❤️গল্পের খাতা❤️ ﴾ ইচ্ছে পূরণ- সমাপ্ত ﴿ - অধ্যায় ৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-67164-post-5869920.html#pid5869920

🕰️ Posted on February 2, 2025 by ✍️ বহুরূপী (Profile)

🏷️ Tags:
📖 550 words / 3 min read

Parent
বন্ধন  আতর আলী যৌবনে দেশের সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করে গেছেন, সেই সাথে শক্ত  হাতে সামলেছেন নিজের পরিবার। তাঁর বিবি রোকেয়া বেগম তাঁকে সুস্থসবল এক মেয়ে আর দুইটি ছেলে উপহার দিয়ে অকাল মৃত্যু বরণ করেন। তবে ততদিনে ছেলেমেয়েরা কলেজের গন্ডি পেরিয়ে গেছে। এরপর আতর আলী চাকরী ছেরে গ্রামে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বসিয়ে ছেলেমেয়েদের ভালো পড়া লেখা করাতে বিদেশে পাঠালেন। কালে কালে তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে চাকরির সুবাদে দূর দেশেই সংসার জীবন শুরু করেছে। এখন বুড়ো আতর আলী গ্রামের হাঁটে নিজের বিশাল রড সিমেন্টের দোকানে বসে আর বাল্যকালের বন্ধুদের বাড়িতে ডেকে নিজের সময় পার করছিলেন। আসলে জীবনচক্রের এই খেলায় পুরাতনের বন্ধন আর কতটা টানে মানুষকে? তবে কিছুটা হয়তো বা টানে। নয়তো আজ ২৫ বছর পর হঠাৎ তাঁর খোঁজ খবর নিতে বড় ছেলের দুইটি ছেলে মেয়ে কেন আসবে? কই তাঁর নিজের ছেলেমেয়েরা তো এই বিশ বছরেরও একটি বার এলো না। তবে রুকু মেয়েটা ভাড়ি মিষ্টি। ওর ছোট ভাইটাও তাই। আতর আলী ভেবে পায় না— বিদেশি আবহাওয়া গায়ে লাগিয়েও তাঁর নাতনীটি এমন চরিত্রের আধিকারীণি হলো কি করে! কই ওর ভাই টি তো দিন এক বারোও নামাজ আদায় করে না। সারাক্ষণ মোবাইল হাতে গেইম খেলছে। আর কি দুষ্টু ছেলেরে বাবা! সারাটা দিন বড় বোনকে জ্বালিয়ে মারছে, " আপু এটা খাবো, ওটা করে দাও, ঘুরতে যাবো" বলে একের পর এক ফরমাইশ। অবশ্য এই সব দেখে আতর আলী রাগলেও তার শান্তশিষ্ট নাতনীটি কিন্তু রেগে যায় না। সারাক্ষণ যেন মুখে হাসি লেগেই আছে। রান্নাবান্না , ঘরদোর গোছানো আর ছোট ভাইয়ে নানান ফরমাইশ খেটেও মেয়েট যেন কোন শান্তি নেই দেহে। মেয়েটাকে আতর আলী যতোই দেখে ততই তার প্রথম যৌবনের নতুন বিয়ে করা স্ত্রী রোকেয়া বেগমকে  মনে পরে। সেই সার্বক্ষণিক হাস্যোজ্জ্বল চোখমুখে, সেই আঁকার আকরিতর শুভ্র বর্ণের আঁটসাঁট নিটল দেহের গঠন। এই অল্প বয়সেই মেয়ের যৌবনের লালিমা যেন উপচে পড়ছে। কদিন আগে আতর আলী শখ করে একটা জোরা লাল কালো শাড়ি ব্লাউজ আর পেটিকোট উপহার দিয়েছিল তার নাতনীকে। মেয়েটি বাঙালি রীতিনীতি জানলেও শাড়ি কিভাবে পড়তে হয় তা জানে না।  অথচ আতর আলী নাতনীকে শাড়ি পড়া অবস্থায় দেখতে অস্থির হয়ে পড়েছিলেন। তাই একটু চাপাচাপি করেই নাতনীকে ব্লাউজ আর পেটিকোট পড়ে বাইরে আসতে রাজী করান তিনি। আসলে মেয়েটা তার বেগমের মতোই বড় লাজুক। তবে দাদাজানের অনুরোধ রুকু এড়িয়ে যেতে পারে নি,তাই শুধু ব্লাউজ আর পেটিকোট পড়েই বেরিয়ে এসেছিল বাইরে। অবশ্য আতর আলী নাতনীর দেহ তে চোখ বুলিয়ে নিজ হাতেই তাকে শাড়ি পড়া শিখিয়ে দেন। এর পর থেকে রুকু বাড়ির ভেতরে শাড়িঈ পরছে নিয়মিত। তবে বাড়ির বাইরে পড়ে না,কারণ ও শাড়ি পড়া শিখলেও তা এখনো সামলাতে শেখেনি। তাই কাজের মাঝে হঠাৎ  দেহের দুলুনিতে নাতনীর শাড়ির আঁচল গড়িয়ে পরে ব্লাউজে ঢাকা দুধগুলো যেন উচ্ছলে বেরিয়ে আসতে চায়। এছাড়া আর একটি কারণ আছে, আতর আলী নাতনীর প্রথম দিনের পেটিকোট  পড়ার ধরণ পাল্টে নাভীর নিচে পড়তে শিখিয়ে দিয়েছেন। যদিও দাদাজানের হাতের স্পর্শে  রুকুমাণি লজ্জায় লাল হয়ে গিয়েছিল, তবুও এখন সে দাদাজানের দেখানো মতোই নাভির বেশ কিছুটা নিচে পেটিকোট পড়ে,তবে দেহে শাড়ি জরিয়ে নেয়। এদিকে শাড়ি পড়া নাতনীকে দেখে আতর আলী নিজের নিঃসঙ্গ সময়ে অতিতের স্মৃতি থেকে স্ত্রীর সাথে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত গুলো কল্পনা করেন। রুকু যখন তাঁর জন্যে চা করে এনে বিকেলে গল্প করতে বসে,তখন আতর আলী নাতনীর দেহের ভাজের সৌন্দর্য আর ঠোঁটের কোণে মধুর হাসি দেখে অস্থির হয়ে ওঠেন। নাতনীর মাঝে তিনি দেখেন রোকেয়া বেগমকে,তার যৌবন জীবনের সঙ্গী। তবে আর ক'দিন!এক সময় তো ঠিকই আবার চলে যাবে ওরা দূর দেশে। ছেলেমেয়েরা ত বন্ধন ছিন্ন করে ভুলেই আছে, আর এরাতো এসেছে ক'দিনের অতিথি হয়ে,এদের আর বিদেশে গিয়ে তাঁকে ভুলতে কতখন!
Parent