দাদীর পরলোক গমন,আর আমার মাতৃভ্রমণ - অধ্যায় ১৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-24159-post-2019498.html#pid2019498

🕰️ Posted on June 3, 2020 by ✍️ Jack207 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 514 words / 2 min read

Parent
২৫,৪,২০ রোজা এসে গিয়েছিলো,মা ও কিছুটা সুস্থ অনুভব করছেন,আম্মু আবার কখনো কোনো রোজা মিস করেননি, তাই এবারও রাখা চাই, আজ অনেকদিন পর মা, ঘর থেকে বের হলেন,  আউলা ঝাওলা চুলে আম্মুকে অস্থির লাগছিলো, কদিনের জ্বরে মায়ের শরীর মনে হচ্ছে কিছুটা কমে গিয়েছে! মা চুলের খোপা করে বললেন, আলনা থেকে তার শাড়ি আর পেটিকোট দিতে, আমাকে এসব দিতে বলে, হঠাতই যেনো মায়ের মত পাল্টে গেলো, কিন্তু ততোক্ষনে আমি আলনার দিকে চলে গিয়েছি, তারপর মা পুকুর ঘাটে গেলেন, গোসল করতে, অসুস্থ  আম্মাকে দেখার জন্যেই হোক বা মায়ের দেহ দর্শনের জন্যেই হোক আমি এক পর্যায়ে পুকুর ঘাটের দিকে গেলাম, তখন মা পেটি কোর্টটা পরেছেন সবে! উপরে কিছুই নেই আমার দিক থেকে সুধুই মায়ের মসৃন পিঠ দেখা যাচ্ছিলো, কিন্তু একটা জিনিস অবাক হলাম, মা আমার পায়ের আওয়াজ পেয়েও যেনো কোনো রিয়েক্ট করলেন না, আমিও ভেবলার মতো তাকিয়ে ছিলাম আম্মার পিঠ এবং পেটিকোরের দুপাশে কোমরের ভাজের দিকে, মা পেছন থেকে লম্বা চুল টেনে এনে তার দুই স্তন কাভার করে, পাশ ফিরে ঘাটের উপর থেকে ব্লাউজ হাতে নিলেন, আর তখনই যেতো মায়ের স্তনদুটোকে হালকা ঝুলতে দেখলাম চুলের আড়ালে! আবার আমার দিকে পিঠ ফিরে পরতে লাগলেন!  অনেক চটিতে পড়েছি, স্তন নাকি একটুও ঝুলেনা! কিন্তু তার সাথে মিল পেলাম না, তবে মায়ের এমন হালকা ঝোলা স্তন আরো কামুক মনে হলো, অদিকে আম্মুর কি হলো জানিনা, তিনি ব্লাউজ পরে শাড়ি এবং ভেজা ধোয়া কাপড় হাতে নিয়ে উঠে এলেন, এবং আমার সামনে দিয়েই ঘরে চলে গেলেন! আজ পর্যন্ত স্কুল কলেজে বহু মাল দেখেছি তবে ভরা নারী বা পূর্নাঙ্গ যুবতী যদি কাউকে দেখে থাকি মনে হলো তিনি আমার আম্মু, জান্নাত আরা বেগম!  আম্মুকে এভাবে চলতে দেখে আমিও পেছন পেছন গেলাম, মা বললেন, কিরে তুই গোসল করবি না? আমি সুধু বললাম আ্যাঁ? —মা চলতে চলতে বললেন অ্যা কি? —না মানে,আম্মু আপনি তো অসুস্থ তাই একটু দেখে রাখছি! মা আমার দিকে পিছন ফিরে চেয়ে, চলে গেলেন ভেতরে ৷ ২৭,৪,২০ সেদিন রাতের কথা শুনতে পেলাম, মা বাবার সাথে ফোনে রাগারাগি করছে, বাবার কথা তো শুনতে পাচ্ছি না তবে মা যা বলছিলেন , —আমরা মরে গেলেও তোমার কি? তুমি থাকো তোমার কাজ নিয়ে ৷ —একবারও তো খোজ নিলেনা ৷ —তুর্য্যকে কি জাগাস করবো? নিজের মিথ্যার স্বাক্ষী  ছেলেকে বানাতে লজ্জা করে না তোমার? , আসলে,মায়ের মাথায় গত কয়েক হপ্তায়ে একটা কথা ভালো করেই ঢুকেছে, যে বাবার মনে তার জন্যে কোনো ভালোবাসা নেই, তারউপর করোনাতে আত্মীয়স্বজনও দূরে সরে ছিলো! সব মিলিয়ে মা ফ্রাস্টেটেড ছিলেন ৷ আমিও এসব ভাবার জন্যেও একটা করান, আমিই মাকে এসব কিছু একটু একটু করে বলেছিলাম, যা আজ বিষে পরিনত হয়েছে হয়তো! বাবা অনেক বারই ফোন দিয়েছেন, তবে আগেই বলেছি ফোন আমার কাছে ছিলো! আর আমি মার কাছে অন্য কথা বলেছি, যদি কখনো মা বাবাকে আমার বানানো কথাগুলো বলেদেন, হয়তো আমাকে বাবা কেটে ফেলবেন! কিন্তু কি করার আছে, চোখের সামনে আম্মুর মতন এমন পরিপূর্ন যৌবনা নারী থাকলে,তাকে কাছে পাওয়ার জন্যে যে কেউই এমন মিথ্যের আশ্রয় নিবে, আমি নিশ্চিত! মা ফোন কেটে দেবার পর,আমার রুমে আসলেন, —তোর আব্বু কি তোকে কিছু বলেছেন? আমি একটু আমতা আমতা করতে লাগলাম, মায়ের পরনে নামাজের শাড়ী ছিলো, —হুম বলেছিলোই তো, আমার থমথমে ভাব দেখে, মা বললেন, থাত আর বাপের পক্ষে রোজার দিনে মিথ্যে কথা বলতে হবে না ৷ মা আবার চলেও গেলো, যেতে যেতে বললো, ভাত খেতে আয় আবার ভোর রাতে উঠতে হবে!
Parent