বন্ধু বন্ধুর মায়ের নাগর। - অধ্যায় ৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-68862-post-5954985.html#pid5954985

🕰️ Posted on May 28, 2025 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 580 words / 3 min read

Parent
চাচী চিন্তা করনা আমি ফোন করে বলে দেবো তুমি আমাদের এখানে ছিলে দেরিতে গেলেও তোমার মা কিছু বল্বেনা। আমি তা ঠিক মা রফিক কে খুব ভালবাসে আপনাদের কথা বললে মা চিন্তা করেনা। তবে এবার বের হই কিরে যাবি বাইরে। চাচী ঘরে বসে কি করবে যাও তোমরা দুই বন্ধু গল্প করে তারপর জেও। তবে চায়ের দোকানে আড্ডা দেবেনা বলে দিলাম। আমি না আমার ওসব ভালো লাগেনা বস্লে রাস্তায় বসবো ফাঁকা মাঠের পাশে শুদ্ধ হাওয়া পাওয়া যাবে। এই চল বলে দুজনে বের হলাম। কিছু দূর এসে বললাম কিরে কোথায় বসবি। রফিক ওইত এখন তো ফাঁকা জায়গায় বসা যাবে চল বসি গিয়ে বলে সাইকেল রেখে দুজনে বসে পড়লাম। রফিক বলল দেখেছিস কাকি আর মা একই নাইটি কিনেছে দুজঙ্কেই দেখতে ভালো লাগছে তাই না। আমি হ্যা মাকে যেমন দেখেছি আর চাচীকেও দেখেছি মনে হয় এক সাচের তৈরি কি বলিস। রফিক ভাই তবে আমাদের বন্ধুত্ব সবার আগে হয়েছে তাইনা এখন আমরা পারিবারিক বন্ধু হলে আগে আমরা দুইজন কি বলিস। আমি হ্যা সে তো সত্যি। তখন যে কি কথা হচ্ছিল চলে এলাম বলে আর বলা হলনা। রফিক হ্য কি যেন বলছিলাম। আমি কি আবার এরমধ্যে মনে নেই দুজনার দুটো মাল দরকার। রফিক হ্যা ভাই যতদিন বিয়ে না হয় দেহের জ্বালা মেটানোর জন্য দুটো মাল পেলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত তাই বলছিলাম। আমি বললাম আমার মনে হয় তুই পেয়ে গেছিস ভাই, কিন্তু আমি পাবো কোথায়। রফিক কি বললি আমি কোথায় পেলাম পেলে তোকে বলতাম না। যত সব বাজে কথা বুঝলি কি ভাবিস আমাকে। আমি বললাম আমি জেনে গেছি ভাই তোর কিছু আছে, না হলে এমন কেন বলবি দুজনার দুটো লাগবে নিজে পাচ্ছিস আর বন্ধুকে দিতে পারছিস না তারজন্য নাকি। বন্ধুর প্রতি মায়া হয়না তাইনা। রফিক দেখ দোস্ত তেমন কিছু না তুই যা ভাবছিস তা নয় কিছুই হয় নাই কল্পনা করি মাত্র। তোকে বললে আবার কি ভাবিস আমি সব ছারতে পারবো কিন্তু তোর সাথে বন্ধুত্ব ছারতে পারবনা এই বিশ্বাস আমার উপরে রাখিস। আমি কি জানি আমার বন্ধু কেমন আজকে ঠিক বুঝতে পারছিনা কেমন খটকা লাগছে আমার। রফিক ধুর ভাই কি সব বলছিস কে তোকে এসব বলল বলতো তোর মাথায় দুষ্ট পোকা কে ঢুকিয়ে দিল আমি বুঝতে পারছিনা, আমি কিছু পারলে তোকে বল্বনা তাই হয় তার থেকে একবার ভাব কোথায় কি করে পাওয়া যায় আশে পাশের এমন দুইজন খুজতে হবে যাতে ইচ্ছে হলেই পাওয়া যায় সে বিষয়ে তোর সাথে কথা বলব বলেই তো নিয়ে এলাম একটা প্লান করব আর কিছু না। এরমধ্যে মায়ের ফোন কিরে কই তুই বাড়ি আসবিনা রাত হয়ে গেল তারাতারতি বাড়ি আয়। রফিক কিরে কাকির ফোন বুঝি। আমি হ্যা মা যেতে বলেছে এখুনি এই আমি যাচ্ছি তুইও বাড়ি যা কেমন কালকে কথা হবে। কখন যাবি আমাদের বাড়ি নাকি আমি আসবো। রফিক রাতে তোর সাথে কথা বলব এব্যাপারে জ্যা এখন তবে দোস্ত একদম ভুল বুঝিস না। আমি আরে ধুর কি যে বলিস আমাদের বন্ধুত্ব কোনদিন যাবেনা তোকে একটু বাজিয়ে দেখলাম আর কিছুনা, আমি জানি আমার বন্ধু সেরকম না। এই আসি রে বলে সাইকেলে উঠে সোজা বাড়ি এলাম।                          মা আমাকে দেখে দরজা খুলে দিল সাইকেল রেখে ঘরে গেলাম আর বললাম কি হয়েছে এত তাড়াতাড়ি এত জরুরি তলব বলেন জাহাপনা। মা কি আবার একা একা কতখন ভালো লাগে তুই বল তাইতো আসতে বলেছি। পড়াশুনা করবি না চাকরি তো একটা করতে হবে এত কষ্ট করে লেখাপরা করালাম। তোর বাবা এইভাবে আমাদের রেখে বাইরে থেকে টাকা পাঠায় কিসের জন্য। আমরা গরীব হলেও তোকে তো কষ্ট দেইনা সে তোর মনে আছে তো। এই বলতে বলতে মা ঘরে গেল আর গিয়ে খাটের উপরে বসল। আমি হাত মুখ ধুয়ে এলাম আর বললাম দিয়েছি তো একটা পরীক্ষা, পরের পরীক্ষা ১ মাস পরে, কোচিং তো করছি তাইনা আর পড়তে পড়তে সব মুখস্ত হয়ে গেছে আমার।
Parent