বিধবা মায়ের বিপত্নীক ছেলে - অধ্যায় ১৭
মেয়ে- আচ্ছা ঠাম্মি।
আমরা সবাই একসাথে বের হলাম পাশে যাচ্ছি আর শাশুড়ির দিকে তাকাচ্ছি, উনিও আমার দিকে তাকাচ্ছে। জাহোক মোরের মাথা থেকে আলাদা রাস্তা হয়ে গেল ওদের বিদায় দিয়ে আমি দোকানের দিকে গেলাম। দোকান খুলেই মাকে ফোন করলাম।
মা- ধরে বল বাবা কখন আসবে তুমি।
আমি- এইত ৮ টায় বন্ধ করে বাড়ি যাবো, তুমি দেখছ আমি যে নিয়ে এসেছিলাম সে গুলো।
মা- হুম দেখেছি আমার কাছেই আছে, তোমার বান্ধবী পরবে ওগুলো।
আমি- না আমার বান্ধবী পরবে না আমার মা পরবে, আমি আমার মাকে ওই লাল শাড়িতে দেখতে চাই।
মা- আমিও তাই চাই বান্ধবী আমার ভালো লাগেনা, আমরা মা ছেলে।
আমি- উম মা তুমি আমার মনের কথা বলেছ, ঠিক আছে কাস্টমার এসেছে একটু কাজ করে নেই। ৮ টার মধ্যে বন্ধ করে চলে আসবো তুমি খাবার রেডি করবে, না কিনে নিয়ে আসবো।
মা- দরকার নেই অনেক আছে রান্না আজকে দরকার নেই কালকে দেখা যাবে। তুমি তাড়াতাড়ি এস। নিজের জন্য তো কিছু কিনলে না। শুধু মাকে কিনে দিলে নিজে কিছু পরবেনা নতুন।
আমি- আচ্ছা দেখি কি করা যায় এবার রাখি মা লোক আছে অনেক।
মা- আচ্ছা বলে ফোন রেখে দিল।
মা ফোন রেখে দিতে আমি কেনাবেচা শুরু করলাম, এখন চাপ কম কাস্টমার বিদায় করে বসে আছি চা দিয়ে গেল, ইতিমধ্যে আমার শাশুরিমায়ের ফোন দেখে ধরলাম।
শাশুড়ি- কি করছ বাবা ভীরনাকি দোকানে।
আমি- না মা একটু আগে ছিল এখন ফাঁকা সন্ধ্যের পড়ে ভির বাড়বে বসে আছি চা খাচ্ছি এখন।
শাশুড়ি- কত কিছু ভাবলাম কি হয়ে গেল এমন কেন হল তুমি বল দেখ ওরা নিয়ে এসে দুজনেই বেরিয়ে গেল, বাপ গেল চা খেতে আর ছেলে গেল বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে আমি আর দিদিভাই একা বাড়িতে। দুজনেই আড্ডার মাস্টার বুঝলে, এইজন্য এরা কিছু করতে পারলনা। আমার জীবনে কোন সুখ পেলাম না।
আমি- আপনি যা করে দিয়েছেন আমাকে উঃ থাকা দ্বায় আমার। এখনো দাড়িয়ে আছে আমার।
শাশুড়ি- এই আমাকে তুমি আপনি বল্বেনা, তুমি বলবে যখন একা থাকবো তোমাকে আমি কত আপন ভেবেছি তুমি এখনো আমাকে আপনি বল। চোখ বুজে শুধু তোমার চুমু অনুভব করছি।তুমি আমার অশান্ত যৌবনকে কবে শান্ত করবে, এখন আসো না কেউ নেই, দিদিভাইকে টিভি চালিয়ে দিয়েছি ওর মামা যতখন ঘরে ছিল ওর মোবাইল দেখেছে এখন টিভি দেখছে।
এক্সক্সক্সক্স
আমি- কেনাবেচা শুরু করলাম, খুব চাপ আজকে তবুও সব মিটিয়ে নিলাম ৮ টার মধ্যে। দোকান বন্ধ করলাম আর মায়ের কথা মতন আমি গিয়ে একটা পাঞ্জাবী আর পায়জামা কিনলাম। ফিরে এসে দোকানের ভেতরে বসে ঐটা পড়ে নিলাম। আর আমকে ফোন করলাম আমি বের হচ্ছি তুমি রেডি হয়েছ তো।
মা- হুম পড়েছি সব। তুমি আসো। এখন রওয়ানা দেবে তো এসে ফ্রেস হয়ে নেবে আর যা আনতে বলেছি নিয়ে এস কিন্তু যা বলেছিলাম।
আমি- বললাম মা আমি সব কিনে নিয়েছি এখান থেকে হাত মুখ ভালো করে ধুয়ে ফ্রেস হয়েই বের হব ভাবছি।
মা- তাই তবে আসো আমিও রেডি প্রায় দেরী করনা তুমি।
আমি- বাইক নিয়ে বাড়ির দিকে ছুটলাম ১০ মিনিতে বাড়ির দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম, হর্ন দিতে মা এসে দরজা খুলল। ভেতরে লাইট জ্বলছে, মাকে দেখে আমি চিনতে পারছিনা কতদিন পড়ে মাকে লাল শাড়িতে দেখতে পেয়ে। খুব সুন্দর সেজেছে। বাইক তুলে নিয়ে মায়ের হাত থেকে চাবি নিয়ে দরজা তালা দিলাম। মায়ের হাতে ব্যাগ দিলাম। ব্যাগে ফল এনেছি, খেজুর, আপেল, শসা, আঙ্গুর সব যাওয়ার সময় কিনে নিয়েছি পড়ে সময় হবেনা বলে। এরমধ্যে পকেটে ফোন বেজে উঠল বের করে দেখি শাশুড়ি। আমি বলেন মা।
শাশুড়ি- বাড়ি গেছ বাবা বলেছিলে ৮ টায় বাড়ি যাবে। এখন তো সারে ৮ টা বাজে।
আমি- বললাম হ্যা এইত আসলাম। এখোনো ঘরে ঢুকতে পারিনাই, মা কাছে আছে কথা বলবেন।
শাশুড়ি- না একটু আগে ফোন করেছিলাম দিদি একা ছিল তাই তবে যাও ঘরে যাও গিয়ে খেয়ে নাও মা ছেলে মিলে।
আমি- হ্যা মা আজকে আমরা আগেই খাবো তারপর কাজ আছে আমার হিসাব নিকাশের, অনেক দিনের হিসাব করতে হবে। এতদিন করা হয় নাই আজকে করব, আজকে ফাঁকা হলাম তো তাই। বাবা মারা যাবার পড়ে আর হিসাব হয় নাই আজকে সব করবজামায়ের অনেক পাওনা আমি আজকে শুরু করবে মাকে বুঝিয়ে দিতে মাকে এতদিন হিসাব দেওয়া হয় নাই আজকে মাকেও হিসাব দেব। কতদিক দেখবো বলেন, ঘরে মা ওদিকে আপনি আর আমার ছোট মা, সব দিক দেখতে হবে, ছোট মা একদিন বড় হবে তারজন্যও ভাবতে হবে, আমার যে তিন মা, এদের নিয়েই আমার জীবন। আমার মায়েরা আমার সাথে আছে এটাই আমার সৌভাগ্য।
শাশুড়ি- বলল কিসের এত হিসাব এতদিন করনাই কেন, কেউ ফেলে রাখে হিসাব এতে মনে কষ্ট হয় বুঝলে। মায়ের হিসাব সব সম্যমাকে বুঝিয়ে দেবে, তাতে ওনার মন ভালো থাকবে। যার যা পাওয়ানা তাকে তা দিতে হবে।
আমি- আরেনা না তেমন কিছু না, মা এতদিন বলেনি আর আমিও বুঝিনি, মা বলল বলে মাকে হিসাব বুঝিয়ে দেওয়া উচিৎ না, মাকে কষ্ট দিয়ে লাভ আছে, আপনার থেকে মায়ের বয়স বেশী তাই ভাবছি আজকে থেকে মাকে হিসাব বুঝিয়ে দেব। আপনার মেয়ে ছিল বলে এত কিছু আমি ফেলে রেখে দিয়েছি কিন্তু আর না আজকে মাকে সব বুঝিয়ে দেবো, আমি মায়ের ছেলে তাইনা।
মা- আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। এবং পিঠে একটা থাপ্পর মেরে সোজা ঘরের দিকে চলে গেল।