বন্ধু বন্ধুর মায়ের নাগর। - অধ্যায় ৫
আমি আচ্ছা চল চাচীকে রাগিয়ে লাভ নেই। বলে দুজনে সাইকেল নিয়ে গেলাম যেতে সময় লাগল কিছু সময়। অদের দরজা খোলাই ছিল আর যেতে সন্ধ্যেও হয়ে গেছিলো। দুজনে ঘরে ঢুকলাম।
রফিক আম্মু ও আম্মু কই গেলা তুমি।
চাচী বাথ্রুমের ভেতর থেকে বলল আমি গোসোল করছি তোকে কত আগে আসতে বলেছি আর ওনার এখন সময় হল। এক কাজ কর ঐযে টেবিলে রান্না করা দেওয়া আছে ওই বাটি দুটো একটু দিয়ে আয় তোর ছোট বোনের বাড়ি, তুই একা এসেছিস নাকি অলোক এসেছে তোর সাথে।
রফিক আমি আর অলোক দুজনে আছি আম্মু।
চাচী বলল তবে অলোক বসুক তুই সাইকেল নিয়ে দিয়ে আয় ও বসে থাক আমি আসছি, দুজনে গেলে আবার দেরী করবি। যা যেতে আসতে কত সময় লাগবে আধ ঘন্টা তার বেশী না। ব্যাগে করে নিয়ে যা আমার বের হতে একটু দেরী হবে।
রফিক তবে অলোক বসুক আম্মি যাই বলে বলল বন্ধু বোস তুই আমি আছি বেশী দুর তোঁ না। আম্মু মনে হয় তোকে কিছু বলবে বুঝলি।
আমি এই আমার ভয় করে চাচী যেভাবে জেরা করেনা।
রফিক আরে না আমার আম্মুর মন ভালো বোস না আমি আসছি। বলে ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে গেল
আমি খাটের উপর বসা। ভাবছি চাচী বেড়িয়ে আবার কি বলে কে জানে কত সত ভাবছি আমি। এরমধ্যে বাথরুমের দরজায় খট করে শব্দ হল। চাচী বের হল হাতে শাড়ি কাপড় নিয়ে। একি চাচীও মায়ের মতন নাইটি পড়েছে। হুবুহু এক নাইটি তারমানে দুই বান্ধবী কালকে কিনেছে।
চাচী বোসো বাবা আমি এগুলো মেলে রেখে আসছি। এই বলে সিরির লাইট জেলে চাচী সিরির দিকে পা বাড়াল, আমি তাকিয়ে রইলাম চাচীর দিকে উফ এ কি মাল মাইরি আমার মায়ের থেকে কোন অংশে কম না ভালই পাছা বানিয়েছে চাচী। থল থল করে পাছা কাঁপছে দেখেই আমার বান্টু দাড়িয়ে গেল। ও কি মাল রফিকের ঘরে। মনে মনে ভাবলাম রফিক কি বলতে চাইছিল এমন কিছু না তো। আবার ধুর এ হতে পারে কি। তবে শালা যেমন আমার মাকে দেখছিল আমি কেন দেখবোনা ওর মাকে। রসিয়ে রসিয়ে চাচীর পাছা দেখেনিলাম, দারুন মাল বটে, বন্ধুর মা হলে কি হবে লাইন মারা যায় এমন মালের সাথে।
চাচি সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে বলল দুই বন্ধু সারাদিন এত কি কর তোমরা বলে আমার সামনে এসে দাঁড়ালো।
আমি না মানে চাকরি হচ্ছেনা বুঝতেই পাড়ছেন দুজনে একটু নতুন কিছু পরছি কয়দিন পরে আবার পরীক্ষা তাই না। চাচীর পেছনে লাইট জ্বলছে তাই নাঈটির ভেতর দিয়ে বেশ ভালই দেখা যাচ্ছে ভেতরে যে ব্রা নেই দেখেই বোঝা যায় বোটা দুটো ব্লটু হয়ে আছে।
চাচী কি মা কিছু খিয়েছে নাকি এখানে কিছু খাবে।
আমি হ্যা মা আমাদের চা আর বাদাম দিয়েছিল দুজনে খেয়ে বেড়িয়েছি।
চাচী ওতে কি হয় বসো আমি চাউমিক করি ও এর মধ্যে এসে যাবে।
আমি এখন আবার কষ্ট করবেন চাচী দরকার নেই।
চাচী অলোক তুমি না আমাদের বাড়ি এলে কিছু খেতে চাওনা কেন রফিক তো এসেই বলে কাকি এই খাইয়েছে ওই খাইয়েছে আর তোমাকে বললেই না বলো। কেন বাবা আমাদের বাড়িতে খেতে কি তোমার ঘেন্না হয়।
আমি কি যে বলেন চাচী আমাকে আপনি তাই ভাবেন তবে এবার একটা কথা বলি বলেন কবে আমাকে খাওয়াবেন যেদিন বলবেন সেদিন আমি আপনার হাতের রান্না খাবো।
চাচী ধুর পাগল আমি তো এমনি বললাম বসো নাকি আমার সাথে আসবে রান্না ঘরে আসো আমি চাউমিন করি।
আমি চলেন তাহলে বলে চাচীর হাত ধরে রান্না ঘরে গেলাম। চাচীর হাত ধরতে উনিও আমার হাত ধরলেন উঃ কি নরম হাত চাচীর।
চাচী বসো এখনে বলে একটা চেয়ার দিল আর নিজে চাউমিন বের করে জল গরম করতে লাগল। আমাকে বলল পারো চাউমিন বানাতে।
আমি না কোনদিন বানাই নি তো।
চাচী তবে দেখ বলে হাত দিয়ে চাউমিনের প্যাকেট ভেঙ্গে গরম জ্বলে দিতে লাগল হাত দুটো তুলতেই পাশের আলোতে দুধ দুটো পুড়ো দেখা গেল উঃ কি সাইজ রে বাবা এত বড় বড় চাচীর দুধ দুটো। চাচী আমার দিকে তাকিয়ে মাকে কোন সময় হেল্প করনা রান্নায়।
আমি না চাচী শুধু চা বানাতে পারি আর অমলেট বানাতে পারি আর কিছুনা। রফিক আপনাকে করে দেয়।
চাচী হ্যা বাড়ি থাকলে আমার কাছেই থাকে সব সময়, কম বেশী সব পারে।
আমি যাক ভালো হলো অর বউ আসলে তার কোন কষ্ট হবেনা।
চাচী এই তোমরা দুই বন্ধু কি কর একটা প্রেম কেউ করতে পারোনা, নিজের জিনিস নিজেই ঠিক করে নিতে হয় এখনকার সময়, না হলে ভালো মেয়ে পাবে নাকি অন্যের ব্যবহার করা পাবে।
আমি একটু লজ্জা পেয়ে বললাম কি যে বলেন চাচী সব মেয়ে খারাপ নাকি। চাকরি বাকরি না পেলে কে মেয়ে দেবে বলেন।
চাচী সেইজন্য আগে থেকে ঠিক করে রাখতে হয়, না হলে ভালো এবং কম বয়সী মেয়ে পাবেনা।
আমি ধুর কি বলে কম বয়সী মেয়ে এমনিতেই ভালনা বুঝবে কিছু একটু বয়স না হলে।
চাচী ওরে আমার বাবু কি বলে কে তোমাদের আবার বয়স্ক পছন্দ নয় তো। কি আমাকে বল সত্যি করে। কি বলছ না কেন ছেলেরা তো আবার মায়ের মতন খোজে তোমাদের আবার দুইজনের এমন নয়তো, মায়ের মতন দেখতে হতে হবে মায়ের মতন সব জানতে হবে।