বন্ধু বন্ধুর মায়ের নাগর। - অধ্যায় ৫৯

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-68862-post-5961545.html#pid5961545

🕰️ Posted on June 9, 2025 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 990 words / 5 min read

Parent
আমি হুম বলে কাত হয়ে শুয়ে পড়লাম। দুজনেই ঘুমিয়ে পড়লাম। ৫ টা বাজে মা আমাকে ডাকল এই সোনা সকাল হয়ে গেছে যাবে বাইরে। যাও বাথরুম করে এসে না হয় আবার ঘুমাবে। আমি হ্যা বলে বাথরুমে গেলাম ফ্রেস হলাম বাইরে আলো এসে গেছে বেড়িয়ে ওদের রুমের কাছে গেলাম দেখি কোন সারা নেই আবার ফিরে এলাম রুমে। মা কি হল ওরা উঠেছে। আমি না তুমি যাবে বাইরে। মা ব্রাশ করেছ তুমি আমি করে নিলাম একটু চা খেলে হত। আমি তবে চলো যাই চা খেয়ে একটু ঘুরে আসি। এই বলে মা আমি বের হলাম গিয়ে একটু ঘুরে চা খেয়ে চলে এলাম রুমে। ওরা তখনো ওঠেনি। দুজনে রুমে ঢুকে বসলাম। দরজা আটকালাম না ঠেলে ভেজিয়ে রেখেছি। মায়ের পাশে বসে মা শরীর কেমন লাগছে ঠিক আছে তো। মা না ঠিক আছে গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়েছিলাম বলে না হলে যা খাইয়েছে কি যে হত এতখনে অনেক কিছু হতে পারতো। দুরবল লাগছে ঠিকই কিন্তু এমনি কোন সমস্যা নেই। তা কি করবে বাবা আজকে বাড়ি যাবে নাকি আরেকদিন থাকার ইচ্ছে। আমি আমার মা যদি থাকতে চায় আমিও থাকবো না হলে চলে যাবো। তোমার কি ইছে মা থাকবে না বাড়ি যাবে। মা অদের খবর নে কি করছে এখনও সারা নেই গিয়ে দেখতো ডাক দে বেলা ৭ টা বাজে। আমি আচ্ছা যাচ্ছি বলে সোজা বেড়িয়ে গেলাম গিয়ে দরজায় নক করে ডাকলাম রফিক এই রফিক ও চাচী এখনও ঘুমানো তোমরা। চাচীর গলা পেলাম দাঁরাও খুলছি বলে উঠে এস দরজা খুলল আর বলল এস ভেতরে এস রাতে যে কি গেছে তোমার দেওয়া গ্যাসের ট্যাবলেট না খাওয়া আমাদের বড় ভুল হয়ে গেছে, দুজনার খুব গ্যাস হয়েছে রফিক তো দুই তিনবার বমিও করেছে এই পাঁচটার পড়ে আমরা ঘুমিয়েছি। খুব খারাপ অবস্থা গেছে। আমি আমাদের ডাকতে পারতে এমন অবস্থা বললাম তখন গ্যাসের ট্যাবলেট খেতে আমি ওইজন্য ৪ টে নিয়ে এসেছিলাম। যাক এখন ভালো তো তুমি। চাচী না কি আর ভালো ৪ বার যেতে হয়েয়ে আমার। দেখ তোমার বন্ধু কেমন নরম হয়ে ঘুমাচ্ছে, খুব বমি করেছে ও তোমাদের কিছু হয়নি তো। আমি না না তোমরা আসার পড়ে আমরা আবার যেটুকু ছিল সব খেয়েছি না আমাদের কোন সমস্যা নেই। আমি চা আনবো খাবে আমরা তো বীচে গিয়ে চা খেয়ে এসেছি সেই সকালে। চাচী দিদি কি করছে। আমি মা বসে আছে বলছে গায়ে ব্যাথা করছে সামান্য, আজকে বাড়ি যাবনা আমরা। চাচী এই অবস্থা যেতে পারবে রফিক তাই ভাবছি আরেকটা দিন থাকি ব্যবস্থা করোনা তুমি যদিও যাই বিকেলে যাবো এই বেলায় হবেনা। আমিও এখন আরেক্টূ ঘুমাবো। আমি বললাম ইস কি ভেবে এলাম আর কি হল। চাচী কি ইচ্ছে করছে বুঝি। আমি হ্যা দেখ বলে হাত নিয়ে ধরিয়ে দিলাম। চাচী এ বেলায় আমি পারবোনা খুব দুরবল লাগছে যাও মায়ের কাছে। আমি তবে তোমরা ঘুমাও এই নাও মোবাইল। চাচী হ্যা বাড়িতে মেয়ের কাছে একটু ফণ করব দাও ভালো হয়েছে বলে হাতে নিয়ে খাটে বসল। আমি তবে কথা বলে ঘুমাও আমি মাকে নিয়ে একটু বাইরে যাবো খেতে হবেনা তোমাদের জন্য কিছু আনবো। চাচী লাগলে ফোন করব। আমি তবে আটকে নাও আমি যাই। চাচী হুম কি মাকে এখন দেবে নাকি। আমি ইচ্ছে তো করছে মা রাজি হলে হয় না যাই। তোমরা রেস্ট নাও। বলে বেড়িয়ে এলাম। সোজা রুমে আসলাম দেখি মা বসে আছে দরজা বন্ধ করে বললাম মা ওদের পাকামোতে এখন পসচতাচ্ছে। মা ছেলে দুটোর একটার বমি রফিকের বমি আর খাদিজার পাতলা পায়খানা, দুটোই কেলিয়ে গেছে। বললাম বাড়ি যাবো আমাকে বলল আজকের দিন থাকার কথা। বেড়িয়ে একটু ওষুধ এনে দিতে হবে। মা বলল গ্যাসের দুটো টাব্লেট আছে না দিয়ে আয় খেয়ে নিক। আমি না রফিক ঘুমাচ্ছে তাই বলল পড়ে দিলে হবে। মা আরো দুর্বল হবে এতে বোঝেনাতো। বাদ দে কি করবি এখন। এত সকালে কিছু খেতে হবেনা কালকে অনেক রাতে আবার খেয়েছি না। আমার কিন্তু খিদে নেই একদম। সত্যি বলতে কোন সমস্যা নেই কিন্তু ঐযে মুড হচ্ছেনা কিছুতেই। আমি ঠিক আছে মা তবে কি ঘুমাবে নাকি একটু বের হবে। মা তোর বাবা তো ফোন করল না। চল একটু ঘুরেই আসি বাইরের হাওয়া লাগলে ভালো লাগবে। আমি চলো যাই বলে দুজনে বের হলাম আর বীচে গিয়ে একটু হাটাহাটি করতে লাগলাম। সকালের ঢেউতে মায়ের সাথে বেশ কয়েকটা সেলফি তুললাম। এরপর দুজনে বসে এই ফটো দেখতে লাগলাম। মা বাব্বা আজকে তোমার সোনাকে একদম নায়ক নায়ক লাগছে। এরকম নায়ক কাছে থাকলে আমার কিসের ভয়। নায়িকার জন্য সবার সাথে যুদ্ধ করতে পারবে, একটা জায়গায় ভয় প্রানের বন্ধুকে না বলতে পারবেনা। আমি আমার মায়ের জন্য সব পারবো মা। মা সত্যি বলব ঘুমাতে পারিনি আমি একদম ভালো লাগছিল না কালকে অনেক কিছু করেছি আমরা কিন্তু আমার বিবেকে লাগে এইটুকু তুমি মনে রেখ। যদি পারো ওদের সঙ্গ এখন ত্যাগ করো আর না। কি আছে খাদিজার ভেতরে যা আমার নেই। আমি এদিক ওদিক তাকিয়ে বললাম মা আমাকে রফিক বলেছে মায়েরা ছেলেদের সাথে নাও করতে পারে কিন্তু বন্ধুর সাথে তো করতে পারবে আর আমরা এই থিউরি নিয়েই এই প্লান আর কিছু না কিন্তু হয়ে গেল উল্টো। যাক তবে একদম বাদ, তোমাকে আর বন্ধুর কাছে যেতে হবেনা জীবনে তো অনেক ভুল হয় না হয় এটা একটা ভুল, সব তো ডিলিট করে দিয়েছি আর কোন ভয় নেই, আমরা আজকেই বাড়ি চলে যাবো। মা সত্যি তাই করবে তো। তোমার বন্ধু কিন্তু জোড়াজুরি করবে আমি জানি, তখন কি করবে। আমি কেন তোমার শরীর খারাপ ব্যাস আর কোন কথা হবেনা। কিন্তু ছেলেকে দেবে তো। মা চল আমরা ১০ শ টার ট্রেন ধরে বাড়ি যাই। গিয়ে ওদের বলবে আমরা বের হব। ওরা যদি যায় তো যাবে না হলে আমরা চলে যাবো। আমি আচ্ছা চলো বলে দুজনে রুমে এলাম আমি গিয়ে রফিক কে ডাকলাম। ওরা মা ছেলে দুজনে উঠেই কি হয়েছে। আমি বললাম মায়ের শরীর একদম ভালনা আমরা বাড়ি যাবো তোরা কি যাবি। রফিক হ্যা তোরা গেলে আমরা থাকবো কেন। আমি তবে ওঠ গিয়ে টিকিট আনি তারপর বেড়িয়ে যাবো। চাচী বলল আজকের দিন্তা থাকলে হত না। আমি না মা থাকবেনা বলেছে তার তো গুছানো হয়ে গেছে। চাচী তবে চলো চলেই যাই যাও তোমরা টিকিট নিয়ে আসো আমি ফাকে একড়ু তোমার মায়ের সাথে কথা বলে নেই। আমি আচ্ছা বলে রফিক কে নিয়ে গেলাম টিকিট কেটে রুমে এসে রেডি হয়ে হোটেল চেকইন করে বেড়িয়ে পড়লাম। মা আর আমি একদিকে আর রফিক আর ওর মা একদিকে বসে সোজা কলকাতা চলে এলাম। নেমে ট্রেন ধরে বাড়ি। টোটোয় একসাথে গিয়ে ওরা সাইকেল নিয়ে চলে গেল আমি আর মা ঘরে থেকে গেলাম। এখানেই মা বদলের সমাপ্তি ঘটল।
Parent