মা ও আমার সংসার (লেখক- bindumata) - অধ্যায় ১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-37515-post-3308038.html#pid3308038

🕰️ Posted on May 18, 2021 by ✍️ Sdas5(sdas) (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 604 words / 3 min read

Parent
মা ও আমার সংসার ছোট বেলা থেকেই আমাদের খুব কষ্ট। বাবাকে হারাই আমার বয়স যখন ১৫। আমার বর্তমান বয়স ২৪ বছর। আমারা গ্রামে থাকি। আমাদের অনেক জমি আছে কিন্তু নগদ আয় মোটেও ছিল না। কোন রকম মাধ্যমিক পাশ করেছি মাত্র। তারপর আর পড়াশুনা হয়নি। আমার বাবা কাকারা ৩ ভাই জমি জমা ভাগাভাগিতেও আমাদের কাকারা ঠকিয়েছে। আমি বুঝতাম না আর মা একা অদের সাথে পারত না। আমাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিল। আমারা জমির কাছে পুকুর পারে ঘর করে থাকি। গত ৩ বছর ফসল ফলিয়ে এবার ভালো করে ঘর করেছি। চাষই আমাদের আসল জীবিকা। আমার মায়ের নাম রেনুকা মণ্ডল। মায়ের বয়স এই ৪২ বছর। আমার নাম নিতাই মণ্ডল। বাবার নাম ছিল নেপাল মণ্ডল। পারিবারিক আর কি বলব এখন মা ও আমি ভালই আছে। মায়ের চোখে এখন আরে জল নেই, মায়ের মনের দুঃখ আমি একটু হলেও থামাতে পেরেছি। সেই ঘটনা আজ আপনাদের বলব। কিছুদিন ধরেই মা বলছিল তোকে বিয়ে দেব। আমি এক্ কথায় না করে দিয়েছি কারন পরের মেয়ের জন্য আমাদের এই অবস্থা, কাকিমা বাবাকে উল্টো পাল্টা না বললে বাবাকে আমাদের হারাতে হত না। শুনে মা কেঁদে দিল, ওরা আমার সব সুখ শান্তি কেড়ে নিয়েছে, আমার জীবন টাকে নষ্ট করে দিয়েছে। আমি- মা কেদ না আমি তো আছি সব সামলেও নিয়েছি এখন তোমার কিসের দুঃখ। মা- তুই কি বুঝবি বাবা আমার জ্বালা আমি বুঝি। আমার ভেতরটা জ্বলে পুড়ে ছারখার হয়ে যাছে। আমি- মা আর কয়েকদিন অপেক্ষা কর সব ঠিক হয়ে যাবে আমি আছি ভেবনা। মা- আমি তোর মুখ চেয়ে থাকি বাবা না হলে আর বাঁচতে ইচ্ছে করে না। আমি- মা এবারে ফসল হলে তোমাকে আর একটুও দুঃখ করতে হবে না। মা- জানি বাবা সব জানি। আমি- আর তো কয়েদিন মাত্র। এভাবে দেখতে দেখতে এক মাস পার হল ফসল উঠল মা ছেলেতে গায়ে খেটে ফসল ঘরে তুললাম। নিজেদের খাবারের টা রেখে বিক্রি করে দিলাম। বেশ টাকা পেলাম হাতে। একদিন শহরে গিয়ে মায়ের জন্য, ব্লাউজ, শাড়ি, ছায়া, ব্রা ও একটা সোনার চেইন কিনলাম। বাবা মারা জাবার কিছুদিন আগে মা বাবাকে বলেছিল আমাকে একটা চুড়িদার কিনে দেবে আমার খুব সখ পড়ার। সে কথা মনে পড়ে গেল তাই মায়ের জন্য একটা কুর্তি ও লেজ্ঞিন্স কিনলাম। আমার মা দেখতে একদম খারাপ না তবে শ্যামলা শরীর স্বাস্থ ভাল। আমি একটা মোবাইল নিলাম টাচ ফোন। বাড়ি ফিরতে রাত হল। মা- এত দেরি করলি কেন একা একা আমার ভাল লাগছিল না। আমি- মায়ের হাতে ব্যাগ দিতে মা সব বের করল। মা- বলল অরে বাবা এতসব কিনেছিস, তুই মাপ জানিস। আমি- হ্যাঁ তোমার ব্লাউজ এর মাপ দেখে গেছি পড়ে দেখ। মা- তুই তো বড় হয়ে গেছিস বাবা, পড়ে দেখি। আমি- হ্যাঁ পড়ে দেখ মা, মাপে না হলে ওরা বলেছে পাল্টে দেবে। মা- তাই তবে পড়ে দেখি বলে ঘরের ভেতরে গেল আমি বারান্দায় বসে রইলাম। বেশ সময় হয়ে গেল। আমি- মা পরা হল। মা- হ্যাঁ একা একা না দেরী লাগে বলে বাইরে এল। হাল্কা কলাপাতা রঙের শাড়ি সাদা ব্লাউজ পড়ে মা এসে দাঁড়াল আর বলল দেখ ঠিক আছে। আমি- হ্যাঁ তোমাকে দারুন লাগছে পরীর মতন। মাপ ঠিক আছে। মা- হ্যাঁ মোটামুটি ঠিকই আছে একটু টাইট হচ্ছে ও ধুলেই ঠিক হয়ে যাবে। আমি- সব পড়েছ তো। মা- না রে ভেতরের টা পরি নাই, দেখে মনে হল বাটি ছোট তাই। বড় বাটির আনতে হবে। আমি- তোমার মাপ তো ৩৮ তাই এনেছি। মা- বড় বাটি ছোট বাটি থাকে জানিস না তাই। আমি- ঠিক আছে পাল্টে নিয়ে আসব। মা- তোর ভাল লাগছে আমাকে দেখতে। আমি- খুব সুন্দর আমার মা, খুব ভালো লাগছে মা তোমাকে এই শাড়িতে। মা- আমার এই রঙের শাড়ি এমনিতেই ভাল লাগে। আমি- তুমি মা রোদে না গেলে আরো ভাল লাগত দেখতে কম কষ্ট করেছ আমার সাথে। মা- বাদ দে কে দেখবে আমার চেহারা, যে দেখার সে নেই। আমি- কেন মা আমি কি দেখতে পারিনা আমার মাকে দেখতে আমার ও ভালো লাগে। মা- দেখছিস না আর কি দেখবি।
Parent