একটি ভুল! প্রায়শ্চিত্ত থেকে প্রনয় - অধ্যায় ২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-70313-post-6032102.html#pid6032102

🕰️ Posted on September 11, 2025 by ✍️ mlover69 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 386 words / 2 min read

Parent
এভাবেই শাহনাজ বেগম, ওসমান মুন্সী, শওকত মুন্সী, বুসরা মুন্সীদের জীবন রুটিনমাফিক চলতেছে।অইদিকে গ্রামে স্বপন ফন্দি ফিকিরে আছে কিভাবে শাহনাজ বেগমকে বাটে এনে ভোগ করা যায়।স্বপন দরকার ছাড়া শাহনাজ বেগম কে ফোন ও দিতে পারতেছে না পাছে শাহনাজ বেগম সন্দেহ করে না বসে স্বপনের কুমতলব। কিন্তু স্বপনের ব্রেন সারাক্ষণ সাহনাজ বেগমের রসালো শরীর ভোগ করার আসায় অন্য কিছুতে মনও দিতে পারতেছে না।এভাবে করেই সময় কেটে যাচ্ছিলো।দেখতে দেখতে কোর্টের পরবর্তী শুনানির তারিখ ও সামনে চলে আসলো।অনেক ভেবে চিনতে স্বপন শাহনাজ বেগমের জন্য একটা জামদানি শাড়ি উপহার দিবে বলে মনস্থির করলো।কারণ সব বাংগালী নারীরা শাড়ি পড়তে ভালোবাসে, শাহনাজ বেগম ও নিশ্চয়ই শাড়ি পড়তে খুব ভালোবাসে। শাড়ি যদি হয় জামদানি তাহলে রমনীরা আহলাদে আটখানা হয়ে যায়। আর জামদানী শাড়িতে শাহনাজ বেগমকে নিশ্চয়ই অপ্সরার মত লাগবে।এটা ভাবতেই স্বপনের বাড়া মহাশয় শোল মাছের মত ঘাড় নাড়া দিয়ে উঠলো।এসব ভেবেই স্বপন শাহনাজ বেগমের জন্য পরবর্তী শুনানিতে যাওয়ার সময় জামদানি শাড়ি উপহার দেওয়ার মনস্থির করলো।ভাবনা অনুযায়ী শুনানির আগের দিন নরসিংদির তাতি পল্লীতে গিয়ে শাহনাজ বেগমের জন্য হাতে বোনা মসলিন সুতার খাটি জামদানী শাড়ী কিনে নরসিংদী থেকে ঢাকার বাসে চরে বসলো ।এইবার শাহনাজ বেগমকে শাড়ি দিয়ে ইমপ্রেস করে শাড়ি খুলার পালা।এইসব ভাবতে ভাবতে শাহনাজ বেগমকে কল করলো স্বপন।শাহনাজ বেগম স্বপনের কল পেয়ে অবাক হলো।কল রিসিভ করে সালাম দিয়ে কুশলাদি বিনিময় করার পর স্বপন ঢাকা আসার কথা জানালো।শাহনাজ বেগম তাদের বাসায় এসে থাকার জন্য বললো। স্বপন এক কথায় মেনে নিল।শাহনাজ বেগম ফোন কেটে দিয়ে ফ্রিজ থেকে গরুর মাংস বের করে স্বপনের জন্য রান্নার আয়োজন করতে লাগলো।রান্নাবান্না শেষ করতে করতে রাত হয়ে গেলো। রান্না শেষ করে গোসল গোসল  করে শাহনাজ বেগম * পড়ে নিজেকে পর্দায় ভালো করে আবৃত করে স্বপনের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো।শওকত বাহিরে থেকে বাসায় এসে আম্মাকে খাস পর্দায় দেখে বুঝলো বাসায় মেহমান আসবে।শওকত জানতে চাইলো মেহমান কে আসবে?শাহনাজ বেগম প্রতি উত্তরে বললো তোমার দুর সম্পর্কের মামা হয়, জরুরি কাজে ঢাকা আসতেছে রাত্রে আমাদের বাসার মেহমান হবে তার জন্য অপেক্ষা করছি।শওকত আর কিছু না বলে রুমে চলে গেলো।রুমে গিয়ে দরজা লাগিয়ে বাথরুমে গিয়ে, বাথরুমের এডজাস্ট ফ্যান এর পিছন থেকে একটা সিগারেটের প্যাকেট বের করে সিগারেট জালিয়ে মনের সুখে সিগারেট টানতে লাগলো।ওসমান মুন্সীর অতিধর্মপরায়নের কারনে বাবার সম্মান বাচানোর জন্য শওকত বাহিরে সিগারেট খেতে পারে না। দিনে দু চারটা সিগারেট তাই বাথরুমে বসেই টানতে হয়।ওসমান মুন্সীর ছেলে বাবার সম্মান বাচানোর জন্য বাহিরে মানুষের সামনে সিগারেট খাওয়ার সাহস করে না। সেখানে কি ওসমান মুন্সীর বউ স্বপনের পাল্লায় পড়ে নিজের ইজ্জত নস্ট করবে?স্বপন কি নিজের মনের খায়েশ মেটাতে পারবে??
Parent