incest choti - অধ্যায় ১৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-2516-post-102634.html#pid102634

🕰️ Posted on January 19, 2019 by ✍️ momlover22 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 493 words / 2 min read

Parent
কথায় উত্তেজিত করে ডিসচার্জ করাতে হবে “উমম নাহ নাহ আর না এই দস্যু ছেলে এই ভাবে দুদু চূষতে চূষতে উফ্ফ পাগল করে দিবি আমায়ে, আর আমি যে তোর গরম রস টা কখন ঢালবি তার জন্য ছটফট করছি সেটা কখন দিবি? সারা শরীরটা তোর ভালোবাসা পাবার জন্য আকুল হয়ে উঠেছে, দে সোনা আমার ভেতরে ঢেলে দে লক্ষী সোনা আমার” রতন মাযের মেয়েলি নরম শরীরের সব যায়গায়ে চুমু খেতে খেতে কামার্ত গলায়ে বলে ওঠে “উফ্ফ মামনি তোমায়ে এভাবে করার সময়ে ছাড়তেই ইচ্ছে করে না কী আরাম লাগছে তোমায়ে বোঝাতে পারবো না” “উমম দস্যু ছেলে মা যে তোকে এত আরাম দিচ্ছে তাড়াতাড়িই ভেতরে তোর রসটা বার করে দিয়ে সেই মামনিকে একটু রেস্ট নিতে দিবি না বুঝি? ছেলের মাথাটা নিজের নগ্ন স্তনের মধে চেপে ধরে কপট অভিমানের সুরে বলে ওঠেন। সারা শরীর দীর্ঘ রমনে ক্লান্তও হয়ে উঠেছে “আমার সোনাটা, মা তো সব রাতেই এভাবে তোকে আরাম দেবে”। নিভা দেবীর হাত টা ছেলের ঝুলন্ত বীচি দুটো আরামদায়ক আলতো মোচড় দিতে থাকেন রতন বেশিখন এতো মেয়েলি হাতের নিপুণ সোহাগ নিতে নিতে অস্থির হয়ে ওঠে আবার কাঁপতে কাঁপতে ঝোলকে ঝোলকে গরম বীর্য বার করে দেয় বয়সকা মাযের দুদূতে মুখ ঘোষতে ঘোষতে প্রচণ্ড আরামে জওয়ান ছেলের লোহার মতো শক্ত লিঙ্গটাকে নিজের গোপন ত্রিভুজে নিষ্পেষিত করে সব যৌবন রস বার করে নিতে থাকেন “উমম মাগো দস্যি কোথাকার, ব্যাটাছেলের রসে ভেতরটা একেবারে ভাসিয়ে দিচ্ছে বয়সকা মাযের বড় দুদূতে মুখ দিয়ে প্রেম করতে পারলে আমার দুষ্টু সোনার আর কিছু চাইইনা” দীর্ঘ রমনের চুড়ান্ত তৃপ্তি তে রতন কে নিজের নগ্ন ভারী স্তনে চেপে দুহাতে জড়িয়ে ধরে ছেলের চুলে ভরা মাথায় চুমু খেতে খেতে ফিস ফিস করে আদূরে গলায়ে বলেন “এই অল্প সময়ে মাযের ভেতরে যতবার ঢেলেছিস ঠিক মতো ব্যবস্থা না থাকলে তুই আমার মত বয়সকা মেয়েছেলের পেটেও বাচ্চা এনে দিতিস এটা ভেবেই আমার শরীর রিমঝিম করছে” “মাম তুমি এভাবে আমাকে তোমার সাথে বিছানাযে আদর না করলে আমি কী ভাবে ছটফট করে মরতাম সেটা ভেবেছ? তোমাকে ছাড়া অন্য কেউ আমাকে এত উত্তেজিত করতেও পারতোনা, তুমি ছাড়া এত অল্প সময়ে এতবার কারর ভেতর রস ঢালবার জন্য পাগল হয়ে উঠতাম না” “জানি সোনা আর জানি বলেই তো যতবার তোর আমাকে পাবার ইচ্ছা হয়েছে শাড়ি ব্লাউজ খুলে তোর সাথে বিছানাযে গিয়েছি,মনে মনে চেয়েছি যতবার আমার ছেলেটা আমাকে  পেতে চায় বয়সকা মাযের শরীরে ওর ব্যাটাছেলের খিদে মেটাতে চায় মনে মনে ঠিকই করেছিলাম আমি কোনও বাধা দেব না বরং এত আরামে আরামে ভরিয়ে দেব যে অন্য কোনও মেয়েছেলের কথা ভাবতেই পারবে না। দুজনের ক্লান্ত শরীর দুটো কাপড় জামা পড়ার চেষ্টাও করে না জওয়ান ছেলের লোমশ বুকের সঙ্গে নিজের বৃহত্‍ মাংসল স্তনভার দুটো মিশিয়ে দিতে দিতে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে একটা পা ছেলের কোমরের উপর তুলে দিয়ে আদর করেন জওয়ান ছেলের শিথিল লিঙ্গটা উনার চুলে ঘেরা গোপন অঙ্গে চাপ খায় ছেলের কানের লতিতে চুমু খেয়ে আদর করতে করতে ফিসফিস করে সোহাগী গলায়ে বলেন “দস্যু ছেলে এত আরাম দিয়েছিস ঘুমলে কখন উঠতে পারব কে জানে? রতন বয়সকা মাযের সম্পুর্ন নগ্ন পুরুষ্টু মেয়েলি শরীরটা বউয়ের মত জড়িয়ে ধরে “মামনি আমারও চোখ জুড়িয়ে আসছে” “হবে না? কতবার আমার ভেতরে তোর ব্যাটাছেলের রস ঢেলেছিস ভেবে দেখেছিস? এবার বয়সকা মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে লক্ষী ছেলের মত ঘুমিয়ে পড়”।
Parent