ছেলের সুখেই মায়ের সুখ। - অধ্যায় ১৫

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-39466-post-3536930.html#pid3536930

🕰️ Posted on July 27, 2021 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 511 words / 2 min read

Parent
সকালে ফোন এল অফিস যেতে হবে। আমি- মা অফিস যেতে হবে মা- তাই দাঁরা বাবা দিচ্ছি খেতে। বলে খেতে দিল। আমি- মা এবার আসি বলে বেড়িয়ে পড়লাম। ১ টা পর্যন্ত অফিসে ছিলাম তারপর সোজা বাড়ি। মা- কিরে এত তাড়াতাড়ি এলি। আমি- হ্যা ৩ দিন অফিস হবে ১ টা পর্যন্ত । মা- ভালই হল বাবা। হাত পা ধুয়ে আয় খেতে দেই। আমি- তুমি স্নান করেছ তো। মা- হ্যা করেছি আমি- খেতে খেতে বললাম বাবা ফোন করেছিল তোমাকে। মা- হ্যা করেছিল তোর খোঁজ খবর নিয়েছে বলেছি অফিস গেছিস। আমি- বাবা কিন্তু ফোন করতে ভুল করেনা কি বল। মা- হ্যা আমার খোঁজ নেয় না শুধু ছেলের খোঁজ নেয়। বলেছে বাড়ি ফিরে মেয়ে দেখবে তোকে বিয়ে দেবে। আমি- না আমি বিয়ে করব না বাবাকে বলে দিও। মা- কেন রে আমি- না করব না আমার এখনকার মেয়েদের ভালো লাগেনা। মা- তবে কাকে ভালো লাগে বল তাকেই এনে দেবে। না- কাউকে ভালো লাগেনা তো কি বলব। মা- এ তো রাগের কথা বলছিস কাউকে ভালবাসিস। আমি- না কাউকে না মা- আমাকেও না। আমি- তুমি মা তোমাকে তো ভালোবাসি তারমানে এ তো সে নয়। মা- মিসকি হেঁসে চলে গেল আর কিছু বলল না। কিছুখন পর এসে বলল আর কিছু দেব। আমি- না পেট ভরে গেছে আর না। মা- ভাল করে খা এই বয়সে না খেলে কবে খাবি। আমি- যা ভালো লাগে তা পাই কই যে খাব। মা- মনের জোর হারাতে নেই আশা রাখতে হয় তবেই পাওয়া যায় এই যে চাকরি পেলি সেটা কিন্তু মনের জোরেই পেয়েছিস এর মধ্যে ভুলে গেলি। আমি- না ভুলিনি কিন্তু সাবধান হয়ে গেছি ভেবে চিনতে পা ফেলতে হবে। মা- হ্যা ঠিক বলেছিস কোন কিছু তারাহুরা করে হয় না মনের প্রস্তুতি নিতে হয় সে সবার বেলায়। আমি- হাত ধুতে ধুতে বললাম সত্যি মা বয়সের একটা অভিজ্ঞতা থাকে। মা- এবার বুঝেছিস তাহলে “সবুরে মেওয়া ফলে” জানিস তো এই কথা টা। আমি- জানি মা জানি। মা- এবার একটু ঘুমিয়ে নে আমি- হ্যা তাই করব বলে ঘুমাতে গেলাম। মা- ৫ টার সময় ডাকল চল বাবা একটু জল দেই খেতে। আমি- চল বলে দুজনে বালতি নিয়ে গেলাম। বালতি ভরে জল দিলাম। আমি তুলে দিচ্ছি মা ছিটিয়ে দিচ্ছে। মা- এবার তুই ওঠ আমি তুলে দিচ্ছি তুই দে। আমি- না পিছিল জায়গা তুমি পরে যাবে। মা- না পারব দেখি তুই আয় এদিকে আমি- উঠে এলাম মা নীচে গেল। জল ভরে বালতিতে দিচ্ছে আমি নিচ্ছি মা- বাবা খুব কষ্ট হয় তো পা হড়কে যায় মাঝে মাঝে তুই এত বালতি দিলি কি করে বলে আবার এক বালতি আমার হাতে দিল। আমি- জল নিয়ে ছিটিয়ে দিচ্ছিলাম এবং শেষ করে মায়ের কাছে যেতে মা তুলে দিচ্ছিল হঠাত মা হড়কে নীচে পরে গেল একদম পুকুরের। মা- উরি বাবা পরে গেলাম রে বাবা। আঃ কি লাগ্লা বাবা আঃ ধর তোল আমাকে। আমি- নেমে মাকে পাজা কোলে করে তুললাম আর বললাম বারন করলাম শুনলে না, কোথায় লেগেছে। মা- সেই বা পায়ে বাবা, চামড়া মনে হয় ছিলে গেছে রে। আমি- পাজা কোলে করে মাকে ঘরে নিয়ে এলাম। আর বললাম নাও এবার শাড়ি পাল্টাও। মা- উঃ আমি দাড়াতে পারছিনারে। তুই একটা নাইটি নিয়ে আয় আমাকে পরিয়ে দে। আমি- ঘর থেকে মায়ের জন্য কেনা নতুন নাইটি নিয়ে এলাম অ মায়ের শাড়ি খুলে গলা দিয়ে গলিয়ে দিয়ে বললাম এবার খুলে দাও বাকি গুলো।
Parent