বন্ধু বন্ধুর মায়ের নাগর। - অধ্যায় ২৪
আমি আচ্ছা আমিও দেখি কি করছে আমার মাল বলে আমি কল করলাম দেখি বিজি।
রফিক আবার কোল করল কিরে বিজি তো।
আমি হ্যা তোর মাও বিজি মানে ওরা কথা বলছে মনে হয়। ১১ টা বাজে ঘুমাবে বলে তো মা চলে গেল কিন্তু দুবান্ধবী কথা বলে যাচ্ছে। আমি এই তোর আম্মু ফোন করেছে রাখলাম।
রফিক হ্যা আমার বান্ধবীও কল করেছে রেখে দে ভাই ধরলাম আমি।
আমি কেটে দিয়ে রফিকের আম্মুকে ফোন লাগলাম ধরতেই বললাম এতক্ষণ কার সাথে কথা বলছিলে গো।
চাচী তোমার মায়ের সাথে জানো তো আমরা যেমন ফিরি হয়েছি তা তোমার মা হতে পারেনি আমি তাই ওনাকে বোঝালাম কেন কথা বল্বেনা অনেখন বোঝানোর পড়ে বুঝলো তাই তো বলল তবে এবার ফোন করি রফিক কে বলে মনে হয় ফোন করেছে। কি করছ সোনা এখন তুমি।
আমি সত্যি বলব তোমার কথা ভাবছিলাম কত সুন্দরী তুমি কি রুপ আজকে দেখে এলাম যাক দুইদিন তো কাছে পাওয়া যাবে সব সময়। চুটিয়ে গল্প করব আমরা অনেক মস্তি করব কি বলো তুমি।
চাচী কি করব আমরা দুই অবলা নারী, জাদের স্বামী বাড়ি থাকেনা, যাচ্ছি ছেলেদের সাথে তারা মস্তি করলে করব, আমাদের অসবিধা কোথায়। আমাদের তো নিজেদের ক্ষমতা নেই সব তোমাদের উপরে তোমরা যেমন ঘুরাবে তেমন ঘুরবো।
আমি এই সোনা যা কিনে দিয়েছি পছন্দ হয়েছে পড়ে কষ্ট হবেনাতোঁ। যখন পরেছিলে দারুন লাগছিল তোমাকে। ট্রেনে আমার পাশে বসবে কিন্তু,। মা আর রফিক বসবে ওদিকে মনে থাকবে তো।
চাচী হ্যা আমি আমার বন্ধুর কাছে বসব না তো কি ছেলের সাথে বসবো। বন্ধুর সাথেই সময় কাটাব।
আমি তোমার বান্ধবী তবে তো তার বন্ধুর কাছে বসবে তাইনা। বলেছ তুমি।
চাচী হ্যা বলেছি আমতা আমতা করে তবে পড়ে বলেছে হ্যা যাতে ওদের আনন্দ হয় তাই আমাদের করতে হবে, একটু লাজুক বেশী তোমার মা। সব ঠিক হয়ে যাবে তুমি ভেবনা, আমি তো আছি আমদের টুর আনন্দের টুর হবে।
আমি তাই করো চাচী মা যেন বিগরে না দেয়।
চাচী না না কোন সমস্যা নেই নিশ্চিন্তে ঘুমাও তুমি সকালে আমরা আসবো।
আমি এই সোনা দূর থেকে একটা উষ্ণ চুম্বন দেবে আমাকে। বন্ধুকে দেওয়া যায় কি বলো দেওয়া যায়না।
চাচী পাজি একটা রাখো কালকে দেখা যাবে দূর থেকে দিলে কি হবে কাছে আসি দেখা যাবে রাখলাম আর না ঘুমাতে হবে। এই বলে কেটে দিল।
আমার মনে একটা সন্দেহ হল রফিক কি তাহলে এখনও কথা বলছে নাকি মায়ের সাথে এই ভেবে আস্তে করে দরজা খুলে বের হলাম আর মায়ের জানলায় গেলাম। মা কথা বলছে কিন্তু সোনা যাচ্ছেনা কি বলছে তবে হাসছে মাঝে মাঝে। একটু পড়ে মা বলল এবার রাখ তুমি অনেক রাত হলো ছেলে ঘুমিয়ে গেছে আমিও ঘুমাবো সকালে যেতে হবেনা। মা আবার বলল না আর না কালকে তো দেখা হচ্ছে একসাথেই যাবো তখন অনেক কথা বলা যাবে তুমি আমি একসাথে বসবো আর ওরা আলাদা বসবে হব্বে তো, হ্যা দেবে দাও পাঠিয়ে দাও রাখলাম বলে মা মোবাইল কান থেকে নামালো। আমি সাথে সাথে রুমে চলে এলাম। আর আস্তে করে দরজা বন্ধ করে দিলাম।
মায়ের দরজা খোলার টের পেলাম সাথে সাথে আমি লাইট বন্ধ করে দিলাম। মা এসে দরজায় উকি দিয়ে চলে গেল। মনে হল বাথরুমে গিয়ে ফিরে ঘরে গেল।
আমি চুপ্টি করে আছি ভেবেছিলাম রফিক ফোন করবে কিন্তু কই না তো ফোন করল না। মা যে ঘরে গেছে বুঝতে পারলাম। মোবাইল চার্জে দিতে যাবো তখন রফিক ফোন করল, ধরতে কিরে ঘুমিয়ে গেছিস নাকি।
আমি না এইত মোবাইল চার্জে দিচ্ছিলাম বল। কথা হল তোর মায়ের সাথে।
রফিক হ্যা ভাই হবে মনে হয় অনেক ইনিয়েবিনিয়ে তবে রাজি করলামা আমার পাশে বসার জন্য। অনেক্ষন কথা বলেছি তুই বলেছিস তোর মালের সাথে।
আমি হ্যা বললাম তো কিছুখন আগে ছেড়েছি।
রফিক আমিও ছাড়লাম এইত মিনিট পাচেক আগে তারপর বাথরুম করে এসে তোকে ফোন করলাম। হবে ভাই হবে চিন্তা করিস না।
আমি যাক তাহলেই হবে তবে কি এখন রাখবো ঘুম আসছে দুই ঘন্টা ঘুম হবেনা।
রফিক এক রাত না ঘুমালে কি হয় বলতো আমার তো ঘুম আসবে না।
আমি তারমানে ভালো খবর মনে হচ্ছে। বলনা আমাকে। চেপে যাচ্ছিস কেন।
রফিক কি আবার সব বললাম আজকাল কি হয় এই সব। মানে ওই গল্পর কথা। তুই আমি পরেছি সব বললাম।
আমি মা কি বলল।
রফিক পাগল একবারে কাজ হয় নাকি আমাকে বলছে ওসব বাজে কথা ওসব হয়না সব মিথ্যে কেটে দিতে চেয়েছিল কিন্তু আমি অনেক অনুনয় বিনয় করে লাইনে রেখেছি। শেষে গল্পর লিংক পাঠালাম বুঝলি। বার বার বলছিল না ওসব আমার দেখতে হবেনা শেষে বলতে বলল দাও পাঠিয়ে দাও।
আমি উঃ কি কাজ করেছিস ভাই একদম মোখম কাজ। নে এবার ঘুমা চলে আসিস সকালে।