ধর্ম ভিতু মা এবং পাপি ছেলে - অধ্যায় ১১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-20664-post-1507651.html#pid1507651

🕰️ Posted on January 21, 2020 by ✍️ Modhu khan (Profile)

🏷️ Tags:
📖 989 words / 4 min read

Parent
আপডেট……………………………………………………………….১১ আজকের বাইরের প্রকৃতি টা মোনোমুগ্ধ কর লাগছিল নাজমুল এর কাছে কেন জানি নাজমুলের কাছে মনে হচ্ছিল আজকের প্রকিতির এত সৌন্দর্জতা লাভ করার পেছনে তার আম্মু নাজমার অবদান সকালবেলার রোদে আম্মু নাজমা শরির এলিয়ে দিয়ে কাজ করার কারনে মুখে যেই রক্তিম আভা এবং নাকে যেই ঘামের সৃষ্টি হয়েছে তাতেই মনে হয় প্রকৃতি আজ এত সোন্দর্জ লাভ করেছে ব্রাশ মুখে পুরে অসভ্য এর মত হাফ প্যান্ট এর ভেতর ফুলে থাকা কাম দন্ড টা কে কচলাতে কচলাতে মনত্রমুগ্ধের মতো আম্মু নাজমার দিকে তাকিয়ে ছিল নাজমুল আম্মু নাজমা ঝুকে কাজ করছিল, নাজমুলের উপস্তিতি টের পেয়ে মাথাটা একটু উচু করতেই নজরে নাজমুলের কামদন্ড কচলানোর দ্রিশ্য ধরা পড়লো’ সাথে সাথে আম্মু নাজমা নজর টা মাটির দিকে নামিয়ে……………. “নুপুর মা একটু এদিক আয় তো” “বলো আম্মু আমি লিখতেছি” বারান্দা থেকে নুপুর বল্ল “আচল টা একটু মাথাই উঠিয়ে দিয়ে যা তো মা আমার দুই হাতেই ময়লা” একটু আদরের সুরে মেয়ে নুপুর কে বল্ল আম্মু নাজমা “তোর আসা লাগবে না তুই লেখ, আমি তুলে দিচ্ছি” বোলে এমন ভাবে তুলে দিল যেন , স্বামি তার স্ত্রি কে মাথেই ঘোমটা টেনে দিচ্ছে ছেলের এইরকম আচরনে আম্মু নাজমা লজ্জিত এবং হতবাক হয়ে মাথাটা আরও নুইয়ে দিয়ে দ্রুত হাতের কাজ টা শেষ কোরে ঘরে চলে গেল “আম্মু আমি একটু দরকারি কাজে বাইরে যাচ্ছি আসতে বিকাল হতে পারে” নাজমুল ফ্রেশ হোয়ে সকালের নাস্তা সেরে বাড়ি থেকে বাহির হতে হতে আম্মু নাজমাকে বল্ল নাজমুল মোড়ের কাছে এসে একটা রিকসা ধরে সোজা, একটা ল” এয়ার” এর কাছে চলে আসলো এবং বাবা আজমল এর নামের সকল সম্পত্তির একটা দলিল তৌরি কোরে নিল যাতে লেখা আছে , আজমল সজ্ঞানে ,সম্পুর্ন নিজের ইচ্ছাই তার স্থাবর অস্থাবর সকল সম্পত্তি এক মাত্র ছেলে নাজমুলের নামে উইল কোরে দিচ্ছে নাজমুল “ল” “এয়ার” কে তার চাহিদার থেকে কিছু টাকা বাড়িয়ে দিয়ে আব্বু আজমলের দোকানের উদ্দেশ্যে রউনা দিল নাজমুল আজমলের দোকানে পৌছাতেই দেখতে পেল আজমল ফোনে কারো সাথে খুব উত্তেজিত হয়ে কথা বলছে এবং কোন কারনে খুব চিন্তিত নাজমুল মনে মনে ভাবলো এইটাই তার দলিল স্বাক্ষর করানর মহা সুযোগ ! “বাবা এইটা আমার একটা চাকুরির টার্মস এন্ড কান্ডিশন এর পেপার, এইটা তে আপনার কিছু স্বাক্ষর লাগবে” নাজমুল বাবা আজমলের ফোনে কথা বলা উপেক্ষা কোরে দলিল এর কাগজ টা এগিয়ে দিতে দিতে বল্ল আজমল ফোনে কথা বলাই এতটাই মগ্ন ছিল যে কিসের কাগজ এবং কি লেখা আছে ,তার কোন ভাবান্তর না করেই দ্রুত স্বাক্ষর গুলা দিয়ে দিল নাজমুল মনে মনে ভাবলো তার এখানে বেশি সময় থাকা ঠিক হবে না “বাবা আজকে তো মনে হয় আপনি বাজার করেন নাই, তা হলে আমাকে টাকা দেন আমি কোরে নিয়ে যায়” বাবার কাছ থেকে দ্রুত দলিল টা সরিয়ে নিতে নিতে বল্ল নাজমুল “ টাকা যা লাগে ক্যাশ থেকে নিয়ে যা,আর দোকানের চাবি টা ও নিয়ে যা আমি এখন বের হচ্ছি ভাবছি মাস খানেক কোথাও গিয়ে থেকে আসবো আর তর মাকে বলিস তোর মামা বাড়ি চলে যেতে আমি তাকে ডিভোর্স দিয়েছি খুব তাড়াতাড়ি পেপার টা পেয়ে যাবে” বাবা আজমল্ ফোন টা কান থেকে দূরে সরিয়ে দোকান থেকে বের হতে হতে নাজমুল কে বল্ল নাজমুল কোন রকোমের মাথাটা নেড়ে সাই দিল , আর মনে মনে বল্ল (আরে যান যান আমার আম্মু সোনা কে আপনি কস্ট দিয়েছেন আমি তার একটা ছোটো প্রতিশোধ নিলাম, আপনি যেই রাজ্যের মালিক ছিলেন সেই রাজ্যের মালিক এখন আমি, শুধ রানি টার মালিক হওয়া সময়ের অপেক্ষা মাত্র ) নাজমুলের এখন আর কিছুই ভালো লাগছে না শুধু আম্মু নাজমা কে দেখতে ইচ্ছা করছে তাই দোকানের সাটার বন্ধ কোরে বাজার এর দিকে পা বাড়ালো বাজারে গিয়ে নাজমুলের ইচ্ছা হোলো আজকে সে আম্মু নাজমার পছন্দের জিনিস কিনবে … আম্মু নাজমার সবথেকে পচ্ছন্দের খাবার হল গরুর মাংস ভুনা’ তাই সে এক কিলোঃ গরুর মাংস আর কিছু কাচা বাজার নিয়ে বাড়ির পথে পা বাড়ালো বাড়িতে পৌছাতেই নুপুর কে মন মরা হয়ে বসে থাকতে দেখলো নাজমুল আর ঘরের ভিতর থেকে আম্মু নাজমার “ডুকরে” “ডুকরে” কান্নার আওয়াজ শুনতে পারলো “কি হয়েছেরে নুপুর আম্মু কাদছে কেনো?” বাজার টা রান্না ঘরে রাখতে রাখতে নুপুর কে জিজ্ঞাসা করলো নাজমুল “ দুপুরে একটা লোক এসে কি যেন দিয়ে গেল তার পর থেকে আম্মু সুধু কাদছে” নুপুর এর ভাঙ্গা ভাঙ্গা কথাই নাজমুল কিছুটা আচ করতে পারলো আসলে কি হয়েছে পুরোপুরি শিউর হওয়ার জন্য ঘরে ঢুকে পড়লো ঘরে ঢুকে নাজমুল দেখলো আম্মু নাজমা খাটের উপর উপুড় হয়ে কাদছে আর পাশেই একটা কাগজ পড়ে আছে নাজমুল কাগজ টা হাতে নিয়ে পড়তেই মনের মাঝে একটা সুখের শ্রোত বইতে থাকলো , এবং নাজমুল সম্পুর্ন রুপে সিউর হল আম্মু নাজমা আসলে বাবা আজমল কর্তিক প্রাপ্ত ডিভর্সের কারনে এত কান্না কাটি করছে নাজমুলের মনের মাঝে যেই সুখের স্রোত চলছিল সেটা কে দমন কোরে , আম্মু নাজমার মাথাই আলতো কোরে হাত টা রেখে নাজমুল সান্তনা দিতে থাকলো …………………… “আম্মু অই আজমল আপনাকে ত্যাগ করেছে তাতে কি হয়েছে আমি তো আছি আপনার পাশে , আমি আপনাকে সারা জীবন আগলে রাখব ,দয়া কোরে আর একটু ও কাদবেন না,” বাবা আজমল এর উপর রাগ ফুটিয়ে তুলে আম্মু নাজমাকে আশ্বস্ত করলো নাজমুল “আমার সব শেষ হয়ে গেল, না পারবো বাপের বাড়ি যেতে, না পারবো এই বাড়ি থাকতে এখন রাস্তাই থাকা ছাড়া আর কোন উপাই নাই আমার” ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাদতে কাদতে নাজমুল কে বল্ল আম্মু নাজমা “আম্মু আপনি একদম চিন্তা করবেন না ,বাবার সকল সম্পত্তির মালিক এখন আমি, আপনাকে কোথাও যেতে হবে না, আপনি আমার কাছেই থাকবেন” দলিল টা আম্মু নাজমাকে দেখাতে দেখাতে বল্ল নাজমুল দলিল টা দেখে আম্মু নাজমার কান্নার আউয়াজ অনেক টা কমে গেল , নাজমুল বুঝতে পারলো আম্মু নাজমার ভেঙ্গে জাউয়া মন এখন শক্ত হতে শুরু করেছে “আম্মু আপনি কিন্তু এখন আর কাদবেন না, তাহলে কিন্তু আমি কথাও জাব না এখানে আপনার সাথে বসে আমিও কাদবো” নাজমুল্ উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা আম্মু নাজমার ঘাড়ের উপর এর চুল সরিয়ে ঘাড়ে আলতো একটা চুমু দিয়ে বল্ল আম্মু নাজমার শরির টা কেমন যেন হালকা কেপে উঠলো ,এবং মনে মনে ভাবলো ………..না না ছেলের সান্নিধ্যে এত সময় থাকা যাবে না……….কান্না থামিয়ে দ্রুত কলতলার দিকে ফ্রেশ হতে পা বাড়ালো আম্মু নাজমা “আম্মু আপনার প্রিয় গরুর মাংস এনেছি , এখন রান্না করেন , আমি একটু স্কুল মাঠের দিকে যাচ্ছি আসতে একটু রাত হতে পারে” আম্মু নাজমার চলে যাওয়া দেখতে দেখতে বল্ল নাজমুল নাজমুল বাড়ি থেকে বেরিয়ে সোজা স্কুল মাঠের ফার্মেসির দিকে পা বাড়ালো , আর মনে মনে ভাবতে লাগলো………… {কাশেম ভাইয়ের ফার্মেসি থেকে এক পাতা “জন্মনিরোধক পিল” আর কিছু ব্যাথার ট্যাবলেট নিতে হবে}
Parent