মা এবং বোন - অধ্যায় ১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69684-post-5999023.html#pid5999023

🕰️ Posted on July 30, 2025 by ✍️ kaku50 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 924 words / 4 min read

Parent
আমরা দুই ভাইবোন। আমার নাম তনয় দাস। বয়স ২০ বছর। আমার বোনের নাম মাম্পী দাস। বয়স ১৮ বছর। আমার বাবার নাম তন্ময় দাস। ৪৬ বছর। আর আমার নাম মালতী দাস। বয়স ৪২ বছর।আর আমার আছে ঠাকুমা মনোরমা বয়স ৬৫ বছর। এই পাঁচজনের আমাদের সংসার। ঠাকুমার বয়স হলেই এখনও সচল, তবে মা ওনাকে কাজ করতে দেয়না।   আমাদের বাড়ি সুন্দরবন লাগোয়া গ্রামের নাম না হয় বললাম না। আমাদের প্রধান জীবিকা মাছ ধরা। তবে বাবা মাঝে বাইরে কাজে যান। আমাদের দুটো নৌকা, একটা খোলা নৌকা যেটা দিয়ে সব সময় মাছ ধরতে যাওয়া হয়। বাকিটা বর্ষার সময় নিয়ে যাওয়া হয়। এবং মাঝে মাঝে ছোট পিকিনিক পার্টি আসলে ওই নৌকা ভাড়া দেওয়া হয়। ৪/৫ জনের পার্টি আসলে ওই নৌকা দিয়ে কিছু কামাই করেন বাবা করে। তবেঁ আমাদের প্রধান জীবিকা মাছ ধরা। আমরা জাল দিয়ে বেশী মাছ ধরি, বাবা না থাকলে আমি মা বোন যাই দোন ফেলে মানে বরশি দিয়ে মাছ ধরি। এই বর্ষায় বাবা সব কিছু আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছেন কারন এই সময় ভালো মাছ পাওয়া যায়। আমি কম যাই মাছ ধরতে বাবা মা আর বোন বেশী যায়। কারন বাবার প্রিয় হচ্ছে মেয়ে আমি না। তিনি মা ছাড়া কিছুই বোঝেন না। বাবার দুই মা মানে ঠাকুমা আর বোন। কিন্তু এবার একটা সমস্যা হল বাবা যেখানে কাজে যান সেখান থেকে একটা বড় কাজের অফার পেয়েছেন তাই বাবা বলল না গেলে ভালো কামাই হবে তাই এবার তোমরা যা পারো মাছ ধরো আমি তিন মাসের জন্য কাজে যাই। মা একটু গররাজি ছিল কিন্তু টাকা শুনে রাজি হয়ে গেল আর বাবকে  কাজে যেতে বলল আর বলল ঠিক আছে আমি যা পারি ছেলেকে নিয়ে করব তুমি যাও তিনমাস তো। ঠাকুমাও বলল হ্যা যা ওরা যা করার করবে আমি বাড়ি পাহারা দেব। বাবার ট্রেনের টিকিট হয়ে গেল বাবা একা নন আমাদের পাড়ার আরো কয়কজন গেল একসাথে কাজে। বাবা চলে গেল কাজে। এখন বাড়িতে আমি বোন আর মা। আমি কোনমতে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছি, বোন এখনও কলেজে যাচ্ছে। মানে সবে ভর্তি হল। জাতায়াতে অসবিধা তাই অনেক কম যায় কলেজে। বাবা চলে জাবার পরে মা আমাকে বার বার বলত চল মাছ ধরতে যাই। কিন্তু আমার না ইচ্ছে করত না সারাদিন খেটে মাছ ধরতে। মা বলল এত টাকা খরচা করে জাল ঠিক করেছে অনতত জালের টাকাটা যদি তোলা যায় তাই চলনা বাবা কয়দিন মাছ ধরি আমরা। আমি তোর বোন দুজনেই যাবো। যা পাই আরতে দিয়ে আসবো। ফাকে তো ওখানে মোবাইল দেখতে পারবি তাইনা জাবিনা কেন। তোরা দুইভাইবোন সারাদিন মোবাইল ছাড়া আর কিছু বুঝিস না। আমি ঠিক আছে তবে কালকে থেকে যাবো আজকে আর যাবনা। ঠাকুমা- এইত শালা রাজি হয়েছে কাজ না করলে নাত বউ আনবো কি করে। আমি- দরকার নেই তুমি আছো না তুমি থাকলেই হবে।   মা ঠিক আছে কালকে সকাল সকাল আমরা যাবো কিন্তু রান্না করে খাবার নিয়ে চলে যাবো। মা ঘরে থাকবে। আমি ঠিক আছে যাবো বলছি তো। তারপর মোবাইল নিয়ে বসলাম আমার ঘরে যদিও আমাদের ঘর পাকা না তবুও আমাদের ঘর আলাদা, আমি থাকি একটা আলাদা ঘরে আর বাবা মা এবং বোণ থাকে এক ঘরে। ঠাকুমা থাকে বারান্দায়। আমার ঘরে ঢুকে মোবাইল নিয়ে ঘাটতে লাগলাম। আসলে আমার এখন প্রতিদিন ল্যাংটা ভিডিও না দেখতে পারলে ভালো লাগেনা। তারপর যদি পাই পারিবারিক ভিডিও কথাই নেই। অনেক ভিডিও দেখেছে যাতে মা ছেলে করে ভাইবোনে করে, সত্যি কিনা জানিনা তবে আমার খুব ভালো লাগে। তবে একটা কথা বলি ওসব দেখলেও আমার কোনদিন মা বাঃ বোনের প্রতি সেই ফিলিং আসে নাই। এমনি দেখি ভালো লাগে এই পর্যন্ত। আমার যেমন ফেসবূক আছে তেমন বোনেরও আছে। আমরা ফ্রেন্ড আছি। বোন কলেজে যেতে শুরু করেছে হয়ত ওর বয়ফ্রেন্ড আছে তবে জানিনা আমি। বাবা মায়ের প্রিয় মেয়ে বোন, যদিও মা একটু আমাকে দেখে তবে বাবা তো মেয়ে ছাড়া কিছু বোঝনা। সব সময় মেয়েকে ফোন করে আর নিজের মায়ের খবর নেয়। পরের দিন্ যেমন কথা তেমন কাজ আমি মা বোন তিনজনে গেলাম মাছ ধরতে। দোন ফেললাম সবার আগে তারপর জাল দিলাম তিন জায়গায়। জাল ফেলে দোন পাতা শেষ হত হতে বেলা ১২ টা বেজে গেল। মা বলল নৌকা পাশে রেখে আমরা খেয়ে নেই নোঙ্গর ফেলে রাখলাম। তারপর আমরা সবাই মিলে ভাত খেতে বসলাম। হঠাত বোন বলল দাদা ভাই দেখ দেখ কে ওইদিকে। আমি- কই কে বলে তাকাতে দেখি বাঘ দাড়িয়ে আছে। এটাই আমার ভয় তারজন্য আমি আসতে চাইনা মাছ ধরতে দেখলি তো ভাগ্যিস কুলে নৌকা রাখি নাই। মা- হেঁসে দিয়ে তুই আমার ছেলে না হয়ে মেয়ে হলে ভালো হত, বোন তোকে দেখালো আর ভয়তে তুই কুচকে গেলি। কিরে মাম্পী আমরা তো প্রায়ই দেখি তাই না। বোন- সেজন্য আমি দাদাকে দেখালাম। এই বলে তিনজনে খেতে লাগলাম। খেয়ে উঠে আবার নৌকা ছাড়লাম। প্রথমে দোন যেখানে পেতেছি সেখানে গেলাম। গিয়ে দোন মা তুলতে লাগল। মা প্রথমে একে একে টেনে টেনে দোন তুলছে, এই প্রথম মাকে দেখলাম, বাবা বুকের দুটো এতবড়, শাড়ি সরে যেতে দেখতে পেলাম। মা আমার কাছাকাছি বসে দোন তুলছে, বার বার শাড়ি সরে গিয়ে সব বেড়িয়ে আসছে, বাড়িতে বসে এভাবে দেখিনি। বললাম না আমি আসিনা বাবা, মা আর বোন আসে, মাঝে মাঝে বাবা আর মা আসে আবার কোনদিন বোন আসে। বোন না যেতে পারলে আমি যেতাম আর কি। তখন তো আমি সামনে থাকতাম বাবা মা পাশাপাশি থেকে দোন তুলত। বার বার মায়ের স্তন দুটো আমার সামনে উন্মুক্ত হয়ে যাচ্ছে মায়ের সে দিকে খেয়ালা নেই। আমি মায়ের এই দৃশ্য বার বার উপভোগ করছি। তাই মোবাইল বের করে ছোট একটা ভিডিও করে রাখলাম অনেক মাছ বলে। ভেতরে মা ব্রা পরেনি শুধু ব্লাউজ পরা। একবার তো ভালো মতন বোটাও দেখতে পেলাম। তবেঁ সাবধানে তাকাই কারন বোনের যা চোখ হয়ত আমাকে দেখে ফেলবে যে আমি মায়ের স্তন দেখছি। কিন্তু মোবাইলের ক্যামেরা চলছে মাছ তোলা আর মায়ের রুপ জোউলুস রেকরডিং হচ্ছে।    আমি একদিকে আর বোন একদিকে নৌকা বাইতে লাগলাম। একে একে মা দোন তুলতে লাগল। বাঃ অনেক মাছ উঠেছে, সব মাছের নামো আমি জানিনা তবে বেশ মাছ পেলাম দোন টেনে। তারপর সব মাছ ছারিয়ে রেখে আমরা এবার জালের কাছে গেলাম।
Parent