বাঙ্গালির ঘরে ঘরে আনাচার--মাইক্রো স্টোরিস - অধ্যায় ৫

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-52535-post-5237645.html#pid5237645

🕰️ Posted on May 12, 2023 by ✍️ soirini (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 1406 words / 6 min read

Parent
পাল্টা পালটি -------------------- এক রুনি মাসি আমার মায়ের বান্ধবি আর আমাদের পড়শি। বেশ ব্যাস্ত জীবন ছিল ওনার।রুনি মাসি বিভিন্ন টিভি সিরিয়ালের হয়ে প্রোডাকসানের কাজ দেখতো। কথায় বাত্রায় চাল চলনে বেশ আধুনিক। ওনার স্বামী মারা গেছেন দু বছর আগে একটা ভয়ানক মোটর এক্সিডেন্টে, তবে ওনাদের কোন সন্তান সন্তানাদি ছিলনা। রুনি মাসির নাকি  বিয়ের পর পর দুটি সন্তান হয়ে ছিল কিন্তু কোনটাই সাত আট মাসের বেশি বাঁচেনি। তারপর ওরা আর নেয়নি। রুনি মাসির দেওরের ছেলে হল বিলু। বিলুর বাবা আর মা ওই একই মোটর এক্সিডেন্টে মারা জান। সেদিন গাড়িতে রুনি মাসির স্বামী, ওনার বাবা , মা, স্বামীর ছোট ভাই, ভাই বউ সকলেই  ছিল। ওরা সকলে মিলে দুর্গাপুরে এক আন্তিয়র বাড়িতে বিয়ের নেমন্তন্ন খেতে যাচ্ছিল। কেউ বাঁচেনি। শুধু বিলু ওর কলেজের পরীক্ষার জন্য যেতে পারেনি আর রুনি মাসির শরীর খারাপ হয়েছিল বলে যেতে পারেনি। ফলে ওরা বেঁচে যায়। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার খবর নাকি সেসময় কলকাতার অনেক গুলো নাম করা কাগজে বেরিয়েছিল। যাই হোক রুনি মাসি এই ঘটনার পর নিজের শ্বশুর বাড়ি বিক্রিবাটা করে সাউথ কোলকাতায় আমাদের  সোসাইটি বিল্ডিংএ একটা এ্যপার্টমেন্ট কেনে। সেই সুত্রেই মার সাথে পরিচয় আর বন্ধুত্ত। এদিকে আমার মা একটা  কলেজে পড়ায়। আমার বাবার সাথে মায়ের ডিভোর্স হয়ে গেছে অনেক বছর । আমি তখন বেশ ছোট। বাবা তারপর বিদেশে চলে যান। শুনেছি ওখানে উনি আর একটা বিয়ে করেছেন বাচ্চা কাচ্ছা ও হয়েছে। আমার বাবাকে সেরকম ভাবে মনে নেই। আমাদের সাথে ওনার আর তেমন কোন যোগাযোগ ছিলনা তখন। রুনি মাসির সাথে মায়ের বন্ধুত্ত বেশি দিনের নয়, মাসি এখানে ফ্ল্যাট কেনার পর বন্ধুত্ত হয়। রুনি মাসি সপ্তাহের বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন স্টুডিওতে কাটায়। শুধু শনি আর রবিবারে বাড়ি থাকে। বিলু ওর জেঠিমা মানে রুনি মাসির কাছেই থাকে। ওর তখন ক্লাস নাইন আর আমার সেভেন। বিলু আমার থেকে দু ক্লাস উঁচুতে পড়লেও, ওকে দেখতে কিন্তু আমার থেকে বেশি বড় মনে হতনা।একে তো ওর মুখটা বেশ সরল, তারপর ও বেশ বেঁটে। ওর কথা বলাটাও বেশ বোকা বোকা। ওর কলেজের বন্ধুরা নাকি এসব নিয়ে খুব হাসাহাসি করে । ওরা ওর নাম দিয়েছে বাচ্চা। সকলেই ওই নামে ডাকে ওকে। আমি ক্লাস সেভেনেই উচ্চতায় ওর থেকে বেশি। যাই হোক ওর সাথে আমার বেশ গাড় বন্ধুত্ত ছিল। ছুটির দিনে ও আমাদের বাড়ি এলে বা আমরা ওদের বাড়ি গেলে আমরা সারাটা সময় একসঙ্গে খেলাধুলো করতাম। যাই হোক আমি তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি বলে আমাকে তখন ছেলেমানুষই বলা চলে। অনেক কিছুই তখন বুঝতাম না। যাকে বলে গাল টিপলে দুধ বেরোয়। এক রবিবারের বিকেলে আমি আর মা  রুনি মাসির ফ্ল্যাটে গেছি। মা আর রুনি মাসি বসার ঘরে গল্প গুজব করছে আর আমি বিলুর ঘরে ওর সাথে কম্পিউটার গেমস খেলছি। দুজনেই গেমস খেলায় মসগুল। এমন সময় আমি হিসি করতে যাব বলে বাথরুমের দিকে গেলাম, বিলু তখন নিজের ঘরে কম্পিউটার গেমস  নিয়ে মশগুল। ওদের বসার ঘরের পাশ দিয়ে যাবার সময় শুনি মা আর রুনি মাসির মধ্যে নিচু গলায় গল্পগুজব হচ্ছে। মা কি একটা বলতে বলতে বলে -রুনি তোর তো এখনো শরীরের বেশ বাঁধুনি আছেরে, তুই চাইলে তো আবার একটা বিয়ে করতে পারিস, আমার তো সব ঝুলে গেছে, আমাকে আর এখন কে নেবে। রুনি মাসি বলে -বাপরে, বিয়ে। মাথা খারাপ নাকি, আমি আর ওসবের মধ্যে নেই। মা তখন চোখ টিপে বলে, -তাহলে তোর বয় ফ্রেন্ড টেনড আছে নাকিরে, থাকিস কি করে। আমার তো মাঝে মাঝে পাগল পাগল মনে হয়। রুনি মাসি হেঁসে বলে আমার আর ওসবের দরকার নেই। মা বলে তোর তো নিজের ওপর খুব কন্ট্রোল দেখছি তাহলে । না হলে তুই যে ফিল্ডে আছিস, ওখানে তো সবই চলে। রুনি মাসি বলে -না না ওসব ব্যাপার নয়, আসলে বিলু আছে তো, সময় কেটে যায়।ওকে নিয়েই চলছে। ওদের এসব কথাবাত্রা খুবই স্বাভাবিক ছিল, দুজনেরই স্বামী নেই,বয়সো খুব বেশি নয়। এসব কথাবাত্রা স্বাভাবিক। আমি বাথরুমে ঢুকি। হিসি করতে করতে মন হয় ওরা নিচু গলায় কি নিয়ে যেন আবার খুব হাঁসাহাসি করছে। আমি হিসি করে জল ঢেলে বাথরুম থেকে বেরিয়ে ভাবলাম ওরা কি নিয়ে এত হাঁসাহাঁসি করছে রে বাবা, একটু শুনি। পা টিপে টিপে ওদের বসার ঘরের দরজার পাশে চুপ করে দাঁড়ালাম। মা শুনি চাপা গলায় হাঁসতে হাঁসতে বলে, -কি বলছিসরে তুই রুনি, এই বয়েসেই এসব। রুনি মাসি বলে -হ্যাঁ রে দেখনা, এমনিতে সরল টাইপের হলে কি হবে  ওই ব্যাপারে খুব কৌতূহল আর উৎসাহ। প্রথমে শুধু রাতে শোবার সময় মাঝে মাঝে জড়িয়ে ধরে হামু টামু দিত, জাপটে ধরে ঘুমতো। আমি বাঁধা দিতাম না, মা বাবা কেউ নেই, ওরকম করছে করুক। এর কয়েক মাস পর থেকে  দেখি সুযোগ পেলেই নানা ছুতোয় বুকে হাত দিচ্ছে। মা বলে -এবাবা, সেকিরে তুই কিছু বলতিস না। রুনি কাকিমা বলে -আমি দু চারবার বলেছি, একদিন ধমক ও দিয়েছি। কদিন বন্ধ করে, তো আবার শুরু করে। একদিন রাতে আমারো উঠে গেল, ব্লাউজ খুলে কাছে টেনে বললাম নে দেখ কি দেখবি। কি যে এত কৌতূহল তোর এটা নিয়ে, নে কি করবি কর, খালি সুযোগ পেলেই এখানে হাত দিস কেন তুই।কি আছে কি এখানে। মা বলে -কি হল তারপর। রুনি কাকিমা বলে -সে ঘাঁটলো অনেকক্ষনধরে ইচ্ছে মত। আমি তারপর বললাম -খাবি।বলে -হ্যাঁ। দিলাম খেতে। মুখ ডুবিয়ে খেল পাঁচ সাত মিনিট চুক চুক করে। আমি বললাম, তুই যখন ছোট ছিলি তখন তোমার মারটাও তুমি এভাবে খেয়েছিস।এভাবেই সব বাচ্ছারা বড় হয়। বড় হয়ে গেলে আর এসব খেতে নেই। ও মাথা নাড়ে।বলে বুঝেছি। আমি বলি  -ব্যাস আজ যা হয়েছে আর এসব করবেনা কোনদিন। এসবে একদম মন দেবেনা ।তাহলে কিন্তু তুমি আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যাবে। সে বাধ্য ছেলের মত মাথা নাড়ে। আমি আরো বলি  -তুমি ছেলে, তোমার একরকম শরীর, আর আমি মেয়ে, আমার এক রকম শরীর, এসবে এত কৌতুহলের কি আছে। এসব খুব স্বাভাবিক ব্যাপার।বড় হলে সব আস্তে আস্তে জেনে যাবে।ও বললো হ্যাঁ,বুঝেছি, তারপর আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরলো। মা বলে -ইস তুই কি রে? এসব কেউ পশ্রয় দেয়। রুনি কাকিমা বলে -দেখ আমি তো আর ওর নিজের মা নই, আমার অত শাসন করার কি দরকার। ওর মামারাও তো রাখলো না নিজেদের কাছে, আমার ঘাড়ে ফেলে দিয়ে চলে গেল। আমার কি দরকার এত শাসন করে। মা বলে -তারপর কি হল। রুনু কাকিমা বলে -এর বেশকদিন পরে আবার একদিন শোয়ার সময় বলে জেঠি আজ তোমার ওইটা একটু খাব, খুব ইচ্ছে করছে। আমি বললাম না। সেদিন যে এত বোঝালাম, বড় হয়ে গেলে এসব আর খেতে নেই। বলে ঠিক আছে তাহলে একটু ধরতে দাও। আমি বললাম না কিচ্ছু হবেনা। চুপ করে লক্ষি ছেলের মত শুয়ে পর। সে আর কি করবে, আমাকে পাশবালিশের মত জাপটে ধরে আমার পায়ের ওপর নিজের পা তুলে,  আমার গলায় মুখ টুক গুঁজে শুয়ে পরলো। যেই আমার পায়ে ওর পা তুলেছে, দেখি বাপরে ওর ওটা একবারে ওটা শক্ত ইট হয়ে আছে। মা বলে -হুম ঠিকই বলেছিস, পেকে একবারে ঝুনো হয়ে গেছে। রুনি মাসি বলে, -আর শুধু তাই নয় রে, এইটুকু বয়েস, তুই বললে বিশ্বাস করবিনা কি বড় হয়েছে ওর ওটা, একদিন বাথরুমে দেখলাম বার করে মুতছে। ঠিক ভুট্টার মত এই এত্ত বড় সাইজ । আমি সেদিন থেকেই ভাবছি এবার থেকে ওকে আলাদা শুতে বলবো। বলেওছি কয়েক বার। তুমি এখন বড় হচ্ছ। এবার থেকে আলাদা শুতে হবে। সে কিছুতেই শুনতে চায়না। বলে তোমাকে জড়িয়ে না ধরে শুলে আমার ঘুম আসবে না। আমি কথা দিচ্ছি আর কোন দিন তোমার ওখানে হাত দেবনা, কিন্তু প্লিজ আমাকে আলাদা শুতে বোলনা। আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরে না শুলে আর তোমার গায়ের গন্ধ না পেলে কিছুতেই ঘুমতে পারবো না। আমি ভাবলাম যাক আর কটা দিন, আর একটু বড় হোক, তারপর বললে নিশ্চই বুঝতে শিখবে। মা বলে -এর পর থেকে আর ওসব করেনি তো। রুনি মাসি বলে -না, আর ওরকম করেনি। তবে আমাকে না জড়িয়ে ধরে সে কিছুতেই ঘুমবেনা। আমাকে পাশবালিশের মত জড়িয়ে ধরে আমার গলায় মুখ গুঁজে তারপর ঘুমবে। আমি মাঝে মাঝে বলি এই তুই এভাবে জড়িয়ে ধরে শুলে আমার তো গরম লাগে। সে বলে আমি ঘুমিয়ে পরলে তারপর তুমি ওপাশ ফিরে শুয়। মা এবার হেঁসে বলে ভালই তো কেউ তো অন্তত জড়িয়ে ধরে শুচ্ছে তোকে। রুনি মাসি হেঁসে বলে, দেখ আমার তো খুব ভয় করে নিজেকে। সামনের বছর থেকে ওকে ঠিক আলাদা শোয়াতে হবে। কোনদিন যদি সামলাতে না পেরে কিছু করে ফেলি। মা হাঁসে ওর কথা শুনে -বলে কি করবি সামলাতে না পারলে। রুনি মাসি বলে -সামনের বছর ক্লাস টেনে উঠে যাবে ও, তখন  আলাদা না শুতে চাইলে, একদিন ঠিক চাপবো ওর ওপর। মা হি হি করে হাঁসে রুনি কাকিমার কথা শুনে। বলে এই তুই কিন্ত খুব দুষ্টু। রুনি মাসি বলে -আমার কি, আমার তো আর পেটের ছেলে নয়, আর দেখার ও কেউ নেই । মাঝে মাঝে চাপতে পারলে আমারো জ্বালা যন্ত্রণা সব মিটে যাবে । তবে কি জানিস, আমার মনে হয় ওর মধ্যে এখন কিন্তু শুধুই কৌতূহল।  এখনো ফাকিং জিনিসটা যে ঠিক কি জিনিস সেটার সম্মন্ধে কোন আইডিয়া নেই ওর। আর তাছাড়া সেদিনের পর আর কিন্তু কোনরকম দুষ্টুমি করেনি ও। আমি সেদিনের ব্যাপারটা ভুলেই গেছিলাম, আর বিলুর সঙ্গেও এসব ব্যাপারের উল্লেখ করিনি । কারন শুধু বিলু নয়, আমিও রাতে মাকে জড়িয়ে না ধরে ঘুমতে পারিনা। মা গরমের সময় রেগে গেলে, বিলুর মত আমিও  বলি আমি ঘুমিয়ে পরলে তুমি সরে শুয়ো। মা গরমকালে একটু রাগারাগি করলেও অন্য সময় কিছু বলে না। (চলবে)
Parent