ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প - অধ্যায় ৩৫

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62215-post-5787611.html#pid5787611

🕰️ Posted on October 25, 2024 by ✍️ Momhunter123 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 2367 words / 11 min read

Parent
ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প (বিশেষ পর্ব-৭) জাভেদ ওর আঙ্গুলটা এখন বেশ হিংস্রভাবেই আগুপিছু করছে ভূমিকাদেবীর পাছার ওই ছোট্ট ফুটোতে। ভূমিকাদেবীও তার ওই নিষিদ্ধ সংবেদনশীল জায়গায় এরকম প্রচন্ড ফিঙ্গারিং-এর চোটে পাছা দুলিয়ে ছটফট করেই চলেছেন অনবরত, যেন পাছার ফুটো থেকে বের করে দিতে চাইছেন জাভেদের আঙ্গুলটা। ঐদিকে তার নরম স্তনেও এখন  হিংস্র ধারালো দাঁত বসিয়ে দিয়েছে রোহিত আর করিম নামের ছেলেদুটো। একইসাথে দুই স্তনে ও পায়ুছিদ্রে এই অমানুষিক অত্যাচারে প্রচন্ড যন্ত্রনায় লাফিয়ে উঠতে লাগলেন ভূমিকাদেবী। এদিকে তার মুখ এখন শক্ত হাতে বেশ জোরেই চেপে ধরে রেখেছে জাভেদ নামের ছেলেটা। ফলে এখন শুধুই "উমমমমমম.... উমমমমমম.....উমমমম" জাতীয় একটা গোঙানির আওয়াজ বেরিয়ে আসছে তার মুখ দিয়ে। এদিকে স্নিগ্ধজিৎ দেখছে ভারী শরীর দুলিয়ে ছটফট করেই যাচ্ছে তার মা। মায়ের চর্বিতে ঠাসা দুলদুলে পেটটা, ভরাট চওড়া মাংসল থাইদুটো...সবই থরথর করে কেঁপে উঠছে সেইসাথে । মায়ের হাতের চুরির ছনছন আওয়াজ তার কানে আসছে ক্রমাগত। কিন্ত রোহিত আর করিমের যেন কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই তাতে। তার মায়ের ওই  ভরাট স্তনের বোঁটা সহ অনেকটা মাংস মুখে ঢুকিয়ে চুষে, চেটে, কামড়ে খেয়েই চলেছে তারা। যেন মায়ের বুকের সবটা দুধ নিঃশেষ করে তবেই থামবে তারা। ওদিকে জাভেদের চোয়াল এখন শক্ত। মায়ের প্যান্টির ভেতরে হাত ঢুকিয়ে সে কি করছে তা বুঝতে পারছে না স্নিগ্ধজিৎ। কিন্ত বেশ জোরে জোরেই হাত চালিয়ে যাচ্ছে জাভেদ এখন। আর সেইসঙ্গেই যেন যন্ত্রনায় বেঁকে যাচ্ছে মায়ের শরীরটা। এদিকে ভূমিকাদেবীর তলপেটের নীচের ওই নিষিদ্ধ অনুভুতিটা বাড়তে শুরু করেছে এতক্ষণে... এত অত্যাচারের মধ্যেও যেন কিসের এক নিষিদ্ধ উত্তেজনায় গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠছে তার। তবে কি ছেলেগুলোর এই নোংরা স্পর্শ জাগিয়ে তুলছে তার শরীরটাকে?না না , তা কি করে হয়! নিজের পেটের ছেলের সামনে গনধর্ষিতা হয়ে সেক্সুয়াল প্লেসার পাচ্ছেন তিনি! কথাটা ভাবতেই একবার চোখ খুলে একটু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা স্নিগ্ধজিতের দিকে তাকালেন তিনি। অসহায় মুখে তার দিকেই তাকিয়ে আছে এখন ছেলেটা। বাবানের চোখ কেমন যেন আটকে আছে তার বুকের দিকে...একমনে ছেলেদুটোর কার্যকলাপ দেখে যাচ্ছে সে!  তার শরীর নিয়ে যে বাবান ফ্যান্টাসাইজ করে তার প্রমান অনেকবারই পেয়েছেন ভূমিকাদেবী। তবে কি নিজের মাকে এভাবে ধর্ষিতা হতে দেখে কষ্ট হচ্ছে না ওর? তাই এভাবে চোখ দিয়ে নিজের মায়েরই নগ্ন শরীরটাকে গিলছে সে? ছি ছি....এসব কি ভাবছেন তিনি! নিজের ছেলের ব্যাপারে এতটা নোংরা কি করে ভাবতে পারেন তিনি! এই তিনটে ছেলের সম্মিলিত অত্যাচারে কি মাথা খারাপ হয়ে তার? তিনি যে ওর মা, ওকে জন্ম দিয়েছেন তিনি। কিন্তু এই জানোয়ারগুলো... উফফ... এরা যেন এবারে পাগল করে দেবে তাকে.... আর যে পারছেন না তিনি!  একটা কথা মাথায় আসতেই ভয় হলো ভূমিকাদেবীর। এভাবে চলতে থাকলে যে বাবানের সামনেই রস খসিয়ে ফেলবেন তিনি! না , না ...এ হতে দেওয়া যায় না। কিন্ত ছেলেগুলো যে বিরামহীন ভাবেই তার বুক নিংড়ে খেয়েই চলেছে তখন থেকে... আর তার পেছনেও ছেলেটার পুরো আঙুলটাই এখন নিজের ভেতরে অনুভব করতে পারছেন তিনি। আহহহ.... নীচে একটা আঠালো অনুভূতি হচ্ছে কি?... তবে কি এর মধ্যেই রস বেরোতে শুরু করেছে তার যোনিছিদ্র থেকে?প্যান্টিটাও ক্রমশ ভিজে যাচ্ছে যেন সেই রসে! প্রায় মিনিট দশেক এভাবেই চললো। ক্রমাগত গোঙাতে গোঙাতে কেঁপেই চলেছেন ভূমিকাদেবী... সেইসাথে এই চরম অবস্থাতেও তার মাথায় ভিড় করে আসছে এইসব নানাবিধ অযথা চিন্তা। কিছুক্ষন পরে ভূমিকাদেবীর স্তনদুটো ছেড়ে যখন মুখ তুললো রোহিত আর করিম, স্নিগ্ধজিৎ দেখলো বড় বড় নিঃশ্বাসের সাথে ওঠানামা করছে মায়ের উদ্ধত পাহাড়ের মতো নগ্ন, বিরাট বুকটা। ছেঁড়া লাল ব্লাউজটা এখন কাপড়ের টুকরোর মতো ঝুলে আছে দুদিকে। বড় মাপের ফর্সা গোলাকার স্তনদুটো এখন ভিজে চকচক করছে ছেলেগুলোর লালারস মিশে। এতক্ষণের অত্যাচারের ফলে লাল হয়ে উঠেছে ফর্সা স্তনদুটি, কোথাও কোথাও স্পষ্ট হয়েছে গভীর দাঁতের দাগ।  স্নিগ্ধজিৎ দেখলো জাভেদও তার হাত বের করে নিলো তার মায়ের প্যান্টির ভেতর থেকে। এতক্ষণের এই চরম অত্যাচার থেকে মুক্তি পেয়ে এখন চোখ বন্ধ করে  হাঁফাচ্ছে তার মা। তার দুহাত ওপরে বাঁধা। ফর্সা, মেদবহুল, ভারী শরীরটায় এখন শুধুই একটা ছোট্ট লাল প্যান্টি, স্টকিংস ও একটা ছেঁড়া লাল ব্লাউজ। মায়ের মুখ দিয়ে এখনও বেরিয়ে আসছে একটা মৃদু গোঙানির শব্দ।  এবারে জাভেদ একটা ইশারা করতেই রোহিত ঘরের মাঝখানে রাখা কালো রঙের সেই অদ্ভুত টেবিলটা ঠেলে নিয়ে আসতে থাকলো এদিকে। একইসাথে ভয় ও কৌতুহল হলো স্নিগ্ধজিতের। টেবিলটা দেখতে খুবই অদ্ভুত, কিসব যেন যন্ত্রাংশ লাগানো আছে টেবিলটায়। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো করিম ততোক্ষনে বসে পড়েছে ওর মায়ের পায়ের কাছে। ওর মায়ের এক একটা ভারী মোটা পা তুলে ধরে খুব যত্নসহকারে মায়ের পা থেকে হিলজুতো খুলে দিচ্ছে সে। সে দেখলো, মাও খুব একটা বাঁধা দিলো না করিমকে। এতক্ষণের অত্যাচারে হয়তো আর বাঁধা দেয়ার মতো শক্তি অবশিষ্ট নেই মায়ের শরীরে। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো হিলজুতো খুলে দিয়েই এবারে তার হাত খুলে দিতে শুরু করেছে করিম। এদিকে এতক্ষণ যে কাঠের চেয়ারটায় তাকে বসিয়ে রাখা হয়েছিলো, সেটা জাভেদ এখন একহাতে ধরে টেনে আনছে টেবিলটার কাছে। চেয়ারটা টেবিলটার থেকে একটু দূরে রেখেই আচমকা স্নিগ্ধজিতের দিকে তাকালো জাভেদ। ওর চোখের দিকে তাকিয়ে ভয় হলো স্নিগ্ধজিতের। জাভেদ এবারে চোখ রাঙিয়ে ধমকের সুরে বললো, "ওই চেয়ারটায় বস চুপচাপ।" কথামাত্রই কাজ হলো। ভয়ে ভয়ে চেয়ারটায় গিয়ে বসলো স্নিগ্ধজিৎ। করিম এখনো খুলেই যাচ্ছে ওর মায়ের হাতের বাঁধন। ওদিকে অন্য টেবিলটা, যেখানে সব BDSM-এর যন্ত্রপাতি রাখা, সেখান থেকেই রোহিত এখন বাছাই করে কি কি সব তুলে নিচ্ছে যেন। হাত খোলা হয়ে যেতেই একটু সাময়িক স্বস্তি পেলেন ভূমিকাদেবী। কালো টেবিলটার দিকে নজর আটকে আছে তার। কেমন যেন ভয় হচ্ছে ওটা দেখে তার। কি হয় এই টেবিলে? কি করতে চলেছে এরা তার সাথে এবারে? এবারে পেছন থেকে ছেঁড়া ব্লাউজটা ভূমিকাদেবীর হাত গলিয়ে বের করে নিলো জাভেদ। তারপর সেটা সোজা ছুঁড়ে দিলো চেয়ারে বসে থাকা স্নিগ্ধজিতের মুখের দিকে। মুখে ছোট্ট ভেজা লাল ব্লাউজটা এসে পড়তেই মায়ের ঘাম ও দুধে ভেজা একটা মিষ্টি গন্ধ নাকে এলো স্নিগ্ধজিতের। এদিকে ভূমিকাদেবীর দৃষ্টি এখন নীচের দিকে আবার। ব্লাউজ খুলে দেওয়ায় ভূমিকাদেবীর ভারী শরীরের ওপরের অংশ এখন সম্পুর্ন উন্মুক্ত, শুধুই একটা মঙ্গলসূত্র ঝুলছে তার গলায়। প্রচন্ড লজ্জায় তার দুহাত আবার উঠে এসেছে নিজের বুকে। যেন হাত দিয়ে যতটা সম্ভব নিজের লজ্জাস্থান ঢাকতে চাইছেন তিনি।  এত গুলো কমবয়সী ছেলের সামনে প্রায় নগ্ন বিরাট ভারী শরীর নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন ভূমিকাদেবী। তার পরনে এখন শুধুই ওই ছোট্ট প্যান্টিটা আর ফিশনেট স্টকিংস। প্রচন্ড লজ্জায় বারবার শিউরে উঠতে লাগলেন তিনি, কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো তার সমগ্র শরীরটা। " আর ঢেকে কি হবে ম্যাডাম! আমরা সবাই তো আপনার ছেলের মতোই, হাজার হোক আপনার বুকের দুধ খেয়েছি আমরা...." ভূমিকাদেবীর সামনে দাঁড়িয়ে নিজের মুখটা ভূমিকাদেবীর মুখের খুব কাছে নিয়ে গিয়ে বাঁকা হেসে কথাটা বললো জাভেদ, "চলুন অনেক তো দাঁড়িয়ে থাকলেন, পায়ে ব্যাথা হচ্ছে নিশ্চয়ই...এবারে একটু বসুন, ঐযে ওখানে...", টেবিলটা দেখিয়ে বললো জাভেদ। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো কিছুক্ষণ ভয়ার্ত চোখে টেবিলটার দিকে তাকিয়ে থাকলো তার মা। মায়ের দুহাতে এখন নিজের বুকে। ভয়ে ভয়ে একবার জাভেদের দিকে তাকালো মা...তারপর আড়ষ্টভাবে পা ফেলে এগিয়ে যেতে থাকলো টেবিলটার দিকে। "ওটায় উঠে হামাগুড়ি দিয়ে বসুন। একদম ভয় পাবেন না", শয়তানি হাসি হেসে বললো জাভেদ। স্নিগ্ধজিৎ দেখলো টেবিলটার দুপাশে দাঁড়িয়ে যেন তার মায়েরই অপেক্ষা করছে রোহিত ও করিম, তাদের মুখেও কেমন যেন একটা ষড়যন্ত্রের হাসি এখন। খুব ধীরে ধীরে টেবিলটার দিকে এগিয়ে গেলেন ভূমিকাদেবী। কালো লোহার ফ্রেমের তৈরি টেবিলটা, ওপরে পাটাতনটা তৈরি ফোম জাতীয় নরম কোনো বস্তু দিয়ে, একটা কালো লেদার দিয়ে ঢাকা রয়েছে পাটাতনটা। এছাড়াও টেবিলটার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে কয়েকটা লেদারের স্ট্র্যাপ ও কিছু যন্ত্রাংশ। টেবিলটা দেখেই কেন যেন ভূমিকাদেবীর ভয় হলো, শিরদাঁড়া বেয়ে নেমে গেলো একটা হিমেল স্রোত। মনের ভেতর থেকে কে যেন বারবার বলে উঠলো,"যাস না ভূমিকা...সামনে ভীষণ বিপদ!" স্নিগ্ধজিৎ দেখলো ওর মা এবারে নিজের ওই নগ্নপ্রায় ভারী শরীরটা নিয়ে অতিকষ্টে উঠলো টেবিলটায়। তারপর টেবিলটার দৈর্ঘ্য বরাবর দুহাত ও দুই হাঁটুতে ভর করে অনেকটা হামাগুড়ি দেওয়ার মতো পজিশনে বসে পড়লো। মাকে দেখে তার মনে হলো...মা যেন বেশ ঘাবড়ে গেছে এবারে। ভারী শরীর নিয়ে ছোট্ট প্যান্টিতে ঢাকা বিরাট পাছা উঁচিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে বসে আছেন ভূমিকাদেবী। চোখেমুখে স্পষ্ট ফুটে উঠেছে ভয়ের অভিব্যক্তি। তার চওড়া, মাংসল সাদা পিঠটা এখন পুরোটাই খোলা। থলথলে, নরম বিরাট পেটিটার দুদিকে সৃষ্টি হয়েছে চর্বির গভীর খাঁজ। বিরাট সাইজের দুটো স্তন এখন ঝুলে আছে নীচের দিকে।  এবারে করিম এগিয়ে এলো ভূমিকাদেবীর দিকে। তারপর ভূমিকাদেবীর দুহাতের কনুই ভাঁজ করে হামাগুড়ি দেয়ার ভঙ্গিতে বসিয়ে দিলো তাকে। এর ফলে ভূমিকাদেবীর মাথার দিকটা খানিকটা নীচু হয়ে আরো খানিকটা উঁচু হয়ে উঠলো তার বিরাট মাংসল স্তুপের মতো ফর্সা পাছাটা। পাছার প্রত্যেক দাবনার ঠিক মাঝবরাবর চলে গেছে স্টকিংসের  লাল ফিতে...ফর্সা থামের মতো থাই আর মাংসল দাবনার ওপরে সেই লাল ফিতে যেন আরো উত্তেজক করে তুলছে পুরো ব্যাপারটাকে। এর আগেও বিশেষ বিশেষ উৎসবে বেশ কয়েকবার মাকে পরিপাটি করে শাড়ি পরে মাটিয়ে মাথা ঠেকিয়ে কোমর উঁচু করে পঞ্চাঙ্গ প্রণাম করতে দেখেছে স্নিগ্ধজিৎ। এখন যেন এই সামান্য প্যান্টি আর স্টকিংস পরে অনেকটা সেই ভঙ্গিতেই হামাগুড়ি দিয়ে আছে তার মা। এবারে স্নিগ্ধজিৎ দেখলো করিম আর আর রোহিত মিলে ওর মায়ের দু হাতে ও দুপায়ে একে একে আটকে দিতে থাকলো টেবিলের সাথে যুক্ত লেদারের চারটে স্ট্র্যাপবেল্ট। বুকটা ঢিপ ঢিপ করতে শুরু করলো স্নিগ্ধজিতের। কি করতে চলেছে এবারে ওরা? আবার মাকে এভাবে বেঁধে ফেলছে কেন তারা? এতগুলো কমবয়সী ছেলের সামনে এভাবে এই নামমাত্র পোশাক পথে নগ্ন স্তন ঝুলিয়ে বিরাট পাছা উঁচিয়ে হামাগুড়ি দিতে খুব অস্বস্তি হচ্ছিলো ভূমিকাদেবীর। বিশেষত বাবানকে এখন তার খুব কাছেই জোর করে চেয়ারে বসিয়ে রেখেছে ওরা। একে একে তার চার হাতে পায়েই স্ট্র্যাপবেল্ট লাগিয়ে দিচ্ছে ওরা।একবার একটু নড়ে উঠতেই ভূমিকাদেবী বুঝতে পারলেন বেশ শক্ত করেই টেবিলের সাথে আটকে দেওয়া হয়েছে তাকে। ভয়ে গাটা শিরশির করে উঠলো ভূমিকাদেবীর। কি উদ্দেশ্য ছেলেগুলোর? কেন তাকে এভাবে টেবিলের সাথে শক্তভাবে বেঁধে ফেলছে ওরা? "এসব কি!" একটু সাহস করে কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বললেন ভূমিকাদেবী। জাভেদ এখন ঘরের অন্য টেবিলটার কাছে। বাছাই করে সেই টেবিল থেকে কি যেন একটা তুলে নিচ্ছে সে। ভূমিকাদেবীর কথা শুনে তার দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো জাভেদ, তারপর বললো ,"এটা আপনার মতো চরিত্রহীন মহিলাদের জন্য রাখা, যাদের পাছায় একটু তেল বেশি তাদের তেল ঝরাবার মেশিন বলতে পারেন।" ছেলের সামনে এরকম চরম অপমানজনক কথা শুনে লজ্জায়, অপমানে মুখ রাঙা হয়ে উঠলো ভূমিকাদেবীর। বাকি দুটো ছেলেও জাভেদের কথা শুনে ফ্যাচফ্যাচ করে হাসছে এখন।  আর কথা না বাড়িয়ে হামাগুড়ি দেওয়া অবস্থাতেই মাথা নীচু করলেন ভূমিকাদেবী। এবারে স্নিগ্ধজিৎ দেখলো মায়ের পাছার স্টকিংসের ফিতে দুটো কাঁচি দিয়ে কেটে দিচ্ছে করিম আর রোহিত। একে একে মায়ের প্রত্যেকটা থাইয়ের সামনে ও পেছনে আটকে থাকা চারটে স্ট্র্যাপই কেটে দিলো তারা। সেই সঙ্গে মায়ের কোমরে স্টকিংসের যে লাল কাপড়ের মতো অংশটা আটকে  ছিলো এতক্ষন, সেটাও কেটে দিয়ে  ফেলে দিলো তারা। স্নিগ্ধজিৎ লক্ষ্য করলো...মায়ের পাছার খাঁজের ওপর দিয়ে চলে গেছে ছোট্ট প্যান্টিটা...তার দুদিকে ফর্সা  ভরাট দাবনা দুটো  সম্পূর্ণই উন্মুক্ত এখন। কাজ শেষ করে রোহিত আর করিম ভূমিকাদেবীর টেবিলটা থেকে একটু দূরে দাঁড়িয়ে পড়লো। জাভেদ এতক্ষণে চলে এসেছে ভূমিকাদেবীর কাছে। ওদিকে  রিচার্ড তখন থেকেই বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে ঘুরে ঘুরে ভিডিও করে যাচ্ছে পুরো ব্যাপারটার। "আচ্ছা ম্যাডাম, একটা প্রশ্ন করি", স্নিগ্ধজিৎ দেখলো কথা বলতে বলতে এবারে ওর মাকে ঘিরে হাঁটতে শুরু করেছে জাভেদ ,"আপনার স্বামী, মিস্টার সুনির্মল রায়, উনি তো বেশ সাদাসিধে ভালো মানুষ শুনেছি, সারাজীবন ধরেই দিনরাত অফিসে কাজ করে টাকা কামিয়েছেন, যে টাকায় খেয়েপরে চর্বি জমেছে আপনার পাছায়। সেই লোকটাকে চিট করতে আপনার বাঁধলো না একবার?" প্রশ্নটা শুনে চমকে উঠলো স্নিগ্ধজিৎ। এবারে তাদের পারিবারিক ব্যাপারে ঢুকে মাকে মানসিকভাবে ভেঙে দিতে চাইছে জাভেদ। আচ্ছা জাভেদের হাতে ওই চ্যাপ্টামতো কালো জিনিসটা কি? সে যা ভাবছে ওটা কি সেটাই? ভাবতেই ভয় হলো স্নিগ্ধজিতের। মা কিন্ত এখনো বোধহয় জিনিসটা দেখতে পায়নি জাভেদের হাতে। জাভেদকে দেখে ভয় হচ্ছিলো ভূমিকাদেবীর। তাকে কেন্দ্র করে কথা বলতে বলতেই ছেলেটা হেঁটে হেঁটে ঘুরছে তার চারিদিকে। এখন ছেলেটা আছে তার পেছনে, ফলে তাকে এখন দেখতে পারছেন না তিনি। "চি-চিট মানে?", কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে, অনেকটা অবাক হওয়ার সুরে প্রশ্নটা করলেন ভূমিকাদেবী। চটাশ্ করে একটা জোরালো আওয়াজ... আর তার পরেই হাতপা বাঁধা থাকা অবস্থাতেও লাফিয়ে উঠে সবার কান ঝালাপালা করে চিলচিৎকার করে উঠলেন ভূমিকাদেবী, "মাআআআআগোগোগোগো......" বিস্ফারিত চোখে স্নিগ্ধজিৎ দেখলো জাভেদ ওর হাতের চ্যাপ্টা কালো জিনিসটা সজোরে বসিয়ে দিয়েছে ওর মায়ের ওই ভরাট, মাংসল পাছার উন্মুক্ত দাবনায়। সে ঠিকই আন্দাজ করেছিল। ওটা একটা স্প্যাঙ্ক প্যাডেল। মায়ের ফর্সা পাছাতে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে প্যাডেলটার লাল ছাপ। থরথর করে কেঁপে উঠছে মায়ের শরীরটা এখন, মুখ বেঁকে গেছে যন্ত্রনায়, দুচোখ ফেটে বেরিয়ে এসেছে জল। খুব কাছ থেকে মায়ের মুখের এই  এক্সপ্রেশনের ক্লোজ শট নিচ্ছে এখন রিচার্ড। স্নিগ্ধজিতের চোখে পড়লো রোহিত আর করিম দূর থেকেই ব্যাপারটা দেখে বেশ মজা নিচ্ছে, মাঝেমধ্যে তার দিকেও তাকিয়ে বাঁকা হাসছে তারা, যেন তার সামনে তার মায়ের অসহায় অবস্থা দেখে বেশ মজা পেয়েছে ওরা।   জাভেদ কিন্ত ভাবলেশহীন। "আপনি খুব ভালো করেই জানেন ম্যাডাম", জাভেদ ওর মুখটা নিয়ে এলো ভূমিকাদেবীর মুখের খুব কাছে, বললো, "আপনার সেক্স পার্টনার, আপনার ছেলের বন্ধু, কাশিম। মনে পড়েছে? নাকি ওর সাথে আপনার কুকর্মের ভিডিও দেখাবো আরেকবার?" বুক কেঁপে উঠলো স্নিগ্ধজিতের। কাশিমের নাম তো জানার কথা না এদের! তবে কি মা ও কাশিমের অবৈধ সম্পর্কের ব্যাপারে জেনে গেছে এরা? সে আর কাশিম মিলে তার মাকে শায়েস্তা করার জন্য যে নোংরা কান্ডটা ঘটিয়েছিলো, সেটাও কি তবে এরা জেনে গেছে তবে? এদিকে প্রচন্ড মারের চোটে তখনও একটু একটু কেঁপে উঠছে ভূমিকাদেবীর শরীরটা। কাশিমের নামটা শুনেই ভয় হলো তার। কাশিমের কাছে তার যেসব ফটো ও ভিডিও আছে, কোনোভাবে সেটাও কি পেয়ে গেছে এরা? হে ভগবান! ডিলডো চোষার ফটো, কাশিমের ওটা মুখে নিয়ে ফটো, নাইটির নীচে প্যান্টির ফটো...সেসব এদের হাতে পড়লে যে সর্বনাশ হয়ে যাবে তার! ভূমিকাদেবীকে চুপ থাকতে দেখে মুহূর্তেই প্রচন্ড গতিতে জাভেদের হাতের স্প্যাঙ্ক প্যাডেলটা আবার নেমে এলো ভূমিকাদেবীর পাছার আরেকটা দাবনায়..."Say something" বলে যেন গর্জন করে উঠলো জাভেদ।  "আহহহহহহহহহহহহহ্হ্হ্হ্", বলে মোটা পাছা দুলিয়ে আবার যন্ত্রনায় প্রায় লাফিয়ে উঠলেন ভূমিকাদেবী। তার নরম তুলতুলে পাছায় ওই কাঠের তৈরি জিনিসটার প্রচন্ড আঘাতে এখন শোচনীয় অবস্থা তার... পাছায় এক তীব্র যন্ত্রনায় চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়তে লাগলো ভূমিকাদেবীর। মায়ের কথা ভেবে কষ্ট হলো স্নিগ্ধজিতের। ফুঁপিয়ে কাঁদতে শুরু করেছে মা। কাঁদতে কাঁদতেই মা এবারের বললো, " ও ও আমাকে ব্ল্যাকমেইল..." কথা শেষ হলোনা ভূমিকাদেবীর। তার আগেই আবার প্যাডেল দ্রুত গতিতে নেমে এলো তার পাছায়। তবে এবারে পরপর দুবার....দুদিকের দাবনায়...একটার ওপর আরেকটা। " ব্ল্যাকমেইল করেই তো ফাঁসিয়েছিলেন ওই ছেলেটাকে! আপনার ছেলেও সব জানে কাশিমের ব্যাপারে", বিরাট পাছায় আবার সপাটে দুবার প্যাডেল চালিয়ে কথাটা বললো জাভেদ।  চমকে উঠলো স্নিগ্ধজিৎ। শেষ কথাটা কি তার দিকে তাকিয়েই বললো জাভেদ? জাভেদ কি সবই জানে তবে? জাভেদের কথা কিছুই বুঝতে পারলেন না ভূমিকাদেবী। কোনো কিছুই বোঝার মতো জায়গায় তিনি নেই আর। তীব্র যন্ত্রনায় পাছাটা জ্বলে যাচ্ছে যেন তার। ব্যথার চোটে এখন কাঁপতে শুরু করেছে তার শরীরটা। ফর্সা, ভরাট গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে জল। " নিজের অত ভালোমানুষ স্বামীকে বোকা বানিয়ে", বলেই ভূমিকাদেবীর পাছার একটা দাবনায় চাপড় বসালো জাভেদ, "একটা বাচ্চা ছেলেকে ট্র্যাপে ফেলে, যে কিনা আবার আপনার ছেলের বন্ধু," আবার কষে অন্য দাবনায়  প্যাডেল চালালো সে, "লজ্জা আছে আপনার? রেন্ডি কোথাকার।" কথা শেষ করে আবার ভূমিকাদেবীর দুই দাবনায় দুবার প্যাডেল চালালো জাভেদ। ভয়ার্ত চোখে স্নিগ্ধজিৎ দেখে চললো এই ঘটনা। এই প্রবল স্প্যাঙ্কিং-এর চোটে তার মায়ের অবস্থা কাহিল। ডুকরে ডুকরে এখন কেঁদে চলেছে তার মা। মায়ের ভারী শরীরটা দুলে দুলে উঠছে বারবার, যেন এই অবস্থাতেও কাঁদতে কাঁদতে বাঁধন ছিঁড়ে নিজেকে মুক্ত করার চেষ্টা করে চলেছে তার মা। " খবরদার", স্নিগ্ধজিৎ দেখলো এবারে সামনে এসে ওর কাঁদতে থাকা মায়ের দুই গাল সজোরে টিপে ধরে বলছে জাভেদ "একদম অভিনয় করবেন না। ছেলের সামনে সতীসাবিত্রী সেজে কোনো লাভ হবেনা। বেশি ন্যাকাপনা করলে আপনার ছেলেকে দিয়েই চোদাবো আপনাকে আজ রাতে আপনাকে, বলে দিলাম।" ছেলেটার কথা শুনে একই সাথে ভয়ে ও ঘেন্নায় কুঁকড়ে গেলেন ভূমিকাদেবী। ছিঃ... এত নোংরা কেউ হয়! মা ও ছেলের পবিত্র সম্পর্কটাকেও এরা সেক্সুয়ালাইজ করতে চাইছে! কান্না থামিয়ে এবারে ফোঁপাতে শুরু করলেন তিনি। ব্যথার চোটে তার চোখ থেকে গড়িয়ে জল পরেই যাচ্ছে অনবরত।
Parent