গহীন অরণ্যে যৌনতা - অধ্যায় ২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-6542-post-282481.html#pid282481

🕰️ Posted on March 23, 2019 by ✍️ Rainbow007 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 938 words / 4 min read

Parent
আসলে রাত্রির কথায় কোন ভুল নেই । সবে মাত্র আঠারোতে পা দিয়েছে রিশান । এখনই প্রায় ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি লম্বা, নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে হাত আর বুকের পেশি ফুলে উঠছে । বাবার মত বডি পেয়েছে রিশান । আর আমেরিকান মেয়েদের যা ঢলে পড়া স্বভাব, রিশানের এখনো কোন গার্লফ্রেন্ড না থাকাটা সত্যিই অস্বাভাবিক । তবে রিশানের কথাও সত্যি । তার আসলেই কোন গার্লফ্রেন্ড নেই । কারণ আমেরিকান মেয়েদের একদমই ভালো লাগে না তার । তার বয়সী বেশিরভাগ মেয়েগুলোরই কাঁধ পর্যন্ত ছোট চুল, প্রায় সমতল বুক, ফ্যাকাসে সাদা গায়ের রঙ, এগুলো দেখেই মেজাজ খারাপ হয়ে যায় রিশানের । তার চোখ দুটি খুঁজে বেড়ায় বাঙালী মেয়ে, ঠিক তার বোনের মতো । রাত্রির চেহারা সত্যিই অনেক আকর্ষণীয় । ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা, বাঙালী মেয়ে হিসেবে বেশ লম্বা, তার উপর কোমর পর্যন্ত লম্বা চুল, হলুদ ফর্সা গাত্রবর্ণ, সুডৌল স্তনযুগল, উঁচু নিতম্ব, সব মিলিয়ে ২৩ বছরে যৌবন যেন একদম উতলে উঠছে । রিশান ভাবে সব বাঙ্গালীরাই বোধহয় তার মা আর বোনের মত এতো সুন্দরী । কিন্তু বাঙালী মেয়ে আর কোথায় পাবে সে ? এসব ভেবে রিশানের মন আরো খারাপ হয়ে যায় । বোনের কথার জবাব একটু রেগেই দেয়, বিশ্বাস না করলে নাই, এখন আমাকে একটু একা থাকতে দাও । রাত্রি বুঝতে পারে রিশানের মন আসলেই খারাপ । তাই আর ঘাটায় না তাকে । চলে যায় রিশানের রুম থেকে । বোনের চলে যাওয়ার দিকে চেয়ে থাকে রিশান । পরনের টপটা উঁচু নিতম্বের কারণে কিছুটা উপরে উঠে গেছে, ফর্সা কোমরের উপরে টোল দুটো দেখা যাচ্ছে । আঁটো জিন্সটা কোমর আঁকড়ে ধরে আছে । হাটার তালে তালে পাছার দাবনা দুটো উপর-নিচে উঠানামা করছে, উফফফ, মনটা ভালো হয়ে যায় রিশানের । সেই সাথে তলপেটের নিচে শক্ত কিছু অনুভব করে । ভাবল বোনের সাথে খারাপ ব্যবহারটা না করলেই পারতো । রাতের ডিনারেই বাবা-মার সাথে বেশিরভাগ সময় কথা হয় দুই-ভাই বোনের । বাকি সময় তো তারা কাজে থাকে । তাই রাত্রি তার প্লানের বিষয়ে ডিনারেই বাবা মাকে বলবে বলে ঠিক করে । যথাসময়ে ডিনারের জন্য একত্র হয় পরিবারের সকল সদস্য । যথারীতি ছোট্ট ডাইনিং টেবিলের একপাশে শরিফ আর মিত্রা পাশাপাশি বসে আর বিপরীত পাশে রাত্রি আর রিশান । রিশান খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে বোনের দিকে তাকাচ্ছে । রাত্রি একটা থ্রি কোয়াটার লেগিংস আর সাদা রঙের পাতলা টি-শার্ট পড়ে আছে । এই পোশাকে তাকে খুবই সেক্সি লাগছে । পাতলা টি-শার্টের ভিতরে ব্রা দেখা যাচ্ছে, তবে রংটা বোঝা যাছে না । কাঁচের টেবিলের মধ্য দিয়ে নিচের দিকটা দেখা যাচ্ছে । পায়ের উপর পা তুলে বসেছে রাত্রি । ঊরুসন্ধিতে ফোলা অংশ স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে রিশান । কাপড়ের উপর দিয়েই রাত্রির পুরুষ্টু থাইয়ের সাথে রিশানের থাই ঘষা খাচ্ছে । এই অবস্থায় চুপচাপ খেয়ে যাওয়া রিশানের পক্ষে বেশ কষ্টকর হয়ে পড়ছে । এসময় নীরবতা ভাঙ্গে রাত্রি, তোমরা তো তাহলে নেক্সট উইকে ট্যুরে যাচ্ছ, তাই না ? মিত্রা ভাবে ওদের সাথে নিবে কিনা এবার হয়তো সরাসরিই জিজ্ঞেস করবে রাত্রি । চিন্তিত সুরে জবাব দেয়, হুম্ম যাচ্ছি তো । ট্যুরের কথা কানে আস্তে রিশান নড়েচরে বসে । লেমন জুসের গ্লাসটা হাতে নিয়ে চুমুক দিতে থাকে । আমার আসলে অফিসের কাজে ব্রাজিলের টুরিস্ট স্পটের উপর একটা রিসার্চ ছিল । এখানে বসেই কাজটা করা যায়, তবে ভাবছি ছুটিতে ব্রাজিল থেকে ঘুরে আসি । এতে তথ্য সংগ্রহ করতেও সুবিধা হবে আবার ছুটিটাও আনন্দে কাটানো যাবে । রাত্রি পড়ালেখার পাশাপাশি একটা পার্ট টাইম জব করে । কিন্তু রাত্রি এই ছুটিতে দেশেই থাকবেনা ? রিশানের একাই কাটাতে হবে ছুটিটা ? বোনের স্বার্থপরতায় এবার আর রিশানের কান্নাও পায়না । হতবাক দৃষ্টিতে ঘুরে তাকায় বোনের দিকে । মুখ ভর্তি জুস, গিলার কথাও ভুলে গেছে সে । মুখ ভর্তি জুস, গিলার কথাও ভুলে গেছে সে । কথা চালিয়ে যেতে লাগল রাত্রি, কিন্তু রিশানকে তো তাহলে একাই থাকতে হচ্ছে । তাই আমি ভাবছি রিশানও আমার সাথে যাক । দুইজনে মিলে খুব ঘুরাঘুরি করা যাবে । রাত্রির কথা শুনে যেন ১০০০ ভোল্টের শক খেল । “ইয়েসসস” বলে চিল্লাতে গিয়ে তার মুখের সব জুস গিয়ে পড়ল রাত্রির গায়ের উপর । টিস্যু বক্স থেকে টিস্যু নিয়ে জুস মোছার চেষ্টা করল রিশান, সেই সাথে বোনের গালে কয়েকটি চুমু দিয়ে বলল উফফ, আপু তুমি কতো ভালো, আমাকে আগে কেন এই প্লানের কথা বললে না ? মুছতে গিয়ে রিশানের হাত পড়ল রাত্রির নরম তুলতুলে স্তনের উপর । উত্তেজনায় কি করছে খেয়াল নেই রিশানের । হাতের মধ্যে ডান স্তনের বোঁটা পড়ায় দুই আঙ্গুল দিয়ে একটু মুচড়ে দিল । খেয়াল হল যখন রাত্রি তার হাতটা ধরে হাত থে টিস্যু নিয়ে মুছতে আরম্ভ করেছে । সামনে তাকিয়ে দেখল বাবা-মা তার দিকে তাকিয়ে মিটি-মিটি হাসছে । এবার রিশান একটু লজ্জাই পেলো এমন অতিরিক্ত উত্তেজনা দেখানোর জন্য । পাশে রাত্রির দিকে তাকাল । টি-শার্ট তা ভিজে যাওয়ায় এখন ব্রা-র রংটাও বোঝা যাচ্হে । হালকা গোলাপী রঙ এর ব্রা পড়নে । মনে পড়ল, একটু আগেই তো ভুল করে সে বোনের একটা স্তনের বোঁটা মুচড়ে দিয়েছিল । প্যান্টের সামনের দিকটা ফুলে উঠল তার । রাত্রি ভাবল, ইসস ভাইটা কি কান্ডই না করল বা-মার সামনে । তারা কি ভাবছে কে জানে । ভেজা টি-শার্টের ভিতর দিয়ে যাতে ব্রা দেখা না যায় তাই টি-শার্টটি বুকের দুইপাশে উঁচু করে ধরে রাখল সে । এরপর রিশানের দিকে ঘুরে বলল এখনই এতো নাচানাচি করিস না । বাবা-মার অনুমতি দেওয়াটা এখনো বাকি আছে । একটু দমে গেল রিশান । ভাবল বাবা-মা অনুমতি না দিলে কি হবে । একটু কাশী দিয়ে গলা পরিষ্কার করে শরিফ গম্ভীরভাবে বলল, দেখ তোমরা বড় হয়েছ । নিজেদের মতো করে পৃথিবীটাকে দেখা দরকার তোমাদের । এটাই চাইতাম আমি আর মিত্রা । কিন্তু একবারে দেশের বাইরে, সামলে থাকতে পারবে তো ? আব্বু তুমিই তো বললে আমরা বড় হয়ে গেছি । পারব না কেন ? অবশ্যই পারব, অভিমানী গলায় উত্তর দিল রাত্রি । ছেলেমেয়েদের রেখে যাচ্ছে বলে শরিফ আর মিত্রার মন কিছুটা খারাপ ছিল । আর এখন যখন রাত্রি এরকম একটা কথা বলল আর অনুমতি না দিয়ে পারল না । করুক ছেলেমেয়েরা একটু মজা । এটাই তো ওদের ঘুরার বয়স । সবাই তো আর ওদের মতো বুড়ো বয়সে এসে ঘুরে বেড়াবে না ।
Parent