মা এবং বোন - অধ্যায় ১২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69684-post-6008231.html#pid6008231

🕰️ Posted on August 12, 2025 by ✍️ kaku50 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 1091 words / 5 min read

Parent
মা- না এই সর তুই আমার কাছ থেকে না হলে মেরে দেবো কিন্তু। এতবড় হয়ে এই কাজ কি করে করলি তুই। একবার বিবেকে বাধলোনা। মাম্পী তোর আপন ছোট বোন তুই পারলি এমন কাজ করতে। আমি- মা মারবে আমাকে মারো কিন্তু তুমি ভিজে ঠান্ডা লাগিও না। যদি মনে কর আমি বাড়ি ছেরে গেলে সব সমস্যার সমাধান হয়েজাবে তবেঁ আমি বাড়ি গিয়ে সোজা বাড়ি ছেরে চলে যাবো, কিন্তু তবুও বলছি মাম্পীর কোন দোষ নেই সব দোষ আমার। এস মা ভেতরে এস। মা- হাতে বোটে রাখা একটা লম্বা কাঠ নিয়ে আমাকে দুটো জোরে জোরে বাড়ি বাড়ল। আর বলল শুয়োর, পাঠা, গরু ছাগলে এসব করে মানুষে কি করে করে।   আমি- সোজা দাড়িয়ে আছি তবু মাকে কিছু বলছিনা, হাতে এবং পিঠে লাঠির বাড়িতে দাগ হয়ে গেছে জল পড়ছে তাই জালাপোরাও করছে, কেটেও গেল রক্ত বের হচ্ছে কারন আমি খালি গায়ে। দর দর করে ফুলে উঠেছে। আমি আবার বললাম আরো লাগে মারো কিন্তু তুমি ভেতরে চলো মা। যা আবহাওয়ার অবস্থা আজকে যেতে পারবো বলে মনে হয় না এইখানে বাঘ আছে এস মা ভেতরে এস। এই বলে আবার মায়ের হাত ধরতে, মা কাঁদতে লাগল। আমি ধরেই ভেতরে নিয়ে এলাম। তারপর মাকে গামছা দিলাম এই নাও মুছে নাও। মা- কাঁদতে কাঁদতে বলল আমার কপাল খারাপ কাকে কি বলব আমি বলে নিজেই মাথা গা মুছতে লাগল। সামনে জাল দিয়েছে তাতে কি হাওয়া মানে ভেতরে হু হু করে হাওয়া আসছে আর শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে আমার। মায়ের ও কাপুনি উঠে গেছে। মা কাঁদতে কাঁদতে একেবারে হিস্কি দিয়ে উঠে গেছে। আমি- গিয়ে ছোট যে প্লাস্টিক দিয়ে পেতে জাল তুলি সেটা আবার টাঙ্গিয়ে দিলাম থাকে নাকি তবুও দড়ি দিয়ে বেঁধে দিলাম তারপর সোলার জালিয়ে দিলাম। মা কেদেই চলছে আর বার বার আমার দিকে তাকাচ্ছে। এখন তেমন আর হাওয়া আসছেনা ফাক ফোকর দিয়ে যা আসে আর কি। আমি মায়ের থেকে বেশ কিছুটা দূরে বসে থাকলাম ভেজা গায়ে। মা- আস্তে আস্তে সব মুছে নিয়ে বলল এই নাও মুছে নাও মরতে চাও নাকি ওইভাবে বসে আছো। এদিকে সরে আসো ওখানে হাওয়া লাগছে তো। আমি- হ্যা আমি মরে যেতে পারলেই বাঁচি যা অপরাধ করেছি তাতে আমি মরে গেলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তবে আগে মরব না তোমাকে বাড়ি পোউছে দিয়ে হয় চলে যাবো না হয় নদীতে ঝাপ দিয়ে কুমিরের পেটে যাবো। মা- চুপ করে বসে আছে আর কিছু বলছে না। আমি- ওই অবস্থায় ভেজা গায়ে বসে আছি আর হাওয়াও আসছে ফাকে বার বার মা যেখানে মেরেছে সেখানে হাত দিয়ে ধরে আছি কেটে গেছে অনেক রক্ত পড়েছে। মা- এবার ডাক দিল এদিকে আয় বলছি, আমার কাছে আয়, আমার খিদে পেয়েছে খাবো আমি, হাওয়া যখন আটকেছে রান্না করে নেই কিছু মাছ খেতে তো হবে রাতে যেতে পারবোনা। ভাত আছে মাছ করে নিলেই হল। আমি- ঠায় বসে আছি কিছুই বলছি না এবার আমি কাঁদতে লাগলাম। একবার চোখ মুছে নিচ্ছি আবার হাত চেপে ধরছি যা জোরে মেরেছে না কেটে উপায় আছে। মা- আস্তে আস্তে আমার কাছে এল আর বলল দেখি কেটে গেছে বলে আমার কাঁটা জায়গায় হাত দিয়ে দেখে নিয়ে বলল অনেকটা কেটে গেছে। বলে গামছা দিয়ে মুছে দিতে লাগল। নে ওঠ কিছু রান্না করি খাবোনা দুজনেই খুব ভিজে গেছি। কি হবে কে যানে এমন ঝর বৃষ্টি অনেকদিন পরে দেখলাম। যা বড় একটা মাছ নিয়ে আয় আমি কেটে দেই রান্না করে তারপর দুজনে খাবো। আমি- কিছু না বলে আবার বাইরে গিয়ে মাছ নিয়ে এলাম আর নিজেই কেটে নিলাম তারপর আবার বাইরে গিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে এসে আমি উনুন জালিয়ে দিলাম। মা- কড়াই নিয়ে এসে লবন হলুদ মাখিয়ে কড়াই গরম হলে মাছ ভাজা শুরু করল। তারপর দুটো আলূ কেটে নিয়ে ভাজা মাছ দিয়ে ঝোল রান্না করতে লাগল। আমি- দূরে বসে আছি কোন কথা বলছিনা। মা- রান্না শেষ করে কিরে আয় এই নে আবার তো ভিজেছিস মুছে নিয়ে আয় খেয়ে নেই। এই বলে দুই থালায় ভাত রেডি করে আমাকে আবার ডাক দিল। আমি- গা মুছে নিয়ে থালা নিয়ে মায়ের থেকে দূরে এসে খেতে লাগলাম। মা- বলল লবন কম হয়েছে খাচ্ছিস কি করে তুই এদিকে আয় লবন দিয়ে দিচ্ছি। আমি- থালা বাড়াতে মা লবন দিয়ে দিল লবন দেওয়া হলে আবার চলে এলাম এসে খেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতেই আমি মায়ের থালা নিয়ে বাইরে গিয়ে ধুয়ে এসে রেখে দিয়ে বসে রইলাম। মা- জল কেমন হয়ছে ফেলবি না অনেক খন হল জল ফেলা হয়না। আমি- আবার বেড়িয়ে গিয়ে জল বের করে ফেললাম সব, আবার ফিরে এলাম। মা- এদিকে আয় আমার কাছে আয় দেখি কি অবস্থা। খুব লেগেছে তাইনা বলে আমার কাছে এসে বলল কি কাজ তোরা করেছিস একবার ভেবেছিস দুই ভাইবোনে। এই বলে আবার হাত কাটায় দলে দিয়ে বলল আয় দেখি হলুদ লাগিয়ে দেই। বলে আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে গেল উপরে পাটাতনের উপরে। তারপর হলুদ এনে লাগিয়ে দিল ভালো করে। মা ইস অনেকটা কেটে গেছে এই পায়েও তো মেরেছিলাম কই দেখি। আমি- কিছু না বলে চুপ করে বসে আছি প্যান্ট পুরো ভেজা। মা- কি হল দেখি বলে আমার পা টেনে নিয়ে দেখে বলল ইস কি অবস্থা ঠেকালো না একবারের জন্য দেখি দেখি বলে গামছা নিয়ে মুছে পায়েও হলুদ লাগিয়ে দিল। তারপর বলল কিরে কথা বলছিস না কেন কেমন করে হল এসব। পারলি তুই একবার ভাবলি না আমাদের কথা সমাজের কথা লোকে জানলে কি হবে। কিরে কথা বল কিছু বলছিস না কেন। আমি- না সব দোষ আমার ওর কোন দোষ নেই আমি ওকে উস্কে ছিলাম। মা- আমাকে বোঝাতে হবে না আমি জানি আমার ছেলে কেমন আর মেয়ে কেমন। সত্যি করে বল। আমি তোমাদের দুজনকেই জন্ম দিয়েছি তাই কে কেমন আমি ভালো করে জানি, কেন তুই মিথ্যে বলছিস, কি ভাবছিস আমি বুঝিনা। আমি- না সত্যি বলছি ওর কোন দোষ নেই, আমি ওকে সিনেমা হলে না গিয়ে গেলে এমন কিছু হত না। ওর ক্লাস হচ্ছিল না আমি বাইরে কতক্ষণ বসে থাকবো তাই তো ওই সিনেমা হল সব নস্টের গোরা। মা- সিনেমা দেখলেই কি সবাই খারাপ হয়ে যায় নাকি আমাকে বললেই হল। আমি- আমি তুমি জানো মা সিনেমা হলে কি হয় এখন আর আগের সেই সিনেমা হল নেই, সিনেমা হল মানেই নোংরামো। আমাদের চারদিকেই এমন সব হচ্ছিল যা দেখে আমরা দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে গেছিলাম। তবে যা ভাবছ কিছুই না।   মা- তবে কি মেসেজে যা লেখা সব মিথ্যে নাকি, তাছাড়া যে ছবি দেখলাম এটাই মিথ্যে নাকি। আমি- কি ছবী দেখেছ যে সত্যি ভাবছ। মা-  তুমি কি কিছুই জানোনা, এইযে এটা কি বলে মোবাইল হাতে নিয়ে দেখালো কি এটা হ্যা ভাইবোনে এইভাবে চুমু কখন খায় আমাকে বোঝাও। আমি- দেখে সত্যি একটু লজ্জা পেলাম এটাও আমার দোষ, কেন ওকে ধরে ঠোটে চুমু দিয়ে ছবি তুললাম। তাই বললাম না এটা মিথ্যে না আসার আগে আমি ও ছবি তুলছিলাম তখন অসাবধানে হয়ে গেছে। মা- আমাকে বোকা বানাতে চাষ, ভুলে জাস না আমি তোদের মা। কি বলব আমার ছেলে মেয়ে এত নিচে নামতে পারে কল্পনাও করতে পারিনি আমি। তা এসব কতদিন ধরে চলছে একটু বলবে আমাকে বাড়ি গিয়ে তোমার বাবাকে ডাকতে হবে। এর একটা হ্যাস্ত ন্যাস্ত করতেই হবে এ নিয়ে সমাজে বাস করা যাবেনা না। মাম্পির বিয়ে দিয়ে দেবো তোমার বাবা আসলেই।  
Parent