কথা মালা - বড় গল্প, বড়দের গল্প - অধ্যায় ১২
দুদিন পর
========
গরমের দুপুর। সুমিত্রার বাড়ির বারান্দায় নিমের পাতার ছায়া দুলছে হালকা হাওয়ায়। ভেতর থেকে পাখার আওয়াজ— হু-উ-শ… হু-উ-শ…
সুমিত্রা সোফায় হেলান দিয়ে বসে আছেন, হাতে ঠান্ডা লেবুজলের গ্লাস। ঠিক তখনই— ডিং-ডং! গেটের ঘণ্টা বাজল।
"কে?" সুমিত্রা ডাকলেন, গলা নামিয়ে।
"আমরা, সোহিনী আর মুনমুন!" বাইরে থেকে মুনমুনের চঞ্চল গলা।
দরজা খুলতেই দেখা— সোহিনী হাতে টাটকা আমের থলে, আর মুনমুনের হাতে মিষ্টির বাক্স।
"এসো, এসো!" সুমিত্রা হাসলেন, "দুই দিন কলেজে না গেলেই তো!"
"তা আর পারি নাকি!" মুনমুন ঠোঁটে চাপা হাসি, "তুমি না থাকলে কলেজের গল্পই অর্ধেক!"
সোহিনী নাকে রুমাল চেপে বললেন, "উফ! এই গরমে তো প্রাণ যায়! সুমিত্রাদি, একটু ঠান্ডা জল দেবে?" তার গলার স্বর যেন গরমে ভেজা মাটির মতো ভারী।
সুমিত্রা তড়িঘড়ি ফ্রিজ খুলে দু’গ্লাস ঘন লাচ্ছি বের করলেন। গ্লাসের গায়ে জমে থাকা বরফের কণাগুলো সূর্যের আলোয় হীরের মতো ঝিলিক দিচ্ছে। "এই নাও," বলেই চোখ টিপে যোগ করলেন, "আমি জানি তোরা কিসের জন্য এসেছিস... শামীমের সাথে চোদার গল্প শুনবি বলে, না?"
মুনমুন আর সোহিনীর চোখ একসাথে চকচক করে উঠল, ঠিক যেন রাতের আকাশে দুটো তারা জ্বলে উঠল।
"তা আর বলতে!" মুনমুন সোফায় আরও গা এলিয়ে দিলেন, তার ফর্সা গালে গরমের লালচে ভাব। "কাল দোকানে ওর যে অবস্থা হয়েছিল, তাতে তো..."
সুমিত্রা মৃদু হেসে গ্লাসে চুমুক দিলেন, ঠোঁটে লেবুর টক আর চিনির মিষ্টি মিশে গেল। "ওই ছেলেটা একদম হাতের মুঠোয়!" বলেই তিনি এগিয়ে গেলেন, "কাল যখন বাড়িতে এসেছিল ব্লাউজ দিতে..."
গল্প শুনতে শুনতে মুনমুনের চোখ গোল হয়ে এল, ঠোঁটের কোণে লিপস্টিকের আভা আরও গাঢ় হয়ে উঠল। সোহিনী আগিয়ে গিয়ে বললেন, "আরে, এরপর কী হল?"
সুমিত্রা এবার আরও কাছে সরে এসে ফিসফিস করে বললেন, "এরপর আর কী? ওই যে বলে— 'ম্যাডাম, আমি চলে...' বলে পালাতে চাইল!" তারপর একটু থেমে, ঠোঁটে শয়তানি হাসি ফুটিয়ে যোগ করলেন, "কিন্তু আমার হাত থেকে পালানো কি এত সহজ? আর তাছাড়া শামীমকে যেভাবে জঙ্গলে ভরা বগল চাটিয়েছি, সেটা কি আর ও ভুলতে পারে?"
মুনমুন ফিসফিস করে বললেন, "তা হলে...? বলো না সুমিত্রাদি কি হলো???"
মুনমুনের চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে কৌতূহলে, ঠোঁটের কোণে আটকে থাকা লিপস্টিকের রেখাটা যেন আরও গাঢ় হয়ে উঠেছে উত্তেজনায়। তার শাড়ির আঁচল অস্থির হয়ে খসখস করছে, যেন গল্প শোনার জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়েছে।
সুমিত্রা এক গ্লাস ঠাণ্ডা লাচ্ছি ঢক ঢক করে গিলে নিলেন। গ্লাসের পাশে জমে থাকা ঘনীভূত ঘ dropletsটা তার ঠোঁটে লেগে থাকে, যেন গল্পের মধুর ইঙ্গিত।
"উউফ, মুনমুন..." সুমিত্রা চোখ টিপে হাসলেন, গলার স্বর একটু নিচু করে, "শামীম তো আমার ছেলের বয়সী... ওই কচি খাৎনা-বাঁড়া দিয়ে চোদানোর মজাই আলাদা!"
মুনমুনের মুখে একটু লালচে আভা ফুটে উঠল, ঠোঁট কামড়ে ধরে রাখলেন হাসি। "ওমা! এত সাহস!"
সোহিনী হঠাৎ সামনে ঝুঁকে পড়লেন, কানে কানে বললেন, "কিন্তু সুমিত্রাদি, কেমন ছিল বাঁড়া...মোটা নাকি সরু..লাজুক ছেলে কি?"
সুমিত্রা চোখের পলকে ইশারা করলেন, "হ্যাঁ গো, প্রথমে লাজুক ছিল... কিন্তু একটু আদর-যত্ন পেয়েই ওই যে বলে— 'ম্যাডাম, আরেকটু...'"
মুনমুনের গলা থেকে একটা গমগমে হাসি বেরিয়ে এল, "তাই নাকি? তাহলে তো ওই ছেলেটার ভাগ্য ভালো!"
সুমিত্রা নাটকীয়ভাবে হাত উঁচু করে বললেন, "ভাগ্য ভালো না খারাপ, সেটা তো ওর কাঁধের দাগ দেখলেই বোঝা যাবে!"
সোহিনী "বলো না শুরু থেকে সুমিত্রাদি.."
"বলো না শুরু থেকে সুমিত্রাদি..." সোহিনীর কণ্ঠে কৌতূহলের টান, চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে গল্পের প্রত্যাশায়।
সুমিত্রা একটু নড়ে বসে আরামদায়ক অবস্থান নিলেন, তারপর গলা নামিয়ে গল্প শুরু করলেন:
"তবে শোন..." - তার কণ্ঠে খেলার ছাপ, ঠোঁটের কোণে লুকিয়ে থাকা এক চিলতে হাসি। "কাল ঠিক দুপুর দুটোর সময় এসেছিল আমার ব্লাউজ নিয়ে। আর আমি জানতাম যে শামীমকে দিয়ে আজ চোদাবই, তাই ঘর ফাঁকা রেখেছিলাম।"
মুনমুন আর সোহিনী শ্বাস রোধ করে শুনছে, ঠিক যেন কোনো রোমাঞ্চকর সিনেমার ক্লাইম্যাক্স দৃশ্য দেখছে।
"আমি চান করে শুধু একটা পেটিকোট জড়িয়ে ভেজা গায়ে বাথরুম থেকে বেরিয়েছি।" - সুমিত্রার আঙুল দিয়ে ইশারা করলেন, যেন সেই দৃশ্যটা আঁকছেন বাতাসে। "ঠিক তখনই বাড়ির বেলটা বেজে উঠল। আমি দরজা খুলে দেখলাম শামীম ডেলিভারি প্যাকেট নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।"
সুমিত্রার গল্প বলার ভঙ্গিমা এমন মায়াবী যে মুনমুনের শুকনো ঠোঁট বারবার জিভ দিয়ে ভেজাতে হচ্ছে - ঠিক যেন গ্রীষ্মের তপ্ত দুপুরে ফাটা মাটি জলের আশায় ব্যাকুল। সোহিনী তো একেবারে সামনের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন, কান পেতে আছেন যেন গল্পের একটি শব্দও মিস না হয়।
"ওর চোখ দুটো আমার ভেজা শরীরের উপর দিয়ে এমন স্লাইড করতে লাগলো," সুমিত্রা চোখ টিপে হাসলেন, "ঠিক যেমন আমরা কলেজে স্লাইড প্রজেক্টরে ছবি দেখতাম!" গলা নামিয়ে গম্ভীর স্বরে যোগ করলেন, "আর আমার পেটিকোটটা তো একটু বেশিই হালকা ছিল... গরমে ভিজে প্রায় স্বচ্ছ হয়ে গিয়েছিল!"
মুনমুন হঠাৎ চিৎকার করে উঠলেন: "ওমা! তাহলে তো—"
সোহিনী তড়িঘড়ি হাত বাড়িয়ে মুনমুনের মুখ চেপে ধরলেন: "চুপ! গল্পটা শেষ হতে দে!"
সুমিত্রা চোখের পলকে ইশারা করে বললেন: "হ্যাঁ গো, ওই কচি ছেলেটা একদম হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল! তার হাত থেকে প্যাকেটটা প্রায় পড়ে যাচ্ছিল!" একটু থেমে কণ্ঠে রহস্যময় টান এনে যোগ করলেন: "তবে আসল কথা হলো, ওই খাৎনা-করা বাঁড়াওয়ালা ছেলে তো মনে মনে আমাকে চোদার প্ল্যান করেই এসেছিল!"
শারীরিক সমস্যার অভিনয়
শামীম অস্বস্তিতে পায়জামার ওপর দিয়েই নিজের উত্তেজিত অঙ্গ চুলকাচ্ছিল, মুখ বেঁকিয়ে বেঁকিয়ে।
"কিরে, কি হয়েছে? অমন করছিস কেন?" আমি জিজ্ঞেস করলাম, একটু এগিয়ে গিয়ে।
শামীমের মুখ টকটকে লাল হয়ে উঠল, ঠোঁট কাঁপছে যেন বাতাসে দোল খাওয়া পাতার মতো: "আর বলবেন না ম্যাডাম... আমার ওইটার গায়ে ভীষণ চুলকানি হয়েছে। সাধারণ চুলকানি নয়, রীতিমত খোস-পাঁচড়ার মতো! একবার চুলকাতে শুরু করলে থামতে ইচ্ছে করে না, আর শেষে জ্বালাপোড়া করে। নুনুর সমস্ত গায়ে, এমনকি নুনুর মাথাতেও চুলকানির দাগ!"
"তা কি করে হলো? কাল তো তোর কিছু ছিল না," আমি বললাম, ভ্রু কুঁচকে।
শামীম মাটির দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল: "জানিনা ম্যাডাম... কাল রাতে সুলভ শৌচালয়ে পেচ্ছাব করেছিলাম, সেখান থেকে হয়েছে কিনা..."
"ওরে বাবা!" আমি হেসে উঠলাম, "তুই আবার পাব্লিক টয়েলেটে গেলি? ওখানে তো নোংরা জিনিস লেগেই থাকে!"
শামীমের চোখ জলে ভরে এল, যেন বৃষ্টিতে ভেজা কাঁচ: "ম্যাডাম, কি করবো বলুন... বাসায় তো শৌচালয় নেই, ভাড়াবাড়িতে থাকি।"
মুনমুন আর সোহিনী এখন নিঃশ্বাস বন্ধ করে শুনছেন, যেন কোনো রোমাঞ্চকর গল্পের চূড়ান্ত মুহূর্তে পৌঁছে গেছেন।
"তা হলে তো সমস্যা বড়!" আমি নাটকীয়ভাবে হাত উঁচু করে বললাম, "এমন চুলকানি হলে তো সারাজীবন ভুগতে হবে!"
শামীম মাথা নিচু করে বলল: "ম্যাডাম, ডাক্তার দেখাতে গেলে লজ্জায় মরে যাব... আর ওষুধের দামও..."
চিকিৎসার নামে সুযোগ
আমার গুদ তখনই রসে টসটস করছিল, যেন বর্ষার প্রথম ফোঁটায় ভেজা আম্রপল্লব। ছেলেটা নিজেই তো সুযোগ এনে দিল—এমন নিষ্কলুষ কাঁচা আমন ধান কে না কুড়াবে?
"আমি একটা ধন্বন্তরী ওষুধ জানি..."—একটু রহস্যময় হাসি ফেলে বললাম, ঠোঁটের কোণে লাল লিপস্টিকের আভা আরও গাঢ় করে। "তুই তাড়াতাড়ি পায়জামা খুলে মেঝেতে শুয়ে পড়!"
শামীম চিত হয়ে শুয়ে পড়তেই, আমি ওর পায়জামার কোমরটান টেনে নামিয়ে ফেললাম। "ওরে বাবা!"—আমার চোখ widening—"এতো আখাম্বা বাঁড়া! নুনু বলছিস কেনোরে হারামী... এটা তো পুরোদস্তুর শস্যের মরাই!"
সময় নষ্ট করার কোন ইচ্ছে ছিল না। শামীমের বুকের উপর দুই হাত চেপে ধরে, আমি নিজের পরনের পেটিকোট উঁচু করে তুললাম। তারপর ঘোড়সওয়ারের মতো দৃঢ় ভঙ্গিতে শামীমের কোমড়ের উপর দুই পা ফাঁক করে দাঁড়ালাম—একজন অভিজ্ঞ মহুরীর মতো, যে জানেন কীভাবে অশ্বারোহণ করতে হয়।
শামীমের চোখ তখন আমার দিকে—আমার কাঁচাপাকা বালে ভরা বাঙালি মহিলার ফোলা ফোলা গোলাপী রঙের ভোদা দেখে তার মুখে বিস্ময়ের ঝিলিক। কিন্তু সেই দৃশ্য উপভোগ করার মতো সময় আমি তাকে দিলাম না।
"আ...আরে ম্যাডাম—?" শামীমের কণ্ঠে আতঙ্কের টান।
কিন্তু ততক্ষণে আমি ইতিমধ্যেই শামীমের কাঁটা বাঁড়ার উপর বসে পড়েছি। ওর বাঁড়াটা পেটের দিকে কাত হয়ে ছিল, ঠিক যেন উত্তপ্ত লোহার শলাকা। আমার গুদের রসেল ঠ্যাং দুটোর ফাঁক দিয়ে ওর কাঁটা বাঁড়াটা একবার স্পর্শ করল—এক বিদ্যুৎ খেলে গেলো!
শামীমের চোখ widening—সে এখনও বুঝতে পারছে না যে আমি আসলে কী করতে যাচ্ছি!
আমার গুদের ফুলে-ওঠা ঠোট দুটো তখন ইতিমধ্যেই রসে ভিজে চিকচিক করছে, যেন বর্ষার পদ্মপাতায় জমে থাকা শিশির। শামীমের কচি খাৎনা-বাঁড়াটা দেখেই আমার ভোদার ভিতরটা টগবগ করে উঠল – ঠিক যেমন গরম তেলে পেঁয়াজ ছাড়ার সময়ের সেই সিঁটসাঁট শব্দ!
"একটু নড়িস না হারামী..." বলে আমি শামীমের বুকের উপর হাত রেখে উঠে দাঁড়ালাম। ওর সেই কচি খাৎনা-বাঁড়াটা এখন টেনশনে একদম শক্ত হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, যেন কিছু আশা করছে।
আমি পেটিকোটটা আরেকটু উঁচু করে ধরে, শামীমের দিকে চোখ টিপে বললাম: "ডাক্তারি চিকিৎসাটা শেষ হয়নি... আরেকটা ঔষধ আছে।"
শামীমের চোখ গোল হয়ে উঠল যখন আমি তার বাঁড়ার ওপর সটান দাঁড়ালাম। গরমে ঘামে ভেজা আমার যৌনাঙ্গ থেকে প্রথম ফোঁটা গরম প্রস্রাব পড়ল ওর শক্ত লিঙ্গের গায়ে।
"আহ্হ্! ম্যাডাম... এ...এটা কি...গরম মুত?" শামীম চিৎকার করে উঠল, কিন্তু আমি তার হাত চেপে ধরে রাখলাম।
"চুপ! এটা ইউরিন থেরাপি," আমি গম্ভীর সুরে বললাম, যখন আমার প্রস্রাবের ধারা ওর লিঙ্গের ডগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ভিজিয়ে দিচ্ছে। "পাব্লিক টয়েলেটের জীবাণু এভাবেই মরে!"
শামীমের মুখে বিস্ময় আর উত্তেজনার মিশ্রণ দেখে আমার নিজেরই কাম জেগে উঠল। ওর লিঙ্গটা এখন প্রস্রাবের স্রোতে ভিজে চকচক করছে, আমার গুদের রসে মিশে এক অদ্ভুত চিকচিকে ভাব এসেছে।
শামীমের অবস্থা দেখে কে! ওর চোখ দুটো ঘুরছে, মুখ দিয়ে অনবরত "আহ্... আহ্... ওগো...ইনশাল্লাহ" শব্দ বেরোচ্ছে। আমি তো ওর উপর বসেই রেগে গেলাম – "এবার বুঝলি ম্যাডামের ডাক্তারির গুণ?"
আমি নকল রাগ দেখিয়ে বললাম, "ইস! তোর জন্য দেখ আমার কি অবস্থা হয়েছে! এই মাত্র চান করে এলাম, আর তুই সারা গায়ের নোংরা আমার গায়ে লেপ্টে দিলি!"
শামীম কাতর স্বরে বলল, "মাফ করবেন ম্যাডাম... আমি... আমি পরিষ্কার করে দিচ্ছি..."
কিন্তু আমি তো ওর এই কাতরতা দেখে আরও উসকেই গেলাম! ধড়ফড় করে আমার সায়া খুলে ফেলে শামীমের বুকের উপর জোর করে চেপে বসলাম। তারপর দুই হাত দিয়ে ওর মাথা ধরে আমার রসে ভেজা গুদের মধ্যে ডুবিয়ে দিলাম!
"আরে এই কাটাচোদা! তোর জন্য যখন আমার বাঙালি গুদ নোংরা হয়েছে, তুইই এখন চেটে চেটে পরিষ্কার করবি!" বলে আমি ওর মুখ আমার গুদের মধ্যে চেপে ধরে নিজের কোমড় ঝাঁকাতে লাগলাম।
শামীমের নাক-মুখে আমার গুদের গন্ধ লেগে যেতেই ওর চোখ আরও গোল হয়ে উঠল! আমি ওর চুল ধরে টেনে টেনে বললাম, "জিভ বের কর রে! ভালো করে চেটে সাফা কর!"
ওর গরম জিভ যখন আমার গুদের ভেজা ঠোঁটে লেগেছে, তখন আমার সমস্ত শরীরে একটা শিহরণ বয়ে গেল! শামীম প্রথমে অনিচ্ছায় চাটছিল, কিন্তু পরে ওর জিভের গতি বেড়ে গেল - যেন কেঁচো খুঁজতে খুঁজতে মাটি খুঁড়ছে!
"আহা... এভাবে... হ্যাঁ... ভালো করে চেটে নে..." আমি গভীর নিশ্বাস ফেললাম, শামীমের মুখের উপর আমার গুদের ঘন রস গড়িয়ে পড়তে দেখে। ওর নাক-মুখ একেবারে আমার গুদের রসে ভেসে যাচ্ছে—যেন বর্ষার নদীতে ভাসমান পদ্ম!
"আরে বাবা! সুমিত্রাদি, তুমি তো একদম পাক্কা খানকি!" মুনমুন চোখ গোল করে বলল, তার ঠোঁট কাঁপছে উত্তেজনায়।
সোহিনী হঠাৎ সামনে ঝুঁকে পড়ল, "সুমিত্রা তো শামীমকে দিয়ে নিজের গুদের মহাফেজখানা পরিষ্কার করাচ্ছে! উউফ... তারপর কি হলো সুমিত্রাদি?"
সুমিত্রার গল্পের চরম মুহূর্ত
আমি গল্প বলতে বলতেই নিজের সেই উত্তপ্ত স্মৃতিতে ডুবে গেলাম:
"আমার বিশাল ভারি পোঁদটা শামীমের বুকের উপর চেপ্টে গিয়ে আরও চওড়া হয়ে গিয়েছিল," আমি হাতের ইশারায় বর্ণনা দিলাম, "আর ছয় ইঞ্চির ফাটলওয়ালা গুদটা ভেত্কে আরও ফাঁক হয়ে গেল! শামীম তাকিয়ে দেখছিল আমার ঘন সাদাকাঁচা চুল উপেক্ষা করে লালচে চিরের দিকে—যেখানে থেকে টপটপ করে রস ঝরছিল!"
মুনমুনের মুখে হঠাৎ লালা জমে গেল, "উফ্ফ...!"
আমি গল্প চালিয়ে গেলাম, "আমার গুদের নালে তখন একেবারে জ্যাবজ্যাব করছে—যেন ভাত রান্নার সময় ডেগচির ভাপ! আর চুঁইয়ে চুঁইয়ে রস বেরিয়ে শামীমের সাদা কুরতার বুক ভিজিয়ে দিয়েছে!"
সোহিনী নিঃশ্বাস ফেলে বলল, "তা হলে তুমি একেবারে..."
"হ্যাঁ গো!" আমি জিভ কেটে বললাম, উত্তেজনায় গলা ভারী হয়ে আসছে, "একেবারে কাম-পাগলী রণরঙ্গিনী মূর্তি হয়েছিলাম আমি! জানিস, বয়স্কা মাগিরা কামে খেপে গেলে ঠিক এমনি করে—যে কোনো ছেলেকে দিয়ে যা খুশি করিয়ে নেয়!"
আমি দু'গোড়ালিতে ভর দিয়ে পায়খানা করার ভঙ্গিতে শামীমের মুখের উপর নিজের গুদটা সেট করলাম। দু'হাতে শামীমের মাথা চেপে ধরে আমার গুদের ফাঁকা রাস্তাটা ওর মুখের সাথে চেপে দিলাম—ঠিক যেন বালতির মুখে ঢাকনা আটকাচ্ছি!
"সোঁ~ সুঁইইইই... হিস~ হিস~" শব্দ হতে লাগল—আমার গুদের চির দিয়ে ঈষৎ হলদেটে জলধারা হরহরিয়ে বেরিয়ে আসছে। শামীমের পুরো মুখ ভিজিয়ে দিল আমার মুতের স্রোতে—যেন বর্ষার নদীর বাঁধ ভেঙে গেছে! "কল~ কল~ কল~"—কি তোড় আমার মুতের! ঠিক যেন ফায়ার ব্রিগেডের হোস পাইপ দিয়ে জল বেরচ্ছে!
আমার মোটা পাটার বিশাল গুদ শামীমের মুখে চেপে ধরে মুততে লাগলাম—আবারও! শামীম বাধ্য হলো গিলতে, মুতের তোড়ে ওর দম বন্ধ হয়ে আসছে। আমি শুধু মুখে "আহহ~ উহহহ~" করে তৃপ্তির শব্দ করতে লাগলাম—ঠিক যেমন গরম গরম পান্তাভাত খাওয়ার সময় ঠোঁট চাটার শব্দ হয়!
শামীম আমার বয়স্ক গুদের মুত গিলে পেট ভরাতে থাকলো—ওর গলার নড়াচড়া দেখে মনে হচ্ছিল সাপুড়ে বাঁশিতে ফুঁ দিচ্ছে!
"কি যে বলবো মুনমুন, সোহিনী..., আমি তো তখন কামে পাগল!"
চিৎকার করে উঠলাম—"খা! খা! হারামজাদা খানকির ছেলে! কাটাচোদা! আমার বাঙালি গুদের পেচ্ছাব খা! কত খাবি রে?"
"আহহ~ কি আরাম রে কাটাচোদার মুখে মুততে!" আমি আরও জোরে চেপে ধরলাম শামীমের মাথা, "তোর মত আমার ছেলে আছে রে হারামি! আমি তোর পেট ভরিয়ে দেব মুতে!"
শামীমের চোখ দিয়ে পানি বেরুচ্ছে—যেন বর্ষার দিনে ডোবা উপচে পড়ছে! ওর হাত-পা ছুড়ছুড় করছে—ঠিক যেন মাছ ধরা মাছটি ডাঙ্গায় পড়ে লাফাচ্ছে!
"কত সখ শুয়োরের বাচ্চার!" আমার খিলখিল হাসি ঘরের দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে, "আমার গুদ পরিষ্কার করবি, আমার নোংরা হলুদ হিসি খাবি! খা! না! কত খাবি মোল্লা?"
শামীমের অবস্থা দেখে কে! ওর চোখ-মুখ লাল, গলার শিরা ফুলে উঠেছে। দুহাতে আমার গুদের পাঁপড়ি ফাঁক করে কুকুরের মতো লপলপ করে হিসি খাচ্ছে - ঠিক যেন রাস্তার কুকুর টিনের কৌটোর শেষ ফোঁটা ঝোল চেটে নিচ্ছে! ধীরে ধীরে তোড় কমে এল, শেষে ফোঁটা ফোঁটায় পরিণত হয়ে থেমে গেল। শামীমের জিভ এখনও আমার গুদের ফাটল পুরো চেটে সাফ করছে - এক ফোঁটাও মুত জমতে দিচ্ছে না গর্তে!
আমি তখন একদম পাগল হয়ে গেছি কামের জ্বালায়। "ইস... তোর গা থেকে ঘামের কি বিশ্রী গন্ধ আসছে রে শামীম?" নাকে রুমাল চেপে বললাম, "তোর আম্মিকে চুদে এসেছিস নাকি রে..." বলে ওর মাথা গলিয়ে কুর্তা খুলে ফেলি।
শামীমের নাকের ফুটো চেটে দিয়ে বলি, "দাড়া, আমি চেটে তোর ঘাম শুকিয়ে দিচ্ছি কাটা চোদা।" ওর হাত তুলে চেপে ধরে দুর্গন্ধ বগলে মুখ দিই! উউফ কি নোংরা গন্ধ! আমার বমি হওয়ার জোগাড়, কিন্তু তবুও ওকে অমৃত মনে করে চাটতে থাকি।
তারপর শামীমকে উল্টো করে শুইয়ে তার কালো . নোংরা পুটকির খাঁজে মুখ ডুবাই! বিশ্বাস করবে না সোহিনী, সত্যি বলছি মুনমুন... শামীমের পা থেকে মাথা পর্যন্ত আধা ঘণ্টা ধরে চেটেছি - যেন কেউ মাটির কলসির মধু চেটে শেষ করছে!
শেষে শামীমের মুখে জিভ ঢুকিয়ে একটা লম্বা চুমু দিলাম। শামীমের অবস্থা তখন একদমই খারাপ। ও আমার মুখ চেটে দিতে দিতে এক গাল থুথু ভরে দেয়! আমিও মুখের সব কফ জমিয়ে শামীমের মুখে ছুড়ে মারি - "নে রে শুয়োর! খা আমার কফ... হারামী..।"
মুনমুন, শামীম কি করলো জানো তারপর? ও আমার কানের ভিতরে জিভ ঢুকিয়ে অমানুষের মতো চুষতে শুরু করল! ঠিক যেন কেউ আমের আঁটি থেকে শেষ রসটুকু বের করে নিচ্ছে! ওর গরম নিঃশ্বাস আমার কানে লাগতেই আমার সমস্ত শরীর কাঁপতে শুরু করে... আমি পাগল হয়ে পড়ি, শামীমের গলা টিপে ধরে বলি "কাটা চোদা, তোর আম্মির কান চোষ.. মাদারচোদ.."
শামীম হঠাৎই রাগের মাথায় আমাকে খাটের উপর ধপাস করে চিৎ করে ফেলল! আমার কালো ঘন চুলগুলো বালিশে ছড়িয়ে পড়ল, ঠিক যেন আমবাগানের ডালপালা ঝড়ে ভেঙে পড়েছে। গরমে ভেজা শরীর থেকে ঘামের গন্ধ মিশে যাচ্ছে বাতাসে, শামীমের নাকের ডগা কাঁপছে সেই ঘ্রাণে।
"আরে হারামির পোলা! উল্টা পাল্টা কী করছিস? কাটার বাচ্চা!" আমি চিৎকার করে উঠলাম, কিন্তু গলার স্বর ভেজা উত্তেজনায় টলমল করছে।
শামীম পাগলের মতো আমার ঘন চুলে ভরা বগলে মুখ গুঁজে দিল। তার জিভের রুক্ষ স্পর্শে আমার ত্বক শিউরে উঠল—চাপ... চাপ... শব্দ হচ্ছিল, ঠিক যেন কোনো পিপাসার্ত কুকুর বালতির তলায় জমে থাকা শেষ ফোঁটা জল চাটছে! আমার বগলের ঘামের লবণাক্ত গন্ধে শামীম আরও উত্তেজিত হয়ে উঠল, তার নিঃশ্বাসের গরম হাওয়া আমার ত্বকে লাগতেই গা রোমাঞ্চিত হয়ে উঠল।
"উউফ... ছ্যাঁ...খানকির ছেলে নচ্ছার!" আমি গালাগালি দিতে থাকলাম, কিন্তু ইচ্ছে করেই বগল আরও ফুলিয়ে ধরলাম, যেন ওর জিভ আরও গভীরে পৌঁছায়। "তোর আম্মুর বগল চাঁটগে যেন এইভাবে চাটতো!"
তারপরই শামীম ঝাঁপিয়ে পড়ল আমার দুধের উপর! তার দু'হাতের উষ্ণ আঙুলগুলো আমার স্তনের মাংসে গেঁথে যাওয়ার সাথে সাথেই—চুপ... চুপ... শব্দে চোষা শুরু করল, ঠিক যেমন কোনো ক্ষুধার্ত শিশু মায়ের স্তনপান করে! আমার বুকের সাদা মাংস ওর ঠোঁটের চাপে লাল হয়ে উঠছে, ঠিক যেন পাকা আমের রসে রাঙা হয়ে যায় গাছের ডাল।
"আহহ... ইয়ে... কাটাচোদা... এসব কী... উউফ..." আমি আর্তনাদ করলাম, কিন্তু শামীম থামার পাত্র নয়!
হঠাৎই সে আমার মুখের মধ্যে নিজের শক্ত বাঁড়া ঢুকিয়ে দিল! আমার গাল ফুলে উঠল, ঠিক যেন পান্তাভাতের থালায় একগাদা ভাত জোর করে পুরে দেওয়া হয়েছে!
ঠাপ... ঠাপ... ঠাপ...!
শামীম জোরে জোরে ঠাপ দিতে লাগল, আর আমার মুখ থেকে গ্লাব... গ্লাব... শব্দ বেরুচ্ছিল—ঠিক যেন কোনো পাগলা কুকুর জলের মধ্যে মুখ ডুবিয়ে শব্দ করছে! হঠাৎ শামীমের চোখ পাগলের মতো হয়ে গেল, তার কপালে শিরা ফুলে উঠল—
"খা রে বাঙালি মাগি! আমার মুত খা!" বলে সে আমার মুখের মধ্যে একস্রোত গরম মুত ঢেলে দিল! হলুদ রঙের ধারা আমার ঠোঁট বেয়ে গলায়, বুকে গড়িয়ে পড়ল, ঠিক যেন ভাঙা ড্রেনের নোংরা জল রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ে!
"আরে... ছ্যাঁ... কাটা... নেংটি... হারামি... উউফ..." আমি হাঁপাতে হাঁপাতে গালাগালি দিচ্ছি, মুতের লবণাক্ত স্বাদে জিভ জ্বলছে। "আমি কলেজের অধ্যাপিকা রে হারামি... তুই আমার মুখে কাটা বাঁড়া ঢুকিয়ে মুতলি!"
শামীমের চোখ অর্ধেক বুজে এসেছে, ঠোঁটের কোণে জমে থাকা মুতের হলুদ ফোঁটা সে নিজের আঙুল দিয়ে আমার গালে মাখিয়ে দিচ্ছে - ঠিক যেন কোন উন্মাদ শিল্পী তার শেষ মাস্টারপিসে রঙের শেষ স্ট্রোক দিচ্ছে!
আমার অবস্থা তখন নাজেহাল - গুদের ফ্যাঁটা একবারে বেরিয়ে গেছে। শামীম এবার আমার উরু দুটো জোরে ফাঁক করে ধরল। উফফ! ওর সেই কাঁচা ছাল ছাড়ানো বিরাট খাৎনা-করা মুণ্ডুটা দেখতে ঠিক যেন বর্ষার মৌসুমে ফোলা পিঁয়াজ! আমার ছয় ইঞ্চির গুদফাঁকের সামনে দাঁড় করিয়ে দুই-তিনবার রসে ভেজা পথে ঘষল - ঠিক যেমন মাখনে ছুরি চালানো হয়!
"উমমমম... মা... আর পারি নারে শুয়োরের বাচ্চা!" আমি আর্তনাদ করলাম, "আহহহ... খাৎনা বাঁড়ার কি আরাম! ইসসস... পুরো তলপেট ভর্তি করে দিলি রে শামীম!"
শামীমের গলার স্বর কর্কশ হয়ে উঠল, "আজ আপনার বাঙালি গুদের পানি ঘোলা করবো ম্যাডাম!" বলে সে জোরে ঠাপাতে শুরু করল।
ঘর ভরে উঠল অশ্লীল শব্দে:
পচ পচ পচাস... পুইইইই পুচুত... ভক ভক... ফাচাত ফাচাত... পুক পুক...
ঠিক যেন কোন পর্ণ মুভির সবচেয়ে অশ্লীল সিকোয়েন্স ফুল ভলিউমে চলছে!
"উইইইই... মাআআআ গোওওওওওও!" আমি চিৎকার করে উঠলাম, "ওহহহ হোওওও... মাগো! আঁক আঁক... আইইইইই... এ আমার কি হচ্ছেরে?"
আমার শরীর ধকধক করে কাঁপছে, দু'হাতে বিছানার চাদর আঁকড়ে ধরে আছি। শামীমের প্রতিটি ঠাপে আমার ঝুলে থাকা স্তনগুলো উথালপাথাল হতে থাকে - ঠিক যেন ঝড়ের মধ্যে আমগাছের পাকা আমগুলো দুলছে!
"তুই আমার ছেলের বয়সী কাটাচোদা... আঃআহঃ... উউউফফফ... ওঁওঁওঁওঁ!" আমার গালাগালি ক্রমশ কাতরানোতে পরিণত হচ্ছে, "আমাকে ছাড় হারামি .... আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি রে শালা!"
শামীমের কোমরের থাপ্পড়ের শব্দ, আমার ভেজা গুদের চিপচিপ শব্দ, আর আমাদের মিশ্রিত ঘামের তীব্র গন্ধে পুরো ঘর যেন এক অশ্লীল মাদকতায় ডুবে গেছে। প্রতিটি ঠাপে আমার তলপেটে আগুনের লেলিহান শিখা—ঠিক যেন লঙ্কার ঝালে জিভে আগুন ধরে যায়!
প্রায় তিরিশ মিনিট ধরে অবিরাম চোদার পরও শামীমের দম ফুরায়নি। এই বাচ্চা ছেলে, কিন্তু কামশক্তিতে যেন যুবকের মতো! আমার শরীর থেকে সমস্ত জল বেরিয়ে যাচ্ছে—"শামীম রে... এ... এ... এ... আঃ!"—আমার গলা থেকে বেরিয়ে আসে অর্ধেক চিৎকার, অর্ধেক কাতরানি।
শামীম আরও উন্মত্ত হয়ে ওঠে, তার শক্ত বাঁড়াটা আমার গুদের ভেতর জোরালোভাবে ঢুকিয়ে-বের করে—স্ল্যাপ! স্ল্যাপ!—শব্দে বিছানা কাঁপতে থাকে। আমার শরীর কাঁপছে, মুখ দিয়ে অসংলগ্ন কথা বেরোচ্ছে, আর গুদের ভেতর থেকে গরম রসের স্রোত বেরিয়ে শামীমের থাই ভিজিয়ে দিচ্ছে।
"আহহ... শামীম... আর... না..."—আমি মোচড় দিতে থাকি, কিন্তু শামীম থামার মোডে নেই।
হঠাৎ শামীমের দেহ শক্ত হয়ে ওঠে, তার চোখ অর্ধেক বন্ধ—"উউউফ... ম্যাডাম...!"—বলে সে আমার গুদের ভেতর গরম বীর্য ঢেলে দিতে থাকে। আমি আমার বয়স্ক গুদের পেশি দিয়ে ওর খাৎনা-করা বাঁড়াটা চেপে ধরি, যেন শেষ বিন্দু পর্যন্ত ওর '.ী বীর্য আমার ভেতর গেঁথে নিতে পারি।
"ওহহ... মাগো...!"—আমার গুদ থেকে এত রস বেরিয়েছে যে শামীমের অণ্ডকোষ ভিজে গেছে, বিছানার চাদর পর্যন্ত সিক্ত হয়ে উঠেছে।
সুখের আবেশে আমার ভারী শরীর থরথর করে কাঁপছে। চোখ বন্ধ করে মিষ্টি হাসি ফুটে উঠেছে ঠোঁটে—ভাবছি, কাটা বাঁড়া নেওয়ার ইচ্ছেটা আজ পূরণ হলো!
সুমিত্রার মুখে শামীমের সাথে চোদাচুদির বিস্তারিত বর্ণনা শুনে মিসেস সোহিনী আগরওয়ালের গাল টকটকে লাল হয়ে উঠল। তার শাড়ির আঁচল নিচে আটকে রাখা কষ্টকর হয়ে পড়েছে—"উউফ সুমিত্রাদি...!"—সোহিনী নিঃশ্বাস ফেলে বলল, "তোমার আর শামীমের চোদাচুদির গল্প শুনে আমার গুদ ভিজে গেলো!"
মুনমুনের ঠোঁটের কোণে লিপস্টিকের আভা আরও গাঢ় হয়ে উঠল, উত্তেজনায় তার গলা একটু ভারী হয়ে এসেছে—"তুমি সত্যি একটা হস্তিনী মাগী, সুমিত্রাদি!"—বলে সে চোখ টিপে মারল, "তবে ভালো করেছো... যা শখ থাকে মিটিয়ে নেওয়া ভালো। কাঁটা বাঁড়ার শখ তো মিটলো... আর কিছু শখ আছে নাকি?"
সুমিত্রা ঠোঁটে এক চিলতে শয়তানি হাসি ফুটিয়ে বললেন, "ওহো! শখ তো কত কী থাকে, মুনমুন...!"—বলে তিনি গ্লাসে চুমুক দিলেন, ঠোঁটে লেবুর টক আর চিনির মিষ্টি মিশে গেল। আবার চোঁখ জ্বলজ্বল করে বলে উঠলো "আরে মুনমুন, মাস্টারজি তোর ব্লাউসের মাপ কেমন নিলো বললি নাতো!!"
মুনমুন একটু অস্বস্তিতে পড়ে গেল, "সে আবার কী! ওইদিন তো টুকুন বাড়িতে ছিল... আর তার বাবা তাড়াতাড়ি ফিরবে বলে সোহিনীকে দিয়ে খবর পাঠিয়েছিলাম, মাস্টারমশাই যেন পরের সপ্তাহে আসে। টুকুন আর তার বাবার সামনে মাপ দিতে আমার লজ্জা করবে না!"
"ওহ.. আমার লজ্জাবতী.." - সুমিত্রা ঠোঁট বেঁকিয়ে বললেন, তার চোখে এক অদ্ভুত দুষ্টুমি।
সোহিনী হঠাৎ উত্তেজনায় টলমল করতে করতে সামনে ঝুঁকে পড়ল—"সুমিত্রাদি, আমি আর পারছিনা...!"—তার শাড়ির আঁচল অস্থির হয়ে উঠেছে, গলায় ঘামের ফোঁটা জমেছে, "চলো মুনমুন, আমরা বাড়ি ফিরি... দেখি গিয়ে রামু কাকাকে দিয়ে একবার..."
মুনমুন হাসতে হাসতে উঠে দাঁড়াল—"হা, চলো... অনেক দেরি হয়ে গেল। তুমি তো রামু কাকাকে দিয়ে। আমি বাড়ি যাই একাই।"
বিদায়ের মুহূর্তে শেষ ইঙ্গিত
সুমিত্রা চেয়ারে হেলান দিয়ে বললেন, "যাও, কিন্তু পরের বার এসে বলিস রামু কাকার পারফরম্যান্স কেমন ছিল!"—বলে তিনি চোখ টিপে মারলেন, ঠিক যেন পরের গল্পের ইঙ্গিত দিয়ে রাখছেন।
মুনমুন আর সোহিনী বারান্দা থেকে বেরিয়ে গেল, তাদের পায়ের শব্দ মিলিয়ে গেল গলির মোড়ে। সুমিত্রা আবারও গ্লাসে চুমুক দিলেন, নিমের পাতার ছায়ায় তার মুখে এক অদ্ভুত তৃপ্তির হাসি খেলেছে।