বিধবা মায়ের বিপত্নীক ছেলে - অধ্যায় ১৯
আমি- উঠে একটা খেজুর নিয়ে মায়ের মুখে দিলাম আর বললাম উঃ কি সুন্দরই না লাগছে তোমাকে কত দিন পড়ে দেখলাম, সাদা শাড়ি পড়া দেখে আমি হাপিয়ে উঠেছিলাম, এই না হলে মা। নাও সোনা তুমি আগে খাও।
মা- না তুমি আগে খাবে আমি পড়ে খাবো তুমি আগে নাওবলে আমার মুখে একটা খেজুর তুলে দিল।
আমি- মায়ের আঙ্গুল কামড়ে ধরলাম খেজুরের সাথে।
মা- উঃ না সোনা লাগবে আর জোরে কামড়ে দিও না।
আমি- এবার মায়ের মুখে খেজুর পুরে দিলাম, আর বললাম আঃ সোনা তুমি লিপ্সটিক পরেছ তোট দুটো যা লাগছেনা।
মা- মুখের ভেতর খেজুর নিয়ে চিবানি দিয়ে আবার বের করে ধরল আর বলল নাও।
আমি- মায়ের পাশে দারিয়ে মায়ের মুখের সাথে মুখ লাগিয়ে দিয়ে খেজুর নিলাম আর মায়ের ঠোটে চুমু দিলাম।চুক চুক করে মায়ের ঠোট দুটো চুষে খেতে লাগলাম।
মা- আমার থেকে ছাড়িয়ে বলল ইস তোমার ঠোট লাল হয়ে গেছে তো।
আমি- আবার মায়ের গাল ধরে দিলাম চুমু ঠোটে ঠোট লাগিয়ে দিলাম চকাম চকাম করে নিচের ঠোত চুষে দিতে লাগলাম।
মা- আস্তে আস্তে উঠে আমাকে জরিয়ে ধরে পালটা চুমু দিতে লাগল।
আমাদের মা ছেলের মুখ মেহন করতে লাগলাম। ঠোটের পড়ে আস্তে আস্তে জিভে জিভ দিলাম, মা আমার মুখের ভেতর জিভ ভরে দিল। আমি মায়ের জিভ চুষে রস মুখের ভেতর নিয়ে নিলাম। মাকে একদম বুকের সাথে জরিয়ে ধরলাম, দুধ দুটো আমার বুকে লাগছে। মায়ের কষ্ট হয়ে যাচ্ছে বুঝতে পারলাম তাই মায়ের জিভ ছেরে দিলাম এবং আমার জিভ মায়ের মুখের ভেতর দিলাম।
মা- চোখ বন্ধ করে আমার জিভ চুষে দিচ্ছে।
আমি- মায়ের সারা দেহে হাত বুকিয়ে দিতে লাগলাম, পিঠে তারপর পাছায় হাত দিলাম। তানপুরার মতন পাছা দুটো দুই হাতে টিপে দিতে লাগলাম।
মা- বার বার মুখ সরিয়ে নিচ্ছে আবার চুমু দিচ্ছে কষ্ট হচ্ছে মনে হয়।
আমি- মায়ের পেছন থেকে চেয়ার সরিয়ে সোজা মাকে পাজা কোলে তুলে নিলাম।
মা- আমার গলা ধরে বলল কি করবে পড়ে যাবো না তো আবার।
আমি- বললাম ছেলের উপর ভরসা করতে পারো, ছেলে তোমাকে ফেল্বেনা।
মা- বলল সে ভরসা আমার আছে বলেই তো ছেলের ইচ্ছে মতন সাজলাম।
আমি- তবে বলে আবার মুখে চুমু দিয়ে মাকে নিয়ে ঘরের দিকে যেতে লাগলাম।
মা- কোথায় যাচ্ছ খাওয়া শেষ হয়নি তো।
আমি- মাকে নিয়ে যেতে যেতে বললাম খাবার পড়ে হবে ঘরে চল।
মা- বলল ঘরে গিয়ে কি হবে এখনই ঘুমাবে নাকি ১০ স টা বাজে মাত্র দেখ ঘড়ি। না খেলে ঘুম হবে।
আমি- ঘরে গিয়ে খাবো।
মা- বলল খাবার তো টেবিলে রয়ে গেল।
আমি- বললাম আমি আমার খাবার কোলে নিয়ে এসেছি আমার এখন এই খাবার লাগবে। বলে আবার ঠোটে চুমু দিলাম।
মা- বলল ওরে দুষ্ট কি উদ্দেশ্য তোমার মায়ের সাথে কি করবে তুমি। আমি তোমার মা এবং বাবার সহধর্মিণী।
আমি- বললাম আমার মা তুমি আমার মা থাকবে, শুধু একটু পরিবর্তন হবে।
মা- বলল কি পরিবর্তন হবে বলবে আমাকে। বলো মাকে।
আমি- বললাম মাকে ছাড়া আর কাকে বলব আমার শুধু মা আছে আর তো কেউ।
মা- বলল আর কতখন আমাকে কোলে রাখবে নামাও তোমার কষ্ট হচ্ছেনা। বলছ না কেন বলে ফেলে। কি পরিবর্তন করতে চাও তুমি।
আমি- আমি বললাম কোন কষ্ট হচ্ছে না আমার এমন রুপবতী যৌবনবতী মাকে কোলে নিতে পারা যে কি সৌভাগ্য সে আমি ছাড়া কেউ বুঝবে কিনা জানিয়া, তুমি বাবার সহধর্মিণী ছিলে এখন ছেলের সহধর্মিণী হবে। আমি আমার সহধর্মিণীকে কোলে তুল্লে কেন কষ্ট হবে, হবে শুধু সুখ আর সুখ, লোকে জানবে তুমি বাবার সহধর্মিণী, আর বদ্ধ ঘরে হবে ছেলের সহধর্মিণী। “বিপত্নীক ছেলের সহধর্মিণী হবে বিধবা মা”। এইজন্য তোমাকে আজকে সব লাল পরিয়েছি আমরা মা ছেলে প্রেমানন্দে আজকে যৌন মিলনে লিপ্ত হব। গত তিন বছেরের তোমার যৌন অতৃপ্তি আজকে থেকে আমি আর হতে দেবনা। আমি মনে করি মাকে সুখ দেওয়া প্রতি ছেলের কর্তব্য, শুধু আমি কেন দেব সমাজের প্রতিটা ছেলের মাকে সুখ দেওয়া উচিৎ, সে বাবা থাকলে যদি মা চায় দেওয়া উচিৎ এবং মায়েদের বোঝা উচিৎ ছেলেরা কি চায় ওমা বলো ঠিক বলেছি না।