ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প - অধ্যায় ৩৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62215-post-5785357.html#pid5785357

🕰️ Posted on October 23, 2024 by ✍️ Momhunter123 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 2649 words / 12 min read

Parent
ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প (বিশেষ পর্ব-৬) এরপরের পাঁচমিনিট ধরে ঘটে চললো এক অদ্ভুত ঘটনা। করিম ঘরের একদিকে রাখা টেবিলটা থেকে তুলে নিয়ে এলো কিছুটা দড়ি। সিলিং থেকে ঝোলানো আংটাটায় দড়ি গলিয়ে এক বিশেষ পদ্ধতিতে ভূমিকাদেবীকে বাঁধতে শুরু করলো তারা। হতভাগ্য অসহায় ভূমিকাদেবীর কিছুই করার থাকলো না, মাঝেমধ্যে শুধু " নাহ, ছাড়, আহ" বলে মৃদু প্রতিরোধ করতে থাকলেন তিনি। রিচার্ড নামের ছেলেটা ক্যামেরা নিয়ে ঘুরে ভিডিওবন্দি করতে লাগলো পুরো ব্যাপারটা। আর একটু দূরেই দাঁড়িয়ে কখনো মাথা নিচু করে, আবার কখনো বা অসহায় চোখে মায়ের এই বন্ধন প্রক্রিয়া দেখে যেতে থাকলো হতভাগা স্নিগ্ধজিৎ। যদিও সত্যি বলতে মন খারাপের সাথে সাথে কিসের যেন এক অজানা নিষিদ্ধ উত্তেজনায় কেঁপে উঠতে থাকলো তার শরীরটা বারবার। কাজ শেষ করে করিম আর রোহিত যখন ছেড়ে দিলো ভূমিকাদেবীকে, তখন ভূমিকাদেবীর অবস্থা শোচনীয়। ঘরের ঠিক মাঝে একটা ছোট্ট চাপা লাল ব্লাউজ, লাল প্যান্টি, লাল নেটের স্টকিংস ও হিলজুতো পরে অর্ধনগ্ন ভারী শরীর  দাঁড়িয়ে আছেন রায়বাড়ির রাশভারী,রাগী স্বভাবের গৃহিণী মিসেস ভূমিকা রায়। গলায় কিন্ত এখনো ঝুলছে মঙ্গলসূত্র, বুকের গভীর খাঁজে এখন অদৃশ্য হয়ে আছে সেটা। তার দুহাত ওপরে তুলে বেঁধে দেওয়া হয়েছে সিলিং-এ ঝুলন্ত আংটার সাথে। মাথা নীচু করে অসহায়, কাঁদো কাঁদো মুখে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি এখন। যেন মনে মনে প্রস্তুত হচ্ছেন একটা রাতের জন্য ভাগ্যের কাছে নিজেকে সপে দিতে। স্লিভলেস ব্লাউজের বাইরে ভূমিকাদেবীর নিটোল, পুরুষ্টু, ফর্সা বাহুদ্বয় এখন চকচক করছে টিউবলাইটের উজ্জ্বল আলোয়। বড় বড় শ্বাস পড়ছে ভূমিকাদেবীরর, ফলে দ্রুত ওঠানামা করছে আংশিকভাবে ব্লাউজে ঢাকা উদ্ধত বিরাট বুকটা। ব্লাউজ আর প্যান্টির মাঝে সম্পুর্ন উন্মুক্ত তার ফর্সা,  থলথলে, মোলায়েম, পর্যাপ্ত চর্বিতে ঠাসা পেটটা। ভূমিকাদেবীর থামের মতো ভরাট, বিরাট থাইয়ের অর্ধেক উন্মুক্ত, আর বাকিটা নেটের স্টকিংস-এ ঢাকা। থাই শেষ হতেই দেখা যাচ্ছে ভূমিকাদেবীর সুগঠিত, লালচে হাটু আর তার নীচেই শুরু হয়েছে মোটা, লোমহীন দুটি ফর্সা, ভারী দুটি পা।  রোহিত আর করিম দাঁড়িয়ে ছিলো ভূমিকাদেবীর দুদিকে। এবারে স্নিগ্ধজিৎ দেখলো, সোফায় বসে থাকা জাভেদের দিকে তাকিয়ে রোহিত কি যেন একটা ইশারা করলো, যেন কিছুর পারমিশন চাইলো, জাভেদও তার প্রত্যুত্তরে মৃদু হেসে কি একটা ইশারা করলো। একবার একে অপরের দিকে তাকালো রোহিত আর করিম। তারপর প্রায় একসাথেই মায়ের দুদিকের দুই উন্মুক্ত বগলে নাকমুখ ডুবিয়ে দিলো তারা।  চমকে "আআআহহহহ... মাআআআগোওওওওওওওও..." বলে চেঁচিয়ে উঠলেন ভূমিকাদেবী। তার হাত দুটো ওপরে বাঁধা  থাকায় হালকা ঘামে ভেজা লালচে, মাংসল বগলটা চেতিয়ে ছিল পুরোপুরিভাবে। পুজোয় স্লিভলেস পড়বেন ভেবেই দিন সাতেক আগে বগলের চুল কামিয়েছেন তিনি। এখন তার সেই কামানো বগলেই নাক মুখ ডুবিয়ে ফসফস করে গন্ধ নিচ্ছে তার সন্তানের বয়সী দুটো ছেলে। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো তার মায়ের ঘেমো বগলের ওই মাদকতাময় কূটগন্ধ যেন পাগল করে তুলছে ছেলে দুটোকে। চোখ বন্ধ করে মায়ের বগলে নাকমুখ ঘষে যাচ্ছে তারা । রিচার্ডও পালা পালা করে দুটো বগলেই নিয়ে যাচ্ছে তার ক্যামেরা। ক্রমেই দুটো ছেলেরই মুখ থেকে বেরিয়ে এলো লালা ঝরতে থাকা তাদের লকলকে জিভগুলো... খসখসে জিভ দিয়ে একমনে তারা চাটতে শুরু করলো ভূমিকাদেবীর নরম মাংসল বগল আর লালারসে ভিজিয়ে দিতে থাকলো লালচে জায়গাটা। স্নিগ্ধজিৎ লক্ষ্য করলো চাটতে চাটতেই কখন যেন মায়ের ওই বগলে মৃদু কামড় বসাতে শুরু করেছে তারা। প্রচন্ড অস্বস্তি হচ্ছে নিশ্চয়ই মায়ের...  মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে "আহহহ.... উফফফ....ছাড় আমাকে" জাতীয় শব্দ। মাঝেমধ্যেই ভারী শরীরটা দুলিয়ে নড়ে উঠছে মা, যেন সরিয়ে দিতে চাইছে জানোয়ার দুটোকে। কিন্ত উপায় নেই, মায়ের দুহাত যে বাঁধা ওপরে! বেশ কিছুক্ষণ ধরে ভূমিকাদেবীর দুইবগলের সমস্ত স্বাদ আস্বাদন করে এবারে জায়গা পরিবর্তন করলো ছেলেদুটো। রোহিত চলে এলো ভূমিকাদেবীর সামনের দিকে, আর করিম পেছনের দিকে। এবারে ভূমিকাদেবীর সামনে হাঁটু গেড়ে বসে ভূমিকাদেবীর নরম, লদলদে পেটের ঠিক মাঝখানে চর্বিতে ঠাসা, বিরাট গভীর নাভিকূপটায় মুখ ডুবিয়ে দিলো রোহিত। আর করিম পেছন থেকে ভূমিকাদেবীর কাঁধের জায়গাটা শক্ত করে ধরে মুখ দিলো তার বিশাল, চওড়া উন্মুক্ত পিঠটায়।  পেটে ও পিঠে একই সাথে খসখসে স্পর্শে উত্তেজনায় শিউরে কেঁপে  উঠলেন ভূমিকাদেবী। ছটফট করে নিজেকে ছাড়ানোর একবার বৃথা চেষ্টা করলেন তিনি...... কিন্ত কিছুই ফল হলো না তাতে। রোহিত প্রথমে নিজের নাক ঠেকিয়ে ভূমিকাদেবীর ওই বিরাট গভীর নাভির গন্ধ নিলো কিছুক্ষণ, আর তারপরই নিজের লকলকে নিজের জিভটা বের করে সে ঢুকিয়ে দিলো নাভির গভীরে। এদিকে করিম ততক্ষনে লম্বা জিভ বের করে চেটে ভিজিয়ে দিতে শুরু করেছে ছোট্ট ব্লাউজের বাইরে বেরিয়ে থাকা ভূমিকাদেবীর পিঠের নরম মাংসল জায়গাগুলোতে। চাটার সাথে সাথে কখনো বা পিঠে ছোট ছোট কামড়ও বসিয়ে দিচ্ছে  সে। আর তার ফলেই দংশনযন্ত্রনায় মৃদু "আহহহ" জাতীয় শব্দ বেরিয়ে আসছে ভূমিকাদেবীর মুখ থেকে। একদিকে নাভির গভীরে খসখসে জিভের শীতল স্পর্শ ও অন্যদিকে উন্মুক্ত পিঠে হিংস্র দাঁতের স্পর্শ... দুই মিলিয়ে কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো ভূমিকাদেবীর শরীরটা। ছটফট করে নড়ে উঠছিলেন তিনি। গত দুমাসে কোনো পুরুষ স্পর্শ করেনি তাকে। এখন হটাৎ করেই এই দ্বিমুখী হিংস্র আক্রমণে যেন বহুদিন পরে তলপেটটা মোচড় দিয়ে উঠলো তার। নিজের অজান্তেই একবার বেশ জোরে "আআআআহহহহহহহ.... আহহহহহহহহহহহ..." করে একটা কামোত্তেজক আওয়াজ বেরিয়ে এলো তার মুখ থেকে। ভূমিকাদেবীর মোনিং শুনে যেন আরো ক্ষিপ্র হয়ে উঠলো রোহিত ও করিম। ছেলেদুটোর অশ্লীল স্পর্শে ও কামড়ে ছটফট করে উঠতে লাগলেন ভূমিকাদেবী। রোহিত নামের ছেলেটা লম্বা জিভ ঢুকিয়ে পাগলের মতো চুষেই চলেছে তার নাভিটা এখন... আর করিম এখন কামড়ে দিচ্ছে ব্লাউজের নীচে মেদবহুল কোমরের দুধারের চর্বিগুলোকে। হটাৎ ভূমিকাদেবী অনুভব করলেন, এই বিপদেও প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে পড়ছেন তিনি। কারণ কখন যেন সকলের অজান্তে তার যোনিদেশ থেকে সামান্য আঠালো তরল নিঃসৃত হয়ে সামান্য ভিজিয়ে দিয়েছে লাল প্যান্টিটাকে। প্যান্টিতে সেই পিচ্ছিল স্পর্শ পাচ্ছেন তিনি এখন। ভূমিকাদেবীর ছটফটানি অনেকটা বেড়ে গেছে এতক্ষনে। এবারে নাভি থেকে মুখ তুললো রোহিত। করিমও পিঠ থেকে মুখ সরিয়ে চলে এলো ভূমিকাদেবীর সামনে। এরপর তারা দুজনেই ভূমিকাদেবীর উঁচু হয়ে থাকা বুকের খুব কাছে এগিয়ে এলো। ডিপনেক ব্লাউজটার ওপরে বেরিয়ে থাকা বিরাট স্তন বিভাজিকাটা খুব কাছ থেকে দেখতে শুরু করলো দুজনে। প্রচন্ড অস্বস্তি হলো ভূমিকাদেবীর।তার খোলা নরম বুকে ছেলে দুটোর গরম নিশ্বাস পড়ছে এখন। নিশ্চয়ই এক্ষুনি হিংস্র হায়নার মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে তার ওই নরম বুকে দাঁত বসিয়ে দেবে তারা। ভাবতেই ভয়ে ও উত্তেজনায় গায়ের সমস্ত লোম দাঁড়িয়ে গেলো তার। চোখ বন্ধ করে শয়তানদুটোর আক্রমনের প্রতীক্ষা করতে লাগলেন তিনি। ঠিক সেই মুহূর্তেই সোফায় বসে থাকা জাভেদ উঠে দাঁড়িয়ে বললো, "দাঁড়া।" জাভেদের অর্ডার পেয়ে ভূমিকাদেবীকে ছেড়ে সরে দাঁড়ালো রোহিত আর করিম। এবারে সোফা থেকে উঠে দাঁড়ালো জাভেদ, তারপর সোজা এসে দাঁড়ালো ভূমিকাদেবীর ঠিক পেছনে।  রোহিত আর করিম মনে হয় বুঝে গেলো, জাভেদ খেলবে এবারে, তাই তারা দুজন গিয়ে বসে পড়লো সোফায়। ভূমিকাদেবীর পেছনে গিয়েই ডানহাতে ভূমিকাদেবীর থলথলে, ফর্সা, মেদবহুল পেটের চর্বি খামচে ধরলো জাভেদ, ফলে একটা মৃদু আর্তনাদ বেরিয়ে এলো ভূমিকাদেবীর মুখ দিয়ে। এবারে ভূমিকাদেবীর কানের খুব কাছে নিজের মুখ নিয়ে গিয়ে সে বললো, " মায়ের দুধের ওপর প্রথম অধিকার তো ছেলের, কি বলেন ম্যাডাম?" গায়ে কাঁটা দিলো ভূমিকাদেবীর। গত একমাস ধরে যে অদ্ভুত সমস্যা তৈরি হয়েছে তার জীবনে, জাভেদ নামের এই ছেলেটা কি তবে কোনোভাবে জেনে গেছে সে ব্যাপারে? তার বাড়ির কোথায় কোথায় যে হিডেন ক্যামেরা বসিয়েছে তারা, সেটাও তো জানেন না তিনি! হায় ভগবান... ক্যামেরায় কি তবে এটাও ধরা পড়েছে! বাবানের কাছে কি আর ব্যাপারটা গোপন থাকবে না তবে!  একটু দূরেই মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিলো স্নিগ্ধজিৎ। হটাৎ তাকে উদ্দেশ্য করে জাভেদ ধমকের সুরে বললো, "ওয় গান্ডু, এদিকে আয়।"  জাভেদের আদেশ অমান্য করার মতো বুকের সাহস স্নিগ্ধজিতের নেই। তাই তার কথামতো মাথা নিচু করেই মায়ের সামনে এসে দাঁড়ালো স্নিগ্ধজিৎ। এদিকে জাভেদের আঙ্গুল তখন খেলা করছে ভূমিকাদেবীর সুগভীর নাভিতে। সে আবার ধমক দিয়ে উঠলো, "কাছে আয় মাদারচোদ, আরো কাছে।" খিস্তি খেয়ে মায়ের আরো কাছে এগিয়ে এলো স্নিগ্ধজিৎ। তার আর মায়ের মধ্যে এখন দূরত্ব বড়জোর দুফিট।  মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন ভূমিকাদেবী। হায় ভগবান, একি বিধান তোমার! এই ৪৭ বছর বয়সে এসে কতগুলো সন্তানের বয়সী ছেলের হাতে নিজের পেটের ছেলের সামনে গণধর্ষিতা হতে হচ্ছে তাকে! এবারে হটাৎ নিজের দুটো হাত পাঞ্জা করে লাল ব্লাউজের অপর দিয়েই জাভেদ প্রায় খাবলে ধরলো ভূমিকাদেবীর দুটো প্রকান্ড স্তন। জাভেদের এই হটাৎ আক্রমণে প্রচন্ড যন্ত্রনায় কঁকিয়ে উঠলেন ভূমিকাদেবী। তার মুখ দিয়ে বেরিয়ে এলো একটা যন্ত্রনাসূচক 'আহহহহহহহ' আওয়াজ। মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে ছিলো স্নিগ্ধজিৎ। কিন্ত আড়চোখে মায়ের দুটি বিরাট স্তন পিষ্ট হতে দেখতে পাচ্ছে সে। ব্লাউজের উপর দিয়ে এবারে যেন উপচে বেরিয়েই আসবে বিরাট মাংসল স্তনদুটো। অবাক হয়ে স্নিগ্ধজিৎ দেখলো, মায়ের ব্লাউজটা এতক্ষণে আরো অনেকটা ভিজে গেছে যেন। এদিকে "ছাড়, ছাড় আমাকে" বলে ছটফট করছেন ভূমিকাদেবী, ভারী শরীরের ঝটকা মেরে সরিয়ে দিতে চাইছেন ছেলেটাকে। কিন্ত জাভেদও বেশ পেশিবহুল ও শক্তিশালী। এর আগেও এরকম একাধিক তাগড়া শিকারকে হ্যান্ডেল করেছে সে। ভূমিকাদেবী একটু লম্বা ও স্বাস্থ্যবতী হলেও তাকে সামলাতে খুব একটা অসুবিধা হচ্ছে না তার। এবারে আচমকাই একটা কান্ড ঘটালো জাভেদ। পেছন থেকে ভূমিকাদেবীকে জড়িয়ে ধরেই দুহাত সামনে নিয়ে এসে ভূমিকাদেবীর ব্লাউজের ওপর দিয়ে বুকের খাঁজের দুদিকে ব্লাউজের ভেতরে নিজের দু হাতের আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলো সে...তারপর দিলো একটা প্রবল হ্যাঁচকা টান... তিনটে হুকের ওপর আটকে ছিলো চাপা লাল ব্লাউজটা। মুহূর্তেই পটপট শব্দে তিনটে হুক প্রায় একসাথে ছিঁড়ে গেলো। আর সঙ্গে সঙ্গেই স্নিগ্ধজিতের চোখের সামনে প্রায় লাফিয়ে বেরিয়ে এলো ওর মায়ের প্রকান্ড সাইজের দুটো স্তন। " নাআআআআআআআহহহহহহহহহহহহহ্", প্রায় চেঁচিয়ে উঠলেন ভূমিকাদেবী। চোখ বন্ধ করে ফেলেছেন তিনি...দুচোখ ফেটে জল বেরিয়ে এসেছে তার।  স্নিগ্ধজিতের চোখের সামনে এখন সম্পূর্ন উন্মুক্ত তার মায়ের প্রকান্ড, উদ্ধত দুটো মাংসল স্তন। হাতদুটো ওপরে তুলে বেঁধে দেওয়ার ফলে সেগুলো যেন আরো বেশি চেতিয়ে আছে এখন। ভারী নিশ্বাস ফেলছে তার মা; ফলে খোলা, উন্মুক্ত স্তনদুটো ওঠানামা করছে দ্রুত। অনিচ্ছাকৃতভাবেই মায়ের বড় মাপের গোলাকার, ফর্সা স্তনের দিকে চোখ আটকে গেলো স্নিগ্ধজিতের। যদিও আগেই কাশিমের দৌলতে এই দৃশ্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছে তার। কিন্ত এখন তার চোখে পড়লো এক অদ্ভুত দৃশ্য। সে দেখলো বেশ বড় মাপের লালচে খয়েরি অ্যারিওয়ালা দিয়ে পরিবেষ্টিত মায়ের পুরুষ্টু স্তনবৃন্তদুটি। কিন্ত সম্পুর্ন জায়গাটাই কেমন যেন ভিজে আছে এখন। এবারে পেছন থেকেই ভূমিকাদেবীকে জড়িয়ে ধরে তার ফর্সা মাংসল কাঁধের কাছে মুখ নিয়র এসে পুরুষ্টু দুধের এক-একটা বোঁটা দুই আঙ্গুল দিয়ে চিমটি কাটার মতো করে ধরলো জাভেদ। তার মুখে কেমন যেন একটা হিংস্র শয়তানি হাসি। এবারে জাভেদ আঙ্গুল দিয়ে বোঁটা দুটো টিপে দিতেই ঘটলো এক অদ্ভুত ঘটনা। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো মায়ের ওই পুরুষ্টু বোঁটা চুইয়ে বেরিয়ে এলো কিছুটা সাদা তরল! স্তন বেয়ে গড়িয়ে পড়তে থাকলো সেটা নীচে। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো এবারে দুটো শক্ত হাতে বোঁটাদুটো খুব জোরে টিপে দিলো জাভেদ। ব্যাথায় কঁকিয়ে উঠলেন ভূমিকাদেবী, "আহহহহহহহহহহ্" জাতীয় একটা যন্ত্রনামেশানো শীৎকার বেরিয়ে এলো তার মুখ থেকে। আর সঙ্গে সঙ্গেই তার দুই বোঁটা থেকেই চিড়িৎ করে ছিটকে বেরিয়ে কিছুটা সাদা তরল গিয়ে পড়লো স্নিগ্ধজিতের মুখে ও টিশার্টে। এই দৃশ্য দেখে হাততালি দিয়ে উঠলো করিম ও রোহিত। জাভেদের মুখেও যেন একটা বিজয়ের হাসি।  এদিকে ভূমিকাদেবী মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে, তার ফর্সা গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে জল। গত এক মাস আগে একদিন স্নান করতে গিয়ে নিজের শরীরে এই অদ্ভুত পরিবর্তন প্রথম চোখে পড়েছিলো তার। প্রথমটায় খুব ভয় পেয়ে গেছিলেন তিনি। তবে কি এই বয়সে কাশিমের বাচ্চার মা হতে চলেছেন তিনি! কিন্ত না, গর্ভবতী হওয়ার কোনো লক্ষণই তো নেই তার মধ্যে। শুধু ওই একটাই সমস্যা। নিপলদুটো ফুলে থাকে সবসময় আর বুকটাও খুব ভারী লাগে যেন। দিনকে দিন যেন ফুলে ফেঁপে আগের চেয়ে আরো বড় হয়ে উঠছিলো তার স্তন দুটো। কাউকেই জানানো সম্ভব ছিলো না ব্যাপারটা। একবার ভেবেছিলেন কাউকে না জানিয়ে একাই ডাক্তারের কাছে যাবেন, কিন্ত তারপরেই বাবান বাড়ি চলে আসায় আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া হয়ে ওঠেনি তার। বুক ভারী হওয়ার সাথে সাথে কেমন যেন এক অসহ্য যন্ত্রনায় ঘুমোতে পারতেন না তিনি। তাই গত প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে রোজ রাতে ঘুমানোর আগে বাথরুমে গিয়ে টিপে টিপে নিজের দুধ বের করে ফেলে দেন তিনি। দুধটা বেরিয়ে গেলেই একটু প্রশান্তি অনুভব করেন তিনি, রাতে ঘুমটাও ভালো হয় তাতে। বাথরুমে দুধ টিপে ফেলে দেওয়ার সময় নিজের দুধের পরিমান দেখে নিজেই অবাক হয়ে যান তিনি। বাবান হওয়ার সময়েও তো এত দুধ বুকে আসেনি তার! এদিকে এই দৃশ্য দেখে এক অদ্ভুত উত্তেজনায় গায়ের সব দাঁড়িয়ে গেলো স্নিগ্ধজিতের। তার বুঝতে বাকি রইলো না এই সাদা তরল আসলে কি! এ যে দুধ! কিন্ত তা কি করে সম্ভব। তার বয়স এখন প্রায় পঁচিশ। বাচ্চা হবার এত বছর পরে মায়ের বুকে দুধ থাকা তো অসম্ভব! হটাৎ একটু আগে করিমের বলা একটা কথা মনে পড়ে গেলো তার। Galactorrhea! এতক্ষণে শব্দটার অর্থ মনে পড়লো তার। এটা একটা রোগ। এক্ষেত্রে বাচ্চা না হলেও মেয়েদের বুকে দুধ আসে। কচি মেয়ে হোক মাঝবয়সী মহিলা , Galactorrhea-এর কারণে বুক ভারী হতে পারে সবার। কিন্ত মায়ের তো কোনোদিনই এই রোগ চিল না। তবে কি! একটা সম্ভাবনার কথা ভেবে কেঁপে উঠলো তার বুকটা। করিম তাকে বলেছিলো 'Induced galactorrhea'-র কথা...বলেছিলো ড্রাগ থেরাপি দিয়ে ওরা টার্গেটকে প্রিপেয়ার করে। তবে কি ওরাই পিঙ্কির মাধ্যমে রোজ কোনো ওষুধ দিয়ে যাচ্ছিলো তার মাকে! সেই ওষুধের প্রভাবেই কি মায়ের এই অবস্থা আজ! স্নিগ্ধজিৎ দেখলো ইতিমধ্যেই দুধসাদা ফর্সা, নরম মাংসপিন্ডদুটোকে কঠিন, শক্ত হাতে দলাইমলাই করে টিপতে শুরু করেছে জাভেদ। আর সেইসাথে ফিনকি দিয়ে ছিটকে ক্রমাগত বেরিয়েই যাচ্ছে দুধ। ছেলেটার কঠিন মর্দনে যন্ত্রনায় ছটফট করে উঠলেন ভূমিকাদেবী।  কিন্তু তার দুহাত যে বাঁধা। বাবানের সামনে গাভীর মতো দুধ ছড়াচ্ছেন তিনি! আর সহ্য করতে পারলেন না ভূমিকাদেবী... ফুঁপিয়ে উঠলেন এবারে "প্লিজ আমাকে ছেড়ে দে। আমি যে ওর মা।" কিছুটা দুধ এসে পড়েছিলো স্নিগ্ধজিতের ঠোঁটে। জিভে এখন সেটার স্বাদ পাচ্ছে সে। মায়ের মুখে এই কথা শুনে হটাৎ তার মনে পড়লো এই দুধ খেয়েই তো বড় হয়েছে সে। আর আজ কয়েকটা অচেনা বদমাশ গুন্ডা তার সামনেই তার মাকে বেঁধে রেখে দুধেল গাভীর মতো দুইয়ে চলেছে সেই দুধ।  স্নিগ্ধজিৎ খেয়াল করলো এসব ভাবতে ভাবতেই প্যান্টের নীচে তার সাড়ে চার ইঞ্চি ধোনটা শক্ত হয়ে কখন ফুলে উঠেছে যেন। ভূমিকাদেবীর কাতর অনুরোধ শুনে বাঁকা হাসি ফুটে উঠলো জাভেদের মুখে। এরকম সম্ভ্রান্ত ঘরের ভারী শরীরের মহিলাদের তুলে নিয়ে এসে ডমিনেট করে এক পৈশাচিক আনন্দ পায় সে। ভূমিকাদেবীর বিশাল স্তনের ফোলা ফোলা বোঁটাদুটো টেনে মুচড়ে ঘুরিয়ে দিয়ে জাভেদ বললো, " আজ ওর সামনেই ওর মায়ের দুধ খেয়ে শেষ করবো আমি।" এবারে স্নিগ্ধজিৎ দেখলো জাভেদ পেছন থেকে চলে এলো তার মায়ের সামনে, তারপর একটু ঝুঁকে নিজের মুখটা নিয়ে গেল তার মায়ের বিরাট সাইজের বুকের খুব কাছে। বেরিয়ে এলো ওর লকলকে জিভটা....এরপরেই মায়ের ডানদিকের স্তনের অ্যারিওলা সহ দুধে ভেজা পুরুষ্টু বোঁটাতে জিভ লাগিয়ে লকলক করে জিভ চালাতে শুরু করলো সে। কেঁপে উঠলেন ভূমিকাদেবী....দুধ হওয়ার পরেই ওই জায়গাটা প্রচন্ড সেনসিটিভ হয়ে উঠেছে তার। বাথরুমে নিজের দুধ বের করতে গিয়ে এর আগেও ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছেন তিনি। আগেও বহুবার দুধ ফেলতে গিয়ে প্যান্টিতে ভেজা তরলের উপস্থিতি অনুভব করছেন তিনি। কখনো বা আর সহ্য করতে না পেরে এক হাতে দুধ বের করার সাথে সাথে অন্য হাতে নিজের ক্লিটটাকে ঘষতে হয়েছে তাকে। একইসাথে বাথরুমের মেঝেতে পড়ে মিলে মিশে একাকার হয়েছে তার বুকের দুধ ও যোনিরস।   উত্তেজনায় চোখ বন্ধ হয়ে এলো ভূমিকাদেবীর। বড় বড় শ্বাস পড়ছে তার। শয়তান ছেলেটা এখন পালা পালা করে তার দুটো স্তনই বুভুক্ষের মতো নিংড়ে চুষে চলেছে। আর সেইসাথে চোঁ চোঁ করে শুষে নিচ্ছে তার স্তন নিঃসৃত দুধ! একটা স্তন খেতে খেতেই একইসাথে অন্য হাতে শক্তভাবে তার অপর স্তনমর্দন করে চলেছে সে, ফলে পিচকারীর মতো সাদা দুধ বেরিয়ে আসছে তার বুক থেকে। স্তন বেয়ে সেই দুধ এখন গড়িয়ে পড়ছে তার পেট বেয়ে। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো তার মায়ের বোঁটাসুদ্ধ মাংসল স্তনটার অনেকখানি এখন জাভেদের মুখের ভেতরে। সে এক চরম উত্তেজক দৃশ্য। চোখ বন্ধ করে বারবার হিসিয়ে উঠছে তার মা। তবে কি মাও উত্তেজিত হয়ে পড়ছে ব্যাপারটায়? চিন্তাটা মাথায় আসতেই এক নিষিদ্ধ উত্তেজনায় প্যান্টের ভেতরে তার ছোট্ট পুরুষাঙ্গটাও যেন লাফিয়ে উঠলো একবার। কিছুক্ষণ পরে ভূমিকাদেবীর বুক থেকে মুখ তুললো জাভেদ। ভয়ার্ত চোখে ভূমিকাদেবী দেখলেন ছেলেটার ঠোঁটে এখন লেগে আছে তার বুকের দুধ। এবারে সোফায় বসে থাকা বাকি দুটো ছেলেকে ইশারা করে ডেকে নিলো জাভেদ। প্রায় লাফিয়ে সোফা থেকে উঠে এলো করিম আর রোহিত। তখন থেকে যেন এই মুহুর্তেরই অপেক্ষা করছিলো ওরা।  স্নিগ্ধজিৎ দেখলো এবারে হিংস্র জানোয়ারের মতো ওর মায়ের দুই স্তনে হামলে পড়লো করিম আর রোহিত। প্রায় একইসাথে দুজন মিলে কামড়ে ধরলো ওর মায়ের ফোলা, পুরুষ্টু দুটি স্তনবৃন্ত।   দুই জানোয়ারের এই আচমকা আক্রমণে একই সাথে উত্তেজনায় ও দংশনযন্ত্রনায় "আহহহহহ...... আআআস্তে এএএএএএএ....." বলে একটা অস্ফুট আওয়াজ বেরিয়ে এলো ভূমিকাদেবীর মুখ দিয়ে। মাথা দু'দিকে নাড়িয়ে ছটফট করে উঠলেন তিনি। স্নিগ্ধজিতের মনে হলো দুটো বাছুর যেন এখন একমনে এক দুগ্ধবতী গাভীর বাঁট চুষে চলেছে। তার মায়ের দুই স্তন থেকেই দুধ নিংড়ে খেয়ে চলেছে ছেলেদুটো এখন। এবারে সে দেখলো এর মধ্যেই জাভেদ আবার দাঁড়িয়ে গেছে তার মায়ের পেছনে। তার মায়ের সেদিকে লক্ষ্য নেই। রোহিত আর করিমের অত্যাচারে ছটফট করেই যাচ্ছে মা। হটাৎ স্নিগ্ধজিৎ দেখলো জাভেদ ওর বাঁহাতটা ঢুকিয়ে দিলো ওর মায়ের প্যান্টির ভেতরে পাছাতে। আর সঙ্গে সঙ্গেই "ছাড়, ছাড় আমাকে, ছাড়" বলে ভারী স্তন আর মোটা পাছাটা দুলিয়ে ভীষণ ছটফটিয়ে উঠলো তার মা। ভূমিকাদেবীর অবস্থা এখন শোচনীয়।সামনে দুটো ছেলে মিলে ভীষনভাবে চুষে চলেছে তার দুই স্তন এখন, অন্যদিকে পায়ুছিদ্রে এখন আরেকটি ছেলের আঙুলের ঠান্ডা স্পর্শ অনুভব করছেন তিনি। গায়ের সমস্ত লোম দাঁড়িয়ে গেলো ভূমিকাদেবীর! কি উদ্দেশ্য ছেলেটার? শরীরের ওই গোপন ছিদ্রে এখন শক্ত মোটা আঙ্গুলের অশ্লীল স্পর্শ পাচ্ছেন তিনি...কি করতে চাইছে ছেলেটা? "নাহহহহহহ....প্লিজজ...ছাড়" বলতে বলতে আরো ছটফটিয়ে উঠলেন ভূমিকাদেবী। এদিকে জাভেদ এতক্ষনে মজা পেয়ে গেছে। ভূমিকাদেবীর গুপ্তদ্বারের সন্ধান পেয়েছে যে, এইরকম মহিলাদের কাবু করতে এই টেকনিকটা বেশ কাজে দেয়, আগেও দেখেছে সে। বেশ খানিকটা বল প্রয়োগ করে সে এবারে পচ করে তার  মিডিল ফিঙ্গারটা ঢুকিয়ে দিলো ভূমিকাদেবীর সংকুচিত ছোট্ট পাছার ফুটোতে, আর সঙ্গে সঙ্গে তড়াক করে লাফিয়ে উঠে একটা তীব্র যন্ত্রনাসূচক আওয়াজ করে উঠলেন ভূমিকাদেবী..."মাগোওওওওওওও..... উমমমমম...." কথা শেষ হলো না ভূমিকাদেবীর। তার আগেই জাভেদ সজোরে নিজের ডানহাতটা দিয়ে চেপে ধরেলো ভূমিকাদেবীর মুখ। আর একইসাথে তার বাঁ হাতের একটা আঙ্গুল আগুপিছু করতে থাকলো ভূমিকাদেবীর শরীরের সবচেয়ে নিষিদ্ধতম ছিদ্রে।
Parent