ছেলের সুখেই মায়ের সুখ। - অধ্যায় ৩২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-39466-post-3553196.html#pid3553196

🕰️ Posted on August 1, 2021 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 504 words / 2 min read

Parent
আমি-= বোকা নে একটা বলে দোকানদারকে দিতে বললাম। দোকানদার- সাইজ কত দিদিভাই। পিঙ্কি- লাগবেনা দাদা। আমি- বল না কত। পিঙ্কি- ৩৬ লাগে। আমি- পাগলি এত লজ্জা কিসের, আমি তো মাকেও কিনে দেই। সেদিন মায়ের জন্য নিয়ে গেছি। পিঙ্কি- মুস্কি হেঁসে ঠিক আছে বলে পছন্দ করল। আমি- দাদা আরেকটা দিন তো আরও ভাল। পিঙ্কি- না দাদা আর লাগবে না। আমি- দেখে পছন্দ করে ডিজাইন করা একটা কিনে দিলাম। সাথে দুটো প্যন্টিও কিনে দিলাম। পিসির জন্য শাড়ি ছায়া ও ব্লাউজ নিলাম।   খাবার দোকান খোলা নেই তাই কিছুই খাওয়া হল না। বাড়ি ফিরছিলাম হেঁটে হেঁটে। পিঙ্কি- দাদা অনেক খরচা হয়ে গেল তোর। আমি- তোমার এ নিয়ে অত ভাবতে হবেনা এবার বল কেউ আছে পিঙ্কি- কে কেউ আছে। আমি- প্রেম টেম করছিস নাকি। পিঙ্কি- না দাদা তেমন কেউ নেই একা আমি- সেমন কেউ আছে নাকি, তেমন না থাকলে। পিঙ্কি- কি যে বলিস দাদা, আমি ছেলেদের থেকে সরে থাকি। আমি- বিয়ের কথা বললে আবার বল্বিনাত আমার আছে। পিঙ্কি- দূর এখনকার ছেলেদের আমার পছন্দ না। আমি- তোর যা ফিগার হয়েছে ছেলেরা তোকে বিরক্ত করে না। পিঙ্কি- করে পাত্তা দেই না হ্যংলা সব এক একটা, সবাই শুধু গায়ের দিকে তাকায় আর কি। আমি- তাকাবেনা যা হয়েছে তোর, ওদের কি দোষ। পিঙ্কি- দাদা তুইও ওদের মতন বলছিস। আমি- কি কিছু ভুল বলেছি যা সত্যি তাই বললাম। একদম পিসির মতন হয়েছিস। পিঙ্কি- মা দিদার মতন, আর আমি মায়ের মতন আর কি। আমি- হু ঠাকুমা ছিল একখান মাল বটে। তিন পিস বানিয়েছিল, বাবা। আর দুই পিসি সবই এক রকম। পিঙ্কি- আর মামী কেমন শুনি, উনি তো ওনাদের ও ছারিয়ে গেছে। আমি- তা যা বলেছিস মা ও ওই একই ধাঁচের পিঙ্কি- মামী তো সবার থেকে বেশী আছেন। আমি- আমার ছোট বেলায় মা কিন্তু এমন ছিল না এখন যা হয়েছে কি বলিস। পিঙ্কি- তা বটে তোর চাকরি পাওয়ার পরে মামী আরও বেশী ফুলেছে খেয়াল রাখিস দাদা মামীর আবার থাইরয়েড না হয়। আমি- আরে না না কাজ বারলে মা এমনিতেই কমে যাবে। পিঙ্কি- তবুও যার ছেলে চাকরি করে তার মা এমনিও হয়। আমি- বাদ দে সত্যি করে বল কারো সাথে প্রেম করিস না তো। পিঙ্কি- দাদা বললাম না কেউ নেই। আমি- তুই বোন না হলে তোর সাথে প্রেম করলাম। পিঙ্কি- হেঁসে বলল দাদা তোর মুখে কি কিছু আটকায় না। আমি- কেন রে যা সত্যি তাই বললাম পিঙ্কি- দূর ভাইবনে প্রেম ত্রেম হয় নাকি। আমি- না বললাম আর কি পিঙ্কি- হেঁসে চল বাড়ি চল আর বকতে হবে না। আমি- সত্যি বলছি রে পিঙ্কি- মারব একটা চর, আমি আসলাম বলে কই বোনের তো একদম খোঁজ নাওনি। আমি- নারে খুব চাপে ছিলাম, অফিস, জমিজমা, তারপর মায়ের কষ্ট হয় একা পারেনা বাবা বাড়ি থাকেনা কি করব বল সব দিক দেখতে হয় তো। পিঙ্কি- হ্যা বুঝি দাদা, মামীর ভারী শরীর কি এমন কাজ পারে তকেই দেখতে হয়। আমি- না রে সত্যি বলছি তুই ভালো মেয়ে তোর মতন একটা বউ যেন আমার হয়। পিঙ্কি- ঠিক আছে আমি খুজে দেব তোর বউ। আমি- সত্যি তো, তবে আমি তোর বড় খুজে দেব। পিঙ্কি- পাক্কা তো। আমি- হুম পাক্কা না পেলে আমি আছি পিঙ্কি- আমাকে একটা কিল দিয়ে আবার দুষ্টমী হচ্ছে। আমারা ভাইবোন হাসতে হাঁসতে বাড়ি ঢুকলাম।মা ও পিসি কি রে কি হয়েছে এত হাসছিস কেন।
Parent