উলটো । একটা ২৫-২৬ এর মেয়ে সাদা শার্ট আর কালো প্যান্ট সাথে কালো বুট পরা । জিতু এ হচ্ছে সুমি তোর জামাল কাকুর বোন আজ থেকে তোর ড্রাইভার কাম বডি গার্ড ।মেয়েটা জামাল কাকুর মতো কালো নয় উলটো ফর্সা কি করে ও জামাল কাকুর বোন হয় সেটা আমার মাথায় এলো না । আমি আম্মুর কানে কানে বললাম আম্মু একটা মেয়ে আমার বডি গার্ড । শুনে আম্মু হেঁসে ফেললো । সুমি ও হেঁসে ফেললো মনে হয় আমার কথা শুনে বা বুঝে ফেলেছে । ও ট্রেনিং নেয়া বডি গার্ড সোনা , ওর কোমরে ওটা কি দেখেছিস তোকে কেউ কোন ক্ষতি করতে চাইলে ও তাদের শায়েস্তা করে ফেলবে । আমি দেখলাম সুমির কোমরে একটা পিস্তল । ওকে পুলিসে ধরবে না ? আমি অবাক হয়ে পিস্তল টির দিকে ইশারা করে বললাম । এবার আর আম্মু উত্তর দিলো না উত্তর দিলো সুমি না জিতু এটা আমার লাইসেন্স করা । সরকার আমাকে এটা বহন এবং প্রয়োজনে ব্যাবহার করার অনুমতি দিয়েছে । সেদিন আমরা হাই ওয়ে ধরে অনেক দূর গেলাম তারপর একটা বামি রেস্তোরাঁয় দুপুরের খাবার খেয়ে আম্মু আমাকে শপিং এ নিয়ে গেলো । সেখানে আমাদের সাথে শিলা আনটির দেখা । আমাকে খুব আদর করলো শিলা আনটি , আনটি কে দেখে আমি খুশি ই হয়েছিস কারন ওনার মেয়ে তমা ওনার সাথে নেই উনি একাই এসেছেন। এই জিতু তুমি ওদিকটায় গিয়ে দেখো তো তোমার কিছু পছন্দ হয় নাকি । আমি তোমার মায়ের সাথে একটু কথা বলি ।  আমি চলে গেলাম । কিন্তু এটা আনটি আমায় এ কোথায় পাঠালো এখানে তো সব মেয়েদের জামা । ও আমি বুঝেছি আমাকে দূরে পাঠিয়ে আম্মুর সাথে কি জেনো কথা বলবে । গোপন কথা আমার বড় ভালো লাগে। আমাকে শুনতে হবে ওরা কি বলে আমার মুখে হাসি খেলে গেলো আমি ওদের চালাকি ধরে ফেলেছি । এখন আমি পেছন থেকে গিয়ে ওদের ভাও বলে ভয় দেখিয়ে দেবো ।   আমি চুপি চুপি ওদের কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম । শিলা আনটি বলছে , তোর ঘোড়া গুলির জন্য আমার খুব মায়া হচ্ছে রে , সাড়া সপ্তা অপেক্ষা করেও পেলো না তোকে । তাতে কি হয়েছে প্রয়োজনে আরও অপেক্ষা করবে । একটা সপ্তাই তো আর ওরা তো কেউ কমপ্লেইন করেনি মনে হয় তোর ই ওদের কাছে পাওয়ার জন্য তর সইছে না ।  একি আম্মুর ঘোড়া আছে আমি তো জানি না , আমাকে তো কোন দিন বলে নি আম্মু । মনটা খারাপ হয়ে গেলো আমার । আমি আর ওদের ভয় দেখালাম না শুনি ওরা ঘোড়া গুলো কোথায় লুকিয়ে রেখেছে । শিলা আনটি আবার বল্লো , দেখিস ঘোড়া গুলো জেনো আবার পাগলা না হয়ে যায় । ঠিক মতো খাবার না পেলে পাগলা হতে কতক্ষন । শেষে ঘোড়ার তলায় পিষ্ট হয়ে মরবি । আম্মুর মুখে একটি তাচ্ছিল্লের হাসি ঐ ঘোড়া গুলি আমার জন্য আমি ঘোড়াদের জন্য না আমি যখন ইচ্ছা তখন ওদের উপর চরবো ওরা আমার উপর নয় । আর ঘোড়া যত পাগলা হবে চড়ে তত মজা বলে দুজনে হেঁসে উঠলো তা যা বলেছিস । শিলা আনটি বলল । তা তোর ছেলেটা তো বেশ তাগড়া হয়ে উঠেছে । শিলা আম্মু চাপা গলায় ধমেক উঠলো , কি ছিরি তোর কথার ঐ টুকু ছেলে আমার। একেবারে জিভ ছিরে ফেলবো অমন করে জিতুর ব্যাপারে কথা বললে   আমার খুব মজা লাগলো আম্মুর কথা শুনে হিহি আম্মু কেমন মাস্তান দের মতো কথা বলছে হিহি জিভ ছিরে ফেললে শিলা আনটি তো তোতলা হয়ে যাবে আচ্ছা তাগড়া কি আম্মু এমন ক্ষেপে গেলো কেন । সেসব পরে ভাবা যাবে এখন ওদের কথা শুনি আর একটু । রাগছিস কেনো শিলা আনটি বলল , আমি না দেখলে অন্য কেউ দেখাবে , আর বাচ্চা বলছিস দেখ গিয়ে নুনুর গোঁড়ায় বাল গজিয়ে গেছে হাত টাত ও মারে পানু দেখে । ইন্টেরনেট এর যুগ বাবা । আমার মেয়টা তো এই করেই গেলো ড্রয়ারে দেখি একটি মোম চেছে একেবারে ডিলডো বানিয়ে নিয়েছে দিব্যি । আনটির কথা গুলো আমি তেমন বুঝতে পারছি না  এই নুনু পানু বাল এগুলা কি ও হ্যাঁ ইস্কুলে একটা ছেলে আমাকে একদিন জজ্ঞেস করেছিলো এই তুই পানু দেখিস আমি আম্মু কে জিজ্ঞাস করতেই আম্মু ওর সাথে আমায় কথা বলতে নিষেধ করে দিয়েছে আমি ও আর কথা বলিনি ওর সাথে ওরা অবশ্য আমাকে দেখলেই হাসে। সে হাসুক । আম্মু মুখে হাত দিয়ে বলল বলিস কি এই বয়সে । তোর তোর মেয়েটাকে রিহেব এ পাঠা ।  এই বয়সে বলচিস কেন আমাদের সময় তো এই বয়সে বিয়ে হয়ে যেত মনে নেই । আম্মু বলল সেটা ঠিক তবে মেয়েরা একটু আগে ভাগে পেকে যায় আমার ছেলে ওসব বোঝে না । সেই তো কাল রাতে কত ভনিতা করে বলল আমার সাথে শুতে চায় । শিলা আনটি হেঁসে ফেললো বলিস কি তোর সাথে শুতে চায় আর বলছিস তোর ছেলে বাচ্চা । শিলা আম্মু আবার ধমক দিলো এই শুতে চাওয়া সেই শুতে চাওয়া নয় ঘুমুতে চায় সব তাতে তোর ঐ চিন্তা । শিলা আনটি বলল আরে আমি তো মজা করছি কিন্তু তোর ছেলে কিন্তু ঠিক লাইনেই আছে । এই বয়সী ছেলেদের প্রথম নিজের মা কে দেখেই জাগ্রত হয় । আর সে মা যদি ওর মতো সুন্দরি হয় । শিলা আনটির কথা আমি এখনো বুঝতে পারলাম না তবে শেষ কথাটি ওনার ১০০ ভাগ সত্যি আমার আম্মু খুব সুন্দরি । নিজের মন ঠিক কর আগে তুই শিলা আমার ছেলে আমি চিনি না তুই সব বুঝে বসে আছিস । আরে তোর ছেলে বলেই তো বলছি আর কত দিন থাকবে এমন ছোট ছেলে হয় সুয়ো একদিন ডানা মেলবে ই । সে তখন দেখা যাবে আম্মু বলল এখন অন্য কথা বল । তবে তোর ছেলে কিন্তু ভালো একটা ঘোড়া হবে আমার মনে হয় । শিলা আবার শুরু করলি আম্মু আবার ধমক দিলো ।   একি বলছে আনটি আমি কেনো ঘোড়া হতে যাবো । আমি ভয় পেয়ে গেলাম আমি কি ঘোড়া হয়ে যাবো তাই আমার নিচের ঐ জিনিসটা বড় হয়ে যাচ্ছে এর পর আমার হাত দুটো পা হয়ে যাবে । আমার লেগ হবে । আচ্ছা আচ্ছা বাবা ঠিক আছে তোর ছেলে সারা জীবন তোর আঁচল এর নিচে থাক আমি সেই আশীর্বাদ দিলাম। এখন বল ঘোড়া গুলকে নিয়ে কবে খেলা করবি । জিতু যাক আগে তারপর আম্মু বলল । না না আমার আর তোর সইছে না রে একদিন কর না জিতু তো ঘুমিয়ে গেলে কাঁদা । ও কিবুঝবে । আম্মু কিছুতেই রাজি না । আম্মুর উপর খুব রাগ হচ্ছে আমার কেন আমাকে দেখাতে চায় না । মনে হয় আমি দেখলে বুঝে যাবো যে আমিও একদিন ঘোড়া হয়ে যাবো এই কারনে আম্মু আমাকে ঘোড়া গুলো দেখায় না । আম্মুর উপর থেকে আমার রাগ চলে গেলো আম্মু আমার জন্য কত চিন্তা করে । তবে আমি দেখতে চাই আমি কিরকম ঘোড়া হবো । আর এখন ঘোড়া হতেও আমার ভয় করছে না কারন আম্মু আমাকে নিয়ে খেলবে তখন যেমন এখনকার ঘোড়া নিয়ে খেলে । আচ্ছা এই ঘোড়া গুলো ও কি আমার মতো ছিলো আগে । আমার ঘোড়া গুলো দেখার ইচ্ছা অনেক বেড়ে গেলো । মনে মনে বললাম প্লিজ আম্মু রাজি হয়ে যাও । শিলা আনটির অনেক পিড়াপীড়ি তে আম্মু শেষ পজন্ত রাজি হলো তবে সর্ত দিলো আমি জতক্ষন না ঘুমাই ততক্ষন কিচ্ছু হবে না । শিলা আনটি খুব খুশি সাথে আমিও । তুই কোন চিন্তা করিস না আমি জিতুর জন্য ঘুমের ঔষধ নিয়ে আসবো এক টেবলেট এ রাত কাবার । খবরদার যদি ঐ কথা আর একবার বলিস আমি আমার ছেলে কে কিছুতেই ঘুমের ঔষধ খেতে দেবো না । আম্মুর বলার ভঙ্গি দেখে আমি আবার হেঁসে উঠলাম মনে মনে কেমন গুন্ডা টাইপ কথা মনে হয় ঐ লোকটার কাছ থেকে সিখেছে । যে লোকটা আম্মুর সাথে মিটিং করতো গুন্ডা টাইপ । ঠিক হল পরশু হবে আম্মু আর শিলা আনটির ঘোড়ায় চড়া । আমি খুব খুশি আমি দেখতে পারবো আমি ঘোড়া হলে আম্মু কিভাবে আমার উপরে চড়বে । এখন সুধু কালকের দিনটা পার করতে পারলে হয় । চলবে , কমেন্ট করবেন আশা করি
Parent