মা এবং বোন - অধ্যায় ৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69684-post-6000325.html#pid6000325

🕰️ Posted on August 1, 2025 by ✍️ kaku50 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 673 words / 3 min read

Parent
সকালে বোন এসে আমাকে ডেকে তুলল দাদা ওঠ যাবনা আমি, অনেক দূরে কলেজ তাড়াতাড়ি যেতে হবে। আমরা এক সাথে ফিরবো কেমন দাদা। বলে আমার পাশে বসল আর বলল দাদা কিরে আবার মারামারি করবি নাকি, ওর দরকার নেই ভালো মতন বুঝিয়ে দিবি তবেই হবে। আমি- কিরে কারো সাথে প্রেম টেম করিস নাকি, তোর প্রেমিক নেই। বোন- দাদা কি বলছিস তুই সবে কলেজে যাওয়া শুরু করলাম আর তুই না তবে তোকে বলতাম নাকি তবে তাকে বলতাম। নে উঠে পর যেতে যেতে ভাবা যাবে। দাড়িটা কামিয়ে নে দাদা তবে তোকে হান্ডসাম লাগবে।   আমি- আচ্ছা বলে উঠে পরে আগে দাড়ি কেটে তারপর স্নান কর রেডি হয়ে বোনকে নিয়ে বেড়িয়ে গেলাম। বোন- বাঃ দাদা এবার তোকে দারুন লাগছে একদম ক্লিন সেভ করেছিস। দেখ দাদা আমার বান্ধবীদের দিকে আবার নজর দিস না যেন। তোকে দেখলে অনেকেই প্রেম করতে চাইবে। আমি- মা তোমার মেয়েটা খুব পাজি হয়েছে সব বেশী বোঝে বুঝলে।   মা- যাওয়ার সময় আবার বলল গন্ডগোল করবি না ভবে চিনতে যা বলার বলিস। যাও দুগা দুগা বলে আমাদের বিদায় দিল। আমাদের জাতায়াতে অনেক কষ্ট হয় খেয়া পার হয়ে তবে বাস ধরতে হবে। গিয়ে ভাইবোনে খেয়ায় উঠলাম। দুজনে একজায়গায় বসে কথা বলতে লাগলাম। বোন- দাদা দেখবি কলেজে ঢোকার আগেই পাশে দাড়িয়ে থাকবে অবশ্য তোকে দেখলে হয়ত পাশেই আসবে না সেও হতে পারে। আমি- তবে তুই আগে আগে যাবি আমি পেছনে পেছনে যাবো মাল্টাকে ধরতে তো হবে। বোন- কোন দরকার নেই দাদা আমি একটা কথা ভাবছি জানিস তো সবাইকে বলব তুই আমার বয় ফ্রেন্ড তবে কোন সমস্যা থাকবেনা। আমি- বলিস কি এ কথা বলবি পরে জাদি যানে তো কি হবে। বোন- কেউ জানবেনা আর যদি যানে তো বলে দেবো তুই আমার দাদা এদের কাছ থেকে বাচতে আমি এই করেছি সমস্যা কি। আমি- তুই একটা পাগল পরে অনেকেই সন্দেহ করবে তারমানে আমাদের মধ্যে গোপন কোন সম্পর্ক আছে। বোন- আরে না তুই আর আসবি নাকি বলব আমাদের গ্রামের ছেলে আর এখানে আমাদের গ্রামের কেউ নেই তো আমি একা কেউ যাবেনা দাদা। আমি- দেখ আমার বোন তো অনেক কিছু পারে দেখছি তবে চল বলে খেয়া থেকে বাসে উঠলাম। তারপর গিয়ে কলেজের সামনে নামলাম। আমরা নেমে হাটতেই বোন আমার হাত ধরে হাটা শুরু করল। এমনভাবে যেন বয় ফ্রেন্ড আর গার্ল ফ্রেন্ড এইভাবে আমার হাত ধরে দুধ আমার হাতে ঠেকিয়ে। বোন- ওই যে দাদা দেখ দাড়িয়ে আছে। ওই যে গেটের পাশে একটা ফুল হাটা জামা পরা আর জিন্স প্যান্ট ওই ছেলেটা। আমি- এই আমি না তোর বয়ফ্রেন্ড আবার দাদা বলছিস কেন ফাসাবি নাকি আমাকে। বোন- ওঃ সরি বলে আমার নাম ধরে ডাকদিল। এই তনয় দেখ ওই ছেলেটা আমাকে খুব ডিস্ট্রাব করে বলে ওকে ডাকল। ছেলেটা- কাছে আসতে বলল এটা আমার বয় ফ্রেন্ড বুঝলে অকারনে আমার রাস্তা আটকে লাভ নেই। আমরা দুজনে বিয়ে করব আর আমাদের বাড়িতে সব কথা হয়ে গেছে তাই অন্য কাউকে খুঁজে নাও এতদিন কিছু বলি নাই কারন ও আসতে পারছিল না। দেখে নাও ওকে তাই আমার পেছনে ঘুরে কোন লাভ নেই। ছেলেটা একদম মুখ ছোট করে তবে যাই, বন্ধু তো হতে পারি। আমি- না সে দরকার নেই আমার জনকে ছেরে অন্য কাউকে খুঁজে নাও। এরপরে যেন না শুনি আমার বান্ধবীকে তুমি ডিস্ট্রাব করেছ ভালো মতন বলে দিলাম। ছেলেটা আর কিছু বলল না কোথায় চলে গেল। বোন- জাক এবার হয়েছে আর ডিস্ট্রাব করবেনা আমি জানি। এরমধ্যে বোনের ক্লাসমেট এল আর বলল কিরে মাম্পী কে এ। বোন- এক কথায় বলল আমার বয়ফ্রেন্ড বুঝলি অনেকেই জিজ্ঞেস করতি না আছে কিনা এই সেই। পরিচয় করিয়ে দেই এর নাম তনয়। ওর বান্ধবীরা বলল তবে তো আমাদের খাওয়াতে হবে জামাইবাবু। কিরে বিয়ে করবি তো। বোন- আবার কয় সব ঠিক, আমি এদিকের কারো বউ হচ্ছি না। তবে আজকে হবেনা ওর কাজ আছে এখুনি চলে যাবে পরে একদিন নিয়ে আসবো সেদিন তোদের খাওয়াব কেমন। কি গো এখুনি যাবে তো। নাকি সময় একটু আছে। আমি- বোনের হাত ধরে কানের কাছে মুখ নিয়ে কিরে চলে যাবো। বোন- হ্যা যাও না হলে এগুলো সব খেকো তোমার সব খেয়ে নেবে। তারপর বোন বলল আগামী সপ্তাহে আসবে সেদিন তোদের খাওয়াবো। ওরা কি আর করা যাবে যাও তবে ছেরে আসো আমাদের জামাইবাবুকে। জমাইবাবু আমাদের পাওয়ানা রইল। আমি- আচ্ছা বলে বললাম এই আমি আসি তুমি সাবধানে জেও। বিকেলে দেখা হবে। বোন- আচ্ছা তবে তুমি যাও আমি কলেজ শেষ করে ফেরার পথে তোমার সাথে দেখা করে তবে বাড়ি যাবো।
Parent