বন্ধু বন্ধুর মায়ের নাগর। - অধ্যায় ২৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-68862-post-5957200.html#pid5957200

🕰️ Posted on June 2, 2025 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 492 words / 2 min read

Parent
আমি হ্যা যাচ্ছি বলে সোজা বাথরুমে গেলাম। বের হয়ে এসে রেডি হলাম। তারপর দেখি মা সব পড়ে রেডি হয়ে গেছে। মা বলল টোটো কি আসবে কখন বলেছিস আসার জন্য ফোন করে দেখ কোথায় না হলে ট্রেন পাওয়া যাবেনা। আমি বললাম দাঁরাও আমি যাই বলে মোবাইল নিয়ে বের হলাম। সবার আগে রফিক কে ফোন করলাম আর বললাম সব সে যেন মায়ের পাশে না বসে। রফিক বলল কি বলছিস। আমি হ্যা মা রেগে যাবেনা বলছিল অনেক কষ্টে রাজি করিয়েছি আগে যাই তারপর দেখা যাবে। তোরা আসছিস তো, রফিক হ্যা এইত সাইকেল বের করেছি। আসছি টোট এসেছে  ৪ টা  ২০ বাজে কিন্তু ৫ টায় ট্রেন। এখান থেকে। আমাদের ১০ মিনিট লাগবেনা আসতে আমি হ্যা ওকে ফোন করছি না না ওই আসছে দেখা যাচ্ছে তোরা আয়। আমি মাকে নিয়ে বের হচ্ছি। বলে রেখে দিয়ে বাড়ির ভেতরে গেলাম। দেখি মা দাড়িয়ে আছে করে টোটো আসছে। আমি হ্যা আসছে দরজায় তালা দেবে নাকি সাইকেল এই বারান্দায় রেখে দেবে ওরা ঘর তালামারো। মা হ্যা তাই করি বলে ঘরে তালা দিয়ে ব্যাগ আমার কাছে দিল। আমি ওমা সব নিয়েছ তোমার ভ্যানিটি ব্যাগে। মা হ্যা সে তো কালকেই ভরে রেখেছি। সব ঠিক আছে মোবাইলের চারজার আনা হয়নি। আমি আমারটা আছে আর লাগবেনা থাক আর ভেতরে যেতে হবেনা। একটাতেই দুজনার হয়ে যাবে। এই বলে দুজনে দাড়িয়ে আছি এর মধ্যে ওরা এসে নামল রাস্তায় টোটো দাঁড়ানো। রফিক সাইকেল বারান্দায় দিয়ে দেই। মা বলল হ্যা তাই দাও বলে নিজেই গেল অর সাথে সাইকেল রাখতে। দুজনে ফিরে এল তারপর টোটোতে উঠলাম। মা আর আমি পাশাপাশি আর রফিক আর ওর মা পাশাপাশি। আমি বললাম এই দাদা তাড়াতাড়ি গিয়ে লোকাল টিকিট কাটে হবে। একটু জোরে সময় নেই। তখনো অন্ধকার। কিছু সময়ের মধ্যে আমরা ষ্টেশনে পৌছালাম। রফিক বলল আমি টিকিট কেটে আনছি তোরা উপরে আয় বলে চলে গেল। আমি টোটর টাকা দিয়ে মা আর চাচীকে নিয়ে ষ্টেশনে গেলাম । ট্রেন ঢুকে গেছে আমরা উঠে পড়লাম আর রফিক টিকিট নিয়ে দৌড়ে এসে উঠে পরল। সিট পেয়ে আমরা বসে গেলাম। ২৫ মিনিট লাগল হাওড়া পৌছাতে। ট্রেন থেকে নেমে সোজা আমাদের ট্রেনের দিকে গেলাম। কোচ সোজা দিয়ে দাড়াতে ট্রেনের দরজা খুলে গেল। ভেতরে গেলাম আমরা। রফিক আর ওর মা গিয়ে বসল একদিকে আর আমি আর মা গিয়ে বসলাম একদিকে। সকাল হয়ে গেছে ট্রেন চলছে। কিছুখন পড়ে চা নিলাম সবাই। কথা একদম কম হচ্ছে কারন শালা রফিক, মা মন খুলে কথাই বলছেনা। এভাবে অনেক্ষন চলছে কথা নেই কারো মধ্যে মানে আমার আর মায়ের মধ্যে। কিছুখন পড়ে চাচী আর রফিক উঠে দাঁড়াল পড়ে চাচী এসে আমাকে বলল যাও বন্ধুর কাছে যাও আমি এখানে বসি। আমি কি মা যাবো তুমি বসবে এখানে। মা হ্যা যা আমি আর ও বসি। আমি উঠে চলে গেলাম রফিকের কাছে। বসলাম। রফিক কি হয়েছে ভাই রাতে আমার সাথে খুব ভালো কথা বলল এখন এমন কেন রে। আমি শালা কি পাঠিয়েছ ভেবেছ একবার আমার মা রক্ষণশীল জানোনা, পাগল হয়ে গেছিলে তাইনা। এত বললাম উতলা হস না কে কার কথা শোনে গেছিল প্রায় ভেস্তে আমাদের প্রোগ্রাম যাক বলে কয়ে রাজি করিয়ে এনেছি। বলেছে আলাদা হোটেল নেওয়ার কথা আমি তাতেও রাজি হয়েছি। রফিক দেখ এখন তো বেশ হেঁসে কথা বলছে আম্মুর সাথে।
Parent