বিধবা মায়ের বিপত্নীক ছেলে - অধ্যায় ১৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-66217-post-5820218.html#pid5820218

🕰️ Posted on December 3, 2024 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 717 words / 3 min read

Parent
শাশুড়ি- দিদি কি বলছেন আপনি আর দিদিভাই কেন আমিও তো আছি, আমার জামাই আমি দেখবো না, আমার একমাত্র জামাই, আমরা জদিন পারি দেখবো, এরপর দিদিভাই বড় হলে বাবার খেয়ালা রাখবে। মা- তাই যেন হয় ভাই, ছেলেতার অনেক কষ্ট বউমার অকাল মৃত্যুতে ছেলেতা ভেঙ্গে পড়েছে একদম, আমরা আর কতদিন ত্রপর তো দিদি ভাই থাকবে বাবার জন্য, ও বড় হয়ে উঠলে আমাদের আর চিন্তা নেই, বয়স তিন হয়ে যাচ্ছে ১৩/১৪ বছর পর পারবে বাবাকে সামলাতে কি বলেন আপনি। শাশুড়ি- মেয়েকে কোলে নিয়ে কিরে পারবি তো বাবাকে দেখতে। মেয়ে- বলল পারবো, আমার বাবা। শালা- বলল দাদা তবে আমরা আসি এখন চলো বাবা। আমি- আচ্ছা যাও সাবধানে যেও, আমিও দোকানে যাবো সময় হয়ে গেছে। শাশুড়ি- আমি দরজা খুলে দিচ্ছি তুমি বাবা রেডি হয়ে নাও, দিদি ওকে গুছিয়ে দিন। এই বলে মেয়ে ওর মামা আর দাদু দিদা বের হল গেটের দিকে, আমি ঘরে গেলাম। আমি- ঘরে গিয়ে জাঙ্গিয়া এনে পড়তে লাগলাম, এবং গেঞ্জি পড়লাম। এঁর মধ্যে মা এলেন ঘরে। মা- এখুনি যাবি সবে তো ৪ টা বাজে। আমি- হ্যা আগের মতন গরম নেই বেলা ছোট হয়ে আসছে তো আগে যাওয়া দরকার। দরজার দিকে তাকিয়ে বললাম ওরা কই। মা- ওই যাচ্ছে তো তোর শাশুড়ি দরজা খুলে দিচ্ছে তারপর কথা বলবে বের হবে।আমাকে যেতে বারন করল দেখলি না। আমি- মায়ের হাত ধরে দরজার আরালে গিয়ে মাকে জরিয়ে ধরে বললাম আমার বান্ধবী একটু আদরো করেনা। স্নান করিয়ে দেবে সেও দিল না আর কাছেও আসছে না। মা- বলল ইচ্ছে করলেই কি সব হয়, তোমার বান্ধবি তো পালিয়ে যাচ্ছে না বলে আমার গালে একটা চুমু দিল। দুধ দুটো আমার বুকে চেপে আছে উঃ কি নরম লাগছে। আমি- মায়ের মাথা ধরে মুখে মুখ দেওয়ার চেষ্টা করলাম। মা- ইস না এ ঠিক না বাড়িতে বেয়ান রয়েছে না ছার তুমি পড়ে এখন না। উতলা হলে হবে সাবধান থাকতে হবে। এখন যাও তুমি কামাই কর, কামাই করলে সব পাবে না হলে কিছুই হবেনা। আমি- একটু রাগ দেখিয়ে সরে এলাম মায়ের কাছ থেকে সাথে সাথে মা বেরিয়ে গেল ঘর থেকে। আমি বাথরুম করে ব্যাগ নিয়ে বের হব মা আবার ফিরে এল আর বলল বেয়ান নাতিন দিয়ে দারিয়ে আছে দরজায় যাও তুমি। আমি- হ্যা যাচ্ছি বলে পা রাখবো ওমনি। মা- আমার হাত টেনে ধরল আর জরিয়ে ধরে মুখে একটা চুমু দিল এবং বলল হয়েছে তো এবার যাও। আমি- আবার পাল্টা মাকে টেনে নিয়ে জোরে ঠোট কামড়ে ধরে একটা চুমু দিয়ে হুম। এরপর আস্তে করে বের হলাম। মা- আমাকে পেছন থেকে জরিয়ে ধরে দুধ চাপা দিয়ে বলল তাড়াতাড়ি বাড়ি এস কিন্তু। আমি- ফিরে মাকে জরিয়ে ধরে আবার চুমুদিয়ে ঠিক আছে আসবো, শুধু তোমার জন্য। মা- আমাকে ঠেলে দিল এবার আসেন আপনি শাশুড়ি- বলল কি হল দিদি। মা- বলল আমার বাবা একটু অলস তো তাই যেতে বললাম তাড়াতাড়ি। শাশুড়ি- হেঁসে না না আমার জামাই বাবাজি অলস না মেয়ের কাছে শুনেছি তো, খুব কর্মঠ ছেলে। আমি- কিছু না বলে শাশুড়ির কাছে গিয়ে মেয়েকে একটা চুমু দিতে গিয়ে শাশুড়ি পিঠে হাত রেখে মেয়ের দুই গালে চুমু দিলাম আর গাল টিপে আসি মা দিদিকে বিরক্ত করনা যেন। শাশুড়ি- কিরে ভাই বাবার কোলে জাবিনা বাবা তো চলে যাচ্ছে।   মেয়ে- লাফ দিয়ে আমার কোলে উঠল বাবা আমিও যাবো। আবার সেই দিদার কাপড় ধরে উঠেল ফলে শাশুড়ির আঁচল পড়ে গেল দুধ দুটো একদম উন্মুক্ত হয়ে গেল আমার সামনে। যেটা মায়ের চোখেও পড়ল।   আমি-না মা তুমি দিদুনের কাছে থাকো আমি তো দোকানে যাবো, দিদুন ঠাম্মাকে নিয়ে খেল তুমি, কালকে আমরা খেলবো কেমন। মা- খেলবে তুমি মেয়েকে সময় দাও একটুও, আমি তো দেখলাম মা বাঃ মেয়েকে সময় দাও এসেই দুটো খেয়ে শুয়ে পর দুপুরে এবং রাতে, এখন মেয়েদের একটু সময় দাও। আমি- দেব মা দেব তোমাদের সময় দেবনা তো কাকে দেব একটু ঠিক হতে দাও, কতবড় একটা ঝামেলা গেল এরপর ঠিক হলেই সময় দেব এবং সময় মতন দেব তোমাকেও। সবে তো ওর মাকে ছাড়া পথা চলা শুরু আমার দিক্তাও একটু দেখ তুমি। শ্রেয়ার মা রয়েছে সামনে কি বলব তোমাকে তুমি তো জানো আমি কেমন তবুও তুমি বলছ।  শাশুড়ি- না রে দিভাই কালকে খেলবে কি করে তুমি তো আমার সাথে চলে যাবে বিকেলে। তার থেকে বাবা ঠাম্মাকে বল আমাদের বাড়ি যেতে। মা- বলল তোমার বড় মেয়ে ছোট মেয়ে দুজনকেই সময় দিতে হবে আগে তো বউমা ছিল আমাদের সময় কেতে যেত সারাদিন থাকো বাড়ি বাইরে এসেই ঘুমিয়ে পর আমাদের সাথে কথা বলার তোমার সময় হয়না ঠিক আছে বাবা তোমার ব্যবসাও দেখতে হবে এবার আসো দেরী হয়ে যাচ্ছে তোমার আসেন দিদি আসেন ভেতরে।   আমি- বললাম চেতিয়েন না তবে আমাকে যেতে দেবেনা এখন। মা- বলল আয় দাদু আমার কাছে আয় বাবা দোকানে যাক বলে মেয়েকে কোলে নিল।
Parent