দাবার চাল - অধ্যায় ২২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-10418-post-734938.html#pid734938

🕰️ Posted on August 8, 2019 by ✍️ Premik57 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 701 words / 3 min read

Parent
৭.৮ ছেলের কাছে নাজনীন বরাবরই পরাজিতা ! ছেলে নিজের পৌরুষ  দন্ড দিয়ে জননীর নারী দেহকে তাড়িয়ে তাড়িয়ে ভোগ করেছে, সুখের পেগাম পৌছিয়ে দিয়েছে তার নারী দেহের আনাচে কানাচে,  কিন্তু নাজনীনের ধর্মীয় বিধিবিধানের কথা মনে হতেই সব কিছু যেনো চুপসে যায়!  স্বামীর জায়গাটা ছেলে নিতে চায়,কিন্তু তা কি করে সম্ভব! একেই হয়তো বাঙ্গালী সতি নারী বলে, ছেলের নিচে এতোবার মথিত হয়ে নিজের যোনীকে ছেলের যৌবনের বীর্যে পূর্ন করেও তিনি ভাবছেন এটা কি করে সম্ভব ! আসলে,যখন যে ধার্মিক ভাবে এসব চিন্তা করে তখন কাছে  ছেলের সাথে সহবাসে সুখ পেলো কি পেলো না তার থেকেও বড় বিষয় হয়ে দাড়ায় , যা হচ্ছে তা আদৌ ঠিক কিনা ! গোসলের পর তিনি, সাদা সেলোয়ারের সাথে নতুন সবুজ রংএর একটা কামিজ পরলেন,  নিজের আবায়া আর হিজাবটা ছেলের রুম থেকে আর আনার সাহস তার হলো না, তিনি  ইকরার পাশে শুয়ে পড়েন,  ছেলের সাথে তার সম্পর্কটার ভবিষৎ চিন্তা করে তার মাথাটা ভারী হয়ে এলো, একসময় তিনি মেয়েকে জড়িয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন ৷ সকালে জাবেদ একটু দেরিতে ঘুম থেকে উঠে এবং মায়ের আবায়াটা নিজের পায়ের নিচে পড়ে থাকতে দেখে জাবেদের মনে পড়ে গেলো কাল রাতের সুখের কথা, তার লাউড়াটা শক্ত হয়ে গেলো, তারপরও জাবেদ নিজেকে সামলে গোসল করে নিলো, ড্রয়িংরুমে নাজনীন, ইকরাকে নিয়ে টিভি দেখছিলো,ন্যাশানাল জিওগ্রাফিতে ইকরা অবাক হয়ে বিভিন্ন প্রানীদের দেখে যাচ্ছে,  জাবেদ লুঙ্গি আর সেন্টু গেঞ্জী পরে ধীরে ধীরে এসে  ইকরার পাশে সোফাতে বসতেই, ইকরা, বাব্বা বাব্বা করে উঠলো! জাবেদও  ইকরা কে কোলে টেনে নিতে নিতে বলে, —লক্ষ্মী মা মনি আমার ৷ নাজনীন  জাভেদের ছোটবোনকে মামানি সম্বোধনে, মুচকে হাসলেন,  নাজনিন সবুজ রংয়ের  কামিজের সাথে সাথে সাদা  হিজাব পরেছে, একেবারে পাকা পর্দাবতী মহিলা ৷যদিও বুকটা তার হালকা উচু হয়ে আছে যা ষ্পষ্ট ৷ —মামনী, তোমার আম্মুকে বলো আব্বার জন্যে নাস্তা নিতে খুব খিদে লেগেছে,  ছোট ইকরা কি বুঝলো কে জানে সে নাজনীনের দিকে ফিরে,বলতে লাগলো, —আম্মা, বাব্বা,আম্মা - বাব্বা, নাজনীন উঠে ডাইনিং-এর দিকে গেলেন, জাবেদ বোনের সাথে খুনসুটি করাতে ব্যাস্ত হয়ে গেলো,  সকালে তিনি ফিরনি রান্না করেছেন, ছেলের জন্যে তিনি ফিরনি বেড়েছেন, কিন্তু ছেলেকে ডাকতে কেমন যেনো সংকোচ বোধ করছেন তিনি ৷ তিনি দরজায় এসে বললো, —ইকরা তোর ভাইকে বল, নাস্তা করতে আসতে! জাবেদ ইকরাকে বলছে,  জা—মামনি, আমি তোমার কে ই— বাব্বা! জা—ইকরার বাবা আছেন, লজ্জায় নাজনিনের গালে লাল আভা তৈরী হলো,  নাজনিন—তাহলে উনাকে বল,নাস্তা বাড়া হয়েছে ৷ জাবেদ ইকরাকে নিয়ে নাস্তা করতে চললো, ইকরাকে সে নিজ হাতে খায়িয়ে দিলে, সাথে নিজেও খেলো, মেয়ের জন্যে জাভেদের যত্নদেখে নাজনীন ভেতরে ভেতরে ছেলের প্রতি দূর্বল হয়ে পড়ছিলো ৷ জাবেদের মধ্যে তিনি,আখতারের ছায়া লক্ষ করলেন ৷ বাহিরে তীব্র বৃষ্টি হচ্ছে,জাবেদ ঠিক করলো আজ আড়তে যাবে না, বরং মা আর বোনকেই কিছু সময় দেওয়া যাক! সে ইকরাকে সাথে নিয়ে নিজ রুমে চলে গেলো, নাজনীন চিন্তা করছে কি রান্না করা যায়! ওদিকে জাবেদ নিজ রুমে বোনকে কিছু খেলনা দিয়ে বসিয়ে,ওয়ারড্রবের উপরের ব্রিফকেস থেকে একটা কোর্ট পেপার বাহির করে নিজে কিছু স্বাক্ষর করলো, হঠাত, নাজনীন আসলো দুপুরে কি রান্না করবে জিগাসা করতে, তিনি পুনারায় ইকরার, নাম নিয়েই বললেন, —তোর ভাইকে জিঙ্গাসা কর কি খাবে দুপুরে ? জাভেদ, নাজনিন কে চমকে দিয়েই বললো, মা,আপনার কিছু স্বাক্ষর লাগবে জরুরী, জাবেদ যে তার এভাবে সাথে সরকারি কথা বলে  নাজনীন এমনটা আসা করেনি, জাবেদ তার নিজের রুমের বড় টেবিলের সামনে চেয়ারে বসা ছিলো,নাজনীন ধীরে ধীরে সামনে এসে জানতে চাইলো কোথায়? জাবেদ একটা কলম বাড়িয়ে দিয়ে, নাজনীন কে জায়গা দেখিয়ে দিলো ৷ নাজনীন বেশিক্ষণ ছেলের সামনে থাকতে চাচ্ছেন না, যার কারনে দ্রুত স্বাক্ষর গুলো করে বিদায় হতে চাচ্ছেন, অবশেষ স্বাক্ষর শেষ হতেই জাবেদ কলম নেবার বাহানায় নাজনীনের কোমল হাতটাকে ছুয়ে দিলো, আর বললো, আজ বিরিয়ানি করবেন, অনেকদিন আপনার হাতের বিরিয়ানী খাইনি, নাজনীন, যাওয়ার সময় নিজের হিজাব আর আবয়াটা বিছানার উপর থেকে নিয়ে গেলেন, —জাবেদ কাগজগুলোর দিকে মনযোগী হলেন, সে ইচ্ছে করেই, এমন পরিস্থিতিতে নাজনীন থেকে স্বাক্ষর করিয়েছে যেখানে তিনি একটু পড়বারও ফুরসত পাননি! কে জানে এই কাগজগুলো জাবেদের কোন চালের অংশ! তবে তাকে দেখে মনে হচ্ছে, যেনো অনেক বড় একটা কাজ সম্পন্ন হয়েছে, ইকরাকে কোলে নিয়ে জাবেদ বললো, বলতো আমি তোর কে? —বাব্বা! —হুম, এখন থেকে কাগজে কলমেও আমি তোর বাবা হলাম! জাবেদ পাঞ্জাবী পরতে লাগলো, তাকে একটু কোর্টে যেতে হবে ৷ ইকরা,তার জাবেদকে কাপড় পড়তে দেখেই কান্না জুড়ে দিলো, জাবেদ তাকে কোলে তুলে নিয়ে শান্ত করার চেষ্ট করলো, এবার মনেহয় সে কিছুটা থেমেছে, এরা মাঝে ইকরার আওয়াজ শুনে নাজনীনও চলে এসেছ, তাতে বরং জাবেদের সুবিধেই হলো, সে নাজনিনের কোলে বোনকে দিতে দিতে বললো, তোমার মেয়েকে সামলাও ! আমি একটু বাহিরে যাচ্ছি ৷ জাবেদ বিদায় নিয়ে  দরজা টেনে দিলো ৷
Parent