মা এবং বোন - অধ্যায় ১১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69684-post-6008225.html#pid6008225

🕰️ Posted on August 12, 2025 by ✍️ kaku50 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 892 words / 4 min read

Parent
মা- আচ্ছা আমার মা এখন আমরা যাই তুমি বাড়ি গিয়ে স্নান করে রেডি হয়ে কলেজে যাও মা। এই ছাড়। আমি- এই বোন আসিরে। বলে বোট ছেরে দিলাম। আমাদের বোট চলছে সেই মরিস মারী জঙ্গলের দিকে বড় নদী থেকে আস্তে আস্তে বোট নিয়ে যেতে আমাদের প্রায় দুই ঘন্টা লেগে গেল। মোবাইলে নেটওরাক নেই। সারে ১০ টা বেজে গেল পৌঁছাতে পৌছাতে। জায়গা দেখে প্রথমে দাওন বঁড়শি ফেল্বো ঠিক করলাম। আসতে আসতে মা বড়শিতে চারা গেথে নিয়েছে।  মা- এখানে ফেলবি বলছিস আজকে কিন্তু অনেক ভেতরে এসছি জাল কোনদিকে দিবি। আমি- ওই সামনে ফেল্বো এদিকে ভালো মাছ পাওয়া যাবে। তবে মা কাশ কিন্তু ভারী দেখেছ কি অবস্থা। মা- হ্যা রে না আবার কেটে যাবে ভয় নেই এখান থেকেই বঁড়শি ফেলি কি বলিস। আমি- হ্যা ফেলতে লাগো   মা- একে একে বঁড়শি ফেলতে লাগল। ২৭০ পিস বঁড়শি ফেলে তারপর আবার জাল ফেলতে যাবো। আমি- বোট নিয়ে মোহনা থেকে ভেতরে গেলাম যেখানে জাল ফেললে মাছ উঠবে। আমি আর মা দুজনে মিলে জাল ফেলে দিলাম। এখন দুই ঘন্টা রেস্ট পাওয়া যাবে। সারে ১২ টার মধ্যে জাল ফেলে তবেঁ বোট দুই দিকে নোঙ্গর ফেললাম। মা- আগেই ভেতরে গেছে আমাকে বলল আয় ভেতরে আয়, ভালই রোদ তবে দেখেছিস আকাশের অবস্থা। জাল তুলে যেতে পারবো তো। ভাত অনেক এনেছি না হলে মাছ তুলে রান্না করে দুজনে খাবো কি আর করা যাবে নে আয় খেয়ে নেই ফাকে। আমি- হুম বলে মা ছেলে দুজনে মিলে খেতে বসলাম। খাওয়া হতে বললাম মা ফাকে একটু ঘুমিয়ে নেই আমি তুমি কি করবে। মা- না আমি ঘুমাবো না তুই ইচ্ছে করলে একটু ঘুমিয়ে নিতে পারিস তবে নে শুয়ে পর, কেন রাতে ঘুম হয়নি বুঝি। আমি- না কই আর ঘুম হলো বলে মোবাই পাশে রেখে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। কতক্ষণ ঘুমিয়েছি জানিনা তবে মায়ের থাপ্পড়ে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল। জেগে তাকাতেই মা বলল আবহাওয়া খারাপ হচ্ছে আগে জাল তুলে নেই। কিন্তু লক্ষ্য করলাম মায়ের টোন সম্পূর্ণ আলাদা কেমন একটা রাগ রাগ ভাব। আমি গিয়ে নৌকার নোঙর তুলে নিয়ে আগে জালের কাছে গেলাম। দুজনে মিলে জাল তুলতে লাগলাম। তবে অনেক মাছ উঠেছে আশাতীত অনেক বেশী সব ছারিয়ে নিয়ে কোনমতে রাখলাম। খুব জোরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আমি মা যাবো বরশির কাছে ৪ টে বেজে গেছে ঝর শুরু হবে মনে হয় তার আগে তুলে নেই। মা- হ্যা চলো কি আর করবে চলো দেখ তুলতে পারো কিনা। আমি- মায়ের শুরে একটা রাগ পাচ্ছি বার বার তারপরও গেলাম বঁড়শি তুলতে। মা- ভিজে ভিজে বঁড়শি তুলছে আর মাছও উঠেছে তেমন। বাদ নেই কোন বঁড়শি। বোট ভরে গেল মাছে সব চাইতে আজকে বেশী মাছ পেলাম। মা তো ভিজে একদম চুপ চুপ করছে আমি- মাকে সাহায্য করতে করতে নিজেও কাক ভেজা দিয়ে দিলাম। আর ঝর শুরু হল। আমি তাই ছোট খালের ভেতরে বোট নিয়ে দুদিকে নোঙর ফেললাম। আর মাকে বললাম পাল্টে নাও। আমি এসে সলার জেলে দিচ্ছি। মা- কোথায় বোট রাখলে বাঘ এসে নিয়ে যাক তাইনা।    আমি না জাল দিয়ে ঘিরে দেবো ঝর না থামলে যেতে পারবোনা কত ঢেউ দেখেছ। বলে আমি ভেতরে এসে দুদিক দিয়ে জাল দিয়ে ঘিরে দিলাম। তারপর এসে প্যান্ট পাল্টে লুঙ্গি পড়লাম। মা- এক জায়গায় ঠায় বসে আছে কিছুই বলছে না। আমি- মা কিছু রান্না করবে নাকি শুকনো কাঠ আছে তো আর চুলাও আছে। মা- না আমি পারবোনা, আমি পেটে দুটো পশু জন্ম দিয়েছি কি আর করব তার থেকে বাঘে নিয়ে যাওয়া ভালো কেন তোদের বাঘে নেয় না। আমি- মা হঠাত কি হল তোমার। কি এমন করলাম যে তুমি রেগে যাচ্ছ। মা- আমাকে গালাগাল দিয়ে এই শুয়োর কি করিস তোরা ভাইবোনে হ্যা বল আমাকে। কি দেখলাম আমি মোবাইলে। আমি- কেন কোথায় কি দেখেছ না জেনে শুনে গালাগাল করছ। মা- রেগে গিয়ে হয় তোকে বাঘে নিয়ে যাক না হলে আমাকে নিয়ে যাক, এ দেখার থেকে মরা ভালো। আর কি দেখেছি মানে ভাবিস কি লেখা পরা জানিনা, আমি জানি। ছি ছি শেষ পর্যন্ত নিজের বোনের সাথে এই সব না হাঁয় ভগবান এ দেখার আগে আমার মরন হলনা কেন। আমি- এবার চেপে গেলাম যা তবে মা সব দেখে ফেলেছে, আমাদের ভাইবোনের চ্যাট এ ছাড়া কি হতে পারে। আর মনে পড়ল আসার আগে বোনকে চুমু দিয়ে সেলফি তুলেছিলাম নাকি সেটা দেখেছে। একদম চুপ করে গেলাম। মা- বলল তোদের কপাল ভালো বাড়ি বসে দেখিনি তবে দুটকেই কেটে ফেলে দিতাম এই নদীতে। ছি ছি আপন ভাইবোনে এইসব না এমন খারাপ ছেলে মেয়ে আমি জন্ম দিয়েছি। আমি- মায়ের কথার কোন উত্তর দিলাম না চুপ করে বসে রইলাম। বাইরে তুমুল ঝর উঠেছে বোট দুলছে বোতে প্লাস্টিকের ছাউনি দেওয়া বাস দিয়ে কিন্তু সে মনে হয় থাকবে, যেমন মায়ের মনে ঝর উঠেছে তেমন বাইরেও ঝর উঠেছে। মা- রেগে মেগে জাল সরিয়ে বাইরে বেড়িয়ে গেল। আমি- যে কি করব কিছুই বুঝতে পারছিনা, তবুও মাকে ডাক দিলাম মা ভেতরে আসো বাইরে বৃষ্টি তোমার ঠান্ডা লাগবে ভিজলে শরীর খারাপ করবে, যা সাজা দাও মাথা পেতে নেব কিন্তু নিজেকে কষ্ট দিও না মা, আমি ভুল করেছি মা, সব দোষ আমার। মাম্পীর কোন দোষ নেই মা এদিকে এস মা। ভিজে যাচ্ছ তুমি ওমা মা এদিকে এস। মা- না তোর আর কোন কথা শোনার আমার ইচ্ছে নেই, তুই একটা পশু কি কথা বলব তোর সাথে ভিজে মরে গেলেই আমি বাঁচি। আমার আর ফেরার ইচ্ছে নেই তোর সাথে। আমি- সত্যি ভয় পেলাম মা না কিছু করে বসে তাই আস্তে আস্তে বাইরে আমিও বের হলাম। তুমুল বৃষ্টি নেমেছে বোতে জল অনেক জমে গেছে, আমি তাই জল বের করতে লাগলাম এত বৃষ্টি হচ্ছে যে জল ফেলে শেষ করতে পারছিনা। মা বসে আছে বৃষ্টিতে ভিজছে আর আমি জল বের করছি। বহু সময় বসে মোটা মুটি জল বের করতে পেরেছে মা বসে বসে ভিজে যাচ্ছে। জল বের করে গিয়ে মায়ের হাত ধরলাম আর বললাম চলো ভেতরে চলো, কিছুই হয়নাই সব তোমাকে বলছি। এস মা ভেতরে আসো।
Parent