ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প - অধ্যায় ৩৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62215-post-5785352.html#pid5785352

🕰️ Posted on October 23, 2024 by ✍️ Momhunter123 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 2060 words / 9 min read

Parent
ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প (বিশেষ পর্ব -৫) পিঙ্কি ভূমিকাদেবীকে নিয়ে ঘরে ঢুকতেই সোফায় বসে থাকা জাভেদ, করিম আর রোহিত উচ্ছসিত হয়ে পড়লো। "আসুন ম্যাডাম, আসুন, পিঙ্কি এখানে নিয়ে আয় ম্যাডামকে", বলতে বলতে উঠে দাঁড়িয়ে এগিয়ে এলো জাভেদ। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো ঠিক যেন চেনে বাঁধা কুকুরের মতো তার মাকে নিয়ে এগোচ্ছে পিঙ্কি। ভালো করে মায়ের দিকে তাকালো এবারে সে।  মায়ের কপালে টিপ, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে শাখাপলা আর গলায় মঙ্গলসূত্র...হামাগুড়ি দেওয়ার ফলে যেটা এখন ঝুলছে নীচে। ভারী, থমথমে মুখটা লজ্জায় মুখ লাল হয়ে উঠেছে, দৃষ্টি নীচের দিকে। যেন একরকম তাকে জোর করেই টেনে নিয়ে চলেছে পিঙ্কি।  স্নিগ্ধজিৎ বেশ বুঝতে পারলো এত ভারী শরীর নিয়ে এভাবে শাড়ি, হিলজুতো পরে হামাগুড়ি দিতে বেশ কষ্ট হচ্ছে তার মায়ের, সেইজন্যই খুব ধীরগতিতে এগোচ্ছে তার মা। মায়ের বিরাট দুটি স্তন এখন ব্লাউজে আটকে ঝুলছে নীচে, শাড়ির আঁচলটা কোনোমতে আটকে আছে মায়ের কাঁধে, যেন এখনই নীচে পড়ে যাবে সেটা। লাল ব্লাউজের উপর দিয়ে বেরিয়ে আছে সেই দোদুল্যমান স্তন্দ্বয়ের গভীর বিভাজিকা। ব্লাউজটা প্রায় ব্যাকলেস, মায়ের উন্মুক্ত মাংসল,ফর্সা পিঠে চেপে বসে আছে ব্লাউজটা।একদিকে দেখা যাচ্ছে তার মায়ের দুধসাদা রঙের, চর্বিতে ঠাসা, মোলায়েম মাংসল পেটি। হামাগুড়ি দেওয়ার ফলে প্রত্যেক পদক্ষেপে ক্রমাগত সেখানে তৈরি হচ্ছে দুটো গভীর খাঁজ। লালসাদা শাড়িতে ঢাকা মায়ের সুবিশাল ভরাট নিতম্বটি উঁচু হয়ে আছে এখন, হামাগুড়ি দেয়ার সময় নড়ে উঠছে সেই মোটা পাছার এক একটা দাবনা। মায়ের পায়ে একটা মাঝারি উচ্চতার হিল জুতো। আরেকটা অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করলো স্নিগ্ধজিৎ। সে দেখলো জুতোর ভেতরে একটা লাল রঙের নেটের মোজা পড়ানো হয়েছে তার মাকে, মায়ের ফর্সা পায়ের পাতায় বেশ মানাচ্ছে সেটা। জাভেদের কাছে ভূমিকাদেবীকে নিয়ে এসে তার হাতে চেনের হাতলটা হ্যান্ডওভার করলো পিঙ্কি। তারপর স্নিগ্ধজিতের দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলো সে। " Welcome to my dungeon, madam", বললো জাভেদ।  স্নিগ্ধজিৎ দেখলো মায়ের মুখটা থমথমে। হামাগুড়ি দিয়ে মাথা নিচু করেই আছে মা। জাভেদ এবারে খুলে নিলো মায়ের গলার কলারটা। তারপর বললো, " উঠে দাঁড়াও ভূমিকা।" এইটুকু একুশ বছরের ছেলের মুখে এবাবে নিজের নাম শুনে প্রচন্ড অপমানিত বোধ করলেন ভূমিকাদেবী। ইচ্ছে করলো ঠাটিয়ে চড় মারেন দুটো ছেলেটার দুই গালে। কিন্ত আজ যে তিনি এদের দাসী! আজ তিনি নিরুপায়। জাভেদের কথামতো উঠে দাঁড়ালেন ভূমিকাদেবী। জাভেদ আবার গিয়ে বসলো সোফাতে। "ভাবছি আনবক্সিংটা ছেলেই করুক, কি বলিস তোরা?", করিম আর রোহিতের দিকে চেয়ে একটা নোংরা হাসি হেসে কথাগুলো বললো জাভেদ। " হ্যাঁ, হ্যাঁ, একদম,"  সায় দিলো করিম আর রোহিত। স্নিগ্ধজিৎ বেশ বুঝতে পারলো কিছু একটা হতে চলেছে এবারে। গা টা শিরশির করে উঠলো তার। এবারে জাভেদ করিমকে কি একটা ইশারা করতেই করিম এসে খুলে দিতে শুরু করলো স্নিগ্ধজিতের বাঁধন। দড়ি খোলা হতেই জাভেদ স্নিগ্ধজিতের দিকে তাকিয়ে বললো, "মায়ের কাছে যা।" কথা অমান্য করার সাহস হলোনা স্নিগ্ধজিতের। তাই জাভেদের কথামতো চুপচাপ চেয়ার থেকে উঠে মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকা মায়ের ঠিক পাশে গিয়ে দাঁড়ালো সে। ঘরে এখন সোফায় বসে থাকা তিনটে ছেলের সামনে দাঁড়িয়ে এক অসহায় মা আর ছেলে। এদিকে রিচার্ড ভিডিও করেই চলেছে তখন থেকে। " মায়ের শাড়িটা খুলে আমাকে দে", স্নিগ্ধজিতের দিকে তাকিয়ে নিরুত্তাপ মুখভঙ্গিতে শান্ত, কঠিন স্বরে কথাটা বললো জাভেদ।  বুক কেঁপে উঠলো স্নিগ্ধজিতের। কি বলছে জাভেদ এসব! নিজের জন্মদাত্রী মায়ের বস্ত্রহরণ করতে বলছে জাভেদ তাকে! " নাহ....প্লিজ নাহ.....ওকে দিয়ে এসব করিও না....আমি-আমি ওর মা...আমি পায়ে পড়ি তোমাদের," দুহাত বুকের কাছে জড়ো করে প্রায় ডুকরে উঠলেন ভূমিকাদেবী। শীতল চোখে স্নিগ্ধজিতের দিকে তাকালো জাভেদ। সঙ্গে সঙ্গে গায়ের রক্ত হিম হয়ে গেলো স্নিগ্ধজিতের। তার মনে পরে গেলো একটু আগে জাভেদের বলা কথাগুলো। জাভেদ বলেছিল কথা অমান্য করলে ওর কুড়িটা ছেলের হাতে তার মাকে ছেড়ে দেবে ও! " মা আর ছেলের সম্পর্ক কতটা পবিত্র, তাতো ওই ভিডিওগুলোতে দেখলাম আমরা সবাই। মা ছেলের বেডরুমে ছেলের বন্ধুকে নিয়ে এসে ঠাপ খাচ্ছে, ছেলে মায়ের প্যান্টিতে গাদা গাদা মাল ফেলছে...উফ... এর চেয়ে পবিত্র কি আর কোনো সম্পর্ক হয়?", বাঁকা হেসে ব্যঙ্গ করেই কথাগুলো বললো করিম। এদিকে জাভেদ তখনও তাকিয়েই আছে স্নিগ্ধজিতের দিকে। স্নিগ্ধজিৎ বেশ বুঝে গেলো আর দেরী করা চলবে না। গায়ের সবকটা লোম দাঁড়িয়ে গেলো তার। এ কোন পরিস্থিতিতে পড়েছে সে! শেষে কিনা নিজের মাকে এতগুলো ছেলের সামনে নিজের হাতে বিবস্ত্রা করতে চলেছে সে! কথাটা ভাবতেই কি এক প্রচন্ড উত্তেজনায় তলপেটে মোচড় দিয়ে তার নেতিয়ে থাকা পুরুষাঙ্গ যেন তড়াক করে লাফিয়ে উঠতে চাইলো একবার। আর পরক্ষণেই প্রচন্ড পাপবোধ হলো স্নিগ্ধজিতের। নিজের মাকে গণধর্ষিত হতে দেখে সেক্সুয়াল প্লেসার নিচ্ছে সে! " না, না...এ আমি পারবো না", বুকের কাছে নিজের দুহাত ক্রস করে ধরে মেঝের দিকে তাকিয়ে দুদিকে মাথা নাড়িয়ে বলে চললেন ভূমিকাদেবী। " ম্যাডাম, আপনি কিন্ত ডিল ব্রেক করছেন," জাভেদ বললো। তার গলার স্বর আরো গম্ভীর এখন। ভয়ে স্নিগ্ধজিতের গা টা শিরশির করে উঠলো আবার। ভূমিকাদেবী বুঝতে পারলেন আজ স্বয়ং ভগবান ছাড়া কেউই এই সাক্ষাৎ শয়তানগুলোর হাত থেকে বাঁচাতে পারবেনা তাকে। আজ সপ্তমীর রাতে এক চরমতম সর্বনাশ হতে চলেছে তার সাথে, যার নীরব সাক্ষী হতে চলেছে তার নিজের পেটের সন্তান স্নিগ্ধজিৎ। ধীরে ধীরে বুকের কাছে হাতের বাঁধন দুর্বল হয়ে এলো ভূমিকাদেবীর। স্নিগ্ধজিতের হাত এগিয়ে আসছে তার দিকে ক্রমশ। কাঁপা কাঁপা হাতে মায়ের পরনের লাল পাড় সাদা শাড়ীটার আঁচল ধরে সেটা বুক থেকে নামিয়ে দিলো স্নিগ্ধজিৎ, সঙ্গে সঙ্গেই সেটা লুটিয়ে পড়লো নীচে। "নাআহহহহহ্", বলে একটা চাপা কাতর আর্তনাদ করে চোখ বুজে ফেললেন ভূমিকাদেবী। চোখে জল চলে এলো তার।  আর সেইসাথেই উচ্ছসিত হয়ে উঠলো সামনের সোফায় বসে থাকা মূর্তিমান শয়তানগুলো। ছোট্ট সাইজের ব্লাউজটা যেন আঁটোসাঁটোভাবে চেপে বসেছে ভূমিকাদেবীর ওই ফর্সা, ডবকা শরীরের প্রতিটা খাঁজে খাঁজে। ব্লাউজটা ডিপনেক হওয়ায় উন্মুক্ত হয়ে আছে ভূমিকাদেবীর ফর্সা কাঁধ ও মাংসল বুকের কিছুটা। মায়ের উদ্ধত বিরাট মাপের বুকটার দিকে চোখ পড়তেই অনিচ্ছাকৃতভাবেই উত্তেজনা বোধ করলো স্নিগ্ধজিৎ।  স্লিভলেস লাল ব্লাউজটা যেন অনেকটাই ছোট তার মায়ের বিরাট স্তনদুটোর সাপেক্ষে, ফলে মায়ের ওই ফর্সা, নরম, মাংসল স্তনদুটির প্রায় তিরিশ শতাংশই একটা গভীর খাঁজ সৃষ্টি করে প্রকাশ পাচ্ছে বাইরে। মায়ের মঙ্গলসূত্রটা এখন ঢুকে আছে সেই গভীর খাঁজেই। স্নিগ্ধজিতের মনে হলো মায়ের ওই বিরাট ফুলে ওঠা  স্তনদুটো যেন বিদ্রোহ করছে... যেন এক্ষুনি ওই টাইট ছোট্ট ব্লাউজের সব কটা হুক ছিঁড়ে তারা লাফিয়ে বেরিয়ে আসবে বাইরে।  আরেকটা অদ্ভুত ব্যাপার খেয়াল হলো স্নিগ্ধজিতের। মায়ের ব্লাউজটার সামনের দিকে বোঁটার কাছটা ভিজে আছে অনেকটা, ফলে ব্লাউজের ওপর দিয়েই একটু স্পষ্ট হয়ে উঠেছে মায়ের পুরুষ্টু স্তনবৃন্ত দুটি। আচ্ছা, মা কি তবে ব্রেসিয়ার পড়েনি ভেতরে? সেজন্যই ঘেমে যাওয়ায় এভাবে ব্লাউজটা ভিজে গেছে মায়ের? স্নিগ্ধজিৎ দেখলো রিচার্ড এখন তার মায়ের খোলা পেটের খুব কাছে ক্যামেরা নিয়ে গিয়ে ক্লোজ শট নিচ্ছে। মায়ের ফর্সা,নরম, মেদবহুল, থলথলে পেটটায় মৃদু ঘাম জমেছে, ফলে সেটা আরো মসৃন ও চকচকে দেখাচ্ছে এখন। অতিরিক্ত চর্বির ভারে খাঁজ পড়েছে কোমরের ওপরের লদলদে অংশটায়। আর চর্বিযুক্ত পেটের ঠিক মাঝখানে উঁকি দিচ্ছে মায়ের সুগভীর, বৃহৎ নাভিকুন্ডটি।  লোভাতুর দৃষ্টিতে সামনে সোফায় বসে থাকা তিনটে ছেলে এখন গিলছে তার মায়ের শরীরটা। স্নিগ্ধজিতের মনে হলো তার মায়ের এই উদ্ধত বুক আর উন্মুক্ত পেট দেখে সামনে সোফায় বসে থাকা ছেলেগুলোর চোখ যেন জ্বলজ্বল করে উঠছে বারবার, যেন চোখ দিয়েই তার মাকে উলঙ্গ করে দেবে ওরা! নাভির কাছেই শাড়ি পড়েছে মা। স্নিগ্ধজিতের হাত এখন সেখানেই। মায়ের নরম তলপেটে একটু হাত ঢুকিয়ে গুঁজে থাকা শাড়ির কুচিগুলো বের করে আনলো সে। মায়ের দিকে একবার তাকালো স্নিগ্ধজিৎ। গায়ে কাঁটা দিচ্ছে মায়ের, গায়ের সমস্ত লোম দাঁড়িয়ে গেছে, লজ্জায় লাল হয়ে উঠছে ফর্সা মুখটা। চোখ বন্ধ, মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে আছে ঘরভর্তি অচেনা ছেলেদের সামনে। আর সময় নষ্ট না করে এবারে হাতে ধরে থাকা শরীর কুচিগুলো ছেড়ে দিলো সে। মুহূর্তেই ঝপ করে শাড়িটা খুলে পরে গেলো নীচে। সঙ্গে সঙ্গেই যে ঘটনাটা ঘটলো, তাতে উত্তেজনায় স্নিগ্ধজিতের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে এলো প্রায়। "উফ্ফফফফ্ফ"..... সোফায় বসে থাকা ছেলেগুলোর মুখ দিয়ে প্রায় একসাথেই বেরিয়ে এলো কথাটা। কারণটা খুব স্বাভাবিক। তাদের সামনে এখন নিজের ভারী শরীর নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে  তার বিবস্ত্রা মা। শাড়িটা খুলে পড়ে আছে নীচে। স্নিগ্ধজিৎ আশা করেছিলো, শাড়ির নীচে অন্তত পেটিকোট আছে একটা। কিন্ত সে ভুল ছিলো। পেটিকোটের বদলে বেরিয়ে এলো একটা লাল ছোট্ট প্যান্টি ও একটা টাইট ফিশনেট সাসপেন্ডার স্টকিংস! ৪৭ বছর বয়সী, পাঁচ ফিট চার ইঞ্চি উচ্চতার দশাসই চেহারার মহিলা মিসেস ভূমিকা রায়। তার পরনে এখন একটা ডিপনেক- স্লিভলেস লাল ব্লাউজ , একটা ছোট সাইজের প্যান্টি আর একটা স্টকিংস। হ্যাঁ, একটু আগে মায়ের পায়ে নেটের তৈরি লাল রঙের যে বস্তুটিকে মোজা ভেবে ভুল করেছিলো স্নিগ্ধজিৎ, সেটা আসলে একটা লাল ফিশনেট স্টকিংস। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো সোফায় বসে থাকা প্রত্যেকেরই চোখ বেরিয়ে আসার জোগাড় হয়েছে। লোভী কুকুরের মতো যেন তাদের জিভ দিয়ে লালা ঝরছে এখন। এমনকি জাভেদেরও চোখের পলক পড়ছে না যেন!   পর্নে বিদেশি নায়িকাদের এরকম উত্তেজক পোশাক পরে দেখেছে সে। কিন্ত তার জন্মদাত্রী মা, যার বয়স ৪৭, যার গম্ভীর ও রাশভারী স্বভাবের জন্য অনেকেই শ্রদ্ধা ও ভয়ের চোখে দেখে তাকে, তাকে কি এই পোশাকে কখনো ভাবতে পেরেছিলো স্নিগ্ধজিৎ? মোজার মতোই পা থেকে শুরু হয়ে স্টকিংসটা শেষ হয়েছে মায়ের ওই বিরাট মোটা মোটা থাইদুটোর ঠিক মাঝখানে। সাসপেন্ডার স্টকিংস এইজন্য বলা হয় , কারণ কোমরের জড়ানো একটা লাল কাপড়ের সঙ্গে চারটে ফিতের সাহায্যে পায়ে আটকে থাকে এই স্টকিংস। মায়ের প্রত্যেকটি ভরাট, ডাগর থাইয়ের সামনে ও পেছনে, ঠিক মাঝবরাবর আটকে আছে একটি সরু লাল ফিতে। মায়ের কলাগাছের কাণ্ডের মতো চওড়া মাংসল থাইদুটির ওপরে এখন বেশ টাইটভাবেই আটকে আছে ওই মশারির মতো লাল স্টকিংসটা। স্বচ্ছ নেটের তৈরি ফিসনেট স্টকিংসটার ভেতর দিয়ে অনায়াসেই দেখা যাচ্ছে মায়ের ভারী, ফর্সা, লোমহীন, মসৃন পা দুটি। সেইসঙ্গে লাল ব্লাউজ ও শাড়ির সাথে ম্যাচিং রঙের বেশ ছোট আকৃতির একটা প্যান্টি পড়েছে তার মা। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো রিচার্ড খুব কাছ থেকে তার মায়ের শরীরের ক্লোজ ভিউ নিচ্ছে, পা থেকে শুরু করে মাথা পর্যন্ত। প্রচন্ড অস্বস্তিতে চোখ বন্ধ করে আছেন ভূমিকাদেবী। লজ্জায়, অপমানে লাল হয়ে উঠেছে তার ভরাট, ফর্সা মুখখানা। এরকম একটা অচেনা জায়গায় নিজের ছেলে ও চারটে অচেনা বাচ্চাছেলের সামনে নামমাত্র পোশাক পরে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।  আর ওই ছেলেটা.... তখন থেকে ভিডিওবন্দি করে চলেছে তার ভারী মেদবহুল শরীরটার প্রত্যেকটা অংশ। লজ্জায় কুঁকড়ে যাচ্ছে তার শরীরটা ক্রমশ। নিজের অজান্তেই তার একটা হাত নেমে এসেছে ছোট্ট প্যান্টিটার ঠিক সামনে, অপর হাতটি উঠে এসেছে নিজের বুকে। যেত দুহাত দিয়েই যতটা সম্ভব নিজের সম্ভ্রম রক্ষা করতে চাইছেন তিনি। " একটু ঘুরে দাঁড়াবেন ম্যাডাম? ব্যাকভিউটা দেখতে চাই একবার" , সোফায় বসে বলে উঠলো জাভেদ। অত্যন্ত ইতস্তত ভাবে ধীরে ধীরে পেছনে ঘুরতে থাকলেন ভূমিকাদেবী। হে ভগবান! এই বয়সে এসে কি হচ্ছে তার সাথে এসব! এই নোংরা নামমাত্র পোশাকে যে তার শরীরের নব্বই শতাংশই এখন উন্মুক্ত!  স্নিগ্ধজিৎ দেখলো তার মা সম্পুর্ন ঘুরে যেতেই উচ্ছসিত হয়ে উঠলো শয়তানের দল। প্রত্যেকের চোখেই এখন প্রকাশ পাচ্ছে এক নোংরা, বিকৃত কামলালসা... হায়নার চোখের মতো ধিকিধিকি জ্বলছে যেন তাদের চোখগুলো।  লাল ব্লাউজটার পিঠের দিকটা অনেকটাই বড় করে কাটা। ফলে ভূমিকাদেবীর বিশাল ফর্সা, চওড়া, মাংসল খোলা পিঠটা বেরিয়ে আছে অনেকটাই। হালকা ঘামে ভিজে চকচক করছে পিঠটা এখন। ব্লাউজ আর প্যান্টির মাঝের জায়গাটায় ফর্সা, লদলদে, মাংসল অংশটায় দৃশ্যমান হয়েছে পিঠের গভীর খাঁজ। মায়ের পাছার দিকে নজর গেলো স্নিগ্ধজিতের। ছোট্ট লাল প্যান্টিটা ওই বিরাট, মাংসল স্তূপের মতো পাছাটাকে ঢাকতে সম্পুর্ন অক্ষম। পাছার দাবনাদুটোর সাইজ এতটাই বড় যে, আর প্যান্টিটা এতটাই ছোট যে বিরাট পাছাটার প্রায় সত্তর শতাংশই এখন নগ্ন, উন্মুক্ত। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো বয়সজনিত কারণেই হয়তো মায়ের পাছার দাবনা সহ থাইয়ে তৈরি হয়েছে বেশ কিছু স্ট্রেচ মার্কস। " একটু হেঁটে দেখাবেন ম্যাডাম?", ফ্যাচফ্যাচ করে হেসে কথাটা বললো করিম।  " হুম", সায় দিলো রোহিত, "হেঁটে এই পর্যন্ত এসে আবার ফিরে গিয়ে ওখানেই দাঁড়ান।" রোহিতের মুখেও এখন একটা শয়তানি হাসি। ব্যাপারটা বুঝতে পারলো না স্নিগ্ধজিৎ। মাকে হাটতে বলছে কেন ওরা? কি নোংরা প্ল্যান ঘুরপাক খাচ্ছে ওদের মাথায়? ভূমিকাদেবীও যেন ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন এই অদ্ভুত কথা শুনে। ছেলেগুলো হেঁটে দেখাতে কেন বলছে তাকে? কিন্ত তিনি নিরুপায়। তাকে মেনে নিতেও হবে যে আজ রাতের জন্য তিনি তাদের দাসী। তারা যা বলবে সেটাই করতে হবে তাকে।  মাথা নীচু করে ছেলেগুলোর দিকে এগোতে শুরু করলেন ভূমিকাদেবী। খুব আড়ষ্টভাবে পা পড়ছে তার।একবার ভূমিকাদেবীর মনে হলো এই নেটের মতো পোশাকটা থাকা আর না থাকার মধ্যে কোনো পার্থক্যই নেই। তার মোটা মোটা থাই, ভারী পা, ভরাট নিতম্ব...এতগুলো কমবয়সী ছেলের সামনে তো সবটাই তো এক্সপোসড হয়ে আছে বাইরে! হটাৎ স্নিগ্ধজিতের চোখে পড়লো রিচার্ড ক্যামেরা নিয়ে চলে এসেছে ওর মায়ের পেছনে, মায়ের সাথে তার দূরত্ব এখন খুবই কম। এবারে সে দেখল রিচার্ডের ক্যামেরার লেন্স এখন ফোকাস করছে ওর মায়ের নিতম্বের দিকে। এতক্ষণে ছেলেগুলোর মতলব বুঝতে পারলো স্নিগ্ধজিৎ। হাঁটার তালে তালে দুলে দুলে উঠছে তার মায়ের তানপুরার মতো ভারী পাছার এক একটা দাবনা। সেইসঙ্গে মায়ের মাংসল ভরাট থাইয়েও সৃষ্টি হচ্ছে এক উত্তাল কম্পন। আর সেই দৃশ্যই এখন জুম করে ভিডিওবন্দী করছে রিচার্ড। যদিও এভাবে জুম করে ভিডিও করার ব্যাপারটা হয়তো মায়ের চোখে পড়েনি এখনো। ধীরে ধীরে হেঁটে সোফায় বসে থাকা জাভেদ, করিম আর রোহিতের কাছে পৌঁছে গেলেন ভূমিকাদেবী। এবারে একটু দাঁড়িয়ে ঘুরে গেলেন তিনি।  স্নিগ্ধজিতের মনে হলো যেন কোনো ফ্যাশন Rampwalk চলছে। সঙ্গে সঙ্গেই ছেলেগুলোর চোখের সামনে উদ্ভাসিত হলো তার মধ্যবয়স্কা মায়ের বিরাট মাংসল নিতম্ব। স্নিগ্ধজিৎ লক্ষ্য হলো তিনটে ছেলেই উত্তেজিত হয়ে পড়েছে এই দৃশ্য দেখে। প্রত্যেকের  প্যান্টের ভেতরেই যেন ফুঁসতে শুরু করেছে তাদের পুরুষাঙ্গ। তাদের চোখ আটকে গেছে তার মায়ের ভারী নিতম্বের দুলুনি আর চওড়া, মাংসল উরুর উত্তাল কম্পনের দিকে। প্রতিটা পদক্ষেপ এখন ঢেউ তুলছে তার মায়ের ওই প্রকান্ড পাছার দাবনা দুটিতে। ছোট্ট প্যান্টিটা যেখানে শেষ হয়েছে, ঠিক সেখানে উন্মুক্ত দাবনা ও উরুর সংযোগস্থলে হাঁটার সাথে সাথে বারবার সৃষ্টি হচ্ছে এক গভীর খাঁজ। হেঁটে নিজের আগের জায়গায় পৌঁছে আবার ঘুরে সোজা হয়ে মাথা নীচু করে দাঁড়ালেন ভূমিকাদেবী। এবারে জাভেদ ইশারা করতেই রোহিত আর করিম উঠে এগিয়ে এলো ভূমিকাদেবীর কাছে। হটাৎ এভাবে ছেলেদুটোকে উঠে আসতে দেখে ভয় হলো ভূমিকাদেবীর। বুকটা একবার যেন কেঁপে উঠলো তার।
Parent