আম্মুর আস্তাবল - অধ্যায় ৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-11617-post-636125.html#pid636125

🕰️ Posted on July 10, 2019 by ✍️ I am here (Profile)

🏷️ Tags:
📖 3822 words / 17 min read

Parent
ঘুম ভাংলো সন্ধ্যার কিছু আগে আগে , পাশে আম্মু নেই দুপুরে লম্বা ঘুম দেয়ায় শরীরটা কেমন জেনো লাগছে । বিছানায় বেশ কিছুক্ষন গড়াগড়ি দিয়ে নিলাম । তারপর উঠে নিচে নেমে দেখি আম্মু সোফায় বসে একটা প্লাস্তিক এর পাত্রে পানি নিয়ে তাতে পা ডুবিয়ে বসে আছে । আমার আওয়াজ পেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে হেঁসে বলল । কি কুম্ভকর্ণ ঘুম ভাংলো শেষ পর্যন্ত । আমি বত্রিশ দাত বের করে হাসি দিলাম , আম্মু আমাকে যাই বলুক আমার রাগ হয় না অন্য কেউ বললে ভীষণ রাগ হয় । কি করছো আম্মু পানিতে পা ভিজিয়ে রেখেছো কেনো । আম্মু হেঁসে বলল আয় আমার পাশে এসে বোস । আমি আম্মুর পাশে গিয়ে বসতেই আম্মু আমার চুলে হাত বুলিয়ে বলল কিছু খাবি খিদে পেয়েছে । আমি বললাম না আম্মু খিদে পায়নি উলটো পেট কেমন ভরা ভরা লাগছে মনে হয়ে খেয়ে সাথে সাথে শুয়ে পড়েছিলাম তাই । কি করছো আম্মু বল্লেনা যে । ও এটা এটাকে বলে পেডিকিওর পায়ের আঙ্গুল নখ এই সব পরিষ্কার করা পার্লার থেকেই করে আসতাম তুই বাসায় একা তাই চলে এসেছি তারা তারি । তুই করবি দেখি তোর পায়ের নাগুল গুলি বলে আম্মু আমার একটা পা টেনে নিজের কোলের উপর তুলে নিলো । ইস নখ গুলো কত বড় বড় এই জিনাত নেইল কাটার মেশিন টা দিয়ে যা তো আর বাবুর জন্য ও এক গামলা পানি নিয়ে আয় । না না আম্মু আমি পা ভিজিয়ে বসে থাকবো না প্লিজ আমি প্রতিবাদ করলাম । কিন্তু আম্মু আমার কনো প্রতিবাদ আনুরধ কানে না তুলে আমার পায়ের নখ গুলো কেটে দিলো ।তারপর জোর করে আমার পা দুটো জিনাত খালার আনা গামলা ভর্তি পানিতে ডুবিয়ে দিলো । অবশ্য পানি গরম থাকায় তেমন খারাপ লাগছে না । একটু পর জিনাত খালা মায়ের পা গুলো সুন্দর করে নরম স্ক্রাবার দিয়ে ধুয়ে দিলো । আম্মুর পা কি সুন্দর ধব ধবে সাদা কি সুন্দর গোটা গোটা আঙ্গুল এত সুন্দর কারো পা হয় নাকি আমার সন্দেহ আছে , আমার পরিচিত আম্মুর মতো না হলেও আম্মুর কাছা কাছি সুন্দর মেয়ে এক মাত্র সুমি আপু কিন্তু উনি সবসময় পায়ে হিল বুট পরে থাকে ওনার পা দেখার সুযোগ নেই । এমন সময় শিলা আনটি এলো উনি যখনি আসেন তখনি ওনাকে হাসি খুশি বেশ আমুদে মুডে দেখা যায় । এই যেমন এখন এসেই কথার ফুলঝুরি ছোটালেন । কিরে তোরা মা ব্যাটায় কি করছিস ও রূপচর্চা ? ভালো করো রূপচর্চা । তুই তো পার্লার থেকেই করে এসেছিস এখন এমন ঢং করহিস কেন রে শিলা । চা কফি কিছু খাবি আম্মু জিজ্ঞাস করলো । দে কফি দে এক কাপ আজ কফির দরকার হবে খুব । শিলা আনটি সোফায় বসতে বসতে বলল । যা বানিয়ে খা পানি গরম করা আছে দেখচিস না জিনাত কাজ করছে । আম্মু শিলা আনটি কে বলল । রিয়া!! শিলা আনটি অবাক হয়ে বলল বাসায় মেহমান এলে কেউ এমন আচরন করে ? ( রিয়া আমার আম্মুর নাম আজকাল এই নাম ধরে কেউ দাকেনা আম্মু কে একমাত্র শিলা আনটি আছে যে আম্মু কে এই নামে ডাকে এছাড়া সবাই আম্মু কে মেডাম ডাকে ) তোর মতো মেহমান আমার দরকার নেই চাইলে বানিয়ে খা আর আমাকেও এক কাপ দে আর না ইচ্ছা হলে বসে থাক । শিলা আনটি কপট রাগ করে উঠে গেলো একটু পর দুই মগ কফি নিয়ে এলো একটা আম্মু কে দিয়ে আর একটা তে নিজে চুমুক দিলো । তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল কি জিতু তুমিও পেডিকিওর করছো ? আমি একটু লজ্জা পেলাম দেখে আনটি বলল লজ্জার কি আছে করলে খারাপ কি আমিও করি ।আমি শিলা আনটির পায়ের দিকে একটু লুকিয়ে তাকালাম না আম্মুর মতো ওনার পা অতো সুন্দর না । তা সব কিছু ঠিক ঠাক আছে তো শিলা আনটি আম্মু কে জিজ্ঞাস করলো । সব ঠিক ঠাক আছে আম্মু বলল জিনাত খালা আম্মুর পা একটা শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে সেখানে একটা লোশোন মাখিয়ে দিলো আম্মু জিনাত খালা কে এবার আমার পা পরিষ্কার করে দিতে বলল ।জিনাত খালা যখন আমার পা স্ক্রাবার দিয়ে আলতো করে ঘসছিলো তখন তখন আমার খুব সুড়সুড়ি লাগছিলো । আমি এখন ভিডিও গেম খেলছি বসে বসে কিন্তু কান আমার আম্মু আর শিলা আনটি কি বলছে সেদিকে । ওরা নিচু স্বরে কথা বলছে যদিও কিন্তু শিলা আনটির পক্ষে একটু কষ্ট হয়ে যাচ্ছে সব সময় উচ্চ স্বরে কথা বলা ওর অভ্যাস । কে কে আসছে রে আজ শিলা আনটি জিজ্ঞাস করলো । আহ আসলেই তো দেখতে পাবি এখন এইসব কথা বন্ধ রাখতো জিতু রয়েছে সামনে আম্মু বিরক্ত হয়ে বলল । ও তো গেইম নিয়ে বেস্ত কিছু সুনবে না আর সুনলেও বুঝবে না শিলা আনটি বলল । নাফিস , আবিদ , জামাল , সিহাব , তপেস , মুন্না , গৌতম , জোসেফ আর রিঙ্কি আম্মু এদের নাম বলল । সেকি অনি আসবে না ওই তো আমার সবচেয়ে প্রিয় , শিলা আনটি একটু উচ্চ স্বরে বলে ফেললো । চুপ থাক হারামজাদি আম্মু দাতে দাত চেপে বলল , আমি তো আম্মুর মুখে বস্তির ভাষা শুনে অবাক হয়ে গেলাম আম্মু কেমন বস্তির ভাষা বলছে । শিলা আনটি মিন মিন করে বলল অনি আসবে না , আম্মু বলল ওর ভাইরাস জর হয়েছে ও আসতে পারবে না । ইস ও না আসলে আমার মজা হয় না শিলা আনটি বাচ্চা দের মতো ঠোঁট ফুলিয়ে বলল । আমি মনে মনে ভাবলাম একি আমি তো মনে করেছিলাম সুধু আম্মু আর শিলা আনটি এখন দেখি অনেক লোক হবে এদের অনেক কে আমি চিনি আর বাকি দের চেয়ে ।   রাত নয়টার দিকে আম্মু আমাদের খাবারের জন্য ডাকলও আমি আম্মু আর শিলা আনটি এক সাথে খেতে বসলাম । কিরে রান্না ভালো হয়েছে তো আম্মু আমাকে জজ্ঞাস করলো । খুব ভালো হয়েছে , আমি বললাম মাংসটা তো দারুন হয়েছে । দুপুরে ঘুমিয়ে রান্না করার বেশি সময় পাইনি আজ এই খা কাল আবার রান্না করে দিবো । কাল রান্না করবি সেকিরে ? শিলা আনটি আশ্চর্য হয়ে বলল । আমি দেখলাম আম্মু শিলা আনটির দিকে কটমট করে তাকাতেই শিলা আনটি অন্য কথায় চলে গেলো । উফ কি দারুন রান্না করিস তুই রিয়া অফিস সামলাস আবার রান্না ও করিস কিভাবে পাড়িস তুই । আম্মু হেঁসে বলল যার এমন পেটুক ছেলে তার রান্না না পেরে উপায় আছে রে । আম্মু আর শিলা আনটি হাসতে লাগলো । আমি বললাম আম্মু ঠিক হবেনা কিন্তু আমি আর খাবো না কিন্তু । আম্মু আমার রাগ দেখে বলল সরি বাবা আর বলবো না কে বলেছে আমার ছেলে পেটুক আর একদম বলবো না। আমি কিন্তু একদম রাগ করিনি কিন্তু রাগ এর ভান করে খাওয়া বন্ধ করে দিলাম কারন আমি জানি এর পর আম্মু কি করবে । কিছুক্ষন আম্মু আমাকে অনেক জোর করলো তারপর আমি যা ভেবে ছিলাম তাই করলো এর জন্যই আমি এই মিথ্যা রাগ করার ভান করেছিলাম । আম্মু বলল ঠিক আছে তোর খেতে হবে না আমি তোকে খাইয়ে দিচ্ছি , আমি একটু গাই গুই করে রাজি হয়ে গেলাম । আম্মুর হাতে মাখা খাবার এর মজাই আলাদা । আমি তাকিয়ে দেখলাম শিলা আনটি মুচকি হাসছে হাসুক হাসলে আমার বয়েই গেলো । ছেলেটা কে এখনো বাচ্চা বানিয়ে রাখছিস তুই রিয়া । খাওয়া শেষে শিলা  আনটি আম্মু কে বলল । বেশ করছি আমার বাচ্চা তো বাচ্চা বানিয়ে রাখবো না তো বুড়ো বানিয়ে রাখবো যখন বড় হওয়ার তখন সবে কোন বেপারটায় আমার ছেলে পিছিয়ে আছে বল তো গত বছর সায়েন্স প্রজেক্ট এ প্রথম হয়েছে । প্রতি বছর ক্লাসে প্রথম হয় । কিন্তু ওর তো বাস্তব বুদ্ধি তেমন নেই রিয়া কটা বন্ধু আছে ওর বলতো ? শিলা আনটি আম্মুকে জিজ্ঞাস করলো । যখন হওয়ার তখন হবে তুই দেখে নিস ওর বুদ্ধি অনেক প্রখর সুধু মাত্র সমাজ এর কলুষতা থেকে ও এখনো দূরে এবং যত দিন সম্ভব হয় আমি ওকে এভাবেই রাখবো তুই দেখে নিস । আম্মুর কথা গুলয় খুব জোর ছিলো এবং কথা গুলি যে আমার প্রতি আম্মুর ভালোবাসার আর মমতার প্রকাশ সেটা বুঝতে আমার কোনো অসুভিধা হলো না । আমি তৎক্ষণাৎ সিধান্ত নিয়ে ফেললাম যে জিনিস আম্মু আমাকে দেখাতে চায় না সেটা আমি দেখবোনা । আম্মু যখন ইচ্ছা তখন আমাকে ঘোড়া গুলো দেখাবে । আমি লুকিয়ে দেখবো না । আজ রাতে আমি তাড়া তারি ঘুমিয়ে যাবো আম্মু চরুক ঘোড়া তে যত ইচ্ছা ।   সারে দশটার দিকে আম্মু আমার কছে এসে বলল জিতু বাবা আজ তোর শিলা আনটি আমার সাথে থাকবে। তুই আজ নিজের ঘরে ঘুমা ওকে । আমি মাথা নেড়ে বললাম আচ্ছা আম্মু কোনো সমস্যা নেই তুমি জেভাবে বলবে সেভাবে । আম্মু আমার গালে চকাস করে একটা চুমু দিলো এই তো আমার সোনা ছেলে চল তোর ঘরে যাই তুই জতক্ষন না ঘুমাবি আমি তোর সঙ্গে থাকবো । মনটা আমার খুসিতে নেচে উঠলো ।   আম্মু আমার পাশে আধ শোয়া হয়ে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে প্রায় আধা ঘণ্টা হয়ে গেছে কিন্তু আমার ঘুম আসছে না কি যে করি কিছুক্ষন আগে শিলা আনটি এসে আম্মু কে জিজ্ঞাস করে গেছে আমি ঘুমিয়েছি কিনা । আমি আসলে গত দশ মিনিট ধরে ঘুমের ভান ধরে শুয়ে আছি আমি চাই না আমার জন্য আম্মুর আনন্দ করায় কোনো ব্যাঘাত ঘটুক । একটু পর আম্মু আমাকে একটু নাড়া দিলো জিতু এই জিতু ঘুমিয়ে ছিস । আমি চোখ বুজে পড়ে রইলাম আম্মু আরও মিনিট দশেক থাকলো আমার পাশে এরপর আস্তে করে উঠে গেলো আমার কপালে একটা চুমু খেয়ে ফিস ফিস করে বলল আমার সোনা বাবা ।   আম্মু চলে গেছে প্রায় আধা ঘণ্টা হয়ে গেছে আমি বিছানায় শুয়ে সুধু এপাশ ওপাশ করছি ঘুম আসছে না একদম । আমার মন বার বার আমার সকালে তৈরি করে রাখা প্রজাপতি ড্রোন আর ল্যাপটপ এ পড়ে আছে। একটু দেখলে কি হয় মনের সাথে চলছে আমার ভয়ানক যুদ্ধ । আমি কিছুতেই দেখবো না আর আমার মন সুধু দেখতে চায় কি হবে আজ । অবশেষে জয় হলো আমার মনের সিধান্ত নিলাম সুধু একটি বার ঘোড়া গুলি দেখে বন্ধ করে দিবো । আমি অন্ধকার ঘরে আমার মোবাইল এর লাইট জালিয়ে আমার ল্যাপটপ সেই তিনটে প্রজাপতি ড্রোন আর রিমট কন্ট্রোল বের করলাম । সব কিছু ঠিক ঠাক করতে আমার মিনিট পনেরো লাগলো । আমি ঘরের দরজা খুললাম না জানালা দিয়ে ক্যামেরা যুক্ত প্রজাপতি গুলি বের করে দিলাম হাতে আমার সেই রিমোট , মনে মনে আমার আব্বু কে একটা ধন্যবাদ  দিলাম । এত টাকা খরচ করে চায়না থেকে আমাকে এই জিনিস গুলি এনে দেবার জন্য যদিও আব্বু কিছু ভেবে এটা করেনি আমি চেয়েছি তাই দিয়েছে । আম্মু হলে অবশ্যই একশো টা প্রশ্ন করতো । আমার তিনাটা প্রজাপতি এক সাথে উরে যাচ্ছে আমি ওদের পুরো বাড়িটা একটা চক্কর দেয়ালাম । নাহ কোনো জায়গা পেলাম না বাড়ির ভেতরে ধুকার । প্রজাপতি গুলো এখন বসার মেইন গেট এর সামনে । আমি চিন্তা করছি কি ভাবে ধুকাবো এদের বাড়ির ভেতরে । এমন সময় দরজার উপর আলো পড়লো । আমি একটা প্রজাপতি পেছন দিকে ঘুরালাম । একটা গাড়ি আসছে আরে এটা তো আম্মুর কোম্পানির গাড়ি । গাড়িটি মেইন গেট এর সামনে গাড়ি বারান্দায় এসে থামল । গাড়ি চালাচ্ছে জামাল কাকু তার পাশে বসা নাফিস সাহেব , পেছনে আরও লোক আছে তবে তাদের ঠিক আমি চিনি না । গাড়ি থেকে একে একে সবাই নামলো । আমার বাকি দুই প্রজাপতির কেমেরায় দেখা যাচ্ছে জিনাত খালা দরজা খুলে দিচ্ছে । আমি আর দেরি করলাম না একে একে তিনটি প্রজাপতি ড্রোন বাসার ভিতর ঢুকিয়ে দিলাম । যে তিনজন অপরিচিত লোক না লোক বয়স কম ছেলে বলি ওরা আমার চেয়ে ৫ বছরের বেশি বড় হবে না । ( পড়ে জানতে পেরেছি এই তিনজন হলো সিহাব মুন্না আর জোসেফ  এদের তিনজনের তখন বয়স ছিলো ২০ থেকে ২১ এর মধ্যে এরা সবাই আম্মুর পালিত ক্যাডার গাড়ির বিজনেস করতে হলে নাকি লাগে ) । একজন অনেক লম্বা নাফিস সাহেব এর চেয়ে ও লম্বা এর মানে ৬ ফিট ২ থেকে তিন ইঞ্চি হবে আর দেখে আমাদের দেশি মনে হচ্ছে না কালো কুচকুচে এর সামনে জামাল কাকু কে অনেক ফর্সা মনে হচ্ছে । বাকি দুজন আমার সমান লম্বা হবে সবচেয়ে খাটো জামাল কাকু কিন্তু সবচেয়ে চওড়া ও উনি আগে নাকি আর্মি তে ছিলো পায়ে গুলি লাগায় রিটায়ার করেছেন এখন আম্মুর বডি গার্ড কাম ড্রাইভার । ওরা সবাই গিয়ে ড্রয়িং রুমের সোফায় বসলো । এর মিনিট ১০ পর জিনাত খালা কে আবার দরজা খুলতে দেখলাম এবার ভিতরে ঢুকল আবিদ সাহেব সাথে দুটি অপরিচিত লোক আর রিঙ্কি আপু রিঙ্কি আপু গিয়ে বসলো ওই কালো লম্বা ছেলেটার সাথে রিঙ্কি আপু কে একদম বাচ্চা লাগছে ওই লম্বুর সামনে । রিঙ্কি আপু আম্মুর অফিস এর এসিস্টেন্ট এমনিতেই অনেক চিকন আর বেশ খাটো মাত্র ৫ ফিট ১ ইঞ্চি । আবিদ সাহেব আম্মুর অফিস কাজ করে আর বাকি দুই জন কে চিনি না এদের এক জন মাথায় টাক বেশ বড় ভুরি ওয়ালা টাক টা চক চক করছে আর একজন বেশ বয়স্ক বয়স ৬০ এর কম নয় কিছুতেই( টাক অওালার নাম গৌতম ব্যাংক এর ম্যানেজার আর বুড়োর নাম তপেস রাজনিতি করে তবে পর্দার আড়ালে খুব পাওয়ার ফুল লোক  ) । আম্মু কে দখছিনা যে আম্মু কোথায় আর শিলা আনটি কেও তো দেখছি না। আমি আমার তিন প্রজা পতি  ড্রোন তিন দিকে ঘুরিয়ে দিলাম  একটা আম্মুর গেস্ট দের উপর  আর একটা মেইন গেট এর উপর তৃতীয় ড্রোন টা আমি নিচ তলার দক্ষিন এর ঘরে নিয়ে গেলাম না আম্মু সেখানে ও নেই । তবে ঘরটা দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম । হালকা আলো তে আলোকিত ঘরটা । ঘরটা অনেক বড় চারদিকের দেয়াল এর সাথে মোট ছয়টা সোফা বসানো সব গুলো সোফা কালো সবগুলো জানালা মোটা পর্দা দিয়ে ঢাকা । রুমের একেবারে শেষ মাথায় একটা স্টেজ এর মতো , আর রুমের ঠিক মাঝখানে একটি গোল বিছানার মতো । আর কয়েকটা কিম্ভূত জন্ত্র ও আছে একাটা যন্ত্র তো বেশ হাসকর ডেন্টিস্ট চেয়ার এর মতো একটা চেয়ার কিন্তু ঠিক মাঝ বরাবর একটা গোল লম্বা গোলাপি ডাণ্ডা এক ফুট এর মতো হবে ডাণ্ডা টি । তৃতীয় ড্রোন টি আমি ওই রুমেই রেখে দিলাম । বাকি দুটোর একটা গেস্ট দের ওখানে রেখে আর একটা আম্মুর রুমের দিকে নিয়ে গেলাম ।নাহ আম্মুর রুমের দরজা বন্ধ । ওদিকে জিনাত খালা আবার গেস্ট দের সামনে চলে এলো এমা জিনাত খালা এইসব কি পরেছে ছিঃ এই সব কেউ পড়ে নাকি টাও এত গুলো লোকের সামনে এমা আমার নিজের লজ্জা লাগতে লাগলো জিনাত খালা কে দেখে । এমনিতে তো জিনাত খালা সব সময় সাড়ি পড়ে থাকে । আজ এমন পোশাক পড়লো কেনো । যতই ছিঃ ছিঃ করি না কেন আমার কেমন জানি ভালো লাগছে জিনাত খালা কে দেখে , মনে হচ্ছে জিনাত খালা সব সময় এমন পোশাক পরলেই তো পারে । জিনাত খালার প্রায় পুরো শরীর ই তো দেখা যাচ্ছে আর বাকি সবাই খুব প্রসংস করছে জিনাত খালার । টাক ওয়ালা লোকটা তো জিনাত খালার পাছায় একটি থাপ্পড় মেরে বসলো , লোকটা কি পাগল এমন করে কেউ কাউ কে মারে । কিন্তু আমি দেখলাম জিনাত খালা প্রথমে উঃ করে উঠলেও পড়ে হেঁসে ফেললো ।  সব গেস্ট দের জিনাত খালা ফান রুমে যেতে বল্লো । ফান রুম আবার কোনটা নিশ্চয়ই সেই রুম টাই হবে । আমি জিনাত খালা আর বাকি দের ফলো করতে লাগলাম ড্রোন এর মাধ্যমে । সবার পিছনে জিনাত খালা ওনার পাছা কেমন থল থল করছে হাটার সাথে সাথে । মানুষ এর হাগু দেয়ার জায়গা এমন সুন্দর লাগে আমি আগে জানতাম না । সবাই মিলে সেই ঘরটার ভিতরে ঢুকল ।   জিনাত খালা সবাইকে লাইন ধরে দাড়াতে বলল , সবাই জিনাত খালার কথা মতো লাইন ধরে দাড়িয়ে গেলো । জিনাত খালার কথা কেমন সবাই শুনছে আমার হাসি পাচ্ছে জিনাত খালা কে আর আম্মুর কাজের মানুষ এর মতো লাগছে না ওনাকে স্কুল এর টিচার এর মতো লাগছে । আর বাকি সবাই ছাত্র ছাত্রি । যদিও ছাত্রি মাত্র একজন । এবার সবাই সবার মোবাইল ঘড়ি মানি ব্যাগ আরও যা যা আছে বের করে রাখুন জিনাত খালা জেনো নিজের ইশকুল এর ছাত্র দের অর্ডার দিচ্ছে এমন করে বলল । আর বাকি সবাই ওর কথা মান্য করে নিজেদের পকেট থেকে সব কিছু বের করলো । জিনাত খালা সবাই কে একটি করে পলিথিন এর ব্যাগ দিলো সবাই যার যার জিনিস পত্র সেখানে ঢুকিয়ে ফেললো । সবাই নিজ নিজ ব্যাগ জিনাত খালার কাছে দিয়ে দিলো জিনাত খালা সেগুলো নিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যাবার আগে সবাই কে পোশাক পালটে তৈরি হয়ে থাকতে বলল । একি সবাই নিজেদের পোশাক খুলতে শুরু করলো পুরুষ মেয়ে কেউ বাদ নেই । আমার তো কিছুই মাথায় ঢুকছে না এরা সবাই একে অপরের সামনে পোশাক খুলছে কেনো । ওদের কি লজ্জা নেই ওরা সবাই তো অনেক বড় আর বড়রা তো অন্য লোকের সামনে পোশাক খোলে না । নাহ ওরা কেউ পুরো নেংটো হলো না সবার গায়ে কিছু না কিছু আছে কন্তু এত কম যে না থাকার মতো । ছেলেরা সবাই নেঙটি পড়া যেমন টি মুভিতে জংলি লোকেরা পড়ে বাকি সব খালি । জামাল কাকু নাফিস সাহেব আর কালো লম্বা ছেলেটার বডি তো একেবারে wrestler দের মতো । সবচেয়ে বেশি মাসল তো জামাল কাকুর শরীরে  কেমন কিলবিল করছে আর আমার কাছে মনে হচ্ছে জামাল কাকু শরীর এ তেল মেখেছে । টেকো লোকটার ইয়া বড় ভুরি দেখে আমার নিজের ভুরি অনেক ছোট্ট মনে হচ্ছে যদি আমার ক্লাসের দুষ্ট ছেলে রাফি কে একবার দেখাতে পারতাম তাহলে মনে হয় ও আমাকে আর মোটকু ডাকতো না । আর বুড়ো লোকটার মাথার চুল সাদা হলেও মোটা মুটি ফিট । বাকিরা সাধারন । বর্তমানে এই ঘরে একমাত্র মেয়ে হলো রিঙ্কি আপু আমার খুব ভালো লাগে আমার চেয়ে বছর পাঁচেক বড় কিন্তু দেখলে অনেক ছোট মনে হয় । যখনি দেখা হয় আমার সাথে খুব সুন্দর করে কথা বলে মাঝে মাঝে মনে হয় ওর মতো আমার একটা বড় বোন থাকলে ভালো হতো কিন্তু এখন আমি এ কি দেখছি রিঙ্কি আপু একটা মেয়েরা স্কুল এ যেমন স্কার্ট পড়ে সেরকম একটি স্কার্ট পড়ে আছে কিন্তু এটাকে স্কারট বললে ভুল হবে ওর তো পাছাই ঠিক মতো ঢাকেনি ওতে আর একটা সাদা শার্ট বুকের কাছে গিঁঠ দিয়ে রাখা এতে ওর পেট নাভি সব দেখা যাচ্ছে আর বুকের বোতাম গুলো ও খোলা অন্য মেয়েদের মতো ওর বুক তেমন উচু না পায়ে হাঁটু পর্যন্ত সাদা মোজা পড়া ঠিক যেমন আমাদের স্কুল এর মেয়েরা পড়ে । রিঙ্কি আপু খালি লাফাচ্ছে আর এর কারনে ওর ছোট স্কারট বার বার উপরে উঠে যাচ্ছে আর ওর ছোট্ট গোল পাছা সবাই দেখছে ওর একটুও লজ্জা লাগছে না । কে বলবে রিঙ্কি আপু ভার্সিটিতে পড়ে সাথে আবার চাকরি ও করে ওকে তো আমাদের স্কুল এ ভর্তি করে দেয়া যাবে । এমন সময় জিনাত খালা আবার ওই ঘরে ঢুকল । হাতে একটি বিরাট বিরাট প্লাস্তিকের জালি বাক্স সবার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো জিনাত খালা আর সবাই সবার জামা কাপড় সেই বাক্স টার ভিতরে ফেলে দিলো । জিনাত খালা সবাই কে বলল আপনারা সবাই বসে পড়ুন আপা একটু পর ই আসবে । জিনাত খালা বাক্স নিয়ে বেরিয়ে গেলো একটু পর ই আবার একটা ট্রলি নিয়ে ঢুকল তাতে নানা ধরনের কাঁচের বোতল কোনটা লম্বা কোনটা বেঁটে আমার কোনটা পেট মোটা বোতল গুলির রং ও বাহারি লাল সবুজ আমার সাদা ও আছে আরে এগুলি তো মদের বোতল আব্বুর ঘরে দেখেছি সাথে মদের গ্লাস জনাত খালা কে কি পান করবে জানতে চাইলো । ভদকা নাফিস সাহেব বলল , আমিও আবিদ সাহেব আর টেকো লোকটা এক সাথে বলল । বাকি সবাই হুইস্কি কোনটা যে কি আমি জানি না তবে নাফিস সাহেব দের যেটা দেয়া হলো সেটার রং একেবারে পানির মতো ।আর বাকি সবাই সুধু বুড়ো টা কে ছাড়া হালকা লাল রং মদ দেয়া হলো একি রিঙ্কি আপু ও মদ খাচ্ছে । জিনাত খালা বুড়ো লোকটা কে জিজ্ঞাস   কে জিজ্ঞাস করলো আপনি কি নিবেন । লোকটা বলল জিনাত ডার্লিং তুমি তো জানো আমি কি নেবো তবুও জিজ্ঞাস করছো । জিনাত খালা খিল খিল করে হেঁসে বলল এক্ষুনি দিচ্ছি । জিনাত খালা একটি খালি মদের গ্লাস নিয়ে ওর দুই পা একটু ফাক করে সেখানে ধরলো তারপর পরনের চিকন জাঙ্গিয়া টা একটু সরিয়ে সেই গ্লাসে পস্রাব করতে লাগলো একি জিনাত খালা পাগল হয়ে গেছে সবার সামনে পস্রাব করছে । আমি একটা ক্যামেরা জিনাত খালার পস্রাব এর যায়গায় জুম করলাম একি জিনাত খালার দেখি পস্রাব করার কিছু নেই কিন্তু পস্রাব করছে কি করে । আমি যত দেখছি ততো অবাক হচ্ছি কত কিছু আমি জানি না । গ্লাস টা অর্ধেক টা পূর্ণ হতেই জিনাত খালা পস্রাব বন্ধ করে দিলো । তারপর অর্ধেক পস্রাব এ ভরা গ্লাসটা ওই বুড়ো লোকটির হাতে দিলো । গ্লাস এর বাকি অর্ধেকটা বাস্প জমে ঝাপসা হয়ে আছে । লোকটি গ্লাসটা নাকের সামনে নিয়ে জোরে একটা নিশ্বাস নিলো , হালকা সোনালী রং এর পস্রাব । লোকটা কি পস্রাব খাবে ? ওর অসুখ করবে না আমি এসব কি দেখছি । লোক গুলি কি সব পাগল হয়ে গেলো । আর জিনাত খালাও কি লোকটা চাইতেই পস্রাব দিয়ে দিলো জেনো পানি চাচ্ছে এমন করে ।  সবাই এক সাথে বলে উঠলো চিয়ার্স । সবাই নিজ নিজ গ্লাসে চুমুক দিলো  ওই বুড়ো লোকটা  ও চুক চুক করে ছোট ছোট চুমুকে পস্রাব খাচ্ছে দেখে মনে হচ্ছে লোকটা খুব মজা পাচ্ছে । বুড়ো লোকটা বলল জিনাত ডার্লিং আজ সাড়া দিন কি খেয়েছ খুব মিষ্টি লাগছে ।  এমন সময় আম্মুর ঘরের দরজা খুলে গেলো আমি আম্মুর ঘরের সামনে রাখা ড্রোন এর ক্যামেরায় যদিও আম্মু কে দেখতে পেলাম না তবে আম্মুর আর শিলা আনটির কথা শুনতে পেলাম আম্মু বলছে একবার জিতুর ঘরটা দেখে যাই কি করছে ও । শিলা আনটি বলল চল ওর ঘর টা বাইরে থেকে আঁটকে দেই । আম্মু বলল না কোন সময় কি হয়ে যায় ও একবার ঘুমুলে আর উঠবে না  । আমি তাড়া তারি কান থেকে হেড ফোন নামিয়ে ল্যাপটপ আর রিমোট আমার বালিস এর নিচে রেখে আবার ঘুমের ভান ধরলাম ।তাই এর পর আম্মু আর শিলা আনটির মধ্যে কি কথা হলো তা শুনতে পেলাম না । তবে কিছুক্ষন পর আমার ঘরের দরজা খোলার শব্দ পেলাম তবে আম্মু বা শিলা আনটি ঘরে ঢুকল না বাইরে থেকে চলে গেলো । আমি কোন রিস্ক নিলাম না কিছুক্ষন শুয়ে রইলাম । প্রায় মিনিট পনেরো পর আবার উঠে ল্যাপটপ অন করে রিমোট হাতে নিলাম । দুটো প্রজাপতি ড্রোন এখনো ওই ঘরে আর একটা আম্মুর ঘরের সামনে আমি যেই ড্রোন টা আম্মুর ঘরের সামনে ছিলো সেটা সিঁড়ির সামনে রেখে বাকি ড্রোন দুটির দিকে নজর দিলাম । ঘরের ভিতর সবাই আম্মুর সামনে লাইন ধরে দাঁড়ানো সুধু দুজন বাদে একজন হলো নাফিস সাহেব অন্য জন শিলা আনটি  ওরা দুজন আম্মুর দুপাসে পায়ের কাছে বসা । আম্মু ঘরের শেষ প্রান্তে যে স্টেজ টা আছে সেটার উপর একটা সিংহাসন এর মতো গদি আটা চেয়ারে বসে আছে রানীর মতো । আমি আম্মু কে দেখে হা হয়ে গেলাম আম্মু কে আসলেই রানীর মতো লাগছে। আম্মু একটা কালো রং এয়ার পাতলা ফিনফিনে সাড়ি পড়ে আছে যার পাড় সোনালী । শাড়িটি এমন পাতলা যে আম্মুর ব্লাউজ দেখা যাচ্ছে আর ব্লাউজ টি হাতা নেই তার বদলে দুটি চিকন ফিতে আম্মুর কাধের উপর দিয়ে পেছনে চলে গেছে এর আগেও আমি আম্মু কে হাতা ছাড়া ব্লাউজ পড়তে দেখেছি তবে সেগুলতে এত চিকন ফিতে ছিলোনা । আর ব্লাউজ এর গলা এত বড় যে আম্মুর উচু বুক দুটোর অর্ধেকটা বেরিয়ে আছে কি সুন্দর আম্মুর বুক দুটো আমি সেখানে ক্যামেরা জুম করার লোভ সামলাতে পারলাম না যদিও কাজ টা ঠিক না আমি একবার ক্লাস ফাইভ এর পড়ার সময় আম্মুর বুক ধরেছিলাম আম্মু বলেছিলো বড় হলে নাকি মায়ের বুক ধরতে হয় না । তবুও আমি জুম করলাম আম্মুর বুকে ডান পাশের বুক টার যত টুকু বের হয়ে আছে সেখানে একটা বেশ সুন্দর তিল আছে । আম্মুর পায়ে কালো স্যান্ডেল সেটার হিল অনেক লম্বা । স্যান্ডেল এর সামনে দিয়ে আম্মুর সুন্দর ফর্সা আঙ্গুল গুলি বের হয়ে আছে । আম্মু এক পায়ের উপর আরেক পা দিয়ে বসে আছে । আম্মু ঠোঁটে গারো খয়রি রং এর লিপস্টিক দিয়েছে আমি সব সময় আম্মুকে হালকা রং এর লিপস্টিক দিতে দেখি যদিও আম্মু বেশির ভাগ সময় সাদা একধরনের জেলির মতো লিপস্টিক ব্যাবহার করে কারন আম্মুর ঠোঁট এমনিতেই গোলাপি । আম্মু কে ভীষণ সুন্দর লাগছে আর একি সাথে কেমন জেনো রাগি রাগি লাগছে । আম্মু চুল গুলো একেবারে লেপটে রেখেছে তবে সব সময়কার মতো মাঝকানে সিথি করেনি ডান পাশে সিথি করা আর বাকি চুল গুলো পেছনে খোঁপা করে বাধা । দুঃখিত পাঠক বন্ধুরা সবটা শেষ করতে পারলাম না বলে, কাল পুরো আপডেট দিয়ে দিবো । আজ এই পর্যন্তই লিখতে পারলাম । নিজ গুনে ক্ষমা করবেন । আর এই পর্যন্ত পড়ে যারা বুঝতে পারছেন যে সামনে যা হবে তা আপনাদের পছন্দ হবে না আমি তাদের কে আবারো বলছি আর পড়বেন না । আর যদি পড়েন সেটার দায় আপনার আমার না  । এটা সুধু নিছক একটি গল্প সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু না । আমি আবার ও বলছি এটা একটি কাল্পনিক অবাস্তব গল্প বাস্তব ধর্মী গল্প চাইলে এই থ্রেড আপনার জন্য নয় ।
Parent